কতিপয় প্রশ্ন, সংজ্ঞা কি সম্ভব?
মীরের পোস্টে হুদা ভাইয়ের একটা কমেন্টসে আইসা দেখলাম নায়িকার মিথ্যা কথা হুদা ভাইয়ের ভালোলাগে নাই। স্বাভাবিক কারো কাছে কোন বিষয় ভালো লাগতে নাই পারে। তো এইটা বলার কি হইলো? আরে ঘটনা সেইটা না... তখন জয়ীতার সাথে ম্যাসেঞ্জারের বকর বকর করতে ছিলাম। দেশ-কাল-পাত্র শেষে জয়ীতা কৈল ..
জয়ী: ওই... প্রেম কি?
আমি: ক্যান এই শীতে আবার তোমার কি হইলো? বসন্ততো ম্যালা দুর? লাইক আম্রিকা
জয়ী: না হুদা ভাই কইলো তিতলি মিথ্যা বলছে... প্রেমে কি মিথ্যা বলা যায়?
আমি: সেটা নির্ভর করে সিচুয়েশেনের উপর। যখন যেটা ডিমান্ড করে।
জয়ী: আরে তুমি তো জানো না ... প্রেমে পড়লে তো দুনিয়ার মিছা কথা কইতে হয়। নাইলতো ঘোড়ার আন্ডার প্রেম হয় না।
আমি: তাও ঠিক... তাইলে তো আগে বোঝা দর্কার প্রেম কি?
প্রেম কি?
প্রেম বা ভালোবাসার তাত্ত্বিক অর্থ এত বিস্তৃত এবং গভীর যে, ব্যাখ্যা না দিয়ে সংজ্ঞার সীমাবদ্ধতার মধ্যে এর বিভিন্নমুখী তাৎপর্যকে তুলে ধরা সম্ভব নয়। সম্ভবত এই একটি মাত্র জটিলতার কারণেই ভালোবাসার সংজ্ঞা নিয়ে অধিকাংশ দার্শনিক মাথা ঘামাননি। ভালোবাসা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার আগে অন্য মনীষীরা কি বলেছেন, এটা আমাদের জেনে নেয়া দরকার। ভালোবাসা সম্বন্ধে পৃথিবীর বিখ্যাত বৈজ্ঞানিক-দার্শনিক বার্নার্ডশ বলেছেন, ‘প্রেম হলো সিগারেটের মতো যার আরম্ভ অগ্নি দিয়ে, আর পরিণতি ছাইয়ে।’
এ ক্ষেত্রে বার্নার্ডশর দার্শনিক চিন্তার প্রতিফলন অত্যন্ত বিরূপ এবং প্রতিক্রিয়াশীল। হয় বলতে হবে প্রেম সম্পর্কে তাঁর কোনো ধারণা ছিল না, নয়তো বলতে হবে তার এ মতবাদ প্রেমের ক্ষেত্রে ব্যর্থতার এক আত্মপ্রবঞ্চনা, আঙ্গুর ফল টক এই প্রবাদের মতো। এ মতবাদ নিয়ে আর আলোচনার প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি না। ভালোবাসা সম্বন্ধে বিখ্যাত দার্শনিক বার্ট্রান্ড রাসেল বলেছেন, ‘সুখের গোড়ায় ভালোবাসা। ভালোবাসার স্পর্শ ব্যতীত সুখের স্বাদ পাওয়া যায় না।’
লেখাটি পড়তে ছিলাম প্রেম-ভালোবাসা-দার্শনিকের দৃষ্টিতে শিরোনামের লেখাটিতে।
বিষয়টি অনেক কাঠখোট্টা লাগে? চলেন জীবনটাকে এত কঠিন না করে গনমানুষের কথা শুনি। আমাদের প্রিয় শিল্পি এক সময়ের বিখ্যাত ব্যান্ড ফিডব্যাকের মাকসুদ কইছেন... প্রেম শুধু একা থাকা.. তুমি পাশে নাই... তুমি নাই বলে কি আজো... থেমে যায় অশ্রুর জোয়ার... থামে নাই...
আবার জনপ্রিয় কমিউনিটি সাইট ফেসবুকে যাইয়া বন্ধুগো জিগাইলাম "প্রেম কি?"
শরত কইলো প্রেম হইলো একটা মুহুর্ত
জেবীন কইলো... "প্রেম হইলো... লুকোচুরি খেলা, মনের কথাকে উল্টাপাল্টা করে বলা"
জয়ীতা কইলো... তোমাকে গোপনে বুকের মাঝে আগলে রাখা
রনি কইলো: প্রেম হইলো আমি আর তুমি, দুনিয়াতে আর কেউ নাই
ভাঙা পেন্সিল : চুলকানি
Sharif Ar Raffi John : দুই বেকুবের মাঝে ভুল বোঝাবুঝি।
মানুষ : সংজ্ঞাহীন হওয়া
শুধু ব্লগার ক্যান... কবিদের ভাবনায় কি প্রেম থাকতে পারে না? অবশ্যই পারে... তাহলে আসেন একজন কবীর মুখেই শুকি প্রেম কি...
"নিজাম কুতুবী" বলেছেন
প্রেমকে ছুঁতে পারিনি বলে
ফুলকে ছুঁয়েছি
ভেবেছি ফুলের ভেতরেও আছে
বিশাল এক প্রেম।
একদিন ফুলের বাগানে গিয়ে দেখি
ফুল নেই
শুয়ে আছে অসংখ্য নারী
প্রেম কি ফুল, নাকি নারী?
কবিদের কাছে প্রেম কি শুধুই নারী? নর/নারী বিনে প্রেম কি অসম্ভব? আউলাইয়া যাইতেছি দেখি। ছোট বেলায় আমাদের অনেকেরি প্রিয় একটা পত্রিকা ছিল। উন্মাদ নামে প্রতি মাসে ছাপা হতো। অনেকেই এর গ্রাহক ছিলেন। প্রেম সম্পর্কে সবচাইতে সরেস সঙ্গাটি কিন্তু তারাই দিয়েছেন।
নারীর উপস্থিতিতে নরের নাড়িতে যে নড়ানড়ির উৎপন্ন হয় উহাকে প্রেম বলে
শুধু কি নিজেদের কথা বললেই হবে? বিশ্ব কাপানো বিখ্যাত মহারথীরা কি প্রেম সম্পর্কে অজ্ঞ? সেটা কিভাবে হয়। আসুন না তাদের ভাবনায় দেখি প্রেম কি।
কীটসের মতে
‘ভালোবাসা যে পেল না, আর ভালোবাসা যে কাউকে দিতে পারল না, সংসারে তার মতো দুর্ভাগা নেই।’
দার্শনিক বার্নার্ডশ বলেছেন,
প্রেম হলো সিগারেটের মতো যার আরম্ভ অগ্নি দিয়ে, আর পরিণতি ছাইয়ে।
বার্ট্রান্ড রাসেল বলেছেন,
সুখের গোড়ায় ভালোবাসা। ভালোবাসার স্পর্শ ব্যতীত সুখের স্বাদ পাওয়া যায় না।
প্রেম বিষয়ে ডেফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা কি ভাবছে?
আমাদের সমাজে বেগানা যুবক-যুবতীর প্রেম-ভালবাসার নামে যে পাশ্চাত্য সংস্কৃতি উত্তাল সাগরের উর্মিমালার মত বহমান রয়েছে তা সম্পূর্ণ রূপে অবৈধ ও হারাম। বিবাহের পূর্বে এরূপ প্রেম-ভালবাসা শরীয়তের দৃষ্টিতে বৈধ নয়, অবৈধ। ইসলামের বিধি-বিধান অনুযায়ী কোন যুবতী কোন অবস্থায় কোন যুবকের সান্নিধ্যে থাকতে পারেনা। উমর (রা:) হতে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, কোন পুরুষ যখন কোন নারীর সাথে একান্তে থাকে, তখন তাদের মাঝে তৃতীয় জন হিসেবে উপস্থিত হয় স্বয়ং শয়তান তাদের মাঝে ভাবাবেগকে উৎসাহিত করে এবং উভয়ের মাঝে খারাপ কুমন্ত্রণা দিতে থাকে এবং সর্বশেষে লজ্জাকর পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটায়। এতে তারা নিজেরা যেমনি কঠিন গোনাগার হবে, তেমনি তাদেরকে এই মেলামেশার সুযোগ দেয়ার কারণে তাদের পিতা-মাতা ও অভিভাকদেরকে হাদীস শরীফে দাইয়ুস বলা হয়েছে।
প্রেম এক মরণাত্বক যন্ত্রণার নাম। একটি হৃদয় বিদারক সংক্রামক রোগ, যা অত্যন্ত ছোয়াছে বড়ই মারাত্মক এ প্রেম। যে একবার এ পথে পা বাড়িয়েছে সে কখনও সুখের ছায়া দেখেনি। কেননা তাতে রয়েছে আল্লাহ ও রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নারাজী। প্রেমের প্রধান উৎস হচ্ছে আবেগ আর প্রচন্ড এই আবেগই হচ্ছে প্রেমের চালিকা শক্তি। কিন্তু গভীর এই আবেগকৃত প্রেমের গভীরতা যখন থেমে যায়, তখন প্রেমের বদলে জন্ম নেয় মোহ। কচুপাতার পানির মত এক সময় এই মোহও ঝড়ে পড়ে। তখন স্বপ্ন সাধ, আশা, ভালবাসা সবই হয়ে যায় চুর্ণ। কেউ কেউ আবার প্রেমে ব্যর্থ হয়ে প্রতিক্রিয়া দেখায়। কেউ প্রতিশোধ নেয় (এসিড, খুন বা যুবতীর বিবাহ ভঙ্গন) কেউ চিরকুমার থেকে যায়, কেউ করে আত্মহত্যা।
সব শেষে... প্রেমের মরা নাকি জলে ডোবে না। কেউ ট্রাই করতে পারেন.. নিজ দায়িত্বে
তারাহুরা করে শেষ করলাম...
এই পোস্ট তিতলি আর সায়ানরে উৎসর্গ করা হইলো
যেকোন একজনরে করেন টুটুল ভাই। দুইজনের মিল তো নাও হইতে পারে।
এখন আমার সমস্ত পথজুড়ে টলমল করছে একটি অশ্রুবিন্দু।
ওই অশ্রুবিন্দু পেরিয়ে এ-জন্মে হয়তো আমি তোমার কাছে পৌছোতে পারবো না।
কেনো পৌছোবো?তাহলে আগামী জন্মগুলো আমি কার দিকে আসবো?
লাইন গুলো কার? অসোম, নোট করে রাখলাম
হুমায়ুন আজাদ
আহারে! ঋহানের মায়ের সাথে সারারাইত তাইলে হুদাই বকবক করতা! প্রেম জানো না! জ্যাকেট দিলা, প্রেম নিলা না!
আমি কি মিছা কথা কইছিনি?
আস্তে ধীরে পোস্ট করলেই পারতেন ।
প্রেম হল দুজন দুজনকে খুব ভালো বুঝতে পারা , ব্যাস এমন প্রেমিক যুগলকে ঠেকায় কে!! আমি দেখেছি ১২-১৩ বছর প্রেম (!) করেও বিয়ের পর মাত্র ২-৩ মাস পরেই ডিভোর্স!! আমি এই ঘটনায় পুরা তাজ্জব!! তাইলে তারা এতোগুলা বছর কি করল? পেরেম না অভিনয়? না শুধু জুটি সেজে দুনিয়াটা এনজয় করা? তথাকথিত প্রেমের উপর থেকে ভক্তিই উঠে গেছে আমার ।
হাস্যকর শুনালেও আমার খাটি প্রেম মনে হয় রানা সোহানার প্রেম ( যদিও কাল্পনিক চরিত্র ) । হাজারটা ঝামেলা , যত সুন্দরী নারী আর সুদর্শন পুরুষই আসুক তাদের জীবনে , তারা ভালোবাসে একে অপরকে । তাদের মিল হোক বা নাহোক । রানা যেমন জানে সোহানা তাকে ভালোবাসে আর সোহানাও তেমনি জানে রানা তাকে ভালোবাসে ।
এই যে বিশ্বাস , এটাই আমি মনে করি প্রেম বা ভালোবাসার প্রধান উপকরণ । আর বাকি সব গৌণ !! হাত ধরাধ্রি করে হাটা , উপহার দেয়া , একে অপরের দিকে তাকিয়ে থেকে মুগ্ধ হয়ে যাওয়া , ফোনে ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলা , এসবই গৌণ ।
এক কবি লিখেছিলেন, ‘প্রেম এক জিপসি শিশু।’ এমন এক শিশু যে সমাজের বেঁধে দেওয়া নিয়ম মানে না আর কেবলই জায়গা বদল করে। নেদারল্যান্ড থেকে প্রকাশিত চিকিৎসা নৃবিজ্ঞানের একটি পত্রিকা পড়ছিলাম, যার এবারের সংখ্যার বিষয় রোগ ও প্রেম। প্রেম কি একধরনের রোগ? আলোচনা করেছেন তাঁরা। আমাদের লোকসাহিত্যে আমরা ‘ভাবের ব্যারাম’ বলে একটা কথার অস্তিত্ব পাই। এ ভাবের মধ্যে প্রেমভাবও নিঃসন্দেহে অন্তর্ভুক্ত। কিংবা অন্যভাবে দেখলে, রোগও কি জন্ম দিতে পারে প্রেম? রোগিণীর সঙ্গে চিকিৎসকের প্রেমের ঘটনা অনেক রয়েছে। কিংবা রোগীর শুশ্রূষা করতে গিয়ে পরস্পরের মধ্যে মন দেওয়া-নেওয়ার উদাহরণও বাংলা সিনেমায় অহরহ দেখা যায়।
আঙ্গুর ফল টক।
প্রেমের সংজ্ঞা যায় হোক, প্রেম যে চিরস্থায়ী না উপরে তাহার একখানা বাস্তব চিত্র দেওয়া হইল
১. প্রেম একটা ভয়ের নাম। কাউকে হারিয়ে ফেলার ভয়ে আকড়ে ধরে থাকার প্রবণতার নামই প্রেম।
২. অনেক বছর আগে কাদেরের মুখে শুনেছিলাম, "প্রেম ভালোবাসা হলো শরমের বিষয়"!
দুইটার মধ্যে যে কোন একটা হইতে পারে
প্রেম সম্পর্কে যা'ই ক'ন না ক্যান সবশেষে প্রেমের ধারণাটা হইলো একটা সম্পত্তিজাত ধারণা। ছোটবেলায় অনেকে তার প্রিয় পুতুল ছাড়া ঘুমাইতে পারে না, পুতুলের সাথে বা লাল ফুটবলের সাথে একজন শিশুর যেই সম্পর্ক তার সাথে প্রেমের পার্থক্য হইলো পুতুল বা লাল বলের সাথে বোথ ওয়ে কোনো যোগাযোগের ব্যবস্থা নাই...বাচ্চাদের ইল্যুশানে সম্ভাবনাটা অবশ্য এইখানে বিবেচনা করতেছি না।
প্রেমের ক্ষেত্রে তারমানে মিথ্যা কথা বলা না বলাতে কোনো সমস্যা থাকনের কথা না। এইখানে কম্ফোর্ট জোনটা তৈরী করা হইলো মূখ্য। আপনে মিথ্যাটা কোন কারনে কইতেছেন তার প্রতিক্রিয়ায় কি হইতে পারে সেই প্রসঙ্গ এইখানে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। প্রেমের কারনে মানুষ বদলাইয়া যায়, প্রেমের কারনে মানুষ অন্য অনেক কিছু থেইকা বিচ্ছেদ প্রয়াসী হয়, প্রেমের কারনে মানুষের চিন্তাজগতের বাস্তবতা পাল্টায়, কৌশলী হয়; সবই হয় প্রেমে পড়া মানুষ-বস্তু-বিষয়ের প্রতি অনুরাগের কারনেই।
যেইকারনে বিচ্ছেদ মানুষরে এলোমেলো করে। কারণ ঐ বিচ্ছেদের ভাবনাটা সে কখনো ভাবে নাই...তার নিজের জীবনরে সে অন্যরকমভাবে ডিজাইন করছিলো প্রেমানুভূতির কারনে। তয় একই সাথে দুইটা বস্তুর বা দুইজন মানুষের প্রেমে পড়াও একটা সম্ভবপর সম্ভাবনা লাগে আমার কাছে...কারণ দুইটা সম্পত্তিও মানুষ রাখতে চাইতে পারে। আবার বিপরীতে দুইজনের সম্ভাবনারে অপছন্দও করতে পারে একজন মানুষ কারণ সে চায় সম্পূর্ণ নিজের সম্পত্তি...
উত্তম জাঁঝা!!
প্রেম হইলো এক ধরনের দিশাহারা অবস্থা, এ অবস্থায় লুকে কি করে সে নিজেও জানে না, তাই তার লজিক খুঁজতে যাওয়া বৃথা
এ সময় ব্লাড সার্কুলেশন ঠিক থাকা জরুরী
বাবা-মায়ের কাছে যে মেয়ে অনায়াসে মিথ্যা বলতে পারে, সে তার চেয়েও অনায়াসে একদিন তার প্রেমিকের কাছেও মিথ্যা বলবে । মিথ্যাকে আশ্রয় করে কোন সম্পর্ক স্থায়ী হতে পারেনা । তিতলি যদি তার বাবাকে বলতো, 'বাবা, তাড়াহুড়ায় তোমাদের জানাতে পারিনি, আমার এক বন্ধুর সাথে আমি চিটাগংয়ে বেড়াতে এসেছি, একটু পরেই ঢাকায় রওনা হচ্ছি, সন্ধ্যার পরে তোমাদের সাথে দেখা হলে সব খুলে বলব' তা'হলে বোধহয় দু'কুল রক্ষা হত ।
সংজ্ঞাঃ "প্রেম হচ্ছে উটের কাঁটাগাছ খাওয়া, ক্ষুধা নিবৃত্তি হয় আবার দরদর করে রক্তও ঝরে"!
হুদা ভাই, উইথ ডিউ রেসপেক্ট, আপনি খুবই একটা স্ট্রং জাজমেন্ট রেখেছেন। বাবা মায়ের কাছে সন্তানেরা অনেক কারনেই মিথ্যে বলে। পড়াশোনা নিয়ে, সিনেমা দেখা নিয়ে, বন্ধুর বাড়ি বেড়াতে যাওয়া নিয়ে। কিন্তু পরে সেসব সন্তানেরা খুবই আদর্শ ও কর্তব্য পরায়ন সন্তান হিসেবে নিজেকে প্রমান করেছেন। অনেক সময় বাবা মায়ের ইচ্ছের কাছে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে। এগুলো গল্প নয়।
সব কিছু পৃথিবীতে শুধু সাদা আর কালো নয়। সব কথাই সত্য আর মিথ্যে নয়। এর মাঝে অনেক কিছু বিরাজ করে
প্রেম আর যুদ্ধে সব যায়েজ
নির্দ্বিধায় মেনে নিলাম ।
তবে "সাদা আর কালো, সত্য আর মিথ্যা" এর মাঝে যা বিরাজ করে, তার কিছু কিছু জানতে আগ্রহান্বিত । [এ বিষয়ে একটা আলাদা পোস্ট আশা করতে পারি কি?]
আলাদা কেনো লাগবে? আমার সব পোষ্টই এই তত্বের ওপর
ও তাই! আমাকে আরও মনোযোগী পাঠক হতে হবে ।
পেরেম মানে ইয়ে
@ টুটুল
তোমার প্রেম মানে "নাজ"
এক্কেবারে খাপেখাপ, টুটুলের প্রেম মানে ''জান''।[নাক গলানোর জন্য দুঃখিত]
একটা লাইক বাটনের তীব্র অভাব অনুভব করতেছি!!!
কার যেন একটা কবিতায় পড়েছিলাম-
কেউ বলে প্রেম আত্মীক
আমি বলি ধিক তাকে ধিক
কেউ বলে প্রেম দেহজ
আমি বলি এতোই সহজ?
এক বাচাল ছোকড়া ফস করে বলে বসে
প্রেম মানে 'জোড়া দেহ জোড়া মন'
আমি বলি এইতো লাইনে এসেছো বাপধন।
হাহাহা।জোশ কবিতা।
তাইলে নিজের একটা বলি-
ভালোবাসা আমার সাবাস জোয়ান হেঁইয়ো
ভালোবাসা আমার সোনার ময়না পাখি
ভালোবাসা আমার অতিক্রান্ত বন্য বাতাস
জিহবা-অস্থি-মজ্জা এবং পিত্ত
ভালোবাসা আমার কিউট ফ্লোরাইড টুথপেস্ট
ভালোবাসা আমার জনি প্রিন্ট শাড়ী
ভালোবাসা আমার?
মেদ ভুঁড়ি কি করি
হেঁইয়ো কি আফা?
আমারও প্রশ্ন সাবাস জোয়ান হেঁইয়ো কি ?
হাহাহাহাহহা। জোয়ান মানে তরুণ আর হেঁইয়ো মানে নৌকা চালাতে গিয়ে বলে না হেঁইয়ো- মানে শক্তপোক্ত যুবা।
ভালো বলেছেন আপা...
হাহাহাহাহহা।
আমার উপলব্ধি...
প্রেমই একমাত্র
সেই চিরন্তন সত্য,
যাকে ধরেও স্পর্শ করা যায় না;
ভোগ করেও যার আস্বাদ নেই,
যাকে ত্যাগ করলেও অতিক্রম করা যায় না,
শুরুর পর শেষ আবার শেষের পর শুরু।
প্রেমের সংগা খুজতে গেলে যে সময় লাগবে সে সময়ের মধ্যে দেখা যাবে সে অন্যদিকে হাটা ধরেছে ... তাই প্রেমের সন্ধিক্ষনে আগে পিছে না চিন্তা করে শুধু চিন্তা করতে হবে -- দেখি না কি হয় ? .... আর বাকী কি কি করা লাগে তা তো তো নাজ ভাবী বলে দিসিলো জ্যাকেট কাহিনীতে
প্রেম কী, এই নিয়া একটা পোস্ট দেওনের খায়েশ হৈছে...
Love is the emotion of strong affection and personal attachment.[1] In philosophical context, love is a virtue representing all of human kindness, compassion, and affection. In religious context, love is not just a virtue, but the basis for all being ("God is love"[2]), and the foundation for all divine law (Golden Rule). Love may also be described as actions towards others (or oneself) based on compassion.[3] Or as actions towards others based on affection.[4]
The word love can refer to a variety of different feelings, states, and attitudes, ranging from generic pleasure ("I loved that meal") to intense interpersonal attraction ("I love my partner"). "Love" can also refer specifically to the passionate desire and intimacy of romantic love, to the sexual love of eros (cf. Greek words for love), to the emotional closeness of familial love, or to the platonic love that defines friendship,[5] to the profound oneness or devotion of religious love. [6] This diversity of uses and meanings, combined with the complexity of the feelings involved, makes love unusually difficult to consistently define, even compared to other emotional states.
Love in its various forms acts as a major facilitator of interpersonal relationships and, owing to its central psychological importance, is one of the most common themes in the creative arts.
সুত্রঃ http://en.wikipedia.org/wiki/Love
ভালবাসা বলিষ্ঠ অনুরাগ এবং ব্যক্তিগত attachment.এর আবেগ [১] দার্শনিক প্রসঙ্গে, প্রেম মানবিক kindness, compassionএর একটি ধর্ম representing সমস্ত, এবং অনুরাগ। ধর্মীয় প্রসঙ্গে, প্রেম একটি ধর্ম মাত্র নয়, কিন্তু সমস্তের জন্য ভিত্তি হওয়া (" ঈশ্বর প্রেম " [২]), সমস্ত divine আইনের জন্য এবং প্রতিষ্ঠান (সোনালী নিয়ম)। ভালবাসা অন্যান্যার প্রতি ক্রিয়া হিসেবে ও বর্ণনা করা হয়ত যাবে (অথবা oneself) compassion.ে ভিত্তি করেছিল [৩] অথবা অন্যান্যার প্রতি ক্রিয়া হিসেবে affection.ে ভিত্তি করেছিল [৪]
কথা প্রেম আলাদা আবেগ, রাষ্ট্রপুঞ্জের একটি বিভিন্নে উল্লেখ করতে পারে, এবং মনোভাব, সাধারণ আনন্দ থেকে ranging (" আমি সেই mealটি ভালবেসেছিলাম ") intense interpersonal আকর্ষণে (" আমি আমার সঙ্গী ভালবাসি ")। " ভালবাসা " passionate আকাঙ্খাতে ও বিশেষতঃ উল্লেখ করতে পারে এবং রোমান্টিক প্রেমের intimacy, erosএর যৌন প্রেমে (cf। প্রেমের জন্য গ্রিক শব্দ), familial প্রেমের আবেগতাড়িত closenessতে, platonic প্রেমে অথবা যে বন্ধুত্ব, সংজ্ঞায়িত করে [৫] profound onenessতে অথবা ধর্মীয় প্রেমের devotion। [৬] এবং অর্থ ব্যবহার করার এই diversityটি, আবেগের জটিলতার সঙ্গে combineেছিল সংশ্লিষ্ট করেছিল, অন্যান্য আবেগতাড়িত রাষ্ট্রপুঞ্জে, এমনকি তুলনায় ধারাবাহিকভাবে সংজ্ঞায়িত করতে প্রেম unusually কঠিন তৈরি করে।
Interpersonal সম্পর্ক এবং, ঋণী থাকা প্রতি এর মধ্য মনস্তাত্তিক গুরুত্বের একটি প্রধান facilitator হিসেবে এর বিভিন্ন রূপ আইনে ভালবাসা, সৃজনকর আর্টসে সর্বাপেক্ষা সাধারণ থীমের একটি।
[টুটুল ভাই, বাংলা করে দিলাম(!)]
পৃথিবীতে প্রেম বলে কিছু নেই।
প্রেমহীন পৃথিবী বলে কিছু থাকতে পারেনা !
বাপরে, প্রেম এতো কিছু!
(নবনীতা দেবসেন, ভালবাসা কারে কয়)
দারুন ! শাবাশ নুশেরা ! অতি ভয়ানক বিশ্লেষণ !
ইয়ে মানে হুদাভাই টাইপ করা ছাড়া আমার আর কোন ক্রেডিট নেই
বিশ্লেষণটার সাবাশি নবনীতা দেবসেনের কন্যার বন্ধুর যদিও এই ভদ্রমহিলার লেখা গল্প-নিবন্ধ যাই পড়ি মনে হয় আরে এটা তো আমারই লেখার কথা ছিল
আমারও মনে হচ্ছে ''আরে এটা তো আমারই লেখার কথা ছিল''!
বইয়ের নাম দেন। এইবার বই মেলায়ই কিনবো!!!
ইহা হয় একটি ছোটগল্প। শিরোনাম- ভালবাসা কারে কয়। দেশ পত্রিকার দেড়দু্ই দশক আগেকার একটা শারদীয়া সংখ্যায় পড়ছিলাম। এতো ভালো লাগছিলো যে মুখস্ত হয়ে গেছিলো
গল্পটা নবনীতা দেবসেনের সংকলন টাইপ কোন বইতে পাইতে পারো। অথবা দেশ পত্রিকায় প্রকাশিত ছোটগল্পের সংকলন বের করে আনন্দ পাবলিশার্স, তার ফার্স্ট বা সেকেন্ড ইস্যুতে
প্রেম হলো কেবলই ''তুমি আর আমি।''
েপ্রম কী জানি না। তবে
প্রেম তো হালকা পাতলা একটা পশ জিনিষ।
এমন কি এইটার মড়াও এত হালকা যে পানিতে ভাসে।
প্রেম একটা গর্ত। লোকে এইখানে পতিত হয়
এবং ইহা পৃথিবীর অন্যতম চালিকাশক্তি । অপর একটি হইতেছে অর্থ ।[প্রাচীনকালের সহকর্মী প্রফেসর হেলালউদ্দিনের থিওরী, এই থিওরী বাৎলাইয়া তিনি ছাত্রীদের বিরাগভাজন হইয়াছিলেন]
প্রেম?
মানে মায়া!!
আমি ইকনমিকস আর ম্যাথেমেটিকস এর ভাষায় পেরেম কি সেটা কইতে পারমু তয় অনেকেই হয়ত এই দুইটা ফিল্ডে দক্ষতা না থাকায় বুঝবনা, তাই আর কইলাম না। প্রেমের সংজ্ঞাকে মানব-মানবীর সম্পর্কের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতেছি আমি। উইথ অল ডিউ রেসপেট টু অল লাভারই ইন দ্যা ওয়ার্লড, আমি কইতে চাই:
পেরেম হচ্ছে প্রাকৃতিক নির্বাচন (ন্যাচারেল সিলেকশান)-এর খেলা। প্রকৃতি চায় মানবজাতি প্রোক্রিয়েশানের মাধ্যমে বংশবৃদ্ধি করে টিকে থাকুক, তাই বংশবৃদ্ধির নিমিত্তে মানব-মানবীকে কাছে আনতে হবে, এজন্যই তাদের মধ্যে একটা হরমোনের নিঃসরন ঘটে। এতে মানব-মানবীর মনে একটা ইলুশান বা ভ্রমের জন্ম দেয়, তারা তখন মনে করে অপর ব্যক্তি ছাড়া তার বাঁচা সম্ভব না। হরমোন নিঃসরনের নিমিত্তে তৈরী ইলুশানকেই মানবজাতির যুক্তিহীন আবেগবাদী সদস্যরা পেরেম-ভালুবাসা ইত্যাদি নামে অভিহিত করে। যদি কোনসময় প্রকৃতি না চায় মানবজাতি টিকে থাকুক, তখন পেরেমও থাকবেনা।
আদতে পেরেম শারিরীক আকর্ষণ ছাড়া আর কিছুই না, প্লেটনিক প্রেম বলতে কিছুই নেই। মানবজাতির সদস্যরা নিজেদেরকে অন্য প্রাণী থেকে পৃথক ভাবতে পছন্দ করে, নর-নারীর শারীরিক আকর্ষণকে সে মহিমান্বিত করে তাই এসব বিভ্রান্তিকর শব্দে - যেমন পেরেম, ভালুবাসা -ইত্যাদি নামে অভিহিত করে।
প্রেমিক-প্রেমিকারা আমাকে মারতে না আসলেই হল!
চৌধুরী, আপ্নের পোস্ট আর কমেন্টস পইড়া বড় কষ্ট পাইলাম। জীবনের কুলুকুলু সময়টাতে বুঝলাম না প্রেম কী বস্তু বা কিসের তৈয়ারী! শেষ বয়সে আইসাও বুঝতে গিয়া মাথা হইয়া গ্যালো ন্যাড়া! (
প্রেম হলো একপ্রকার চুলকানি ৷
যত চুলকাবেন তত মজা পাবেন ৷
অবশেষে ঝাল বুঝবেন ৷
মন্তব্য করুন