কৃষ্ণচুড়ায় রাঙানো জীবন...
কৃষ্ণচূড়ার সাথে আমাদের সখ্যতা বলা যায় শুরু থেকেই। বাংলার আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে কৃষ্ণচূড়ার বৃক্ষরাজী। অন্য সময়টাতে এই গাছ তেমন একটা লক্ষণীয় নয়। গ্রীষ্মের এই সময়টাতে গাছগুলো হঠাৎ করেই আমাদের সামনে উপস্থিত হয়া তার রূপ নিয়ে।
ষড়ঋতুর এই দেশে মুর্হুমুহু পাল্টায় সময়ের রূপ, গন্ধ। কাল বৈশাখীর ছোঁয়ায় গ্রীষ্মের এই তাপদাহে আমাদের মনের আগুনকে আরেকটু বাড়িয়ে আমাদের সামনে হাজির হয় রক্ত রাঙা কৃষ্ণচূড়া। কৃষ্ণচূড়াকে দেখলে মনে হয় যেন কোনো আগুনের জ্বলন্ত শিখা।
ইটকাঠের এই ঢাকার শহরে যেখানে বৃক্ষের দেখা পাওয়াই মুশকিল সেখানে কৃষ্ণচুড়া দেখাটা হয়তো শহরবাসীর কাছে বিশাল পাওয়া। এক সময়ের ক্রিসেন্ট লেক (চন্দ্রিমা উদ্যান/জিয়া উদ্যান) এর দুপাশেই এই সময়টা লালাভ রঙে ঢাকাবাসীকে আকৃষ্টকরে বিপুল ভাবে।
কয়েকদিন আগে হুট করেই আমরা একটা ছবিহাটা দিয়েছিলাম কৃষ্ণচূড়া ফুলের কিছু ছবি তুলবো বলে। আজ সেই ছবি ব্লগ আপনাদের জন্য উপস্থাপন করলাম।
কৃষ্ণচূড়া একটি বৃক্ষ জাতীয় উদ্ভিদ যার বৈজ্ঞানিক নাম ডেলোনিখ রেজিয়া (Delonix regia)। এই গাছ চমৎকার পত্র-পল্লব এবং আগুনলাল কৃষ্ণচূড়া ফুলের জন্য প্রসিদ্ধ। এটি ফাবাসিয়ি (Fabaceae)পরিবারের অন্তর্গত একটি বৃক্ষ যা গুলমোহর নামেও পরিচিত।
অনেকদিন পর কৃষ্ণচুড়া আর অনেকদিন পর টুটুল ভাই ----- ভাল লেগেছে
এখন আর লেখা হয় না আপা
সুন্দর কিন্তু আরো বড় হবে ভাবছিলাম..
এখন ম্যালা ভাব হইছেতো
আগে যা তুলতাম সব দিয়া দিতাম ... বাইছা বাইছা ১/২টা না দিলে পাবলিক পাত্তা দিবো না
কৃষ্ণচূড়া কৃষ্ণচূড়া,
সবাই যখন ক্লান্ত শ্রান্ত
মুগ্ধ দেখে তব সজীবতা
বলনা বলনা হে কৃষ্ণচূড়া
কোথা পেল এত লাল, এত লাবন্যতা।।
আহ সাধু সাধু
অসাধারণ সুন্দর সব ছবি। আগুন রঙের কৃষ্ণচূড়া প্রকৃতির রূপই বদলে দেয় ।
কী সুন্দর! তাই না টুটুল ভাই
আসলেই সুন্দর... এই সময়টা সংসদ ভবনের আশপাশটা দেখার মত হয়
আহা ! কতদিন পর কৃষ্ণচূড়া দেখলাম ! অনেক অনেক ধন্যবাদ টুটুল ভাই !
মন্তব্য করুন