গুলনাহার সাহাবউদ্দিন নামা
১।
একটা জন্মদিনের অনুষ্ঠানে
কুটকে বসে আছি এক কোনার সোফায়।
পত্রিকা পড়ছিলাম, আশে পাশে খেয়াল নেই
হঠাৎ ছুঁড়ির শব্দে পত্রিকা থেকে দুইচোখ সামনাসামনি-
একটা গাত্তা মেয়ে বসে আছে
ভীষন রিস্টপুস্ট দেহ, গোলগাল মুখ, চোখে মায়াবি হাসি,
ছুঁড়ি গুনছিলেন, দুই হাতে মেহেদির উল্কি,
সাজগোজ আহামারি নয়, আমার দিকে নজর নেই।
আমার শরীর স্থির, মন অস্থির হলো
নেড়ে চেড়ে বসি আমি- সেই আমাদের প্রথম চোখাচুখি।
আমি বিবাহিত, বিবাহের আঠার বছর কদিন আগে হয়েছে-
কিন্ত এ প্রথম মনে হল আমার অনেক কিছু বাকি!
জন্মদিনের কেক কাটা হল
সারাঘর ভর্ত্তি লোকজন, এখানে ওখানে জটলা
সবাই ব্যস্ত একে ওকে নিয়ে, আমার দুই চোখে শুধুই সে
আমি তাকেই খেয়াল রাখছি, সেও আমাকে!!
কেমন যেন তার ভাব, সে কি আমার প্রসঙ্গে জানে আগে!
নাকি ধরে নিচ্ছে - একটা নুতন প্রেম পাগলা!
তার চোখের ভাষায় আমি খই হারাছি - বসে ভাবছি,
হঠাৎ কাছে আসে, আপনার পরিচয়?
তখন অনেকে বিদায় হয়েছে, মুষ্টিমেয় ক'জন এদিক সেদিক
নাম বলি, ঘরে বউ আছে এসে যায় অপ্রসংগিক ভাবে,
নাম জিগেস করি, হায় তারও স্বামী আছে!
যদি আমাদের প্রেম হয় - তা হবে পরকিয়া!
২।
পরদিন সকালে, অফিস পথে রিকশায়
অপরিচিত নাম্বার থেকে হাতে থকা মোবাইল বাজে,
হ্যালো শুনছেন! আমি গুলনাহার, ছুড়ির শব্দে তাকিয়ে ছিলেন গতরাতে!
আপনি কি সাহাবুদ্দিন? ইথারে আমার প্রথম জবাব - হ্যাঁ।
আসলে আমিও গতকাল রাতে গুলনাহারকে ভেবেছি,
পাশে আমার প্রিয়তমা পত্নী রেখেও,
কি চমৎকার গুলনাহারের চোখ, শরীর -
এও ভেবেছি বহুবার - গুলনাহার যদি আমার বউ হত!
গুলনাহার হ্য়তো আমাকে ভেবেছেন,
দাগ কেটেছে আমার কথা তার মনে!
নয়তো এমন করে আমার নাম্বার যোগালো কিভাবে?
রিকশা এগিয়ে চলছে!
গুলনাহার ফোন এ কথা বলেই যাচ্ছেন
এক পর্যায়ে বললেন- গতকাল রাতে আমাকে ভেবেছেন?
আমি হাসি, গুলনাহার আমায় হাসি থামাতে বলেন-
আসুন না আজ বিকালে কোথায় ও!
ন'টা পাঁচটার অফিসে আজ কোন কাজ হল না,
গুলনাহারের ভাবনা মাথায় - কখন ছ'টা বাজেবে!
যথা সময়ে গুলনাহার গুনগুন করে এলেন মৌছাকে
দেখা হতেই বলেন - অনেকক্ষন দাড়িয়ে বুঝি!
গুলনাহার আধা ঘন্টা লেট, মুখে শলাজ হাসি-
রাস্তার জ্যামের কথা বলেন, আমি মানি।
সন্ধায় মুয়াজিন মসজিদে আযান দেন -
আমরা দুইজন একটা রিকশায় উঠি - গন্তব্যহীন।
রিকশা তখন কাকরাইল, শিল্পকলা হয়ে,
ইঙ্গিনিয়ারিং ইন্সিটিউট, শিশুপার্ক ঘেসে শাহবাগ মোড়ে।
টিএসসির দিকে - একটা হাল্কা হাওয়া,
গুলনাহারের লম্বা কালোচুল আমার মুখ ডেকে যাওয়া।
সেই প্রথম পরশ, সেই প্রথম ঘ্রান
বেলি ফুলের সুবাসে ভরা শ্যাম্পু দিয়ে
আজ গোসল সেরেছেন গুলনাহার -
আমার চোখ দুটো মুজে আসে।
গুলনাহার রিকশা থামালেন রোকেয়ার সামনে,
হাকিম মিয়া চত্তরের খোলা দোকান থেকে
কিছু ভুজিয়া কিনলেন - ডানে এগুলেন
রাস্তায় ঠং মেলে বসতে বলেন ফুটপাতে।
সুবোদ বালক হলাম আমি!
তিনি যেন আমার প্রিয় দেশনেত্রি, জননেত্রি
তিনি টানা বলেই চলছেন- আমি নির্বাক শোতা
মাঝেমাঝে অঙ্গ দুলাছেন, যেন বাংলাসিনেমার উর্থি নায়িকা!
দশটা বাজার কিছু আগে তিনি তৈরি হলেন,
চলে যাবেন - ঘরে স্বামী আছেন একা!
আমি ও রাজি হই - প্রস্তাব দেই,
এভাবে হউক না প্রতিদিন একবার দেখা!
৩।
গুলনাহার এভাবে আমাকে নিয়ে বের হন,
কখনো প্রতিদিন, কখনো দু'চার দিন পর
বেলি ফুলের আকর্ষনে প্রায় দিশাহারা আমি
চলছে চলুক না এ জীবন, জীবনটা!
মাসখনেক আমি গুলনাহার কে নিয়ে ঘুরেছি,
দেখেছি সমগ্র ঢাকা -
আমাদের মাঝে তখন বেশ ভাল বুঝাপড়া
পত্নীকে প্রায় ভুলতে চলেছি - বিয়েটা মনে হয় বিরাট ঝামেলা!
একদিন সন্ধায় আমরা দুইজন বুড়িগঙ্গায়,
আকাশে রুপালি চাঁদ - পানি ঝিকিমিকি
সমগ্র পৃথিবী মনে হছে হাতের মুঠায়
কেমন একটা কাব্বিক ভাবনা আমার মাথায়।
কবি হওয়া কঠিন জানতাম আমি,
সে প্রথম মনে হল - এ কাজ ভারি সোজা!
আর বুঝলাম কবিদের রচনা-
সব শালা কেন কবি হতে চায়!
৪।
একদিন মামা হালিম খেতে খেতে
গুলনাহার বলেন - আপনাকে জানা হল না পুরো!
আমি বলি - আর কি থাকল বাকি?
আমি শুধু আপনাকে ভালবাসি ভালবাসি।
গুলনাহার পেয়ালা খালি করে বলেন,
আপনাকে বিছানায় জানতে চাই-
মুখে তার নিমছে হাসি, মনে হচ্ছে পুর্নচাঁদ
কপালে কাচা মরিচের ঝাল, বিঁন্দু বিঁন্দু।
৫।
ক'দিন ধরে গুলনাহারের খোঁজ নাই
মনটা বেজায় খারাপ, কোথায় প্রিয় গুলনাহার!
কোথায় কি হল ভূল, নাকি অসুস্থ্য
ফোন করি- সংযোগ পাচ্ছে না, জবাব নাই।
একটা কস্টে আমার দিন কাটে, রাত আসে
আমার পত্নী বলেন- কি হল মিস্টার, এমন জুবুতুবু!
সব কথা সবাই কে বলা যায় না,
বিশেষত- পত্নী এবং পুলিশ, একই কাতারের!
৬।
প্রায় দশ দিন পর আবার
প্রিয় গুলনাহার ফোন করলেন- হ্যালো!
আনন্দে দিশাহারা আমি
কোথায় আছেন, আছেন কি ভালো?
সেলফোনটা হারিয়ে ফেলেছিলাম,
এছাড়া চলছিল মাসের বিশেষ দিন!
একটুও সুযোগ হয়নি তাই-
বিশেষ ভাবে ক্ষমাপ্রাথী।
গুলনাহারের ক্ষমা চওয়াটা চমৎকার,
কাছে পেলে হয়ত বলতেন- নাক টেনে
আর এমন হবে না জনাব সাহাবউদ্দিনসাহেব
দেরিতে এসে এমন বলেছেন বহুবার গুলনাহার।
৭।
গুলনাহারকে বিকালে বনশ্রীর খোলা মাঠে!
দু'জন হাটলাম অনেকক্ষন এক হয়ে
মাঝে নৌকা চড়লাম দুজন,
দুরগন্দে ভরা এক মরা নদী এ শহরে!
ভর সন্ধ্যায় চা খেলাম টং দোকানে
একটা খালি প্লট - সবুজ ঘাসে ঢাকা
ঠিক মদ্দখানে বসলাম, গুলনাহার আমার বুকে মাথা রাখেন
চিৎ হয়ে শুয়ে বলেন- আসেন আকাশের তারা গুনি।
এক ফাঁকে গুলনাহার আমার হাত
তার পেটের উপর রাখেন।
আমি শিহরিত, বুঝি দেড় ইঞ্ছি মেদে ডাকা
লিলামে উঠা- যেন কোন বৃহত নদীর পাঙ্গাশ!
৮।
কিছুদিন পর গুলনাহার ফোন দিলেন
আজ রাতে সরাসরি চলে আসবেন- দাওযাত
আপনার জন্য নুতন কিছু থাকবে! আরো থাকবে
আপনার প্রিয় সাদাভাত, বানাবো টাকি ভর্ত্তা!
একটা উতলা বাসনা,
দুই দেহের কারশাজি
মুখোমুখি মাখামাখি
লাফালাফি ঝাপাঝাপি।
৯।
মাস খানেক গত হলো, গুলনাহারের খবর নেই
ফোন বন্ধ- আমি নিজেও অবাক, ভুল হলো কি?
আবার ভাবি, যাই দেখে আসি
স্বামী সক্রান্ত বিষয়ে আবার ঝিমিয়ে পড়ি।
১০।
আজ দুপুরের অলস সময়ে, অফিসের চেয়ারে দুলে আছি
হঠাৎ ফোন বাজে উঠলো, মিসেস গুলনাহার!
কুশলাদি বিনিময় হলো- মাঝ পথে বলেন
আপনার আর প্রযোজন নেই! আমি অবাক!
আপনার কাছে যা চাওয়ার ছিল
তা পেয়ে গেছি!
মা হওয়ার ইচ্ছে ছিল
তা আমি ধারন করে চলেছি!
****************************
খাইছে রে।।
জনাবা পুতুল, আপনার "খাইছে রে।।" পড়ে হাসিতে গড়া গড়ি খাচ্ছি!
ওয়াও ওয়াও। পুরা ৪০+ জিনিষ।
রায়হান ভাই কুথায়?
মাসুম ভাই,
রায়হান ভাই'র মন্তব্য আমি চাই
গাত্তা মেয়ে কি জিনিষ?
আমি বাংলা টাইপিং এ গত সাপ্তাহ মাত্র। অনেক শব্ধ ঠিক মত লিখতে পারি নাই। গাট্টা লিখতে গিয়ে ছিলাম, যা এমাত্র পারলাম! বলিস্ট কিন্তু ছোট! হা হা।
বলিষ্ঠ কিন্তু ছোট? হাহাহাহাহাহহাহাহহাহাহাহা।
লেখার শেষে এরকম আরো কিছু টিকা দেওয়া যায় না?
একটা দিয়েই ধরা,
আর দিলে যাব মারা!
আহা আহা........কতদিন পাঙ্গাস মাছ খাই না।
এইটার পুরা রস আহরণ করার বড় বাধা হচ্ছে কিছু টাইপো। বানানগুলা ঠিক কইরা নেবেন প্লিজ?
বেশ কিছু শব্ধ এখনো পারছি না। চেস্টা চলবে। আপনার জন্য শুভ কামনা। আপনি একজন ভাল পাঠক।
সত্যি কইলাম, এইটা একটা ক্লাসিক জিনিষ হইছে।
মাসুম ভাই, আমি লজ্জিত!
আরে ধুর। আমরা আমরাই তো। সত্যি পইড়া মজা পাইছি।
আহেম,৪০+ ট্যাগ লাগান।
অচলিল অচলিল !
তয় ম্রাত্মক হৈছে!

আপ্নে একটা জিনিস! আগে বুঝি নাই!
মুকুল ভাই, সেরা কথা বলেছেন! ঘটনা সত্য ভেবে আমাকে বলি'র পাঠা বানাবেন না। আপনারা আমার উস্তাদ!!!!! হা হা হা।। শুভ কামনা।
এইটা আত্মজীবনী না? ও! আমি তো ভাবলাম!!
মাসুম ভাই, "আত্মজীবনী" হবে ক্যান?
আরে না। ঘটনা সত্য ভাবি নাই।
টাইপিং এর অনভ্যস্ততায় আপনি লিখেন নাইএতদিন। তাই আপনার লেখালেখিও পড়া হয় নাই আগে। এখন বুঝলাম, আপনি লেখক হিসেবে দারুণ। কিপ ইট আপ।
গদ গদ হয়ে গেলাম।
বাবুটার নাম কি রাখছে?
৯ মাস পার হতে দিন!
তার মানে কি এটা অতি সাম্প্রতিক ঘটনা?
না, এমন ঘটনা দুনিয়াতে ঘটে কি করে?
ঠিক মদ্দখানে বসলাম, গুলনাহার আমার বুকে মাথা রাখেন
চিৎ হয়ে শুয়ে বলেন- আসেন আকাশের তারা গুনি।
এক ফাঁকে গুলনাহার আমার হাত
তার পেটের উপর রাখেন।
আমি শিহরিত, বুঝি দেড় ইঞ্ছি মেদে ডাকা
লিলামে উঠা- যেন কোন বৃহত নদীর পাঙ্গাশ!
এ কি পড়িলাম!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
নাউজুবিল্লাহ।
ভাবীর ফোন নম্বরটা একটু দিয়েন।
পাঠকরা পত্নীর চেয়ে বিশাসী!
আস্তাগফিরুল্লাহ! লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা...
[যাই আমি ওযু করতে যাই! :-s]
কুল মাদাম!
বিবাহিতরা মাদাম হয় জনাব.। আবিয়াত্যারা হয় মাদমোয়াজেল!
আপনি অবিবাহিত জেনে আনন্দিত হ্লাম!
খিকজ
এইটা একটা ক্লাসিক জিনিষ। ঈমানে কই টাইপোগুলানও আমার কাছে ক্লাসিক মনে হইছে।
৪০+ ট্যাগে এত লাফালাফি ঝাপাঝাপি!!!.... খাইছে
বকলম ভাই, আমি নিজেও বিরাট বকলম !
এইটা কি লেখলেন গুরু !!! মারাত্মক হইছে , মার্ভেলাস, জটিলাস।
সোনা দিয়া বান্ধায় রাখনের কাম এই পোস্টটা। উত্তেজনায় আমার শরিল থরথরাইয়া কাঁপতাছে......... (থরথরাইয়া কাঁপুনির ইমো হইবো)
এইটা কি লেখলেন গুরু !!! মারাত্মক হইছে, মার্ভেলাস, জটিলাস।
মার্ভেলাস - এর 'রেফ' টা কিভাবে দিলেন? জানান।
অভ্র ব্যবহার করেন? রেফ দিতে দুবার র দিবেন। যেমন ধরেন ধর্ম, লিখবেন dhorrmo।
পল্লব ভাই, আন্তরিক শুভ কামনা। আমি জানছি, শিখছি। অভ্র না হলে কল্পনা ও করা যেত না!
সত্যি নাকি?
খাটি মিথ্যা! ১০০%
মারাত্মক রকমের অশ্লীষ হইছে।
উদরাজী ভাইয়ের যে ভিত্রে ভিত্রে এতকিছু তা তো জানা আছিলো না।
দুর্দান্ত।
এরকম আরো পড়তে চাই
গ্যারান্টি দিলাম, ভাবীরে কিছু কমু না
লাভ ইউ! এত রাতে পড়ার জন্য!
খাইছে গুলনাহাররে বাদ দিয়া শেষে নজরুলরে? নুপুর তুমি কুথায়???
বিষয় টা এমন নয়! রাতে পড়েছেন বলে একটু .
আপনাকেও অনেক অনেক 'লাভ'!
এইখানে লাভ নাইরে ভাই। আমার বাড়ি বরিশাল।
চট্রগ্রামের উপর একটা মিথ্যা কথা চলছে! জানতে চাইবেন না আবার!
আমিতো আশেপাশেই আছি,ছিনেমা দেখতেছি।:প
স্টার প্লাস বেশী দেখবেন। এতে নজু ভাইজানের অনুভুতি কি হয় ? জানালে খুশি হব।
তব্ধা খায়া গেলাম । এরম জিনিস বাংলা সাহিত্যে বিরল। প্রিন্ট কইরা নিলাম। এইটা কয়েকশবার না পড়লে এই সামাজিক, মানসিক, শারীরিক, কাব্যের রস নিংড়াইয়া আস্বাদন কঠিন।
হাসান ভাই,
আপনার মত পাঠক বাংলায় প্রচুর প্রয়োজন!
বিজ্ঞ আরো পাঠকরা কই? সাঈদ ভাই, টুটুল ভাই কই?
আপনাকে বিশেষ ধন্যবাদ - আপনার জন্য ই বাংলা টাইপ শিখেছি!!
আপনার মুখে আমি হাসি ফুটাতে চাই!!!
ইস রে!
হাসান ভাইডার কথা শুনে আমার ও অবস্থা এমন হচ্ছে!
ক্লাসিক!! ক্লাসিক!!! ৪০+ সবকিছুই ক্লাসিক হয় না, এইটা হইল!!
হাসির দম চেপে রাখা কঠিন হয়ে যাচ্ছিল একটু পরপরই
আমি ও যোগ দিলাম। আনন্দিত। আপনার লিখা গুলো ও আমাকে আনন্দ দিয়ে থাকে!
এডো একটা নিদারুন রোমান্টিক লেখা, হাসেন কেন?
'নিদারুন রোমান্টিক!' - না হেসে কি উপায় আছে?
এহেম এহেম
শাতিল ভাই, বুঝলাম না। আমি বাংলা টাইপ শিখছি মাত্র।
এই পুষ্ট কিন্তু আমি পড়িনাই ( তিবরোও ভাবে জিভ্ কামড়ানীর ইমু হপে) ! শিশুমনে এই সব তীব্রচোখা কবিতা ভূতচোখে তাকাইতারে ...
১৮ বছরের নীচের কেউ এ আড্ডাতে আছেন বলে আমার মনে হয় না। সরি, যদি দুঃখ দিয়ে থাকি।
তোমারে এইসব পোষ্টে আসতে কে কইছে, ২৫ পেলাস পোলাপানের জায়গা নাই এখানে।
এটা ৪০ পেলাস পোষ্ট!!
তয় তোর 'শিশুমনে' কথাটা মনে ধরার মতো
হা হা হা হা হা হা হা হা....
:laugh: 
:loll:
হাস্তে হাস্তে গড়াগড়ি..
এই পোস্ট পড়ে আর লগইন না করে থাক্তে পার্লাম না।
পুরাই কোপাকুপি পোস্ট হইছে
কি করব বুঝতে পারছি না। কোপাকুপি!
কোপাকুপি মানে হইল
একটা উতলা বাসনা,
দুই দেহের কারশাজি
মুখোমুখি মাখামাখি
লাফালাফি ঝাপাঝাপি।
শুধু ছন্দ মিলানো হয়েছে জনাব! হা হা হা
মডু কৈ? এই পুষ্ট স্টিকি করা হোউক
মডু ভাই, প্লিজ কাম এন্ড হেল্প মি!
বান্দায় রাখার মতো কবিতা
পুস্ট স্টিকি করা হউক
একই পথের সাথী! মাহবুব ভাই, আছি। চলেন।
বাপ্রে!!!... গুলনাহারে করলো ছলাকলা! তাইতেই লিখলেন কি মারাত্নক শিল্পকলা!!...
গুলনাহারের বন্দনা করে ধোকাঁ খাওয়ার পর, নজুভাই আর মাসুমভাইরে যৌথ ভাবে "লাভ ইউ" জানানো আবার রায়হানভাইয়ের মুখে হাসি ফুটানোর জন্যে কষ্টসাধ্য কাজ টাইপিং শেখার বাঞ্ছনা প্রকাশ!! খাইসে রে!!!!
এই পোষ্টে মানু কবি'র মন্তব্য তীব্র আশা করতেছি...
জেবীন আপা, সাব্বাস!
মানু কবি মনে হয় রাম ধোলাই দিবো!
মাহবুব ভাই, চোখ মারেন ক্যান?
এক ফাঁকে গুলনাহার আমার হাত
তার পেটের উপর রাখেন।
আমি শিহরিত, বুঝি দেড় ইঞ্ছি মেদে ডাকা
লিলামে উঠা- যেন কোন বৃহত নদীর পাঙ্গাশ
এর চাইতে ক্লাসিক কামজ উদাহরন আইজ পর্যন্ত পাইনাই সর্দার্জী, মানে মাস্টার পিস হৈছে....
প্রিয় শাওন৩৫০৪, আপনার লিঙ্গ বুঝতে পারছি না! যদি হেল্প করেন তবে কিছু বলার আছে!
ভুই পাইছিলাম, ভাবলাম, দেখেনইতো নাই, বুঝার ট্রাই করেন কিবা করে???
যাই হোক, আমারটা পুং লিঙ্গ, এলা উত্তরটা দেন??
চোখাচুখিতেই কাইৎ হৈছে বস, কনফার্ম....
মানে যদি হয় আরকি? সেইলেও হৈলে হবে পরকীয়া.....এর চাইতে ভালো আর কি হৈতে পারে বস?
আজকে সারাদিন ঘুইরা ফিরা এই পোস্টেই আছি। কয়েক ডজনবার পড়লাম । এইটা একটা ক্লাসিক পিস হইছ। অসাধারন বর্ননা, দুর্দান্ত পরিসমাপ্তি।
এরকম কাব্য আরো চাই
চাই চাই চাই চাই চাই
তব্দা খাওয়ার ইমো নাই বিমা?
বিষাক্ত মানুষ ভাই, আমাদের আরও ভাল মানুষ হতে হবে! আপনাকে অনেক রোমান্টিক মানুষ মনে হচ্ছে! আন্তরিক শুভেচ্ছা।
কিছু কিছু বস্তু আছে মধ্যিখানে মজা
যেমন দাম্পত্যের মাঝামঝি অন্য জিভেগজা
কিছু কিছু বস্তু আছে মধ্যিখানে মজা
যেমন দাম্পত্যের মাঝামঝি অন্য জিভেগজা
না রে ভাই, এমন না হলেই ভাল! মারাপিট করবে কে?
ব্যাপার কি? পাঙ্গাস মাছের প্রতি দেখি ব্যাপক আগ্রহ বাড়তেছে লুকজনের......
জনাব, আপনি কি নিজে বাজার করেন? কস্ট করে ভাল করে পাঙ্গাস দেখবেন!
কি সুন্দর আহ।
মাই গড এইট আকি পড়লাম উদরাজী ভাই,
পুরা টইটুম্বুর একটা কবিতা।
এমন কঠিক হিউমার সব কবিতায় পাওয়া খুব কঠিন, সরাসরি প্রিয়তে জায়গা করে নিল।
যদি অভ্র কিবোর্ডের "অভ্র ফনেটিক" দিয়ে টাইপ করে থাকেন তবে
marrvelas = মার্ভেলাস হবে ( যে অক্ষরের আগে রেফ দিতে চান তার আগে rr টাইপ করলেই চলবে)
ধন্যবাদ সোহেল কাজী, অভ্র না হলে 'ক' ও চিন্তা করা যেত না! কিছু সংযুক্ত শব্দ নিয়ে এখন ও কস্টে আছি!
সাড়ে সব্বোনাশ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! ডাইরেক্ট প্রিয়তে!!!!
সাড়ে সব্বোনাশ! ওহ মাই গড!
একটা উতলা বাসনা,
দুই দেহের কারশাজি
মুখোমুখি মাখামাখি
লাফালাফি ঝাপাঝাপি।
দোস্ত এই ৪ লাইন মারমার, কাটকাট হৈছে...
লাইকর্লাম.... গুলনাহার এখন কোথায় ?
বন্ধু, তোমার বয়স মনে হয় কমছে!
গুলনাহার এর পুরোটাই 'গুল' মারা হয়েছে!!!!!!
ব্রেকিং নিউজ...
এই মাত্র প্রাপ্ত খবরে জানা গেলো, বাজারে এখন আর কোন পাঙ্গাস মাছ নাই, সব লিলামে উঠে গেছে।
আল্টিমেটাম...
এই পোস্ট স্টিকি করা হোক। নাইলে মডুর বিরুদ্ধে অনশন ধর্মঘটের ডাক দিলাম। আশেকানে উদরাজীরা দলে দলে অনশনে যোগ্দিয়া দুজাহানের অশেষ নেকী হাছিল করুন
প্রস্তাবনা...
উদরাজী ভাইরে আমরা বন্ধুর রাজকবি ঘোষণা করা হোক
ঠ্যাংনোট...
এই কবিতা পড়ার পরে আমি খিয়াল কইরা দেখলাম, আর কোন কবিতাই আমার ভালো লাগে না। সব নিরস...
"উদরাজী ভাইরে আমরা বন্ধুর রাজকবি ঘোষণা করা হোক।"
কানে কানে বলি - মাসিক বেতন টা যেন ভালো ধরা হয়!
এই ব্লগে আগে কখনও আসি নাই। আজকে প্রথম এসেই এই কবিতা।
"সব কথা সবাই কে বলা যায় না,
বিশেষত- পত্নী এবং পুলিশ, একই কাতারের!"
"এক ফাঁকে গুলনাহার আমার হাত
তার পেটের উপর রাখেন।
আমি শিহরিত, বুঝি দেড় ইঞ্ছি মেদে ডাকা
লিলামে উঠা- যেন কোন বৃহত নদীর পাঙ্গাশ!"
কয়টা দিব আর উদ্ধৃতি?
সত্যিই ক্লাসিক!
পল্লব ভাই, আপনি কি প্রথম আলো'র পল্লব ভাই!
অভিনন্দন আপনাকে।
অসাধারণ লেখা। প্রথম দিকেই সন্দেহ হচ্ছিলো যতটা মজা নিয়ে দাঁত কেলিয়ে পড়ছি ঠিক ততটাই ধাক্কা খাওয়ার আশংকা আছে নিশ্চয় শেষ দিকে। শেষ লাইন পড়ার পর সন্দেহ সত্যে পরিনত হইলো।
'মানচুমাহার' আপনার নাম টা চমৎকার! আপনি ভাল পাঠক। অভিনন্দন। নামের অর্থটা জানাবেন।
জটিলস্য!
ভাই আরো চাই ।
লিখতে থাকেন ।
বোহেমিয়ান ভাই, আর একটা কল্পনায় ভাসছে কিন্তু সরম পাচ্ছি!
এই লেখাটা নিয়া রীতিমত গবেষণা হওয়া দরকার । ব্যাকরণ, বানান, ভাষারীতি, ছন্দ - এর সব কিছু পাশ কাটিয়েও লেখক নিজের মনের ভাব প্রকাশ করে পাঠকের মনে জায়গা করে নিতে পারেণ, এটা তারই কঠিন উদাহরণ...
~
স্বপ্নের ফেরীওয়ালা ভাই, আপনাকে অভিনন্দন। বানান গুলো ঠিক হওয়া দরকার ছিল, অভ্র ফনেটিক দিয়া আর পারি নাই, আমি বাংলা শিখেছি গত কিছুদিন আগে, আমি লজ্জিত ভুলের জন্য।
আমার মাথার উপর দিয়ে গেলো, কেও কি বুঝাবে আমাকে ??
কালকে পাঙ্গাশ মাছের কাহিনী বুঝতে পারি নাই, এখন বুঝতে পারছি.
কিন্তু প্রাকটিকাল অভিজ্ঞতা ছাডা এই লিখা পসিবল না
অসাধারন হইছে বলাই বাহুল্য
আমি গুলনাহারকে দেখতে চাই, আরো চাই পাঙ্গাশ মাছ দেখতে
২ বার পরার পর বুঝতে পারলাম
+++ দিলাম
অভিনন্দন জনাব ইভান!
কিন্তু এটা কি কইলেন!
প্রাকটিকাল অভিজ্ঞতা ছাডা এই লিখা পসিবল না !
কথাটা গোপনে থাকুক। হা হা হা
একটা উতলা বাসনা,
দুই দেহের কারশাজি
মুখোমুখি মাখামাখি
লাফালাফি ঝাপাঝাপি।
ভাই সালাম নিয়েন.
আমি হট হয়ে গেলাম.
জনাব, আপনার বয়স টা জানতে বড় ইচ্ছে হছে!
ইভু এখন হট
এই পোস্ট যদি প্রথম পাতা থেকে সরে তাইলে মডুর খবর আছে
দু হাত তুলে সমর্থন করলুম
এই পোষ্ট মাসুম ভাইজানের প্রানের চেয়ে প্রিয়।।
মাসুম ভাইজানের বয়স টা মনে হয় এ কবিতার নায়কের কাছাকাছি! এত ভাল পাঠক পাওয়া ভাগ্যের বাপার।
আরো কবিতা দেন, জলদি।
কবি হওয়া কঠিন জানতাম আমি,
সে প্রথম মনে হল- এ কাজ ভারি সোজা!
আর বুঝলাম কবিদের রচনা-
সব শালা কেন কবি হতে চায়!
সুবোদ বালক হলাম আমি!
তিনি যেন আমার প্রিয় দেশনেত্রি, জননেত্রি
তিনি টানা বলেই চলছেন- আমি নিরবাক শোতা
মাঝেমাঝে অঙ্গ দুলাছেন, যেন বাংলাছিনেমার উরথি নায়িকা!
osadaron.... ami e siter memberhote chai...
আপনি গ্রুপ Moderator এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
আপনার কাছে যা চাওয়ার ছিল
তা পেয়ে গেছি!
মা হওয়ার ইচ্ছে ছিল
তা আমি ধারন করে চলেছি!
obak bapar..... osadaron
thank you kobi!
eamon hote e pare....
monay hoymeyeter shawami r she gun chilona....
amader shomaje eamon hocche!!!!
অভিনন্দন অতিথি।
আন্তরিক শুভেচ্ছা।
এই পোষ্টের কিছু হলে মডুদের ঠ্যাংগানি হবে
এই কবিতার ডিসক্লেইমার
দেশে কোন বান্জা মেয়ে থাকবেনা
সাহাবুদ্দিনরা আছেনা!!!
দেশে কোন কামহীন পুরুষ থাকবেনা
ছুড়ি পরা গুলনাহাররা পেটে পাঙ্গাস মাছের পেটি নিয়ে বসে আছে।
না, একটু অন্যভাবে ছিন্তা করুন!
আমার মনে হয় মেয়েটির স্বামীর কোন সমস্যা ছিল।
মা হতে পারছিল না!
আমার ধারনা আপনি Facebook থেকে এসে লিখছেন, আপনার নাম টা জানতে পারি?
বড় হইয়া সাহাবুদ্দিন হইতে মঞ্চায়।
অভিনন্দন! জনাব আনিস!
উদরাজী ভাই, সুপারহিট। এইখানে রেজিস্টার করবো ভাবছিলাম, এখন ডরাইছি (ভয় পাওয়ার ইমো দেয় কেমনে?)
ধন্যবাদ আসিফ, আসুন। রেজিস্টার করুন। এখানকার পাগলা আড্ডাবাজদের আশা করি ভালোই লাগবে!
সারাদিন শুটিং ছিলো। বাড়ি ফিরলাম। প্রচণ্ড ক্লান্ত। কালকে আবার ভোর থেকে শুটিং।
গুলনাহারনামা পড়লাম। সব ক্লান্তি শেষ... উদরাজী ভাই এইটা কী যে লিখছে... পড়লেই মন মেজাজ প্রফুল্ল হয়, ক্লান্তি দূরীভূত হয়...
হ, সব ক্লান্তি দুর... য্যান পাঙ্গাস মাছের পেটি দিয়া
গরম গরম ভাত খাইলাম...
পাঙ্গাস মাছের পেটি দিয়া গরম গরম ভাত !!
আহ হা রে!
নজরুল ভাই, মনে হইতাছে আপনি ও ডুববেন, আমারেও সাথে নিবেন! হা হা হা। ভাবিরে আর রাগাবেন না। আমি বুঝতাছি! 'সুখে থাকলে ভুতে কিলায় অবস্থা'তে যাইয়েন না!!
প্রথম কথা হইল শিরোনাম এরকম করলেন কেন? ভাল লাগতাছে না। আগের মতোই থাকুক।
আপনি কইছেন...
অপেক্ষা কিসের জলদি করেন। জলদি লেখেন।
ব্লগ শুরু হইছিল বাফড়া দিয়া, আপনে আনলেন পাঙ্গাস। আরও নীচে নামবেন না কী?
পাঙ্গাস ভাল মাছ! ভাল রান্না করলে জুড়ি মেলা ভার!
পাঙ্গাস যে ভাল মাছ এইটা এতোদিন বুঝি নাই। আপনে বুজাইছেন। কিন্তু বাজারে তো আর ভাল পাঙ্গাম পাই না।
আপনার মতামত ভাল লাগলো।
Anis, I know what you do...
Any way - I will take it as my own story, as you know me too.
Alamgir
Jonab Alamgir, Great!!
সাহাব-নাহার নামা দেখি চলতেই আছে।
এই কবিতা লিখে পাংগাস মাছের জীবন ধন্য করলেন।পাংগাস মাছের চাহিদা তো মনে হয় এখন তুংগে। পাংগাস মাছ বেচলে এ বি র খাদক গ্রুপের জন্য একটা খাদ্য ফান্ড করা যেতো।
মাদাম জয়িতা,
পাংগাস মাছের এ জয় দেখে আমার ও মনে হচ্ছে, আমাদের এ বন্ধু গুলো ভাল ও ভদ্র! জীবনে এরা পাংগাস মাছ খায় নাই! ইস যদি এদের জন্য একবার পাংগাস মাছের পার্টি দেওয়া যেত!
আরিচা ঘাটে ভাল পাংগাস পাওয়া যায়। নদীর!!
শুভ কামনা বন্ধুদের জন্য।
পাংগাস মাছের পার্টি? ঠিকাছে। শুইন্নাই শান্তি। আল্লাহ মাফ করুক।দলে যুগদান করব এখানকার পাংগাস ভক্ত লুকজন।
অনভ্যস্ততার কারণে লেখায় অনেক গুলো ভূল করেছেন , অথচ লেখার রীতির কারণে এই লেখাটা মাস্টারপিস হয়ে গেছে ।
ভাই মেহরাব শাহরিয়ার, আন্তরিক ধন্যবাদ।
ফটুক কৃতজ্ঞতা : অন্যমনষ্ক শরৎ
আমার ও ফটুক কৃতজ্ঞতা থাকলো!!! কবি লিমন মামাকে ও শুভেচ্ছা!!!!
জনাব, এ মাল পাইলেন কই! এ তো দেখছি আমার চেয়েও খাটি!!!!!
জনাব টুটুল ভাই, এত দিন ধরে কোথায় ছিলেন!
আন্তরিক শুভেচ্চা থাকলো!
সাইদ ভাই এখন ও কোন মন্তব্য করেন নাই! আপনার মত কিসছু খুজছেন মনে হয়!!!
নমো নমো নমো!!! সোজা প্রিয়তে।
উদরাজী ফ্যানক্লাব কি এখনও গঠিত হয় নাই? তাইলে আমি আহ্বায়ক হইলাম।
মাসুম্ভাইরে থ্যাঙ্কস, আপনি না বললে এই মাস্টারপিস মিস করতাম। বকলমদার সাথে একমত, এইটার টাইপোগুলাও ক্লাসিক হ্ইছে। কোন কারেকশান চলবে না।
ম্যাডাম নুশেরা, আপনাকে ও নমো!!! আপনার মত পাঠক পাওয়া ভাগ্যের বাপার।
বন্ধু আহাদ,
আমরা বন্ধুতে যোগ দাও। তোমার লেখালিখির হাত ভাল। ফেইসবুকে না থেকে নানা বল্গ এ লিখতে পার। এতে উপকার হবে, পাবে কিছু নিঃসার্থ ভাল বন্ধু।
কবিতা (!) পড়ে ফোন করার জন্য খুশি হয়েছি। তোমার নামটা ও যোগ হল 'গুলনাহার-সাহাবউদ্দিন নামা'য়!
ভাল থেকো বন্ধু চিরকাল।
সাহাদাত ভাই অতি অদ্ভুত। তাকে ভালো পাই।
মীর ভাই, আপনার পুরানো লিখা পড়ার অভ্যাস আমাকে অনুপ্রাণিত করে। আমিও সময় পেলে অনেকের পুরানো লিখা পড়ি। ধন্যবাদ।
আগে তো পড়া হয়নি এ কবিতা, তাই মনে ছিল দ্বিধা অনেক,
গতকাল 'আয়রে পুষি, খেলা করি' লিখতে কতবার যে ভেবেছি,
আজ এটা পড়ে, সব দ্বিধা, সব ভয় কেটে গেল,
এখানে বন্ধুরা কেউ পিচ্চি নয়, নয় অনুদার
মন্তব্য পড়ে আমি পেলাম সে বিশ্বাস !
একটা পৃথক পোস্টে এ পোস্টের যে সব বানান সঠিক নয় বলে মনে হচ্ছে সেগুলো উল্লেখ করবো ভাবছি । যদি ভাল মনে করেন, তবে সংশোধন করলে কবিতাটি পড়তে আরো আনন্দদায়ক হবে বলে আমার বিশ্বাস ।
হুদা ভাই, এ কবিতা (!) আমি বাংলা টাইপ জানার প্রথম দিকের লেখা। অনেক বানান আমিও জানতাম না। এখন আর এটি আমি এডিট করতে চাই না। থাকুক না ভুলে ভরা, মনের ভাব প্রকাশ করতে পেরেছি এটাই বড় কথা (!), আপনি এই কবিতার গোপন কথা বুঝে গেছেন এটা আমাকে আনন্দিত করছে।
এটাও যে সমাজের একটা বাস্তব দিক এটা আমি হাস্পাতালে কাজ করতে গিয়ে আরো বুঝে গেছি। আমি এ বিষয়ে একটা ব্লগ লিখব বলে ভাবছি।
দুই-দুইবার মন্তব্য করবার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছি । তাই আজ আর নয় ।
হুদা ভাই, আপনাকে পাঠক হিসাবে পেয়ে মনটা ভরে গেল।
আহ গুলনাহার ! আবার মনে পড়লো তোমায়...
গুলনাহার কে মনে করার জন্য ধন্যবাদ নিন।
শাওন৩৫০৪ ওরফে বিলাই ভাই, এ কবিতা (!) লেখার সময় আপনাকে চিনতাম না, এখন জানি। আপনার বিবাহে আশা করি দাওয়াত পাব।
বেচারী এখন সাহাবদ্দিনের সন্তান নিয়ে ঘুরছে... এ সময়টা একটু সাবধানে থাকতে হৈবো... লাফালাফি আর ঝাপাঝাপি করন যাইবো না... গুলনাহাররে মিস করি
ভাই য়াযাদ, আপনার বয়স বাড়ছে না কমছে!!
কাকা, গুলনাহারের খবর দিয়ে আর কি হবে। যা হবার তা তো হয়ে গেছে!
আহা, এবি আগে অনেক ভাল ছিল। মন খুইলা কথা বলা যাইতো। এখন কেমন যেন সুশীল সুশীল লাগে।
সাহাদাত ভাই থুক্কু সাহাবুদ্দিন ভাইয়ের গুলনাহাররে ব্যাপক মিস করি
মাসুম ভাই, আপনি তো মাসুম! বলেন, কে দেখি আপনারে কি কয়! ভয় পাবেন না আমরা আছি আপনার সাথে। সত্য বলেন প্রান খুলে!
গুলনাহারদের সমস্যার কথা আপনারা না বললে আর কে বলবে।
কেন গুলনাহার এমন করলো, তার কষ্টটা কোথায়, তা কেউ একটু তলিয়ে দেখছেন না কেন ? সবাই পাংগাস মাছের চর্বি নিয়েই শুধু মাতামাতি করবেন ?
হুদা ভাই, আপনাকে ধন্যবাদ। আপনি গভীরে প্রবেশ করেছেন। আমার নানা অভিজ্ঞতা জমা হয়েছে, আমি এ বিষয়ে লিখব। সংসারে সন্তান না থাকা যে কি কস্টকর ব্যাপার তা আমার জানা হয়েছে। একটা সন্তানের জন্য কত মানুষ কত কি করে তা জানলে আতকে উঠতে হয়।
লিখব।
একটা সন্তানের জন্য লাফালাফি ঝাপাঝাপি
গুরু, কেমন আছেন? আজ হরতালের দিনে লাফালাফি ঝাপাঝাপি!
(সপ্তাহে কত লোক সীমেন টেষ্ট করতে আসে বললে টাস্কি খেয়ে যাবেন! কত নারী তার স্বামীকে নিয়ে আমাদের এখানে আসেন তা শুনলে অবাক হবেন। লিখার ইচ্ছা আছে।)
লাফালাফি- ঝাপাঝাপি ! খুব কি কষ্ট, রায়হান ভাই ?

খবরদার! আমার ওস্তাদরে নিয়া যদি কিছু কন! আমার ওস্তাদের বয়স হইছে না! আর কত!
জমার খাতা থেকে খরচ করুন । আমরা পড়ে ধন্য হই আর নানাবিধ মন্তব্য করার সুখ ভোগ করি । বিলম্বে জরিমানা অবশ্যই ।
হুদা ভাই, সাহস নিছি। একদিন লিখে ফেলব।
উদু ভাই, তোমার এই অসাধারণ শিল্পকর্ম (নাকি কাব্যকর্ম !) জোশ হইছে । কাল রাইত থেইকা এ পর্যন্ত পাঁচ-ছয়বার পইড়া ফালাইছি। তুমি না কইলে এই ক্লাসিক মাল সত্যি মিস করতাম। ভাবতেছি বাস্তব অভিজ্ঞতা ছাড়া এই জিনিস তুমি মাথা থেইকা নামাইলা ক্যামনে ! তোমার কবিতা পইড়া আমারো প্রায় একই ধরনের একটা 'কাহানী' মনে পইড়া গেলো, তবে কাল্পনিক না পুরোপুরি বাস্তব। দেখি সে 'কাহানী' নিয়ে এবিতে তোমার মতো কিন্চিৎ কাব্যপ্রতিভা প্রদর্শণ করা যায় কিনা...।
নুশেরা ,আপনার সংগে আমিও আছি...।
ঈশান, এজন্য বলি ফেইসবুক ছাড় এবং ব্লগে লিখ। তোমাদের মত ছেলেপুলে না লিখলে এদেশ এগুবে কি করে! হা হা হা.।
তোমার কাব্যপ্রতিভা আছে, জানি। লিখে ফেল। সাহাবুদ্দিন গুলনাহার কিন্তু বিরল ঘটনা নয়! এটা আমাদের সমাজেরই একটা দিক। আবার হাসি.।। হা হা হা।। কে পাগল!
বন্ধু সাহাদাত, এতদিন তোমার গদ্যের ভীষণ ভক্ত ছিলাম। সাধারন রসমাখা গদ্য একটু অন্যরকম। আজ তোমার শীতের কবিতা পড়তে পড়তে গুলনাহার- সাহাবুদ্দিন নামার সন্ধান পেলাম। এখন মনে হচ্ছে গদ্দ্যের চেয়ে পদ্য রচনায় তোমার হাত বেশী পটু। এক কথায় অসাধারন একটি কবিতা গুলনাহার….। সেভ করে রেখেছি পিসি তে। আসলে বিষয় বন্তুটাই শিহরণ জাগানো, বর্ননায় মুন্সীয়ানা তো আছেই। আগেও একবার বলেছি – পরকীয়ার উপরে কোন প্রেম নেই । চালিয়ে যাও বন্ধু।
ভেরী হট গুলনাহার..। তোমার কাব্য পইড়া সবাই সাহাবউদ্দিন হইতে চাইলে তো খবর আছে.. গুলনাহারদের।
বন্ধু লিটু, পরকীয়ার উপরে কোন প্রেম নেই! কি যে বল!
কথাটা শুইনা খুব শরম পাইলা মনে হইতাছে, বন্ধু!
লিটু, মাথা (!) ঠিক আছে!
ইয়াল্লাহ ! চিত্রকল্প দারুন। তবে হেসেছি। ভাল থাকুন।
হালিম ভাই, আপনার মত আর পারলাম কই।
আপনি বানান ঠিক করছেন কেন? আগের পর্যায়ে নিয়ে না আসলে আমি ঘোষণা দিলাম যে, আপনার আর কোনো পোস্ট আমি পড়বো না, মন্তব্যও দেবো না। এইটা ফাইনাল।
ইতিহাসের স্বাক্ষী হইলাম
পাখি ভাই, শুভেচ্ছা নিন। এটা নিচ্ছক একটা ভাবনা। হা হা হা।।
এই পোস্টে আমার মন্তব্য নাই
আমিও ইতিহাসের স্বাক্ষী হৈলাম 
ইতিহাস কারে ফাঁসি দেয়, কে জানে!
পড়ার জন্য শুভেচ্ছা।
পার্ফেক্ট টাইমিং দেখতেছি।
হা হা হা। এতদিন পর খেয়াল করলেন! শুভেচ্ছা নিন। আজকাল আপনাকে দেখা যাচ্ছে না কেন! লিখুন অনেক অনেক.।
বাচ্চা কার মতো হইছে? একটা ছবি দিলে ভাল হতো।
বলেন কি! কবিতাকে(!) কবিতার মত থাকতে দিন। বাস্তব নয়।
শুনেছি দেখতে নাকি অনেকটা সাহাব উদ্দিন এর মতো হয়েছে।। নামটা কি রাখা হয়েছে, কেউ জানতে পেরেছেন কি?
নীতিমালায় লেখা উচিত আবির ব্লগার হইতে হলে এই পোস্ট পড়া ফরয। এমন ক্লাসিক পোস্ট আমার জনমে পড়ি নাই। মন খারাপ থাকলে এইটা পড়ি। মন ভালো হয়ে যায়। (ভায়া উদ্রাজি, চুমা টুমা দিয়েননা)
আবির = এবির
গুরু, লজ্জা দিবেন না।
সালাম নিবেন। গুপ্ত বৈঠক করলেন মনে হয়। .....
এরেই বলে পোস্ট । বছর পুরতে চলল - পোস্টের জনপ্রিয়তা কমলো না, বরং বেড়েই চলেছে । এমন আরো দু'একটা ছাড়ুন না । বছরের জনপ্রিয় পোস্টের সাইনবোর্ড লাগাতে হবে - মডু ব্যবস্থা নিতে পারেন ।
পোস্টদাতাকে অভিনন্দন ।
আমরা বন্ধু তো সবাই!
অবশ্যই !
নাজমুল ভাই, পরকীয়া নিন্দনীয় হলেও মনে মনে সবারই কাম্য। এ পোষ্ট তাই বলে।
ঠিকই বলেছেন । পরকীয়া, পরচর্চায়ই শুধু নয়, যা কিছু পরের তার উপরে সকলে আকৃষ্ট হয় বেশি । পরধন, পরস্ত্রীই কি কম আকর্ষণীয় ? একটা অশ্লীল চুটকি মনে পড়লো, না থাক - লোকে মন্দ বলবে !
প্লীজ নাজমুল ভাই, কৌতুকটা চাই।
মন্তব্য করুন