একটা ভদ্রলোকের গল্প বলি (উৎস্বর্গ-নজরুল ইসলাম পলান)
(আমি তখন এবিতে নতুন আসছি। নজরুল তখন মজার মজার কিছু পোস্ট দিতো। সেই পোস্ট পইড়া আমরা মুগ্ধ হইতাম। আর নুপুর তো প্রেমেই পইড়া গেলো। সেই যুগে এই গল্পটা নজরুল একটা পোস্টে দিছিলো। আমাদের অফিসে সুমনা শারমীন বা সুমী আপার সামনে কোনো বাজে কথা বলা যায় না, তার সামনে বড়দের গল্পও বলা যায় না। একদিন সুমী আপারে এই গল্প শুনাইলাম। তারপর থেকে এই গল্প আমার অফিসে ব্যাপক হিট। রস-আলোর সম্পাদক সিমু নাসের ধরলো তারে এইটা লিখে দিতে হবে। সেই গল্প আজ ছাপা হয়েছে। আমি আবার একটু ব্লগ উপযোগী কইরা দিলাম।)
একটা গল্প বলি। ভাল গল্প। ভদ্রলোকের গল্প। আমি যে গল্প বলছি সেটা কিন্তু সবাইকে জানানো চলবে না। আমার পরিচিতজনরা হয়তো রে রে করে তেড়ে আসতে পারে। তাদের তেড়ে আসাটা দোষের কিছু না। বিশেষ করে যারা আমাকে চেনে।
ধরেন টুটুলের মধ্যে মডু মডু একটা ভাব আছে। সে হয়তো বলবে এখানে কিন্তু ভাল গল্প বলতে হবে, ভদ্রলোকদের গল্প। খারাপ কিছু চলবে না। তাইলে কিন্তু পোস্ট গায়েব হইতে পারে।
আগের দুইটা পোস্ট নাকি কিঞ্চিত অশ্লীল ছিল, এই অভিযোগ কেউ কেউ তো মন্তব্যেই বলে দিছে। তাই এবার আমি সাবধান। নো অশ্লীষ কিছু। একদমই ভদ্রলোকের গল্প।
আমি নিশ্চিত রায়হান ভাই থাকলে বলতো, আপনি মিয়া লিখবেন ভদ্রলোকের গল্প। শুরু করলেও পরে ঠিকই অন্য লাইনে চইলা যাইবেন।
এ ধারণা কিন্তু ঠিক না। আমি মোটেই সেরকম না। প্রমান আজই হয়ে যাবে। এই লেখাটা পড়লে আমি নিশ্চিত যে আমার সম্বন্ধে পরিচিতজনদের ধারণা পুরোটাই পাল্টে যাবে। বড়দের গল্প বলিয়ে হিসাবে আমার বদনাম কেটে যাবে।
গল্পটাই না হয় শুরুই করি। এটা আসলে একটা বিয়ের গল্প। বিয়ের গল্প মানে সদ্য বিবাহিত স্বামী-স্ত্রীর গল্প। এক লোক বিয়ে করছে। সব আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে বউকে নিয়া আসছে বাসায়। রাত বাড়লো। সবাই তাকে ঠেলেঠুলে বাসর ঘরে ঢুকিয়ে দিল।
এইটুকু শুনেই যাদের চোখ চক চক করে উঠছে তাদের বলি, এটা কিন্তু ভদ্রলোকের গল্প। এখানে লাইন মতোই গল্প থাকবে। অন্য কিছু ভাবার কোনো সুযোগই নাই।
গল্পটা শেষ করি তাইলে। বাসর ঘরে নতুন বউ বসে আছে। ঘরময় ফুল, আর তার মধ্যে পার্লার ফেরত ফুলের মতো বউ। ছেলেটা শুরুতেই জরুরী কাজটা করলো, মানে দরজাটা বন্ধ করলো আরকি। মাথার পাগড়িটা খুললো। তারপর এগিয়ে গেলো নতুন বউয়ের দিকে।
মেসবাহ য়াজাদ ভাই পাশে থাকলে আমাকে এইখানেই থামিয়ে দিয়ে বলতো, ভাইরে আর আগাইও না। এইবার থামো। আপনারে আমরা চিনি। আপনে এইবার ঠিকই অন্য লাইনে যাইবেন। এখানে কিন্তু ছোট বড় নানা ধরণের পাঠক থাকে। এখানে এইসব চলবো না।
-আরে না। এইটা তো ভাল গল্প, ভদ্র লোকের গল্প। এখানে খারাপ কিছু নাই। শোনেন আগে।
তারপর ছেলেটা গেলো নববধুর কাছে। ঘোমটা খুলে নতুন বউকে মন ভরে খানিকন দেখলো। বউরের হাতটাও একবার ধরলো। তারপর........।
কারো কি মনে হচ্ছে এবার আমার থামা দরকার। গল্প অন্যদিকে চলে যাচ্ছে? চিন্তার কোনো কারণ নাই। এটা ভদ্রলোকের গল্প। আমি তো আগেই বলেছি। সবটা শোনেন সবাই আগে।
তারপর ছেলেটা তার নতুন বউকে হাত ধরে উঠালো। বাইরে উথাল পাথার জোছনা। চাঁদের আলোয় ভরে আছে চারদিক। রুমের সাথে লাগোয়া ছোট্ট একটা বারান্দা। ছেলেটা কিন্তু নতুন বউকে নিয়া সেদিকে গেল না। তাহলে কৈ গেলো? ছেলেটা নতুন বউকে নিয়ে গেলো বাথরুমে।
-আরে ধুর চিন্তা করবেন না। উসখুস করার কিছু নাই। অন্য কিছু না। বলছি না এটা ভদ্রলোকের গল্প।
তারপর তারা বাথরুমে গিয়ে ওজু করলো। রুমে ফিরে দুজনেই পড়লো দুই রাকাত নফল নামাজ। অনেক ঝড় ঝাপটা কাটিয়ে তারা অবশেষে বিয়ে করতে পেরেছে। নফল নামাজ তো পড়াই উচিৎ। আবার মুরব্বীরাও তো বলে দিয়েছে।
তারপর আবার তারা গেলো বিছানার দিকে। আমাদের গল্পের ছেলেটা হয় অতি সাবধানি না হয় খানিকটা কৃপন। আবার কেউ কেউ তাকে বুদ্ধিমানও বলতে পারেন। কেননা সে বললো, শেরওয়ানী পড়ে থাকতে তার আর ভাল লাগছে না, আর নতুন বউয়েরও উচিৎ শাড়িটা খুলে রাখা। তা না হলে দামি শাড়িটা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। সবচেয়ে বড় কথা শেরওয়ানিটা ভাড়ায় আনা। নষ্ট হলে ফেরত নাও নিতে পারে।
-আরে আরে, এইটুক পড়েই চলে যাবেন না যেন। শাড়ি খুলছে তো কি হয়েছে। বলছি না এটা ভদ্রলোকের গল্প। এখানে খারাপ কিছু নাই।
-তারপর?
-তারপর আর কি? দুদিন ধরে গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান। তারপর সারাদিনের বিয়ের ধকল। দুজনেই পরিশ্রান্ত। কাপড় পাল্টে তারা শুয়ে পড়লো। দুজনেরই ঘুমিয়ে পড়তে সময়ই লাগালো না।
তারপর?
তারপর সকালো উঠলো, নাস্তা করলো, আত্মীয় স্বজন তো ছিলোই। বন্ধুরাও আসলো আড্ডা দিতে। এইতো। গল্প শেষ।
জয়িতা বা নুশেরা, এমনকি কাঁকন পাশে থাকলেও ধমক দিয়া বলতো, ধুর মিয়া, এটা কোনো গল্প হলো। কিছুই তো নাই।
তাহলে শোনেন সবাই, ভদ্র লোকের গল্প এরকমই হয়।





ভদ্রলোকের গল্প যদি এরাম হয়, তাইলে তো দুনিয়াতে কেউই ভদ্রলোক নয়
তাইলে তো দ্বিতীয় রাতের গল্পটা বলতে হয়। মডুরা কি পারমিশন দিবো?
বইলা দেন, বইলা দেন।
আগ্রহী!!!
নিশ্চয়ই প্রকাশ অরা উচিৎ
....আহারে আহারে....আরেক্টুর জন্য...ইশ....
ধুরু, ভদ্রলোকেদের নিকুচি করি....
(আমি রস আলোতে পড়িনাই, কিন্তু আগেই সন্দ করছিলাম, কি হৈবো...তয় দুইজনের একত্রে অজু করতে যাবার কি দরকার ছিলো, সেডা বুঝিনাই)
ভদ্রলোক কেন রইয়া গেল সেইটা তো আমিও বুঝি নাই।
হা হা হা .....
ঠাকুর ঘরে কে রে ,আমি কলা খাইনা
মাসুম ভাই ,এই ভদ্দরলোক কেঠা ,ঝাতি ঝানতে চায় ???
আমি না, আমার দুই ছেলে মেয়ে
আমি ও ভদ্রলোক না, আমার দুই ছেলে মেয়ে...
সংশোধনী : আমি ও না, আমার দুই ছেলে....
ভদ্র লোকের গল্প আর জীবনেও শুনমু না...একদম-ই ভাল্লাগেনাই, মাইনাস!
পুলাপাইনের জন্য এই গল্পই ঠিক আছে।
হয় আপনার গল্পের সেনসর করা লাইনগুলান ফেরত আনেন তয়তো রসআলোর 'রস' শব্দটা বাদ দিতে কন।
মডুর পারমিশন আনেন আগে।
সকালেই পড়ছি। পড়তে পড়তে ভাবচি কি যে লিখছে দেখি!!! দেখি নাহ। কিছুই না। তবে কুব মজা পাইছি। জোশ হইছে।ভাবচিলাম বিমার ত সামনে বিয়া এইটা বোধ হয় বিমার জন্য।
লাইক করছি।
বিমা যে ভদ্রলোক এইটা মনে হইলো কেন?
আমি ভদ্রলোক হইতে চাই না
হাসতে হাসতে পড়ে গেলাম তাও হাসি শেষ হলো না মাসুম ভাই!
হা হা হা হা!!!

সকালেই পড়ছি। চ্রম!!
তয়, ভদ্রলোকের গল্পগুলা নেহাৎ এইরকম হয় না। তাইলে কিন্তু, কেউ আর ভদ্রলোক থাকবো না!!
তাইলে কেন যেন আমার কাছে আর ভদ্রলুকের গল্প শুনতে না চায়।
উপসংহারঃ দুনিয়ায় ভদ্দরলোক নাই D)
~
আপনার বিয়া তো সেইদিন হইলো, ভদ্রলোক হইয়া ছিলেন নাকি আবার।
ভদ্রলোকী গল্পটা আসলেই ভালো লাগলো...আগে এইটা শুনছিলাম একজন তারকা অভিনেত্রীর বরাতে...সেই ভার্সনটার চাইতে আপনেরটা ভালো লাগলো মাসুম ভাই।
এই গল্পের মোরালটা অনেক ভালো লাগলো। ঘুমের চাইতে বড় কোন তরীকা নাই ভদ্রলোক থাকনের...ঘুমের ব্যঘাত হইলেই ঝামেলা...
আপ্নেও ভ্দ্রলোক!!!
আমি তো এখন ভদ্রলোক থাকতে বাধ্য...(অন্য কিছু হইলে তো মানুষ পারভার্ট কইবো)...
আর যতক্ষণ জাইগা থাকি সমস্যা তো সেই সময়ের।
আপনে ভদ্রলোক হয়ে উঠছেন। গুড গুড। দেইখা খুব ভালো লাগতেছে। একটা একটা প্রশ্ন মাথায় আসলো। প্রশ্নটা ঠিক ভদ্রগোছের হইব না। জানেনতো আমি সুশীল হইতে পারিনাই। যাউক্গা প্রশ্নটা কইরাই ফালাই। ভদ্রলোকদের কি ইয়ে নাই?
বাড়ি চট্টগ্রামে হইতে পারে
ভদ্দরলুকের গল্প পৈড়া তো ঠান্ডা হয়া গেলাম। মাথায় সেদ্ধ পানি ঢালতে ইচ্ছা কর্তাসে!
ভদ্রলুকের গল্প এরমই হয়
হা হা হা হা হা হা। রসালোতে পড়ি নাই। এখানে পইড়া মজা পাইলাম ব্যাপক।
আপনারে ধন্যবাদ তাইলে।
ধরেন টুটুলের মধ্যে মডু মডু একটা ভাব আছে। সে হয়তো বলবে এখানে কিন্তু ভাল গল্প বলতে হবে, ভদ্রলোকদের গল্প। খারাপ কিছু চলবে না। তাইলে কিন্তু পোস্ট গায়েব হইতে পারে।
দিলেন্তো আমারে কিঞ্চিৎ মডু বানাইয়া
...
আপ্নের পোস্টে আমি ফিরা আইছি দেইখা ভালো লাগলো
মডু বানাইছি, আরভি তো আর বানাই নাই।
আপনি চাইলে আপনে ঘন ঘন আমার পুস্টে আইতে পারেন। পরে কিন্তু কিছু কইতে পারবেন না কইলাম।
ভালো কথা মনে করাইছেন... আমাগো আরভি দর্কার.. এবিতে আরভি নাই
... চাইনিজ খাইতাম্ছায়
পৃথিবীটা ভদ্রলোকে ভৈরা গেলে মানব জাতির ভবিষ্যত অন্ধকার!
মানব জাতির উজ্জল ভবিষ্যতের জন্য মুকুল তো আছেই............
ভদ্দরলুকের খেতা হুড়ি; পুরা গল্প হুইতাম ছাই!
মডুদের ভয়ে হাত পা............
আপনার গল্প শুনে আমার এক পবিত্র বাসরের গল্প মনে পড়লো।
আমার এক কাজিনের (ধরা যাক নাম তার নীতু) বিয়ে ছ'মাস বাদে ভেঙ্গে যায়। আরো ছমাস পর বউয়ের মাধ্যমে জানতে পারলাম ওর বাসর রাতের ঘটনা।
নীতু ও তার বর বাসর ঘরে ঢোকার পর নীতু ঘোমটা মাথায় অপেক্ষা করে। বর কখন আসবে, ডাকবে। বিয়ের পোষাক পাল্টে বর গেছে বাথরুমে। নীতু অপেক্ষা করছে। বর গোসর করছে। নীতু একটু বিস্মিত। বর বেরিয়েছে। নতুন পোষাকে। মাথায় টুপি। নামাজ পড়বে। নীতু অপেক্ষা করছে। নামাজ শেষ হলো। নীতু ভাবলো এবার আসবে। বর জায়নামাজ থেকে উঠে দাড়ালো। নীতু জড়োসড়ো। এবার আসবে নিশ্চয়ই। বর উঠে দাড়িয়ে আলমারীর উপর থেকে কোরান শরীফ নামালো। তারপর বসে পড়লো আবার। প্রায় সারারাত কোরান পড়লো। নীতু ঘুমিয়ে পড়লো। কেবল সেদিন নয়, দুজনের কখনোই ওসব হয়নি। ছমাস পর বিয়েটা ভেঙ্গে গেল চুড়ান্ত ভাবে। (নীতুর পরে আবার বিয়ে হয়েছে, সুখে আছে স্বামী সন্তানসহ)
সারা রাত ইবাদত বন্দেগীর মাহাত্ম্য শুনে নীতুর বরকে মোল্লা মনে হতে পারে। কিন্তু ছেলেটা খুবই প্রগতিশীল, সাংস্কৃতিক অঙ্গনে পরিচিত নাম, পত্রপত্রিকা টিভিতে দেখা যায়(নাম বলা যাচ্ছে না সঙ্গত কারনেই)। কিন্তু সেই রাতের ইবাদতের রহস্য নীতুর সঙ্গ এড়িয়ে থাকা। সে নাকি অন্য একটা মেয়েকে বিয়ে করতে চেয়েছিল। জোর করে বিয়ে করতে হয়েছিল বলে ইবাদতী প্রতিশোধ নিয়েছে! কত আজব চিড়িয়া দুনিয়াতে আছে!
অদ্ভুত!!
ইবাদতী আইডিয়াটা কৈলাম মারাত্মক
আইডিয়াটা আসলেই চরম।
ইবাদতীয় পদ্ধতি শিখে রাখলাম! বলাতো যায় না কখন দরকার হয়! জোরপূর্বক শাদী-মানি না; মানবো না!
জোরপূর্বক শাদী মানবেন না বুঝলাম। কিন্তু অভদ্র হইতে মানা করলো কেডায়?
এইরকম জীবনেও শুনি নাই। কত কিসিমের যে লুকজন আছে দুইন্যায়
ভদ্দরলোকে ভরে গেল দেশ , এই জন্যই তো আমাদের কোন উন্নতি নাই।
দেশের জনসংখ্যা দেইখা কি মনে হয় ভদ্রলোকে দেশ ভরা?
আমি জানতাম আমি ভদ্রলুক, কিন্তু এখন দেখি ভুল জানতাম..
ইবাদত করেন্নাই
ভাগ্যিস ভদ্রলুক হননাই।
এইরম ইবাদতীর অভাব কৈলাম দুনিয়াতে নাই :| বাকিটা বুইঝ্যা লইয়েন
পুতলার দুঃখে চক্ষে পানি আইসা পড়লো
আহারে......
বেশি পানি ফালায়েন না চোখ থেইক্যা। ইবাদতীয়রা বেদাতীয় হয় আগে
ওরে ওরে...............পুতলার ভাগ্যে মন ভইরা গেলো
masum bahi er post e khali tutul ase ken? amra ki dosh korchi?
সবাই সাক্ষী। পুতুল সাঁকো নাড়াইতে কইতাছে।
তাইতো দেক্তাছি
পুতুল দেখি আগ বাড়াইয়া বলতেছে... "পাগলা সাকোঁ নাড়াইস না"...
এইখানে জয়িতার নাম আছে। জানি না টাইপিং মিসটেক কিনা। জেবীন বলছিলো, মাসুম ভাই পরশিয়ালিটি করে।আমাদের কি চোখেই দেখে না ?মানে সুনজর আরকি!
জেবীনরে চোখে না পইড়া উপায় আছে। একটু আগে দেকলাম ইয়াহু ম্যাসেঞ্জারে স্টাট্যাস লেখা এভেইলেবল। মানে কি আফা?
মেসবাহ ভাইয়ের বাবুটা দেখতে যাওয়ার পর জয়ীতা বললো আজকে জেবীন বাসায় একা... এর জন্য আসতে পারে নাই। এখন বুঝলাম ক্যান এভেইলেবল লিখছে।
"জেবীন বাসায় একা" জয়ীতার এই কথা শোনার পর আর আড্ডা জমে নাই সব্বাই দ্রুত প্রস্থান করিল
... বুঝলাম্না 
ঝাতি জানতে চায়।
জেবীন একা শুনে ত তুমি মন খারাপ করলা কেন ল্যাব এইড আসলা সেই জন্য্। তারপর কি হৈলো জাতির কাছে তুমি খোলাসা করো।তুমি তখন গেলা কৈ?বললা জাইগা। ঘটনা কি?
মাসুমভাই@ নাহ! আপ্নের কাছেই বার বার সব গালতিসে মিসটেক হইতাসে কেন বুঝলাম না...
জয়ী@ নিজের কথা আমার ঘাড়ে ফেলতাছ কেন??
টূটূল্ভাই@
@জেবীন, শুন্লাম কাল্কা নাকি একা ছিলা
একা কিন্তু এভেইলেবল
পুতুল আপু'র মন্তব্য পইড়া গড়াগড়ি!!!

ভদ্রলোকের গল্প তো হইল, এইবেলা একটা "ভদ্রলুলের গল্প" শুনি!!!

লুল আবার ভদ্রলোক হয় কেমনে?
নিচে নজরুল ভাই এর জ্বলজ্যান্ত উদাহরণ!!!
নজরুল ভাল ছেলে।
দুলাভাই .... আমি তো আপনারেও ভদ্রলোক জানতাম আমারেও ভদ্রলোক জানতাম। আপনে যে ভদ্রলোক না এইটা তো বোঝাই গেছে .. কিন্তু আমি নিজেরে আর কুনুদিন ভদ্রলোক বইলা দাবি করুম না ।
তোমার জীবন সংগ্রামময়। এতো সংগ্রাম করার পর ভদ্রলুক হইয়া লাভ নাই। দরকারও নাই।
আইজকা চ্রম আড্ডা হৈছে...
বিমা জীবনেও ভদ্রলুক হপে না
হ
আইজ বুঝলেন এইটা? আড্ডা দিতে গিয়া?
এক রাতে এক মেয়ের লগে ফেসবুকে লুলামি করতেছি। সেই মেয়ে হাসতে হাসতে শেষ...
এরমধ্যেই বলে- আচ্ছা আপনে কোনো ভালো কথা বলতে পারেন না? খালি খারাপ খারাপ কথা কন?
আমি কইলাম- দেখেন, আল্লাহপাক ১০৪টা কিতাব ভইরা ভালো ভালো কথা লিখছে, ভালো কথা বলার জন্য ২ লক্ষ ৪৪ হাজার পয়গম্বর পাঠাইছে। ভালো কথা শুনতে চাইলে মসজিদে যান, আমারে ফ্রেন্ডলিস্টে এডাইছেন ক্যান?
বালিকা দেখি এই কথাতেও হাসতে হাসতে খুন। বালিকারা খালি হাসে... খারাপ কথাতেও... নবী রাসুলদের কথাতেও...
ভদ্রলোকের আকাল পড়ছে রে! পলান সরকাররা পলাইব এইবার!
নজরুল ভাই এর কমেন্ট টা পইড়া হাসতেই আছি।
"বাড়ি চট্টগ্রামে হইতে পারে" এই কমেন্টে জন্য চট্রগ্রামের ও এর অধিবাসীদের কটাক্ষ করার তীব্র প্রতিবাদ জানাই এবং মডারেটর এর হস্তক্ষেপ কামনা করি।
প্রশাসনের প্রতি এই আহবান যে শওকত মাসুমরে বস্তা বন্দি কইরা চট্টগ্রাম পাঠানো হোক। একমাত্র চট্রগ্রামেই তার উপযুক্ত শাস্তি হবে পারে।
এই ভয়েই ছিলাম এতোক্ষন। তয় ঐতিহাসিক সত্য অস্বীকার যে কেন করেন। আপনে না হয় ব্যতিক্রম বইলা জানলাম।
আঞ্চলিকতা টাইন্যা আনলে খুনাখুনি হৈয়া যাবে কইলাম!
আমিও চাঁটগাঁইয়া।
চট্টগ্রামে মাসুমভাইর এক ব্যর্থপ্রেমের স্মৃতি জড়িত আছে বলিয়া ব্যাপক জনশ্রুতি আছে (শাতিল কই গেলো?)। কাজেই বিদীর্ণ হৃদয়ের ব্যথা ভুলতে চট্টগ্রাম নিয়া এইসব আকথাকুকথা উনি মাঝেমধ্যে বলে থাকেন...
হাটে হাড়ি ভেঙ্গে গ্যালো বলে ...
।
এই ৫০ ভাগ সফল (মাসুম ভাইয়ের তরফ থেকে ??
) প্রেমের বেত্তান্ত ঝাতি ঝানতে চায়...
ব্যাপক গবেষণা কইরাও তো চট্টগ্রামের কুনো মেয়ের সাথে
প্রেম করছি বইলা মনে পড়তাছে না।
আয় হায়, আমি তো মনে করছিলাম ভুক্তভোগী হিসাবে আপনারে আমারে প্রবল সমর্থন জানাইবেন।
বকলম ভাইয়ের সাথে সহমত ,একজন চাঁটাগাইয়া হিসেবে এর উপযুক্ত শাস্তি দাবি করছি
।( কিন্তু বেড়ালের গলায় ঘন্টা পড়াবে কে ??)
আরেকজন ঐতিহাসিক ব্যতিক্রম পাওয়া গেছে তাইলে।
এম্নে চল্লেতো ব্যতিক্রমে দেশ ভৈরা যাইপে
আরে না, চট্টগ্রামের পুলারা ব্যতিক্রম কমই। দুই/তিনটা থাকতে পারে। এই যেমন বকলম , অদ্রোহ......
হা হা হা হা হা
ঘুম তাড়ানির কুনু অষুধ আচে ...?
আছে। লাগবো?
অহন লাগব না, বাসর রাইতের আগের দিন আপনের লগে যোগাযোগ করুম নে ...
আইসেন, ওয়েলকাম
ভদ্রলোকের গফ কুন গফ ই না; মাসুম্ভাই গফ টা যে নজরুল ইসলাম পলানরে উৎসর্গ করলেন সে কি ভদ্রলোক নাকি
নজু ভদ্রলুল।
নজুরে ভাল পাই।
একটা গল্প কই। সত্য ঘটনা মনে হয়।
আমার এক বন্ধুর গভীর প্রেম। ভালোবাসার মানুষকে না দেখলে প্রাণ বাঁচে না অবস্থা। দেখা হলে ঘুরে বেড়ায়। কাছাকাছি থাকা আরকি। মাঝে মাঝে ওর এক কাজিনের বাসায়ও হয়। ওই বাসায় এক পিচ্চি আছে সে দুইজনের মাজখানে বসে থাকে, আশেপাশে থাকে।অতএব ভদ্রলোক হওয়া ছাড়া ত গতি নাই। একদিন নাকি বাসায় পিচ্চি ছাড়া আর কেউ ছিলো না। ছেলেটা যখন আসলো পিচ্চিটা ঘুমাচ্ছেলো, তাই দেখে ছেলেটা বললো বাহ কি সুন্দর আরামের ঘুম। আমাকেও একটু ঘুম পাড়িয়ে দাও তো! কি আর করা! মেয়েটা খুব লক্ষী হয়ে, আদর নিয়ে মাথায় হাত বুলিয়ে ঘুম পাড়িয়ে দিলো। আমার বন্ধুটা বলে আমি ঘুমের সময় ওকে দেখে এত মায়া লাগছিলো, সেই দৃশ্য বুঝাতে পারব না। আমার আরেক বন্ধু বললো, তুই তখন কি করলি?পাহাড়া দিলি?বলে নারে, আমার তখন সময় কাটছিলো না আবার এমন আরামের ঘুম, ভাঙ্গাতেও ইচ্ছা করছিলো না। চুপচাপ বসে থেকে তারপর বসে বাসার জন্য খাবার পানি ফুটালাম।এই গল্প সে সুযোগ পেলেই করে। সবাই বলে,ছেলেটাকে নিয়ে সন্দহে লাগে। এর প্রবলেম কি?
এই গল্প পড়ে আমি বুঝলাম ছেলেটা ভদ্রলোক।এই গল্প আমি কালকে সন্ধায় একজনকে মজা করে বললাম্ সে ত হাসতে হাসতে শেষ।
আজকে সকালে হাঁটার সময় একজন বলছিলো এই গল্পটার কথা, উনাকে আমি পরে কমেন্টসহ বললাম।উনি হাসতে হাসতে হাঁটা থামিয়ে বসে পড়লো ফুলার রোডের ফুটপাতে।
বাচ্চা ঘুমায়, ভদ্রলোক ঘুমায়। মেয়েটার আর কি কাজ? পানি ঘরম করলো।
শেষ পর্যন্ত পানিই খালি গরম হইলো?
এরেই বলে জেনুইন ভদ্রলোক, উপরে বর্নিত সবাই ছিলেন শুধুই বৌয়ের কাছে কিন্তু জয়িতা'র জন(কাহিনির ভদ্রলোক) বাচ্চার ঘুম ভাঙ্গাইলো না (ভবিষৎ প্রজন্মের উপকার), ঘরের মানুষদের জন্যে পানি গরম করার সুযোগ দিছে (দশের উপকার) আর সর্বোপরি নিজে ঘুমাইছে (গতকালের স্ট্রেস কমাইতে আর আগামীদিনের কাজে উদ্দ্যমের জন্য)...
নির্দোষ প্রশ্ন হইলো "যেই সারা ঘটনায় পানিই খালি গরম হইলো সেখানে গতকালের স্ট্রেস আর আগামীর উদ্দ্যমের কাহিনী কি ছিলো জাতি কি জানতে পারবে?"
গল্পটা আমি জেবীনের উস্কানিতেই রেখে ঢেকে বলছিলাম।যাই হোক এখন দেখি সে আমার উপর গছাচ্ছে!!!জয়ীতার ভদ্রলোক মানে কি গো মেয়ে?তোমার কমেন্ট ত পুরাই তোমার দুলাভাই এর ছোঁযা লাগানো টাইপ। এই বিষয়েও জাতি জানতে চায়।
আমারে তুমি গাছে তুইলা মই কাইড়া নিলা। মনে থাকব গো বান্ধবী। এই জন্য পোষ্ট পইড়া চুপ থাকি কিছু কই না।
একটা কথা গতকালের স্টেস মানে কি?তুমি চেন ওই লোকরে?কি করছিলো গতকাল?উদ্যমের কথা নাই বা বললাম।
জনসম্মুখে এইসব কথা মাইনসে কয়?আমগো জীবনে কিছুই আর সিক্রেট থাকলো নারে!! ...
আর আমি কি বলছি নাকি "জয়ীতার ভদ্রলোক"?...
তোমারে খাইছি!দুলাভাই এর লগে জোড়া বানছ?
এই পোস্ট এবং তার কমেন্ট স্ট্রিম আমার শিশুমনে বিরূপ প্রভাব ফেলছে । আমি মডারেটর দের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি ।
--------------
বাই দ্য ওয়ে , জেবিন আপুর সাথে এক্মত । জয়িতা আপু কেস টা কি ?
এই পোস্ট এবং তার কমেন্ট স্ট্রিম আমার শিশুমনে বিরূপ প্রভাব ফেলছে । আমি মডারেটর দের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি ।
কথা সত্য!
কাহিনী এখন বিপদ্জনক দিকে মোড় নিয়েছে.......
এই পোস্ট এবং তার কমেন্ট স্ট্রিম আমার মাসুমমনে বিরূপ প্রভাব ফেলছে ।
একটা ভদ্রলোকের পোস্টরে সবাই মিল্যা কমন অশ্লীষ বানাইয়া ফেলছে। ছ্যা ছ্যা......
তবে শেষে আইসা বাচাঁইয়া দিছে জয়িতা। পোস্টটা শুরু হইছিল ভদ্রলোকের গল্প দিয়া, জয়িতা শেষও করছে আরেক ভদ্রলোকের গল্প দিয়া। ফলে শেষ পর্যন্ত এইটা পানি গরম করার রেসিপি টাইপ পোস্ট হইছে।
জয়িতারে ধন্যবাদ। আসো গরম দিয়া বানানো চা খাও
এইখানে হবে
জয়িতারে ধন্যবাদ। আসো গরম পানি দিয়া বানানো চা খাও
বলছিলেন আইসক্রিম খাওয়াবেন। কথা দিয়ে কথা রাখেন না।এখন চা খাইতে বলেন!!!আপনি ত প্রথমে বললেন আপনি ভদ্রলোক না তাইলে আপনিও পানি গরম করলেন ঘটনা কি?ঘটনা কি বিয়ের
আগে না পরে অন্য কোথাও?কত ঘটনা যে ফাঁস হৈতে গিয়া হয় না!!!!!
বলছিলেন আইসক্রিম খাওয়াবেন। কথা দিয়ে কথা রাখেন না।এখন চা খাইতে বলেন!!!আপনি ত প্রথমে বললেন আপনি ভদ্রলোক না তাইলে আপনিও পানি গরম করলেন ঘটনা কি?ঘটনা কি বিয়ের
আগে না পরে অন্য কোথাও?কত ঘটনা যে ফাঁস হৈতে গিয়া হয় না!!!!!
পানি গরম তো তোমার সেই বন্ধুই করলো। তাইলে আর চা বানাইতে দোষ কী
গরম দিয়া বানানো চা !!!! কটঠিন
কত কথাই তো জবাবে বলা যায়। মডুদের ভয়ে বললাম না রায়হান ভাই।
রায়হান ভাই মেট্রিক কেলাসে পড়নের সময়ে গরম দিয়া বানানো চা খাইছিলো। অন্তরঙ্গ আড্ডায় বিষয়টা স্বীকার গেছে।
উস্কানীমুলক মন্তব্য এবং সেটা আবার বোল্ড করে দেয়ার জন্য জনৈক হাসান রায়হানের ব্যান চাই...
আমি কৈ উস্কানী দিলাম জনাব ই- য়াযাদ?
এইখানে কি হৈতাছে এইসব !!!!!! নাউজুবিল্লাহ ,, ওয়াস্তাগফিরুল্লা
তার মানে, বেশী ভদ্দরলুক হওয়া ভালু না
কাহিনী ঠিক ধরতে পারতেছিনা। জয়ি একটা গল্প বলল। ভদ্রলুক ও ভদ্রমেয়ের গল্প। তেমন কিছুনা, একজন ঘুমাইছে আরেকজন পানি গরম করছে। হইতেই পারে এরম। কিন্তু এই গল্প শুইনা জেবীন তেলে বেগুনে আগুন হইল কেন ঠিক বুঝলামনা। যাউক এই জীবনে কত কিছুই অবুঝা থাইকা গেছে এইটাও রইল।
তারপর মাসুমভাই গরম চার কথা কইল। কিন্তু শব্দ কয়টা একটু অন্য রকম লাগছে বইলা বোল্ড কইরা দিছি। ওমা ইয়াযিদ ভাই দেখি পুরা মারমুখি। কিছু বুঝে আসতেছেনা। ঐ শব্ডগুলান যদি খারাপ কিছু হয় তাইলে মাসুম ভাইরে বেন করেন, ঐটা সে কইছে আমি কই নাই, আমার কী দুষ?
কথাতো মাসুম ভাই কইছে। যেমন: শেষ পর্যন্ত পানিই খালি গরম হইলো? ভ এই কথাটা উনি বলছেন। এখন এইটা যদি আমি মাসুম ভাইরে জিগাই যা ভাই আর কী গরমের কথা কইছেন, তখন দেখা যাইব লোকজন উলটা আমার উপরে বিলা হইব। অথচ কইছে কিন্তু মাসুম ভাই।
আমি আর কি কমু?দুঃখে কান্দন আইতাছে। এমুন নিষ্পাপ একটা গল্পরে মাসুম ভাই, রায়হান ভাই, জেবীন যা বানাইলো তাগো সৃষ্টশীল কর্মকান্ডে আমি টাস্কি খাইয়া এই পোষ্টে ফিরা আসি বারবার।জেবীন, কত মধুর কইরা কইলো আমি যেন গল্পটা কই। এখন নিজের চুল ছিড়তাছি।
আমি গল্প পড়ে খুবই অবাক হইলাম। ভদ্রলোকদের ঘরে তাহলে সন্তান আসে কেমনে?
গল্প আর কমেন্ট পৈড়া হা হা প গে
তানবীরা'পুর মতো আমারো একই প্রশ্ন
এই ভদ্রলোক দেখি ভয়ানক অভদ্দর তবে কমেন্টকারী সবাই মনে হয় খুব ভদ্র
মাসুম ভাইয়ের এইডারে ১৮- রেটিং দেওয়া উচিত আছিল ।
ভদ্রলোক বটে!
"রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ সাত শ্রেণীর লোকের উপর আল্লাহ অভিশাপ বর্ষণ করেন,কিয়ামতের দিন এদের দিকে তাকাবেন না এবং এদেরকে জাহান্নামে প্রবেশের আদেশ দিবেনঃ
সমকামীদের,
জীবজন্তুর সাথে সংগমকারী,
কোন মহিলা ও তার কন্যাকে একসাথে বিবাহকারী,
আপন বোনের সাথে ব্যভিচারী,
কন্যার সাথে ব্যভিচারকারী এবং হস্তমৈথুনকারী ।
তবে এরা যদি তাওবা করে তাহলে তারা সবাই হয়ত ক্ষমা পেতে পারে।”
আরো বর্ণিত আছে, “কিয়ামতের দিন এক শ্রেণীর লোক এমনভাবে উঠবে, তাদের হাত ব্যভিচারের ফলে অন্তঃসত্তা থাকবে। যারা দুনিয়ার জীবনে হস্তমৈথুন করত।”
অন্য এক হাদীসে আরো উল্লেখিত রয়েছে, “দাবা ও পাশা জাতীয় খেলা, কবুতরের লড়াই, কুকুরের লড়াই, মেষ লড়াই, মোরগ লড়াই, পোশাক না নিয়ে গোসলখানায় প্রবেশ এবং মাপে কম দেয়া- এসব লূত আলাইহিস সালাম এর জাতির কাজ। এসব কাজে যারা জড়িত থাকবে, তাদের জন্য কঠোর শাস্তি অবধারিত।”
হযরত ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, “কোন পুং মৈথুনকারী বিনা তাওবায় মারা গেলে সে কবরে শূকরের আকৃতি ধারণ করবে”।
ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু আরো বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ “যে ব্যক্তি কোন পুরুষ বা নারীর মলদ্বারে সংগম করবে, আল্লাহ তায়ালা তার দিকে তাকাবেন না।” (তিরমিযি, নাসায়ী)
মন্তব্য করুন