একজন অপু ভাইয়া ।
ঘটনা ডা ৯৭ সালের দিকে। মামার কল্যানে জীবনে পত্থম চাকুরী পাইছি , ডিগ্রী পাশ না করতেই। তো বন্ধুরা কইলো - খাওয়া। আমিও কইলাম খাওয়ামু, সমস্যা কি। বেতন ডা পাইতে দে। মাস যায় , বেতন পাই, মাগার খাওয়ানোর নাম মুখে লইনা। কয়েক মাস গেল , আমি খাওয়ানুর কথা ইচ্ছা কইরাই ভুইলা গেলাম একদিন।
আমি ভুললে কি হইবো, আমার বন্ধুরা ভুলে নাই। তক্কে তক্কে আছিল , কবে আমারে ধরবো। এর মইদ্যে বের হইলো ডিগ্রী রেজাল্ট। রেজাল্ট ও ভালো হইলো। এখন আর যাই কই। খাওয়াইতেই হইবো। তয় আমিও মাগুর মাছের লাহান খালি পিছালায় যাই। এই দেইখ্যা ওরা একদিন আমার অফিসে হাজির। অফিস তখন আছিল শান্তিনগরে। অফিস থেইকা বাইর হওনের সময় দেখি ওরা বাইরে খাড়ায়া আছে। কি রে দোস্ত , তোরা এইখানে ? আমি অবাক হইয়া প্রশ্ন করি। আমারে আরো অবাক কইরা দিয়া কয়, আইজ তুই আমাগো সুইস এর খাওয়াবি, তারপর অন্য কথা। তহন বেইলী রোডে সুইস আছিল বনেদি ফাস্ট ফুডের দোকান। এখন কত আন্তর্জাতিক ফাস্ট ফুড !!!! যাই হোক , ভিতরে গলা ডা শুকায়া আইলেও হাসি মুখে কইলাম - ও , চল , খাই। কুন ব্যাপার ?
ধরা খাইয়া হাঁটতে লাগলাম বন্ধু গো লগে। হাইট্টা সুইসের সামনে, তারপর সুইসে ঢুইকা চিকেন বার্গার এর অর্ডার দিলাম। বার্গার গরম কৈরা দিব , এমন সময় দেখি একজন সুদর্শন হিরু , সাথে এক নায়িকা রে নিয়া সুইস এ ঢুকছে। ঢুইকা এদিক ওদিক চাইলো। ভাবটা এমন যে , "এই দেখ আমার সাথে সুন্দরী নায়িকা আছে, তোমাগো আছে ? আমারে আর পায় কে!!!"
এর মইদ্যে বার্গার দিল আমাগো, সাথে কুল্ড ড্রিঙ্কস। আমরা খাই ইট্টু আর ট্যারা ট্যারা চুক্ষ্যে তাকাই ঐ সুন্দরীর দিকে। আর ভাবি, আহা , জীবনডা সার্থক হইয়া যাইতো আমার যদি ...
এইর মইদ্যে সেই হিরুর নাম জানলাম - অপু ভাইয়া। কারন ঐ সুন্দরী সুইসে ঢুকার পর থেইক্যা "অপু ভাইয়া অপু ভাইয়া" কইরা যাইতাছে।
তো ঐ সুন্দরী অপু ভাইয়া অপু ভাইয়া কইরা যাইতাছে, আর একের পর এক খাবারের অরডার দিতাছে। এই খাবার ওর অমুক কাজিন পছন্দ করে , ঐ খাবার তমুক কাজিন পছন্দ করে। এই সেই কইরা একের পর অরডার দিয়াই যাইতাছে আর লগে লগে ঐ খানে খাড়ায়া খাইতাছে। তো অপু ভাইয়া কি করে দেখার লাইগ্যা আমরা ঐখানে খাওয়ার পরেও খাড়াইয়া রইলাম। লগে সুন্দরীর মুখ দর্শন ফ্রী।
দেখি এক সময় এত্তগুলি খাবারের প্যাকেট সুন্দরীর হাতে, আর অপু ভাইয়া বিল দিতাছে। পকেট থেইকা মানিব্যাগ টা বাইর কইরা বিল দিল - ৭১৮ ট্যাকার। ৯৭ সালে ৭০০ টাকা কম না। বেচারা ৭০০ টাকা বিল দিয়া ক্যাশে জিগায় - বাকী ১৮ টাকাও কি দিতে হবে ?
ক্যাশের লুকডার দিলে মায়া মহব্বত নাই। পাষানের মত কইলো - জ্বী, পুরা পেমেন্ট করতে হবে। অপু ভাইয়া মুখখানি তহন হইছিল দেখার মত। মানিব্যাগ , পকেট হাতড়াইয়া বাকী ১৮ টাকা ক্যম্নে যোগাড় কইরা জানি দিল ক্যাশে।
আমরাও হায় অপু ভাইয়া কইতে কইতে বাইর হইলাম সুইস থেইকা।
হা হা প গে.......
তবে অপু ভাইয়ার জন্য সমবেদনা...........ভাগ্যিস জীবনেও অপু ভাইয়া হইতে হয় নাই.......
কন কি দাদা , তাইলে তো লাইফটাই বৃথা।
সাইদভাই এইমাত্র একটা কমেন্ট করতেছিলাম_এই বলে "সাইদভাই একটা পোস্ট দেন" ্আর নীড়পাতা রিফ্রেশ করেই দেখি আপ্নার পোস্ট
এরেই কয় আত্মার টান ।
হা হা হা। অপু ভাইয়ের জন্য সমবেদনা।
ভাইয়া নিয়মিত পোস্ট চাই।
কিঞ্চিত দৌড়ের উপ্রে তাই পোষ্ট কম দিতে পারি, বুনডি।
হা হা াহা হাা হাহাহ মজা পাইলাম_অপু ভাইয়া কাহিনীতে....................
<দাত বাইর করা মুখ ভ্যাটকানো ইমো হইবে এখানে>
হা হা। তোমার কত বারাইছিল?
আমারে আবার টানলেন ক্যান ভাইয়া ? আমার গেছিল অপু ভাইয়ার অর্ধেকেরো কম।
সুইস কি এখন বেইলি রোডে নাই সাঈদ ভাই ?.........।
সেইখানে তো নায়ক নায়িকাদের আড্ডা খানা ...
যাক সাঈদ ভাইয়ের জন্য সমবেদনা আর অপু ভাইয়ের জয় হোক !!
(( মু হাহাহাহা টাইপের ইমো হবে ))
সুইস এখনও বহাল তবিয়তে আছে।
আমার জন্য সমবেদনার জন্য কষ্টকর ধইন্যবাদ।
যতদিন বিয়ে না করা হবে , ততদিন সমবেদনাও বহাল তবিয়তে থাকবে !!!
এ আবার কয় কি !!! থাউক আমরার সমবেদনাই ভালা, বিয়া থেইক্যা।
সুইস এখনও বেইলী রোডেই আছে, বোনাস হিসেবে যোগ হইছে কেএফসি, পিজ্জাহাট, হ্যালভেশিয়া এরকম আরও অনেকগুলা। 'অপু'ভাইদের অবস্থা এখন আরও শোচনীয়! ;-)
জীবনে এচিভমেন্টের মইধ্যে একটা বড় এচিভমেন্ট হইলো অপু ভাইয়ার মত আপু লইয়া ধরা খাইনাই। এই কথাডা মণৈলে মরার আগেও একটা ভেটকি দিয়া মরমু
লেখা জুস হইছে, আফসুস রেটিং সিস্টেম নাইক্কা
জীবনে তাইলে কর্ছ কি , যদি ধরা না খাও ??? লাইফটা বৃথা ।
আমি খালতো বা পাড়াতো আপুদের কাছে মোগলাই বা ফুচকার উপ্রে ধরা খাই নাই। ঐগুলান্তো নফল নামাজের মত দুধভাত
এই কথাডা মণৈলে মরার আগেও একটা ভেটকি দিয়া মরমু
Click here to more funny images
মুহাহাহাহা
এইটা কি তোমার ছবি ? আমি তো তোমারে পোলামানুষ মনে কর্তাম , এখন দেখি !!!!!!
@সাঈদ ভাই, হাহামগে ইমু হইপে .........। খেক খেক খেক
ধরা খাওয়াও তুমি হাসতেছো দেখে একটা গল্প মনে পড়ল।
জমিদারের ফলের বাগানে গ্রামের ছেলেপেলেরা ফলচুরি করতে গিয়া ধরা পড়েছে। বদরাগী জমিদার ফলচোরদের শাস্তি নির্ধারণ করে দিলেন, যে যেই ফলসমেত ধরা পড়েছে তার পায়ুপথে সেই ফল ঢোকান হবে।্যথারীতি শাস্তি শুরু হইল। বড়ই চোরের পেছনদিয়া বড়ই ঢুকিয়ে ছেড়ে দেয়া হল। পেয়ারা চোর বেচারার পেছন দিয়া তার চুরি করা ইয়া বড় পেয়ারা পুশ করা হয়েছে। কিন্তু অবাক ব্যপার তার পরও সে হাসছে! জমিদারের পেয়াদারা জিজ্ঞাস করে এর পরেও তুমি হাসছ কেন? সে বলে, আমার তো কোনোমতে গেছে। কিন্তু আমি ভাবতাছি যেইটা ডাব চুরু করল তার কি উপায় হইব!
কোন মন্তব্য নাই। :((((
কবি কি বুঝাইতে চাইছেন তাহা বুঝা গেছে। খিকজ ......
তাও তো অপু ভাইয়া হইয়া ধরা খাইনাই , এইডাই স্বান্তনা।
ধরা খাওয়ার সম্ভাবিলিটি এখনো প্রচুর। হিহিহি............
চুল পইড়া গ্যাছে , আঙ্কল ডাক শুনি মাঝে মাঝে আর তুমি কও !!!!!
মুরুব্বিগন বলে গেছেন সোনার চামুচ বাঁকা হইলেও দাম কমে না।
এর উপ্রে আমি নাদান কি কৈতে পারি হেহেহেহ
@হাসান ভাই
খ্যাক খ্যাক...... খাপে খাপ...।
১২ ক্লাসে পড়া সমারসেট মম'র দ্য লাঞ্চন গল্পের কতা মনে পইড়া গেলো। লেখা জব্বর অইছে.... চালাইয়া যান
দ্য লাঞ্চন এর কথা ভুলি ক্যামনে ????
@মেসবাহ য়াযাদ, পরেরদিন কি সাকসেসফুল হৈছিলেন, আই মিন কামে বারি দিতে পারছিলেন?
এবি ব্লগের একমাত্র বয়স্ক মানুষ (নিজে কৈছেন) হিসাবে ইমুন কতা কীমুন কৈরা কৈতারেন, ভাই.... ????
রায়হান ভাই অহন ও মনের দিক দিয়া ইয়ং।
অামি তাই কৈ ! কিন্তু অতীব শ্রদ্ধেয় রায়হান ভাই খালী নিজেরে বুইড়া মনে করে...
সকলের অবগতির জন্য বলে রাখি দুলাভাই(শুধু আমার না সোহেল কাজীরও দুলাভাই) মানে মেসবাহ য়াযাদ এখনও উৎপাদন প্রক্রিয়ায় জড়িত থাকলেও বয়েস কিন্তু কম না উনার। প্রোফাইলের ছবি দেখে কেউ বিভ্রান্ত হইবেন্না উহা ভাগিনা আই মিন তাহার ছেলের ফটুক। ;)
এজন্যই কবি বলেছেন - চুল পাকিলে লোকে হয়না বুড়ো ...
এইসব কী কৈতাছেন, সম্মন্ধির ভাই.... !!!
হাহাহাহা....... প গে.....!!!!! =)) =)) হাসতে হাসতে কাইত হইয়া পইড়া গেলাম!!!!!
গুড শট রায়হান ভাই!!!!!!! শট অব দ্য ডে! ;-)
মাসরুর দেখি সেকেন্ডের মইধ্যে ভোল পাল্টাইয়া ফালাইলো... সম্মন্ধির ভাই (স্যরি, রায়হান ভাই), সাবধানে থাইকেন... বিপদজনক ক্যারেকটার
আমি ভোল পাল্টাই নাই। সময় খেয়াল করেন। এইটা আগে কমেন্ট করছিলাম। ঐটা পরে করছী। :)
মানলাম
আহারে...
আফসুস !!!!
অপু ভাই হওয়াও ভাগ্যের ব্যাপার। খরচটা নিশ্চয় বিফলে যায় নাই, লেকিন "সুইস" এই আরেকজন সেইম ছিলা খাইছে, তার কুনো লাভ হয় নাই তা বুঝাই যাইতেছে...............।
খেক খেক ইমো হইবে......
আমিও তাই কই, আরেকজন হওয়ার চাইতে অপু ভাই হওয়া বিস্তর ভালো। সুন্দরীর পিছনে ইনভেস্ট কইরাও সুখ।
তা আর কৈতে।
পুলাপাইন এখনও বুঝলো না কুতায় ত্যাগে আনন্দ।
সাঈদ পোলাটারে মনে হয় টুটুএল এর মত একটা কোর্স করানো ওয়াজিব হৈয়া পড়ছে।
কোর্সটা পোস্টাকারে দিলে আম-জনতার উপকার হইত!
হ! পোষ্টাকারে দিলে জীবিতদের দোয়ায় দুনিয়া ও আখিরাতে অশেষ নেকী হাসিল হৈবেক

আবার জিগস! জীবিতদের দোয়াই রায়হান ভাই অতি সহজেই জান্নাতবাসী হতে পারবেন! ;-)
জ্ঞানের কথা।
তাইলে তো কপি-পেষ্ট......
ভাই , আপনারা বিজ্ঞ মানুষ , কোর্স ম্যাটেরিয়াল সাপ্লাই দ্যান, আমরা কোর্স করি। আপনারা প্র্যাক্টিক্যাল দেখায়া দ্যান ক্যামনে কুথায় ইনভেষ্ট করতে হয়।
ভাই , আমি সেই সুযোগ পাইনাই, আমারে "আপু" রাই খাওয়াইতো সব সময় , আমি কি করুম কন , না কইতে পারিনা।
জানিনা রে ভাই। খাওয়াইতো এইডাই জানি শুধু।
আচ্ছা ঠিকাছে ভাল কথা.... বলতে চান না.. এইটা ব্যপারস না.... তবে কি খাওয়াতো অন্তত সেইটা বলেন! :)
খাদ্য দ্রব্যই খাওয়াইতো ... আর একটা স্পিশাল ডায়লোগ দিত - হাসের বাচ্চার সাঁতার শিখতে হয় না :p
খাদ্য দ্রব্যই খাওয়াইতো ... আর একটা স্পিশাল ডায়লোগ দিত - হাসের বাচ্চার সাঁতার শিখতে হয় না :p
উহু!
এভাবে বললে তো হবে না....... জ্ঞানী লুকদের জ্ঞান শুধু না, দোয়াও দরকার। আর দোয়ার জইন্য উপঢৌকনের ব্যবস্থা থাকতে হৈবে.....।
দোয়ার জন্য বাতাসার সিস্টেম কি উইঠ্যা গ্যাল নাকি ???
আল্লাপাকের কী বিচার, জীবনে কোন অপুভাই একটাকার চিনাবাদাম পর্যন্ত খাওয়াইলোনা, আপসুস... ...
নুশেরাপু.... অপু ভাইদের শিকার করতে হয়। কেউ কি আর এমনি এমনি অপু ভাই হয়!!!! ;-)
আপু, মাসরুর ভাই এর লগে একমত ।
আম্মো স্বেচ্ছায় কয়েকবার অপু ভাই হৈছি। বিনিময়ে তারাও আমার কিছু হৈছে। টেকা আমি টয়লেটে ফেলি নাই :D. সাঈদ ভাই একডা বিয়া কর। ১২ বছর ধৈরা কষ্ট বুকে লৈয়া ঘুরুন ঠিক না
বিয়া করা আর অপু ভাই হওন কি এক হইলো ???
মাঝে মধ্যে অপু ভাই হইলে সুবিধা আছে। তবে যে অপু ভাইয়ের দৌড় শুধু সুইস পর্যন্ত, তাগো কোনো লাভ নাই... ;)
সহমত
সুবিধা অবশ্য আছে , মাগার ম্যাক্সিমাম ক্ষেত্রে খাওয়ার পর পাখি ফুরুৎ।
অপু ভাইকি জেয়
এঁ !!! কন কি !!!!
যারা খাওয়ায় না খালি মাছের মতো পিছলায় তারা বন্ধু সমাজের কলঙ্ক।
একজন যোগ্য অপু ভাইয়ের সন্ধানে আছি। সন্ধান দাতাকে সুইসে খাওয়ানো হবে।
আহা আগে বেইলি রোডে নাটক দেখতে গেলে, যেয়ে একবার খেতাম আবার ফেরার আগে একবার খেতাম। আর সেই পলক, ঝলক, নোলক, টাঙ্গাইল শাড়ি কুটিরে শাড়ি দেখা .........
আফসুস। আপনার জন্য দেখি একজন অপু ভাইয়া খুজুমনে ।
এতো গুলি ভাই বেরাদর কমেন্টস করলো , অফিস ফাঁকি দিয়া কমেন্টস সহ পোস্ট পড়লাম , কিন্ত পদ্ম ছাড়া আর কোন "অপু ভাইয়া" দেখলাম না। সবাই কি খালি সাঈদ ভাইয়ের মতো বন্ধুদের খাওয়ায়?
ব্যাপারটা সন্দেহ জনক।
সুবর্না, জায়গামতো ধরছেন....
অনেক সময় "অপুভাই"রা শুধুমাত্র আপুরে একলাই খাওয়াইতে নেন না, সাথে বান্ধবীসকলও আরামসে চলে যায় ...
তা আর বলতে !!!!
কেউ স্বীকার কর্তে চায়না ...
সৎ সাহস নাই মনে হয়।
ঠিক কইছেন । কারোরই সৎ সাহস নাই।
এই পোস্টে আমার কোন কমেন্টস নাই ক্যান?
আর ৬ টা কমেন্টস হৈলে এইটা টপে যাপে ;)
আপনি কোন কমেন্টস করেন নাই তাই ।
হঃ দেখি আর কয়ডা কমেন্টস জোগাড় কর্তে পারি নাকি।
আরে হৈয়া যাইপে :)
আপনে কয়ডা দ্যান , আমি কয়ডা দেই , হইয়া যাইপে।
আর কৈলাম দুইডা লাকপে :)
আর কয়ডা ?
আর এক্টা :)
এইটা কিন্তু রাবার টানাটানির মতো হইসে। চান্সে আমিও এক্টা দিলাম
বাঙালি সুযোগ পাইলেই টানতে চায় ;)
মাঝে মইধ্যে অপু ভাইয়া হওন ভালো।
লেখা মজাদার হইছে।
কেমন আছেন বস ?
আপনি কি rich text enable করে কমেন্ট করছেন নাকি ?
নাকি অন্য কোন কীবোর্ড ইউজের কারনে এমন হইতেছে ?
একজন "অপু-আপু" পাইলে ভাল হইতো ....
হা হাহা হাহা!!!


ইরাম অপু ভাই হইতার্লাম না এখুনো।
আপসুস।
হৈতে চান ? আপনার ফুন নমবর টা দেন , যথাসময়ে ফুন দিয়া নিয়া যাইবো জায়গা মত .....
হাসান রায়হান বলেছেন,
আমি এই ভদ্রলোকদ্বয়কে প্রচুর মিস্করি
মন্তব্য করুন