র্যাগিং নামের নোংরামি বন্ধ হোক!
র্যাগিং নিয়ে যুগে যুগেই নানান কেচ্ছা-কাহিনী প্রচলিত। সিনিয়ররা নবীনবরন নামের গালভরা শব্দের আড়ালে জুনিয়রদের নিয়ে যথেচ্ছা যন্ত্রনা দিয়ে থাকে, যা কিনা র্যাগিং নামেই পরিচিত। সেসবের কোনটাই ভিক্টটিমের জন্যে সুখকর কিছু নয়। শিক্ষাবর্ষের শুরুতেই ইউনিভার্সিটি/একাডেমী ছেড়ে দেয়া এমনকি আত্মহত্যা করতে যাওয়ার পর্যায়েও চলে যায় এইসব র্যাগিং এ আক্রান্ত শিক্ষার্থীরা। দুষ্টুমি করা/মজা করা আর নির্যাতন করার মাঝে একটা সীমারেখা আছে র্যাগিং এ মত্ত কিছুসব নোংরা উন্মত্তরা ভুলে যায়!
এতোদিন ছেলেদের হলগুলোতে র্যাগিং এর কথা শুনে আসছি আমরা, মেয়েদের হলগুলোতে এক্সট্রিম পর্যায়ের কিছু সামনে আসেনি, কিবা আমার অজ্ঞতার কারনেই জানতে পারিনি। আজ জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের জাহানারা হলের র্যাগিংএর কথা শুনে হতবাক না কষ্ট লাগছে, কি করে হয় এত্তো নোংরা মানষিকতার মানুষ যারা কিনা সর্বোচ্চ বিদ্যাপিঠের শিক্ষার্থী, যারা কিনা মায়াময়ী/কোমলমতি নারী!
ফেসবুকে শেয়ার করা লেখাটা পড়ুন, তারপর ভাবুন এরা কারা
"ভাই, আপনার কাছে একটা হেল্প চাই। জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটিতে আমার এক বোন (কাজিন) আজ প্রথম ক্লাস করতে গেছে, আইটি ডিপার্টমেন্টে, ফার্স্ট ইয়ার।
ভাই! বোনটা আমার সারাদিন কাঁদল, কাঁদল আমার খালা...কিছুই করতে পারলাম না ভাই!
ও জাহানারা হলে থাকে। ওর ডিপার্টমেন্টের বড় আপুরা ওকে ডেকে শারিরীক এবং মানসিকভাবে লাঞ্চিত করে আধমরা করে দিয়েছে। ওর বড় আপুরা ওকে বলেছে ক্লাসের বড় ভাইদের কাছে গিয়ে তোমার ব্রেস্টের মাপ দিয়ে আসো...ভাই! সব বলতে পারছিনা।
কাল ঐ বড় আপুরা সবাইকেই হলে থাকতে বলেছে, হল ছাড়া যাবেনা। আজ নাকি ওরা কেবল মাংস "ধুইছে", কাল "কশাবে"!
ভাই, আমাদের প্রভাবশালী কোনো মামা/খালু নেই।
আপনি তো ব্লগে লিখেন, এত বড় একটা গ্রুপ চালান-
আপনি চাইলে হয়ত কিছু করতেও পারেন।
আপনার ও বোন আছে, দয়া করে একজন ভাই হিসাবে একটু হেল্প করেন ভাই..."
ক্লাসের প্রথমদিন নতুনদের উপর র্যারগিং নতুন কিছু নয়।
প্রথমে র্যাথগিং দিয়ে শুরু হলেও পরে ভার্সিটির বড় ভাই/নেতাদের মনোরঞ্জনে শরীরটাও বিকিয়ে দিতে হয় টিকে থাকতে হলে। খবরের কাগজে/ব্লগে এগুলো নিয়ে পড়তে পড়তে অনেকের কাছে হয়ত ডাল-ভাতের মত হয়ে গেছে ব্যাপার টা। কিন্তু মনে রাখুন-
আজ অন্য কারো বোন লাঞ্ছিত হচ্ছে, কাল হতে পারে আপনার বোন/আত্নীয় টিও।
ফ্রেন্ডলিস্টের সবার কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি, যে যেভাবে পারেন প্লীজ হেল্প করেন!
আপনাদের ফ্রেন্ডলিস্টে জাহানীরনগর ইউনিভার্সিটির কেউ থাকলে প্লীজ এগিয়ে আসুন।
আগামীকাল ঐ বোনটির লাঞ্ছিত হওয়া যেভাবে পারেন বন্ধ করেন। আর একটি মেয়েও যেন লাঞ্ছিত না হয়, আর একটি মেয়ের স্বপ্ন যেন অঙ্কুরেই শেষ না হয়ে যায়।
https://www.facebook.com/shornomrigo/posts/10200336622207339
পারভার্ট যুগে যুগেই থাকে কিন্তু এমন সংঘবদ্ধ শুনি নাই! কিছুকিছু অসুস্থ মানষিকতার কীটদেরই একটা টার্গেট থাকে যে, অনেকেই তো র্যা গিং হয় এইবার আমরা আরো এক্সট্রিম পর্যায়ের কিছু করবো! "এমন করতে পারছি" এই টাইপ ফুটানি/লোকদেখানি ছাড়া কিছুই না এইসব! গা গুলাচ্ছে, জঘন্য লাগছে! কি এরা! কোথাকার এরা!
এইসব অসুস্থ নরকীটদের খুজেঁ বার করা খুব কঠিন কিছু না। তাই এদের খুজেঁ বার করে, যথযথা কর্তৃপক্ষ কোন ব্যবস্থা নিবেন এই আশা কি করা যায়, নাকি তাদের অন্য সব “যথযথা কর্তৃপক্ষ”র ন্যায় তাদের কাছে কোনই কিছু পাবার আশাতো এখন দুরাশাই থাকবে। একবার ভেবে দেখেন, ব্যাপারটা পড়তেই আমাদের কষ্ট লাগছে, আর যাদের উপর দিয়ে এই নোংরামি বয়ে গেছে ওদের কি অবস্থা!
আইন করেই বন্ধ করা হোক এই র্যাগিং নোংরামি! যারা মজা করা আর নির্যাতন করার সীমারেখা জানে না তাদের নিয়মনীতির খাচাঁতেই রাখা আবদ্ধ থাকা উচিত!
আমি পুরা অবাক হয়ে গেছি, এইরকমও হয়?
এখনি বন্ধ করা উচিত...
এইসব 'বড় আপু'-দের সম্পর্কে আলাদাভাবে জনসচেতনতা তৈরি করা দরকার। ইদানীং মেয়েদের মধ্যেও মারাত্মক হারে অপরাধপ্রবণতা বাড়ছে। বিভিন্ন ধর্ষণের ঘটনায় এখন মেয়েদেরকে ধর্ষকের হেল্পারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে দেখা যাচ্ছে। সিমিন হোসেন রিমির এপিএস-এর স্ত্রী কাশফিয়া ছদ্মনামের মেয়েটিকে অত্যাচারের ক্ষেত্রে তার স্বামীকে সহযোগিতা করেছিলেন। স্থানীয় নারীনেত্রী রুহিতা মেয়েটিকে একাধিকবার তুলে নিয়ে গিয়ে শাসিয়েছিলেন। ঘটনা ধামাচাপা দিতে বলেছিলেন। এ বিষয়গুলো নির্দেশ করে, পুরুষের মতো নারীরাও অপরাধী হয়ে পড়ার প্রবণতায় আক্রান্ত হয়ে পড়েছে। মনে রাখতে হবে, অপরাধীর কোনো জাত-ধর্ম-বর্ণ নেই। বিচারের কাঠগড়ায় কাউকেই বাড়তি সুবিধা দেয়া যাবে না।
জাহাঙ্গীরনগরের বিষয়টা ইতোমধ্যে একটা ওয়েভ ক্রিয়েট করেছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত সব পক্ষের বক্তব্য যাচাই-বাছাই দোষী প্রত্যেকটা ছেলে ও মেয়েকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিস্কার করার দাবি জানাই।
এই ঘটনাটার আর ফলোআপ কোন নিউজ দেখলাম না। মেয়েটাকে কি গুম করে ফেলেছে না মিডিয়াকে ম্যানেজ করে ফেলেছে, কোনটা হলো এখানে?
এরকম হয়? পুরাই তাজ্জব আমি। মেয়েদের হলে অনেক অনুষ্ঠান অামি দেখেছি । মনোমুগ্ধকর অনুষ্ঠান । এমন কিছু ভাবা যায় না । ।এমন হলে মিডিয়াকে এগিয়ে আসতে হবে। কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে ।
এই পোড়ার দেশে অনেক ধরনের অপরাধের চিত্র দেখার দূর্ভাগ্য হয়েছে। এ-রকম আর কখনো শুনিনি। স্তব্ধ হয়ে গেলাম।
হাই লীনা আপু!!!! অনেক খুব ভীষণ খুশি হলাম আপনাকে দেখে। থ্যাংকিউ লীনা আপু, থ্যাংকুথ্যাংকুথ্যাংকুথ্যাংকুথ্যাংকুথ্যাংকুটুদিপাওয়ারইনফিনিটি। থ্যাংকিউ ভেরি মাচ। কিছুক্ষণ খুশিতে লাফাই
@ লীনা বোনটি আমার ! অনেকদিন পর রাগ পড়ল আপনার ! যারপর নাই খুশি হলাম আপনাকে দেখে ! এমন করে রেগে হয় বোন ? জানলে আপনার লেখায় মনতব্যই দিতামনা । আশা করি নিয়মিত হবেন । ভাল থাকবেন ।
র্যাগিং ব্যাপারটাই কেন বন্ধ করে দেয়া হয় না!
খুলনা ইউনিভার্সিটিতে একছাত্র আত্মহত্যা করেছিলেন, মেরিন একাডেমীতে বেশ ক'বছর আছে স্টুডেন্টরা আর ফেরত যেতে চাননি একাডেমীতে, ক্যাডেটগুলোতে নির্মম কান্ড - এমনি অনেক উদাহরন আছে!। সব সামনে আসে না, যা আসে তা নিয়ে কিছুদিন হা-হুতাশ করি আবার ভুলে যাই! কেন এর একটা বিহিত হয় না।
এই ঘটনাই যদি সত্যি হয় তাহলে তো এখনই কর্তৃপক্ষের নজরে আনা উচিত। কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নিবেন । কারণ মেযেদের হলে হল কর্তৃপক্ষ এতটা উদাসীন হয বলে জানা নেই।
ব্যপারটা এইখানে কেবল মেয়েদের হল বলে না, র্যাগিং জিনিসটাই বাজে! ছেলেমেয়ে মাত্রই! একটা মানুষকে শারীরিক/মানসিক পেইন দিয়া হিউমিলেট করার কি অধিকার আছে কারুর! সেইটা নাকি আবার, চিল ড্যুড ইটস জাস্ট ফর ফান!!
তাজ্জব পুরা । এমন হতে পারে কেমনে? এই অসভ্যগুলারে বহিষ্কার করা উচিত । তবে হলের কাজের সাথে অনেক বছরের অভিজ্ঞতায় এমন কিছূ চোখে পড়েনি । যা দেখেছি তিক্ততার চেয়ে মুগ্ধতা এত বেশি যে মনে সারাজীবন রাখার মত ।
প্
এভাবে জেনারালাইজড কথাবার্তা লেখার বা আবেদনের মূল জায়গা থেকে দৃষ্টি বা আলোচনা সরিয়ে নেয়।
মূল বিষয় কিন্তু এখানে কোন নির্দিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়/মেয়েদের কিবা ছেলেদের হলে ঘটছে বলেই নয়, ব্যা্পারটা একটা বাজে নিয়ম চলে আসছে দিনের পর দিন এই নিয়েই বলা।
র্যাগিং নিয়ে মাঝে মাঝেই বিভিন্ন ফোরামে বিভিন্ন ঘটনার আলেকে বিভিন্ন মানুষের মাধ্যমে আমাদের সামনে আসে... এবং কোন ঘটনাই আনন্দের নয়... এখন সময় আসছে র্যাগিং নিয়ে ভাবনার... আনন্দ উদযাপনটা যদি কর্তৃপক্ষ সঠিক পথে না রাখতে পারে... তাহলে দিন শেষে বলতেই হয় যে, র্যাগিং বন্ধ করেন... এভাবে এক ঝাক স্বপ্ন নিয়ে নতুন ভর্তি ছেলে মেয়ে গুলোকে অপদস্ত কইরেন না ...
আগে ছিলো সবুজে শ্যামলিমা পাখ পাখালির বাংলাদেশ আর এখন নরপশুদের দেশ!
র্যাগিংয়ের নামে নিপীড়ন বন্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নিন
আকাশ থেকে পড়ে গেলেও আমি এত অবাক হতাম না। ঐখানে পড়ারই দরকার নাই বাচ্চা মেয়েটার। অন্য ভালো কোথাও ভর্তি হয়ে যাক। তবে বড় আপুটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার উপায় অবশ্যই আছে।
বড় আপুটার ছবি দেওয়ালে লাগিয়ে নিচে লিখে দেওয়া দরকার, ইভটীজার এই আপু থেকে মেয়েরা সাবধান।
raging er name jara ottachar kore...tara ashole manoshik bikar grosto. University pora lekar jayga , akane raging e ba ki dorkar. Chuto belay patshala te jokon chutto chutto sunamoni ra porte jay.tokon ki raging er proyjon pore? na pore na.coz kumol moti sunamoni ra tik e ake arek jon k bondu hishabe mene ney.tobe keno boro howar por porichito howar jonno boro ra chutoder shate raging korbe.
jara raging kore tader k Univesity theke bohishkar kora uchit.
পড়ে পুরাই তাজজব হই গেলাম..!!এইসব কি হইতেসে...!! কোথাও কোন শানতি নাই
আমরা কি দিন দিন জানোয়ার হয়ে যাচ্ছি? আধুনিকতা বা সভ্যতার একি রূপ!! অবাক সাথে স্তব্ধ হলাম। র্যাগিংয়ের সাথে জড়িত সকলের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি হোক।
হেল ! আমাদের মেয়েরা এত পচে গেছে ? মাথা ঘুরছে আমার ! এ যদি সর্বোচচ বিদ্যাপিঠের অবসথা হয়, তো নরকের হাল কি !
আপনার লেখা পড়ে মাথায় প্রায় রক্ত উঠে গেছিল, অক্ষম ক্রোধে - পরে ভাগ্যক্রমে অন্য একটা ব্লগে যেয়ে একই বিষয়ে আরো বিস্তারিত জানতে পেরে একটু স্বস্তি পেলাম ।না হলে আজ রাতে ঘুমই হত না !
ওখানে পড়লাম ব্যাপারটা নাকি গোজব? এ বিষয়ে আরো কিছু যদি আপডেট জানেন, এখানে জানালে খুশী হব ।
যার মাধ্যমে মূলতে বিষয়টা সামনে আসছে তার কথাই না হয় পড়ুন...
Mahbub Hasan
আপডেট এবং ডিসক্লেইমারঃ
বাংলা মুভির মতই ঘটনার মোড় এখন পুরোপুরি উল্টোদিকে।
মেয়েটার ভাইয়ের সাথে কথা হয়েছে। যেই মেয়ে গতকাল রাতেও ফোন করে কান্নাকাটি করেছে, আজ সেই মেয়েই কারো প্রশ্নের মুখোমুখি হলে সবকিছু অস্বীকার করবে বলে জানিয়েছে।
মেয়ের ফ্যামিলি এখন আর তাকে জাবি’তে পড়াতে চাইছেনা।
আমার কাছে কলরেকর্ডিং ও আছে কিন্তু ওটা নিয়ে আর মাথা ঘামাতে চাইনা, কাউকে শোনাতেও চাইনা। আমাকে বারবার কেঁদে-কেঁদে অনুরোধ করা হয়েছে ব্যাপার টি এখানেই শেষ করার জন্য...
হল প্রভোস্টের পক্ষ থেকে সব মেয়েকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কিন্তু কোন মেয়েই স্বীকার করেনি এবং ঘটনার কোন সত্যতা নাকি পাওয়া যায়নি।
অবাক হইনি। সাইলেন্স কোড অব কন্ডাক্ট বলে কথা!
অনেকে মেসেজে অনেক কথা বলেছেন সেসব বলতে চাচ্ছিনা।
যেসব ভাই-বোনেরা জাবি’তে আছেন তাদের উদ্দেশ্যে বলছিঃ
"প্রথমে র্যাগিং দিয়ে শুরু হলেও পরে ভার্সিটির বড় ভাই/নেতাদের মনোরঞ্জনে শরীরটাও বিকিয়ে দিতে হয় টিকে থাকতে হলে।"
এই লাইন টি আমি জাবি কে উদ্দেশ্য করে লিখিনি, ইডেন পড়ুয়া এক আপুর কাছ থেকে শুনেছি। উক্ত লাইন টির মাধ্যমে আমি সার্বিক বিষয়ে একটা উপসংহার টানতে চেয়েছি মাত্র।
একজনকে আঘাত থেকে বাঁচাতে চেয়েছিলাম, কাউকে আঘাত করা আমার উদ্দেশ্য ছিলনা। তারপর ও যদি কেউ পার্সোনালি নিয়ে থাকেন বা মনে কষ্ট পেয়ে থাকেন-আমি ক্ষমাপ্রার্থী।
পরিশেষে যারা ফোন/মেসেজ দিয়ে বারবার খোজ করেছেন আপডেটের জন্য, যারা এদিক-ওদিক ছুটেছেন-তাদের সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা।
র্যাগিং নামের নোংরামি বন্ধ হোক। ঘটনার সত্যতা যাচাই করে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন।
তবে এই ঘটনা নিয়ে অন্য ব্লগে লেখা নিচের লেখাগুলো দেখতে পারেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী র্যাগিং সংক্রান্ত জটিলতা ও সর্বশেষ পরিস্থিতি
জাহান্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্নামের পিছনের ষড়যন্ত্রে আখতারুজ্জামান আজাদের ভূমিকা কি?
জাবির ঘটনা নিয়া বিতর্ক আছে দেখলাম। অনেকেই এটাকে গুজব বলছে। আবার হতে পারে...সেই মেয়েটির মুখ বন্ধ করার ব্যবস্থা করেছে কর্তৃপক্ষ। যাইহোক না কেন, র্যাগিঙ এর নামে নোঙরামি এবঙ নির্যাতন বন্ধ করা হোক।
বন্ধ হোক, আর সেটা হোক আইন করে।
র্যাগিং এ কিছু মানুষ বিকৃত আনন্দ পায়। এ জাতীয় সকল বিকৃতির বিপক্ষে থাকুক আমাদের অবস্থান।
মন্তব্য করুন