সংবাদপত্রের কালো অধ্যায় দৈনিক আমার দেশ
আমি অভিশাপ দিচ্ছি দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে।
ঘৃণার আগুন ছুড়ে দিচ্ছি তার নষ্ট হয়ে যাওয়া মস্তিষ্কে।
থুতু ছিটাই তার চাটুকারিতার স্বভাব এবং ভ্রান্ত নীতিতে।
লাথি মারি তার রাজাকার আর জামায়াত তোষণের মানসিকতায়।
ইনকিলাব, নয়া দিগন্ত, সংগ্রামের সাথে দৈনিক আমার দেশের আর কোনো পার্থক্যই থাকলো না!
সংবাদপত্রের ইতিহাসের কালো অধ্যায় হয়েই থাক দৈনিক আমার দেশ। আরেকটি মীর জাফর হিসেবে উচ্চারিত মাহমুদুর রহমানের নাম।
কিন্তু দৈনিক আমার দেশ-এ আমার যে সব বন্ধু, গুরুজন, শুভানুধ্যায়ীরা কাজ করে তাদের জন্য কী করতে পারি, কী বলতে পারি তাদের?
কিছু বলার নেই। সংবাদপত্রের ইতিহাসে এ-রকম জঘন্য মিথ্যাচার একটি কালো অধ্যায় হয়েই রইবে।
কিছূই বলার নাই। সামনে এই ধরনের সংবাদ পত্রের বাজার আরো চওড়া হবে!
মিষ্টার শফিক রহমান, আপনার ব্লগে লেখাটা পড়ে নিজেকে অনেক ছোট মনে করছি, কারণ কেউ কখনো কারো ক্ষতি দেখতে চাইনা যদিও সেই চিরশত্রু। তারপরেও আপনার লেখাটার মাঝে মনে হয় আপনি একজন মহান ব্যাক্তি যার অভিশাপে মাহমুদুর রহমান জলে পুড়ে ছাই হয়ে যাবে।। লেখনিকে লেখার মাধ্যমে প্রিতিবাদ করেন
একেই হয়তো বলে ক্ষমতার অপব্যবহার....
আমাদের দেশ পত্রিকা আগে পড়িনি। গত কয়েকদিন ধরে পড়ছি। ভাবি মানুষ এত নোংরা মানসিকতার হয় কিভাবে যে এসব লিখে! ছি!
পল্লী বিদ্যুৎ নিয়ে লেখার কারণে সাংবাদিক মৃনাল সেনের বাড়ির বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিতে পারছে আর এই পত্রিকার বিদ্যুতের সংযোগটা বিচ্ছিন্ন করতে পারে না?
কিছূই বলার নাই। সামনে এই ধরনের সংবাদ পত্রের বাজার আরো চওড়া হবে!
কিছুই বলার নাই। চরম হতাশাজনক।
অতিথি @ প্রথমেই আপনাকে শুধরে দিই আমি শফিক রহমান নই, শফিক হাসান। (রহমান শব্দটা কি আজকাল আপনার প্রিয় হয়ে উঠেছে!)
আপনি কি এই পোস্টে মাহমুদুর রহমানের অতিথি হয়ে এসেছেন?
"লেখনিকে লেখার মাধ্যমে প্রিতিবাদ করেন" এই মন্তব্যের মাধ্যমে আসলে আপনি কী বোঝাতে চাইলেন?!
এক সময় ছিলো ইনকিলাব, এখন আমার দেশ। যুগে যুগে এরকম কুলাঙ্গার পত্রিকা আসে ।
মন্তব্য করুন