অভ্রঃ এ দেশের কি হবে! বিচার নাই! সত্য পরাজিত।
বন্ধুরা কিছুক্ষন আগে জানলাম/ দেখলাম - অভ্র বিজয় জটিলতার অবসান হয়েছে!!!!!! আপনাদের জন্য পুরো খবরটা কপি করে দিলাম! বিচারটা মনে হচ্ছে, তালগাছ আমার জাতীয় হ্ল!
ইন্টারনেটে জনপ্রিয় বাংলা সফটওয়্যার অভ্র নিয়ে তৈরি হওয়া জটিলতার অবসান হতে যাচ্ছে। গতকাল বুধবার অনানুষ্ঠানিক এক সভায় অভ্র এবং বাংলা লেখার জনপ্রিয় সফটওয়্যার বিজয়ের মধ্যে সমঝোতা হয়েছে। সমঝোতা অনুযায়ী আগামী ২০ আগস্টের মধ্যে অভ্র সফটওয়্যার থেকে ইউনিবিজয় নামের কি-বোর্ড লে-আউট প্রত্যাহার করে নেবেন অভ্রের নির্মাতা অমিক্রন ল্যাবের প্রতিষ্ঠাতা মেহ্দী হাসান খান। আর একই সময়ের মধ্যে কপিরাইট অফিসে দায়ের করা অভ্রের বিরুদ্ধে কপিরাইট ভঙ্গের অভিযোগ প্রত্যাহার করে নেবেন বিজয়ের নির্মাতা আনন্দ কম্পিউটার্সের প্রধান নির্বাহী মোস্তাফা জব্বার।
ঢাকার আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি) কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সভায় পারস্পরিক অনানুষ্ঠনিক আলোচনার মাধ্যমে দুই পক্ষের মধ্যে এই সমঝোতা হয়েছে। মোস্তাফা জব্বার ও মেহ্দী হাসান খান শিগগিরই এ ব্যাপারে একটি যৌথ বিবৃতি দেবেন। বিসিসির নির্বাহী পরিচালক মাহফুজুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে চলে এ সভা। সভায় মোস্তাফা জব্বার, মেহ্দী হাসান খানসহ আরও উপস্থিত ছিলেন আমাদের গ্রাম উন্নয়নের জন্য তথ্যপ্রযুক্তি প্রকল্পের পরিচালক রেজা সেলিম, এএইচজেড অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আনিসুর রহমান মাহমুদ, রায়ানস আর্কাইভের প্রধান নির্বাহী আহমেদ হাসান, বিসিসির সিস্টেম অ্যানালিস্ট এনামুল কবির, বাংলাদেশ ওপেন সোর্সনেটওয়ার্কের সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান, প্রথম আলোর উপফিচার সম্পাদক পল্লব মোহাইমেন, কম্পিউটার প্রোগ্রামার রিফাত-উন-নবীসহ অনেকে।
সভায় উপস্থিত বক্তারা বলেন, কম্পিউটারে বাংলা লেখার কাজে দীর্ঘদিন ধরে বিজয় যেমন ব্যাপক জনপ্রিয়, তেমনি ইন্টারনেটে বাংলা লেখার ক্ষেত্রে নতুন যুগ সৃষ্টি করেছে অভ্র। তাই আইনের দীর্ঘসূত্রতায় না গিয়ে একটি সমঝোতায় এলে তা বাংলায় কম্পিউটার চর্চার ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। মোস্তাফা জব্বার ও মেহ্দী হাসান খান ভবিষ্যতে কম্পিউটারে বাংলা ভাষার উন্নয়নে আরও কাজ করে যাবেন—উপস্থিত সবাই এ প্রত্যাশা করেন।
প্রসঙ্গত, গত ৪ এপ্রিল একটি দৈনিক পত্রিকায় মোস্তাফা জব্বারের একটি লেখায় অভ্রকে পাইরেটেড উল্লেখ করা হয়। এর পরই ইন্টারনেটে বাংলা ব্লগসাইটগুলোতে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। অভ্র সফটওয়্যারে ইউনিবিজয় কি-বোর্ড থাকার কারণে বিজয় কি-বোর্ড লে-আউটের কপিরাইট ও প্যাটেন্ট স্বত্ব লঙ্ঘন হয়—২৫ এপ্রিল কপিরাইট অফিসে এ অভিযোগ আনেন মোস্তাফা জব্বার। এরপর কপিরাইট অফিস মেহদী হাসান খানকে এর কারণ দর্শানোর জন্য চিঠি দেয়। এর জবাবও দেন তিনি। এরপর বিষয়টির শুনানির দিন ধার্য করে কপিরাইট অফিস। তবে দুই পক্ষের মধ্যে যে সমঝোতা হতে যাচ্ছে, তাতে এই জটিলতার পরিসমাপ্তি ঘটবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
সুত্রঃ খান মোঃ আলামিন
মন্দের ভালো। ইউনিবিজয় সরালেও সিম্পলিসিটির জন্য অভ্র এগিয়ে যাবে। এখন দরকার সে অনুযায়ী প্রচার যেন প্রকাশনা ব্যবসাতে অভ্র জায়গা করে নেয়।
ভাই রাফি, অভ্র'র জন্য শুভ কামনা।
আমি নিশ্চিত, মেহদী হাসান খান কে চাপ দিয়ে এমনটা করানো হয়েছে। হায়রে টাকা, হায়রে ক্ষমতা!! বন্ধুরা, নুতন কিছু জানলে জানান।
কাগুরে বছরের সেরা জোকার হিসেবে আখ্যা দেয়া হউক
বিশাল শিয়াল পন্ডিত!!!
উদরাজী ভাই, আপাত দৃষ্টিতে এটাকে পরাজয় মনে হচ্ছে, কিন্তু এটার আড়ালে লুকিয়ে আছে জয়। চিন্তার কিছু নাই। আর কটা দিন সবুর করেন, রসুন বোনা হইছে।
নজু ভাই, মনে শান্তি পাচ্ছি না। অভ্র'র কারনে বাংলা লিখছি। আমার বাংলা শিখার বয়স আজ ২ মাস পুন হল। অভ্র না হলে হয়ত কোন দিন বাংলা লিখতাম না। অভ্র দিয়ে এক দিনে বাংলা শিখে ছিলাম। আমরা বন্ধু'তে ইংরেজীতে একটা কমেন্ট করাতে "হাসান ভাই" মাইন্ড করেন এবং বাংলায় লিখতে বলেন। অভ্র দিয়ে এরপর থেকে আজ ও লিখছি। "গুলনাহার-সাহাবউদ্দিন নামা" ছিলো আমার বড় টাইপিং প্র্যাকটিস!!!
মেহদী ভাইকে সালাম দিবেন। ওনার জন্য আজীবন দোয়া করব। মেহদী ভাইকে এগিয়ে যেতে বলুন।
দেশে সত্য মানুষের বড় অভাব!
ওম শান্তি
এটা আইনি ঝামেলা এড়ানোর টেকনিক হতে পারে। আমি মনে করিনা অভ্র এত সহজে হেরে যাবে।
না সাঈদ ভাই, মানতে কস্ট হচ্ছে! আমার মনে হয় "আইনি ঝামেলা" য় যাওয়া উচিত ছিল।
মগের মুল্লুক নামে একটা দেশ আছে , সেখানে কেউ কোন আশা করতে পারে না।
ভাই মামুন ম. আজিজ, আমার মনে হয় আদালতে যাওয়া উচিত ছিল। ৮ টা পাথক্য থাকার পর ও যদি এক হয়, তবে কত গুলো কি আলাদা করলে পাথক্য হবে?
খুবই হতাশ হলাম খবরটায়, এইভাবেই আমাদের দেশে শক্তিশালীরা দূর্বলদের ওপর অত্যাচার চালায়।
ভাই নাঈম, ওনাকে ফেইস করার মত লোক আমাদের দেশে নাই!!!
ভাই বোনেরা, হতাশ হইয়েন না, অভ্র তার নিজের রাস্তায় এগিয়ে যাবে, কাগুর মত রাম ছাগল একদিন কালের গাথায় পইড়া ভেউ ভেউ কইরা কানবে। এমনিতেও কেউ অভ্রের ইউনিবজয় লে-আউট ব্যবহার করে না, তাই ঐটা তাহকলেও যা, না থাকলেও না। কিন্তু এই পুরা গিয়ান্জামের মধ্যে কাগুর বিশাল শিক্ষা হইছে সেটা স্বীকার করতেই হইবো, ভাবছিল, বালছাল লেইখা পত্রিকায় ছাপাইলে ডরে মেহদী এবং তার পিছে আমরা শিয়ালের গাথায় গিয়া লুকাবো। কিন্তু জব্বার চুতিয়া বুঝে নাই কাদের সাথে লাগছে। এই বিদ্রোহের আগুন কোনদিন নিভবে না যতদিন না কাগু মাফ চায় মেহদী, দেশ ও জাতির কাছে।
আর মেহদী বেচারার দিক থেকে চিন্তা করলে আমি বলব এই সমঝোতা আমাদের দিক থেকে জয়। এই বিদ্রোহের জোয়ারের কারনে অভ্রের কথা এখন কমবেশি সবাই জানে, এখন বাকিটা আমাদের দায়িত্ব ঘরে ঘরে অভ্রকে পৌছায়া দেওয়া। মেহদী বেচারা ঘরের খাইয়া বনের মোষ তাড়ায়া তার দলবল নিয়া অভ্রের জন্ম দিয়েছে, একে ঘরে ঘরে পৌছানির জন্যে নিজের খরচায় ওয়েবসাইট খুলে সেখানে দিয়ে রেখেছে বিনা মূল্যে। এর পরে এখন সে ডাক্তার হয়ে গেছে, তার দায়িত্ব এখন অনেক বেশি, ইন্টার্নশিপ করা থেকে শুরু করে নিজের ক্যারিয়ার পাকাপোক্ত করারও দরকার আছে। এর মাঝে টেক কানা কাগুর সাথে ঝগড়া করে কোন লাভ হচ্ছে না, কারন, কাগুরে আঙ্গুল দেখাইলে সে কয় এইটা বাঁশ, যতক্ষন না সেটা গূহ্যদ্বার দিয়ে ঢুকায় তারে বুঝানো যায় যে ঐটা আসলেই আঙ্গুল।
দুর্নীতির জোরে আপাত জয়ের আনন্দে লাফাইতে দেন কাগুরে, লাফাইতে লাফাইতে সে পাহাড়ের গা বেয়ে কখন পড়ে গেছে তা এখনো বুঝে নাই কাগু, যখন বুঝবে, তখন বিজয় রাস্তায় ফেরি কইরাও কাউরে ব্যবহার করাইতে পারবে না।
ভাই সাইফ তাহসিন, আপনাদের কথায় শান্তি পাছি না। ভুল পথে আমরা চলে গেলাম! আদালতের উপর ভরশা করা দরকার ছিল। আদালত যদি অভ্র'র মৃত্যু ঘোষনা করত, তবুও মনে শান্তি পেতাম।
অভ্র টিকে থাকবে এর গুনের জন্যই। পরিস্থিতিতে সাময়িক সমঝোতা করাই শ্রেয়
আদালতে হেরে গেলে খুশি হতাম।
কিছু অভ্র প্রেমিকের কথা দেখুনঃ
(আমরা বন্ধুতে অভ্র'র আরো কিছু করা উচিত)
ক্ষুদে টিউনার says:
১৭ জুন, ২০১০ at 1:34 অপরাহ্ন
আর আমার মতে এটা কোনো সমাধান নয়। অভ্র ও বিজইয়ের এই চুক্তি মানি না মানব না।
আতাউর রহমান says:
১৭ জুন, ২০১০ at 1:35 অপরাহ্ন
কিসের সমঝোতা আমার মনে হয় মেহেদী ভাইকে চাপ দিয়ে এই কাজটা করানো হচ্ছে আমরা জানি জনাব মোস্তফা জব্বার সাহেব বাংলাদেশের একজন তথাকথিত ডিজিটাল আইটি বিষেশজ্ঞ উনার সরকারের উপরের তলার অনেক মহিরথির সাথে ভাল সম্পর্ক আছে তা না হলে এত প্রতিবাদ সত্বেও লজ্জা শরমের মাথা খাইয়া উনি উকিল নোটিস পাঠানোর সাহস পায় কোথায় হইতে কারন অভ্র পাইরেটেড এটা কোন প্রকারেই প্রমান করার ক্ষমতা আমাদের জব্বার সাহেবের নাই উনি নিজেইতো অন্যের কৃতিত্ব নিজের নামে চালাইয়া দিছেন।আপনি বললেন ”গতকাল বুধবার অনানুষ্ঠানিক এক সভায় অভ্র এবং বাংলা লেখার জনপ্রিয় সফটওয়্যার বিজয়ের মধ্যে সমঝোতা হয়েছে” ভাই বিজয় এখন আর বাংলা লেখার জনপ্রিয় সফটওয়ার নাই অনেক আগেই উনার জনপ্রিয়তায় ধস নেমেছে তাইতো জব্বার সাহেবের মাথাটা খারাপ হইছিল কারন উনার কোঠি টাকার ব্যবসাটা রাস্তায় নেমে গিয়েছিল।
যে যাই বলুক,বিজয়কে অনেক আগেই বিদায় জানিয়েছি এখন অভ্রর সাথে আছি এবং থাকব আর মেহেদী ভাইকে অন্তর থেকে দোয়া করছি বিজয়ের মতন একটা বিরক্তি কর লেখা থেকে বাঙ্গালী জাতিকে মুক্তি দেয়ার জন্য এবং আশা করছি যেই ক্ষেত্রে এখনও অভ্র কাজ করেনা(যেমন প্রিন্টিং ক্ষেত্রে ইত্যাদি ইত্যাদি) সেই সব ক্ষেত্রে সংস্কার করে অভ্রকে আরোএগিয়ে নিয়ে যাবে।
মিথুন says:
১৭ জুন, ২০১০ at 1:40 অপরাহ্ন
জব্বার কাগু তার special power!!! খাটিয়ে pressure দিয়েছে মনে হচ্ছে…।
Amin Mehedi says:
১৭ জুন, ২০১০ at 8:30 অপরাহ্ন
ভাই বলেন, ডিজিটাল স্পেশাল পাওয়ার নয়তো স্পেশাল ডিজিটাল পাওয়ার।
সব কিছুর জন্য প্রস্তুত হচ্ছি, এমনকি মৃত্যুর জন্যও says:
১৭ জুন, ২০১০ at 2:12 অপরাহ্ন
যাই হোক , কাগুর মান-ইজ্জত গেছে, এখন সমঝোতা হোক আর যাই হোক কাগুরে সবাই বাঁকা চোখে দেখব।
LuckyFM says:
১৭ জুন, ২০১০ at 8:17 অপরাহ্ন
বাকা মানে আগে যদি মানুষ অরে জব্বর কইত এহন কইব জাব্বাশ ( মিষ্টি কথায় বাশ দেয় যে)
রানা says:
১৭ জুন, ২০১০ at 3:24 অপরাহ্ন
মানুষ এতটা লোভী হয় বা হতেপারে আমার জানা ছিল না। ছি ছি ছি ছিছি ছিছি ছিছি ছিছি ছিছি ছিছি ছিছি ছিছি ছিছি ছি……………..> আমি ব্যক্তিগত ভাবে জনাব মোস্তফা জব্বার সাহেব কে শ্রদ্ধা করতাম কিন্তু এখন যতটা ওনাকে শ্রদ্ধা করতাম তারোচেয়ে বেশি………> নাইবা বল্লম সে কথা। আমি যে দিন প্রথম অভ্র ব্যবহার করলাম ওহ্ কি বল্ব আমারকাছে মনে হচ্ছিল আমি আজ স্বাধীন হলাম। ধন্যবাদ মেহেদী ভাইকে………> আমরা আছি আপনার পাশে।
সৌরভ says:
১৭ জুন, ২০১০ at 5:10 অপরাহ্ন
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য। অভ্র বাংলাদেশের ওপেনসোর্স সফটওয়্যার এর নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছে। আমরা আশা করব এর পর আর এরকম কোন সমস্যায় কোন সফট ডেভেলপারদের পড়তে হবে না।
ডিজিটাল উন্মাদ says:
১৭ জুন, ২০১০ at 5:19 অপরাহ্ন
কাগু যে প্রভাব খাটিয়ে এই কাজটা করেছেন তাতে কোন সন্দেহ নেই। মেহেদি ভাইয়ের এই বিশিষ্ট ইতরের সাথে কোন চুক্তিতে আসা ঠিক হয়নি। কিন্তু হয়তো মেহেদি ভাইয়ের দিকে ও আমাদের তাকাতে হবে। এসব আইনি জটিলতা তে না যাওয়াই ভালো। দোয়া করি তিনি যে আন্দোলন শুরু করেছেন। তা আমাদের জাতিকে আরো উপরের দিকে নিয়েযাবে।
শ্রেক says:
১৭ জুন, ২০১০ at 5:33 অপরাহ্ন
মরুক… সাবাই… মেহেদি ভাই যদি এমন কাজ করে তবে আমি অভ্র ছেড়ে দেব আর ৩০ টাকা দিয়ে বিজয় এর সকল কালেকশন কিনে নেব…।
শাকিল says:
১৮ জুন, ২০১০ at 4:40 পুর্বাহ্ন
vhi apnar sathe akmot
মোস্তফা আরাফাত says:
১৭ জুন, ২০১০ at 6:50 অপরাহ্ন
আমি বাংলা টাইপ জানিনা । তবে আমার কীবোর্ডে বিজয় লেআউট আছে । বাংলা লেখার দরকার হলে কীবোর্ড দেখে বিজয়ে টাইপ করতাম । মাঝে কয়েক মাস আমাকে বাইরে থাকতে হয় । তখন আমার কাছে একটা মিনি নেটবুক ছিল যার কীবোর্ডে বিজয় লেআউট ছিলনা, তাই আমি বাংলা লিখতে পারতাম না । এরি মাঝে গত মার্চে টেকটিউন্সের মডারেটর নির্বাচনি সভায় উপস্থিত হবার সৌভাগ্য হয় । সভা থেকে ফেরার পথে বাসে সাম্য আমাকে অভ্র ব্যবহারের পরামর্শ দেয় । ওর পরামর্শে অভ্র ইন্সটল করলাম । অল্প দিনেই কেমন যেন ভালবেসে ফেললাম অভ্রকে । আমার ডেক্সটপ থেকে বিজয় সরে গিয়ে তার যায়গা দখল করে নিল অভ্র ।
বিজয় অভ্র বিতর্ক শুরু হবার পর তাই এ সম্পর্কে সকল পোস্ট খুব মন দিয়ে পড়তাম । যদিও কখনো মন্তব্য করিনি । কিন্তু আজ খুব কষ্টে মন্তব্য করতে বাধ্য হলাম ।
সবার মত আমিও ভাবতাম অভ্র পাইরেটেড নয় । আইনের লড়াই এ অভ্রের জয় হবেই । কিন্তু আজ ভুল ভাংলো । অভ্র যে পাইরেটেড তা ইউনিবিজয় সরানর সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে প্রমানিত হল ।
নিজেকে খুব ছোট ও পরাজিত মনে হচ্ছে । আমি জানিনা এ হার কার আমার, আপনার, মেহ্দী হাসান, নাকি মোস্তফা জব্বারের ।
আতাউর রহমান says:
১৮ জুন, ২০১০ at 1:10 পুর্বাহ্ন
আমি মনে করি এই হার একটি অসাধারন সৃষ্টির,পুরা বাংলা ভাষার এবং পুরা বাঙ্গালী জাতির,একটা কথা মনে রাখতে হবে কাউকে যদি জোর করে বিষ পান করিয়ে দেয়া হয় তবে তাকে আত্নহত্যাকারি বলেনা বরং যারা জোর করিয়ে বিষ পান করায় ইতিহাস তাদেরকেই হত্যাকারি হিসাবে চিহ্নিত করে,মেহেদী ভাই আমাদের কাছে চিরস্বরনীয় হয়ে থাকবেন তার অমর সৃষ্টি দিয়ে আর মোস্তফা জব্বার সাহেবও অমর হয়ে থাকবেন তার নোংরামি কাজটার জন্য,যেমন উদাহরন স্বরুপ বলতে পারি নবাব সিরাজুদ্দৌলা এবং মীর জাফরের কথা।
মোস্তফা আরাফাত says:
১৮ জুন, ২০১০ at 12:41 অপরাহ্ন
হয়ত আপনার কথাই ঠিক ।
হিমায়িত দিহান says:
১৯ জুন, ২০১০ at 1:59 পুর্বাহ্ন
ওই ইতরের বাচ্চা জোর অবশ্যই করসে… থু থু মারি মোস্তফা জব্বরের মুখে।
শিমুল says:
১৭ জুন, ২০১০ at 6:57 অপরাহ্ন
মেহদী ভাই চাপে পরে এটা করছেন। ঐ ব্যবসায়ী টার সাথে আপোষ করে মেহদী ভাই ভুল করবেন। উর্ধতন কর্মকর্তারা মেহদী ভাই কে ভুল বুঝাচ্ছেন। শ্রেক ভাই কে বলছিঅভিমান করে কি বিষ খাবেন নাকি?
ক্ষুদে টিউনার says:
১৭ জুন, ২০১০ at 7:31 অপরাহ্ন
মেহেদি ভাইকে বলছি, অতি অভিমান করে বিষ খাবেন না। মনে সাহস রাখুন (আমরা আছি আপনার সাথে)
মনে রাখবেন, যে অপরাধ করে এবং যে অপরাধের প্রশ্রয় দেয় তারা দুজনই পাপী।
আমরাও কম যাই না, মেহেদি ভাই যদি অভ্র থেকে ইউনিজয় বিছিন্ন করে দেয় তবে আমাদের কাছে যে TUP আছে সেটা হাজার বার upload করে দেব।
…প্রয়জনে ঝরবে হাজারো রক্ত
তবেই ভাষা হবে উন্মুক্ত…
রাজু says:
১৭ জুন, ২০১০ at 8:52 অপরাহ্ন
bijoy theke obro onek bhalo amar kache…………
পলা্শ says:
১৭ জুন, ২০১০ at 9:32 অপরাহ্ন
বিজয় কি মোজো-র? পাপনকে পুরো পাওনা টাকা না দিয়ে উনি ওটা নিজের করে নিয়েছেন, লজ্জা নাই? এখন আমাদের মাথার উপর কাঠাল ভেঙে খেতে চাচেছন। ভাই সবাই অভ্রডাউনলোড করে রাখেন।
Nurjahan says:
১৭ জুন, ২০১০ at 9:37 অপরাহ্ন
এর ভিতরে অন্য রকম গন্ব্দ পাওয়া যাচ্ছে।
কালপুরুষ says:
১৭ জুন, ২০১০ at 10:46 অপরাহ্ন
বাংলাদেশ কপিরাইট আইন মনে হয় মোস্তফা কাগুর তৈরি।আপনারা কি পড়ে দেখেছেন না দেখলে কম্পিউটার জগং এর সাইটে মে এর সংখ্যায় কিছু কিছু বিষয় উল্লেখ আছে ও গুলো দেখে নিতে পারেন। তা না হলে এই পিডিএফ টি ডাউনলোড করে পড়লে বুঝতে পারবেন।
http://www.comjagat.com/archive/articleimage/2010_05_28_Debate_on_Bijoy_vs_Unibijoy.pdf
শ্রেক says:
১৭ জুন, ২০১০ at 11:31 অপরাহ্ন
তবে সমস্যার কিছু নাই …. জব্বার কাগু মেহেদি ভাইকে চাপ দিয়ে ইনজয় লেআউট আউট করে বিশেষ সুবিধা করতে পারবে না কারন , অভ্রতে আমরা আমাদের মত লেআউট তৈরি করে নিতে পারব।
শিমুল ভাই আপনি জানেন না আমি অভ্রের কত বড় ভক্ত ….. ওটা মনের রগে বলেছি।
আকাশছোঁয়া says:
১৮ জুন, ২০১০ at 12:28 অপরাহ্ন
হতাশ হলাম সংবাদটি শুনে। জব্বার সেহেবেরই জয় হলো তাই না?
সোহাগ says:
১৮ জুন, ২০১০ at 3:52 অপরাহ্ন
খবরটি দেখে মোস্থফা জব্বারের প্রতি যে টুকু শ্রদ্ধা ছিল তা আর রাখতে পরলাম না। জব্বার কাগু চাপ দিয়ে অভ্র থেকে ইউনিবিজয় মুছে লাভ হবে বলে মনে হয় না। আমার মতে অভ্র থেকে ইউনিবিজয় মুঝে ফেলা সেটআপ ফাইল শুধু অভ্রের ওয়েব সাইটেই পাওয়া যাবে। উপরের খবরটি পড়ার পর আমার মনে হয় সব আপলোড সাইটেই অভ্রর একটি করে কপি আপলোড হয়ে গেছে এমনকি আমি নিজেও অভ্র জিডডু.কম এ আপলোড আনেক আগেই করেছি। তাই জব্বার কাগুর এত সব শুধু কষ্ট, টাকা খরচ আর তার মান সম্মার মাটিতেমিশিয়ে দেয়া।
শ্রেক says:
১৮ জুন, ২০১০ at 5:10 অপরাহ্ন
সোহাগ ভাই আপলোড করার দরকার নাই …… অভ্রতে আমরা নিজেরাই লেআউট তৈরি করতে পারব
অভ্র থেকে ইউনিবিজয় ছুঁড়ে ফেললেও মনে হয় না যে অভ্র'র জনপ্রিয়তা বা গুরুত্ব একটুও কমবে। বরং বাঙাল-আবেগে তা আরো বাড়বে বলেই বিশ্বাস করি। যদিও আমি ফোনেটিক নয়, ইউনিবিজয়েই টাইপ করি, তবু আমার প্রচণ্ড আস্থা রয়েছে অভ্রের উপর, অচিরেই তারা এর বিকল্প উপহার দেবে।
ভাষা-উন্মুক্তিকে কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারে না, পারবে না। আমি আমার মায়ের ভাষায় কথা বলবো এবং লিখবোই................!
ভাই রণদীপম বসু, আমি ফোনেটিক টাইপিষ্ট। অভ্র দিয়ে আমার বাকী জীবন চলে যাবে। কিন্তু আমার চাওয়া, এর একটা বিহিত উচ্চ পযায়ে হলে ভাল হত।
মন্তব্য করুন