অতঃপর একদিন
তুমি নির্জন ছিলে না, আবার জনারণ্যেও ছিলে না। চুপকথার এক বিষন্ন নগরীতে ছিল বসবাস। আমি গলি পথে সেই নগরীতে হাঁটতে গিয়ে মুখোমুখি হই তোমার। বিষন্ন নগরীতে বসবাস করলেও আমি কোন বিষন্নতা দেখিনি তোমার চোখে মুখে। তুমি ছিলে উচ্ছল ফুলেল তারুণ্যে ভরপুর অপূর্ব এক সত্তা।
তোমার সংস্পর্শে আমি পবিত্র হলাম, আমি আকাশে চোখ মেললাম, মেঘেদের আনাগোনা দেখলাম, আর ভেসে গেলাম অবাক আনন্দে। আমি ভাসলাম, বাসলাম এবং তোমাকেও ভাসালাম। আমাদের আনন্দমেলায় কোন ছেদ ছিল না।
রাত্রির আকাশ যখন অজস্র নক্ষত্র মাথায় নিয়ে পুব থেকে পশ্চিম ছুটে যায়, আমি সেই আঁধারে মিশে যাই। যখন রাতের শেষ তারাটা নিভে ভোরের আভা ফুটে ওঠে, আমি নতুন দিনের আশ্বাস পাই। তবু সেই বিমুগ্ধ ভোরে বসেও আমি রাতের নক্ষত্রদের কথা ভুলি না। তাই আমার সকল অপ্রকাশিত আনন্দ বেদনার গল্পগুলো স্বচ্ছন্দে বেরিয়ে চলে যায় তোমার কাছে। তুমি তাদের আগলে রাখো পরম মমতায়।
একদিন আমি তোমার মমতার মধ্যে প্রেমের সন্ধান পাই এবং অবধারিতভাবে সিক্ত হই অনুপম এক ভালোবাসায়।
অতঃপর .....অতঃপর....... একদিন সবকিছুই স্মৃতির অস্পষ্টতায় তলিয়ে যায়।
কি লিখলেন দাদা। ৫ বার পড়ার পরেও মনে হচ্ছে কিছুই পড়া হয়নি , আরো পড়ি । আহ !!!
মনটা ভরে গেল ।
লজ্জা পেলাম এত ভালো মন্তব্য, ধন্যাপাতা!!
বাহ্!
রাতের সব তারারা আছে দিনের আলোর গভীরে-- মনে করিয়ে দিলেন। [বিষণ্ণ আর তারুণ্যে মূর্ধণ্য ণ হবে বোধহয়... একটু দেখবেন?]
ন ণ ু ূ - এই চারটা জিনিস নিয়ে বিপদে আছি। তাই কমেন্টে কারেকশান পেলে বিগলিত হই :)
আহা, বড়ই প্রীত হলাম! ভালো লেখায়, পুনরুক্তি করি; ভালো লেখায়, বানানের গড়বড় চোখে সূঁই ফোটায়। (আগ বাড়িয়ে বানান ধরার যন্ত্রণা আছে। কে হায় পিঠ পাতিয়া বাড়ি খাইতে ভালোবাসে!)
অরণ্য তথা জনারণ্যেও মূর্ধণ্য ণ।
বস... আমার পুস্ট কৈলাম চোখ বুইজা পর্বেন :( (রিকুশ)
আবারো ধন্যবাদ।
ভাবতেছি ওই চার জিনিসে ভুল পাইলে মাফ করিবেন এই মর্মে একটা ডিসক্লেইমার রাখতে হবে আমার প্রতি লেখায়।
এত দ্রুত কোন পোস্ট শেষ হইয়া যায় বুঝতার্লাম্না :(
চমৎকৃত বস :)
বড় লেখনীর মুরোদ হয়নি যে.......... :(
রাতের জনাকীর্ণ আঁধারে বসে নৈশব্দ স্মৃতিচারণ করলাম যেন।
আহা! চেটে পুটে গিললাম
কনকি
আরেকবার পইড়া নেই, খুব ভাল লাগলো লেখাটা
এমন জটিল লেকা ক্যাম্বায় লিকেন?
ভাল্লাগলো
ভাল্লাগসে...ফিল করতে পারসি :)
জটীল বোললেও কম বলা হয়
। আহ !!!
মনটা ভরে গেল ।
আজ অফিসে বসে এই একটা লেখাই পড়েছি। সময় থাকলে আরো কয়েকবার পড়তাম। হাজার তারা দিয়া গেলাম।
নীড়দা, আপনার এ ধরনের লেখার সাথে পরিচিত ছিলাম না। খুব ভালো লাগলো। আমি কখনোই কেনো যেনো এধরনের কিছু লিখতে পারি না।
মন্তব্য করুন