ইউজার লগইন
ছবি ব্লগ
ছবি প্রদশর্নীঃ উৎসর্গ - হাসান রায়হান ভাই।
আমরা বন্ধু'তে আমাদের হাসান রায়হান ভাইকে নূতন করে পরিচয় করিয়ে দেবার দরকার নেই। স্পষ্টভাষী হিসাবে তিনি ইতিমধ্যে প্রচুর নাম কামিয়ে নিয়েছেন। তার পোষ্ট এবং কমেন্টে একটা চরম রসবোধ কাজ করে। অনেক সময় সত্য প্রকাশে অসুবিধা থাকলেও তিনি যেভাবে এগিয়ে আসেন তা রীতিমত দেখার বিষয় হয়ে দাঁড়ায় এবং তার এই ভুমিকার কারনে অনেকে পাটাপুতার পিসাপিসি থেকে বেঁচে যান! আমি তার কমেন্ট পড়ে পড়ে বিরাট ভক্ত বনে গেছি!
আপনারা হয়ত ইতিমধ্যে লক্ষ করেছেন যে, আমি তাকে ‘গুরু’ বলে ডাকি। আপনি যদি কাউকে গুরু ডাকেন, তা হলে লক্ষ করবেন যে বেশীর ভাগ মানবসন্তানই তা সহ্য করতে পারছেন না। আসল গুরুরাই ‘গুরু’ ডাক সহ্য করতে পারেন! লালন সাঁই এই জগতের গুরুদের গুরু! এটাও মানুষের একটা বিরাট গুন।
খাও দাও ফুর্তি করো
আর একদিন বাদে পরশু কাক ডাকা ভোরে রাজশাহী ছাড়বো আবার কবে আসবো ঠিক নাই।যেয়ে শুরু হবে সেই একঘেয়েমি জীবন ল্যাব টু বাসা দিয়ে আবার ল্যাব মাঝে মাঝে সুপারম্যানের রামডলা কোনদিন আলহাদের শুরে চিকন ডলা।তা যাই হোক।যা হবে সেটা পরে দেখা যাবে।
আজ অনেক দিন পর রাজশাহী শহর চক্কর দিলাম।সন্ধ্যায় বন্ধুদের সাথে আমাদের কিছু প্রিয় জায়গার বিকালের খাবার খেলাম।গত পোস্টে ছবি দেই নাই দেখে অনেকেই বকাবকি করলো তাই আজ আর সেই ভুল করছি না।
আমরা আগে মাঝে মাঝে সন্ধ্যার খাওয়া শুরু করতাম নবরূপের দই আর রসমালাই দিয়ে আজ ও তাই করলাম।খেয়ে দেয়ে বিল দিতে গিয়ে দেখলাম দাম আগের চাইতে অনেক বেড়েছে কিন্তু টেস্ট আগের মতোই আছে।
রসমালাই
অনেকদিন পর মগবাজার ওভারব্রীজ দেখা।
আজ হরতাল। হরতালে কার কি ক্ষতি হয় আমার জানা নাই। তবে আমার ক্ষতি মানসিক ও আর্থিক। হরতাল হলে আমার রিক্সায় অফিসে আসতে হয়। অফিস থেকে ফিরার পথে হেঁটে যাবার কথা চিন্তা করলেও অফিসে আসার সময় তা চিন্তা করতে পারি না। কারন সময় মত অফিসে হাজির হতে হবে। অফিস ছুটির পর রাতে রিক্সায় উঠা কিংবা হেঁটে যাওয়াতে আমার আর্থিক ক্ষতির সাথে মানসিক সমস্যা হয়, কখন ঠ্যক খেলাম, কখন মামুরা এসে বলবে - চিল্যাবি না, কি কি আছে দিয়ে দে! ঘড়ি দে, মোবাইল দে, মানিব্যাগ দে! লুকাইয়া কই টাকা রাখছস, দিয়া দে! নাইলে ভুঁড়ি নামাইয়া দিমু। বাংলামটর থেকে মগবাজার হয়ে মৌছাক - মোটামুটি হাইজ্যাকারদের স্বর্গক্ষেত্র বলা চলে! আজকাল নাকি প্রাইভেট কারে হ্যাইজাক ভাইরা এসে রিক্সার সামনে দাঁড়ায়! গতকাল এমনই কথা শুনলাম, কিছুদিন আগে নাইট ডিউটি করে সকালে বাসায় যেতে এমন একটা ঘটনা দেখেছিলাম সাইন্সল্যাবের মোড়ে।
আমার যাদুমনি (১)
ঋহানের ছবি দেখার ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন অনেকেই, তাদের সেই ইচ্ছা পূরন করার সামান্য চেষ্টা.....
(যদিও অনেকেই এই ছবি গুলো অনেক আগেই ফেইসবুক এ দেখেছেন, তাও আবারো একবার সবার জন্য)
বিড়াল বাবা আমার, নিজেই নিজেকে খামচি কেটেছে
বসা'র চেষ্টা
mommy's little monster
আমার বুড়ো বাবা - ঋহান ও আমি
হঠাৎ মনে সন্দেহ হলো, “সম্ভবত আমার ভেতরে আরেকটা অস্তিত্বের জন্ম হয়েছে”। যেদিন আমার সন্দেহটা যাচাই করতে গেলাম তখন আমার গর্ভে ঋহানের বয়স ৬ সপ্তাহ। ডাক্তার সাহেব উনার বিশেষ যন্ত্র দিয়ে আমাকে দেখালেন একটা ছোট্ট মাংস পিন্ড, শোনালেন তার হৃদ স্পন্দন। ক্ষনিকের জন্য কিছুই বিশ্বাস হলো না।
"মা"?
সেদিন থেকে শুরু হলো মা হিসেবে আমার দিন গননা। ডাক্তার তারিখ দিয়েছিলো ২৭শে জুলাই ২০১০। তার ঠিক ২দিন আগে ২৫শে জুলাই ২০১০, রাত ২:৪০ মিনিটে আমি প্রথম টের পেলাম যে ঋহান আজই চলে আসবে। রাত বেশি হওয়াতে কাউকে ডাকলাম না। ভোর ৫টায় আমার বোন (সে একজন ডাক্তার) কে বললাম। ব্যাথা সহনীয় পর্যায়ে থাকায় কিছুক্ষন অপেক্ষা করে সকাল ৮টায় আমাকে নিয়ে হাস্পাতালে রওয়ানা হল আমার বোন আর মা।
» স্ত্রীর চেয়ে শালী সুন্দরী এখন আমি কি করি চাই শালী ?
undefined$1,000,000.00 Jackpot No Entry No Entry 11, 47, 12, 41, 09, 52
Win a Car No Entry No Entry 11, 13, 19, 40, 27, 42
Pay Off Your Mortgage No Entry No Entry 12, 09, 04, 06, 35, 05
$10,000.00 FastCASH No Entry No Entry 22, 27, 08, 11, 16, 10
$100,000.00 Giveaway No Entry No Entry 46, 11, 36, 25, 33, 15
$10,000,000.00 SuperBucks No Entry No Entry 28, 15, 03, 41, 23, 46, 27
হ্যালো ২০১১
সারা বছর দেশের জন্যে মন খারাপ থাকে। ঘোলা আকাশ, শীত, ঠান্ডা, মন খারাপ করা অন্ধকার বরফে দেশের জন্য আরো অস্থির লাগে। এই অন্ধকারকে কিছুটা মৃদ্যু করতেই বুঝিবা ক্রীসমাসে সব শপিং মল, বাড়ি, রেষ্টুরেন্টে, রাস্তায় প্রচুর টুনি বাল্ব ব্যবহার করা হয়। ক্রীসমাস এখানে পারিবারিক উৎসব। সবাই বাড়ি ফেরেন, মা – বাবা, নানী – দাদীদের সাথে দেখা করেন। খুব নিরিবিলি চুপচাপ। রাস্তায় ধরতে গেলে কোন লোক দেখা যায় না ক্রীসমাস ইভ থেকে সেকেন্ড ক্রীসমাস ডে পর্যন্ত। সবাই জেগে ওঠে আবার থার্টি ফাষ্ট ইভে। ক্রীসমাসের থেকে অনেক বেশি আনন্দ, উৎসব এবং খরচ হয় এইদিনে। বারবার একটি লাইন মাথায় ঘুরে, আজ থার্টি ফাষ্ট, আজ পশ্চিমের ঘরে ঘরে আনন্দ। সন্ধ্যে থেকে চারধারে ঠুস ঠাস, ফুশ শব্দ সাথে আলোর ঝলকানি। প্রতিটি দিন যেমনই লাগুক, এই একটি দিন নেদারল্যান্ডসে আমার খুবই আনন্দের দিন। মনে হয়, না খুব খারাপ নেই, বরং ভাবি ঠিকাছে। বারোটা এক মিনিটে কানে তাল
শুধুই ছবি- ভাল বা মন্দ
কোনদিন ভাল একটা ছবি তুলতে পেরেছি বলে মনে পড়েনা । তবু ক্যামেরা চালাই- কোন কিছু না ভেবেই । আবার ছবি আপলোড-ডাউনলোড বা সাইজ-রিসাইজ মাথায় ঢোকেনা । যদিবা কোন গুতোগাতা খেয়ে ঢুকে পড়ে, তা বের হয়ে যেতে সময় লাগেনা মোটেও ।
এবারের পিকনিকের ছবি সবার দেখা হয়ে গেছে ইতিমধ্যে । তবু আমারও ইচ্ছা হলো ডানা মেলবার ।
এই সেই বাস, যা এবার সবাই পছন্দ করেছে -
রাজধানী স্কুলের সামনে দীর্ঘ প্রতীক্ষা-
স্বাস্থ্য রক্ষায় হাসির কোন বিকল্প নাই
জব্বর একখান পিকনিক হইলো
আহারে যারা যায় নাই, তারা কি মিসটাই না করলো... ! সারাদিন আনন্দ-ফুর্তি, হৈচৈ, গানা-বাজনা আর...খাওয়া-দাওয়াতো ছিলোই। স্পেশাল আইটেম হিসেবে আরো ছিল গরম গরম ভাপাপিঠা। পিকনিক স্পটটাও ছিল দেখার মতো। ছবির মতোই সাজানো,গোছানো এবং সুন্দর। সুন্দর,মনোরম পিকনিক স্পট জোগাড় করার জন্য শওকত মাসুমকে এবং সুন্দর পিকনিকের সফল আয়োজনের জন্য মেসবাহ য়াযাদকে পন্চাশ কেজি ধইন্যাপাতা (ধইন্যাপাতা এখন খুবই সস্তা,তাই বেশী কইরা দিতে অসুবিধা নাই)। বেশী কথার প্রয়োজন নাই, আসেন ছবি দ্যাখেন আর যাইতে না পারার দু:খে আফসোস করতে থাকেন...। কি আছে দুনিয়ায়,আজ মরলে কাইল দুই দিন....।(আমার না এইটা উদরাজীর ডায়লগ)।
পাহাড়ে উঠার গল্প
এই দেশে আসার আগে পাহাড় দেখছি খুব কম।তাই আসার আগে খালি মনে হতো পাহাড়ের মাঝে হারিয়ে যাবো। কিন্তু সেই হারিয়ে যাওয়ার সাধ আমার দুইদিনের মাথায় শেষ হইয়ে গিয়েছিলো।একটা ক্লাস করতে আমাকে আমাদের মেইন ক্যাম্পাসে যেতো হতো বাস থেকে নেমে দৌড়াতে হতো ক্লাস শুরু হয়ে যাওয়ার কারনে।ক্লাসে বসে মিনিট দশেক হাপাঁতাম।
কিছুদিন আগে সুপারম্যান প্রস্তাব দিলো হাইকিংয়ে যাবে।আমি অনেক চিন্তা করে পেলাম না পাহাড় বেয়ে উঠার মধ্যে কি এমন আছে??আমার ল্যাবমেট বরাবরের মতো হাইকিং নিয়ে একটা বিরাট বড় লেকচার দিয়ে দিলো আর বললো সুপারম্যান যেহেতু যেতে বলেছে সেহেতু আমাদের সবারই যাওয়া উচিত।বললাম যাবো কিন্তু আমার কিছু হয়লে ব্যাটা তোরা আমারে কাধেঁ করে নামাবি ওরা বলে নো প্রবলেম।
ম্যালাক্ষন ধানভানতে হাংগুকগীত গাইলাম।এবার আসল কথায় আসি।কিছু ছবি দিলাম সেই দিনের হাইকিংযের।
যাত্রা হবে শুরু তার আগে ফটোসেশন।
নারী তুমি ঝলসে ওঠো সদ্য কেনা ছুরির ধারে...
ওপরের শিরোনামটি এবির এক বন্ধুর কবিতা থেকে নেয়া, ব্ন্ধুটির নাম মনে নেই, কিন্তু...বাক্যাটি স্মৃতিতে গাঁথা ছিলো (বনধুটির প্রতি অসীম কৃতজ্ঞতা)। নারী -" ডান হাতে খড়গ জ্বলে, বাঁ হাত করে শংকাহরণ" (জেবিনের লেখা থেকে)। সত্যি মহিয়সী নারী এখন কি না করছে!
ছবি ব্লগ : শহীদ বুদ্ধিজীবি স্মৃতিসৌধ ও অন্যান্য
আমার অবস্থাও মীরের মত। সাঈদের মত মধ্যবিত্ত না আবার মেসবাহ দাদাভাইয়ের মত অভিজাতও না এবং ছবি তোলার শখ আছে। কয়েক মাস আগে রায়ের বাজার স্মৃতি সৌধের কিছু ছবি তুলেছিলাম। আজ শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবসে সেখানকারও তার আসে পাশের কিছু ছবি দিলাম।
পোস্টটা খুলতে নিশ্চিতভাবেই ভীষণ বেগ পেতে হবে
ছবি তোলা, ছবি ঘাঁটাঘাটি করা এসব শখের বশে করি। শুনেছিলাম শখের তোলা নাকি লাখ টাকা। যেহেতু সাঈদ ভাই'র দেয়া মধ্যবিত্তের সংজ্ঞায় পড়ি না (গাড়ি-ফ্ল্যাট নাই, রিসোর্টে বেড়াতেও যাই না), তাই আমার শখের মূল্য নিতান্ত দুই-চার-পাশশো টাকার বেশি হবে না। তাই বলে ছবি নিয়ে ঘাটবো না? মোটেও মানি না।
খুঁজে পেতে বড় সাইজের ছবি জোগাড় করেছি। যাতে পোস্ট লোড হইতে বেশি বেশি সময় লাগে। কারণ একটাই, সবাইকে আমার বাসায় একটু বেশিক্ষণ আটকে রাখা।
০১. পেছনে আগ্নেয়গিরি, ছুটছে মানুষ বাঁচার আশায়।
০২. F1 in F1
০৩. নৌ-বহর, কোন দেশের জানি না। মনে পড়ে গেলো, ছোটবেলায় মেরিন ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার বিয়াপুক খায়েশ ছিলো।
০৪. হু হু বাবা, পারবেন ওর মতো?
এই পোস্টটা খুলতে নিশ্চিতভাবেই সবাইকে ভীষণ বেগ পেতে হবে
ছবি তোলা, ছবি ঘাঁটাঘাটি করা এসব শখের বশে করি। শুনেছিলাম শখের তোলা নাকি লাখ টাকা। যেহেতু সাঈদ ভাই'র দেয়া মধ্যবিত্তের সংজ্ঞায় পড়ি না (কারণ আমার গাড়ি-ফ্ল্যাট নাই, রিসোর্টে বেড়াতেও যাই না), তাই আমার শখের মূল্য নিতান্ত দুই-চার-পাশশো টাকার বেশি হবে না। তাই বলে ছবি নিয়ে ঘাটবো না? ঘাটবো তো বটেই। একটু বড় বড় সাইজের ছবি জোগাড় করেছি। যাতে পোস্ট লোড হইতে খানিকটা সময় বেশি লাগে। এর কারণ অতিথিকে নিজের বাসায় একটু বেশিক্ষণ আটকে রাখা।
০১. পেছনে আগ্নেয়গিরি, ছুটছে মানুষ বাঁচার আশায়।
০২. F1 in F1
ছবি রি-সাইজ করুন প্রান খুলে!
আমি একটা বিষয় লক্ষ্য করেছি, আমাদের অনেক ব্লগার ছবি সাইজ ঠিক করতে পারছেন না। একই পোষ্টে নানা সাইজের ছবি দিয়ে তিনি নিজে যেমন লজ্জা (!) পাচ্ছেন তেমনি আমাদেরও চোখের ১২টা (!) বেজে যাচ্ছে। নানা সময় নানা ব্লগার এ ব্যাপারে জানতে চান, কি করে ছবি রিসাইজ করে সুন্দর করে ছবি পোষ্ট দেয়া যায়। গতকাল এমনি আমাদের এক ছোটবোন এমনি একটা আকুতি জানিয়েছিলেন।
ছবি রিসাইজ/ ছবির ফরমেট পরিবর্তনের নানা সফটওয়্যার এ দুনিয়াতে আছে। ফ্রীতে কিংবা টাকা দিয়ে কেনা যায়। তবে আমি যেহেতু সহজ অপারেট, টাইম সেইভ এবং টাকা নিয়ে মাথা ঘামাই তাই আজ আপনাদের আমি এমন একটি রিসাইজ ও রিফরমেট করার সফটওয়্যারের খোজ দিব (অন্য ভার্সান টাকা দিয়ে কিনতে হয়)। এই ভার্সানটি/ ইঞ্জিনটা ফ্রী! যা আমি অনেক দিন ব্যবহার করে উপকার পেয়েছি! আপনিও উপকার পেতে পারেন। তবে উপকার পেয়ে আমাকে ধন্যবাদ দিতে ভুলবেন না।