ইউজার লগইন
ছবি ব্লগ
ঝলমলিয়ায় সনাতন মেলায় - ১
জানা ছিলনা অথবা জেনে থাকলেও ভুলে গেছিলাম সনাতন মেলা জিনিসটা কী। বাগেরহাটের রামপালের ঝলমলিয়া গ্রামে অনুষ্ঠান এইটুকুন মাথায় রেখেই আমি আর বিমা এক দলের সাথে জুড়ে গেছি। আসলে একদিন হে-লালদাকে বলি সারাদিন আপনার স্যুটিংয়ে থাকতে চাই আপনার একশনের ছবি তোলার জন্য। হেলালদা বলে তাইলে ঝলমলিয়া চলেননা সেইখানে সনাতন মেলা নিয়া একটা ডকুমেন্টারি বানাইতেছি। আমি সাথে সাথে রাজি এবং বিমাও। কাউয়া বাপকে পাহারা দেয়ার জন্য যেতে পারেনা ইচ্ছা থাকা সত্বেও।
ধারণা করছিলাম লালদার সাথে চার পাঁচ জন যাবে। বাসে দেখি ৪৫ জনের দল। ঢোল, টোল ইত্যদি নানা বাদ্যযন্ত্র দিয়ে বাস চলার শুরু থেকে গান। গান গাওয়া প্রায় বিরামহীন ভাবে গন্তব্যে পৌছানো পর্য্যন্ত চলল। সবথেকে জমেছিল রাতে ফেরিতে পদ্মা পার হওয়ার সময় মাঝনদীতে উদাত্ত গলায় সবার নাচ গান। অন্য যাত্রিরা ভেবেছে বিয়ে বাড়ির দল।
নতুন বছরের শুরু ও টাইম স্কয়ারের কয়েকটি ছবি
নতুন বছরের শুরুতেই মন খুব খারাপ।কোনো কিছুতে মনোযোগ দিতে পারছিনা।ভিতরে একটা অস্থিরতা অনুভব হচ্ছে ।একটা সেমিস্টার প্রায় শেষ হয়ে যাচ্ছে,পুরা সেমিস্টারে কিছুই পড়িনাই ।
আচ্ছা যাই হোক,সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা।নতুন বছর সবার ভালো যাবে এই আশা করি।
মেজাজ আরো খারাপ,প্রায় আধা ঘন্টা পোষ্ট লেখার পর দেখি পোষ্ট উধাউ ।এমনি আমি কিচ্ছু লিখতে পারিনা ।
----------------------------------------------------------------------
----------------------------------------------------
আমেরিকায় ক্রিস্মাস (ছবি ব্লগ)
ছবি তুলতে পারি কিন্তু ভালো হয়না ,তারপর ও কিছু ছবি দিলাম।ডোন্ট মাইন্ড
ওভাল পার্ক,ব্রংক্স
ম্যারি ক্রিস্মাস
রকফেলার প্লাজা,ম্যানহাটন
সবচেয়ে বড় ক্রিস্মাস ট্রি
স্টোরিয়া পোলস্কা (শেষ পর্ব)
পরদিন সকাল সকাল বেরিয়ে পড়ব ভাবলেও গড়িমসি করে বিছানা ছেড়ে ফ্রেশ হয়ে বেড়োতে বেড়োতে বারোটা বেজে গেলো। নাস্তার টাইম চলে গেলো তাই ব্রাঞ্চ করে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয়া হলো। ব্রাঞ্চ করার জন্যে ট্রাম ধরে সিটি সেন্টারে গেলাম। বিভিন্ন ধরনের মুখরোচক খাবারের ছবি দেখে কোন রেষ্টুরেন্টে ঢুকবো তাই সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলাম না। খাবার দাবার তুলনামূলকভাবে নেদারল্যান্ডসের থেকে বেশ সস্তা। একটি টার্কিস রেষ্টুরেন্টে শেষমেষ ঢোকা হলো। খেয়ে দেয়ে বের হয়ে আগে থেকেই ঠিক ছিল পুরনো ওয়ার্শাও দেখতে যাবো, কিন্তু ট্রাম খুঁজতে যেয়ে দেখলাম, ফাটাফাটি সামার সেল চলছে সেখানে। আর কি, ঢোকো দোকানে।
একদা জাহাঙ্গীর নগরে
আপনি নতুন ক্লিকবাজী করেন? কোটি কোটি ছবি তুলেছেন? হয়তো আপনার ছবি নিয়ম মত হয় নাই। তো কি করবেন? প্রকাশ করবেন না? বড় বড় ফটোগ্রাফারদের ছবি আপলোডের পর আর নিজের ছবি আপলোড শরমের ব্যাপার ... তাই অন্যদের আগেই নিজের গুলা প্রকাশ করা উচিত।
সেই থিউরি মাইনা কিছু ফটুক তুইলা দিলাম আপনাদের আলোচনার জন্য।
আমাদের একটা ফটোগ্রাফী ক্লাব আছে... তো হুট কইরাই আয়োজন... ৩০/৪০ জন যাবে বইলা নিশ্চিত করার পর বাসে উঠে দেখি মাত্র ১০ জন। এই হয়... সব্বাই কইবো আমারে কয় নাই ... কিন্তু যাওয়ার টাইমে হাপিস
যাউকগা... এইসপ ব্যাপার্না ... চলেন এক চক্কর জাহাঙ্গীরনগর দেইখা আসি
ছবি :: ০১ :: জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সদর দর্জা
ছবি :: ০২ :: প্রকৃতি
দুইটা ছবি
টঙ্গি ফ্লাইওভারের কাছে এক বন্ধু নিয়ে যায় ছবি তোলার জন্য। কিন্তু যেতে যেতে সন্ধ্যা হয়ে যাওয়ায় ছবি তুলতে পারি নাই তেমন। সেখানের দুইটা ছবি।
এই ছবিটা তুলেছিলাম তিনটা বাশের পাশে বিশ্রামরত ফিঙেকে সবাজেক্ট করে সাথে ব্যাকগ্রাউন্ডে তিনটা বিদ্যুতের খুটি রেখে। কিন্তু আরেকজন ফটোগ্রাফার ছবিটা দেখে চমৎকার আইডিয়া দেয়। তার কমেন্ট -
Mahmudur Rahman: ছবিটা খুব সুন্দর হয়েছে...আমি আমার দৃষ্টকোন থেকে একটা আইডিয়া দেব...ছবি্তে বাঁশ সহ পাখিটিকে ডানদিকে রাখলে কেমন হত...পাখিটির দৃষ্টি বাম দিকে তাই আমার কাছে মনে হচ্ছে ফোকাস জিনিসগুলকে ডানদিকে রেখে বামদিকে ফাকা জাইগা রেখে যদি ফ্রেমটা তৈরি করা যেত তাহলে কেমন হত??
হাম হাম জলপ্রপাত, শ্রীমঙ্গল
গত ০৫/১০/২০১১ ইং তারিখে টুটুল ভাই বান্দরবন-থানচি-রেমাক্রীর ভ্রমন কাহিনী পড়ে প্রশ্ন করেছিলেন "হাম হাম" দেকছেন? উত্তরে বলেছিলাম " অপেক্ষা করেন বস"। ০৬ অক্টাবর, ২০১১ ইং তারিখ পূজার বন্ধ, আর কোন কথা নাই বোচকা-বুচকী বাধা শুরু হয়ে গেল, এবার লক্ষ্য শ্রীমংগল এর রাজকান্দী রিজার্ভ ফরেস্ট এর "হাম হাম জলপ্রপাত"। প্রথমেই বাধা ট্রেন এ সবার টিকিট নাই, কি করা ২ ভাগে ভাগ হয়ে গেলাম একদল ট্রেন অপর দল বাস। ৭ তারিখ ভোরে সবাই একত্র হয়ে সকালের নাস্তা আর দুপুরের খাবার নিয়ে নিলাম। চাদের (জিপ) গাড়ী নিয়ে আমাদের গাইড শুভ সময় মতো হাজির। যাহোক সকাল ৯ টার ভিতর আমরা চাম্পারায় চা বাগান পৌছে গেলাম। এরপর ছবিতে দেখুন
১) প্রাকৃতিক ফ্রেম, শুরু হয়ে গেল ফ্রেম বন্দী হয়ে ছবি তোলা, ছবিতে ফ্রেম বন্দী ইকবাল
চিকলী নদী তীরে গোধূলী বেলায়।
চিকলীর পথে।
চিকলীর পূর্বের আকাশ।
চিকলীর পশ্চীম আকাশ।
শ্যামলে শ্যামল গাছ।
একি অপরূপ সৃষ্টি।
এবারে প্রান্তরে প্রান্তরে হারিয়ে যাবার পালা।
স্টোরিয়া পোলস্কা (১)
অবশেষে বহুকাঙ্খিত সামার ভ্যাকেশন। ইউরোপের সামার, হায় ভগবান অবস্থা। বৃষ্টিতে বৃষ্টিতে পুরো ইউরোপ জেরবার এবার। সস্তার প্লেনওয়ালারা টারমাক নেন না পয়সা বাঁচান। আগের দিনের মতো সিঁড়ি বেয়ে কাক ভেজা হয়ে উঠলাম প্লেনে। সুনীলের “মানুষ মানুষ” উপন্যাসের আনোয়ারাকে খুঁজতে খুঁজতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম টের পাইনি। দুপুরবেলা বহুদিন পর একটা ন্যাপ নেয়া হলো। মেয়ের গুতানিতে উঠলাম, স্যান্ডউইচওয়ালি এসেছে। স্যান্ডউইচ খেতে খেতে আবার ঘুমিয়ে পড়ার দশা আমার। পোল্যান্ডের অর্থনৈতিক অবস্থা হল্যান্ডের তুলনায় বেশ খারাপ। অনেক পোলিশ স্যাঙ্গুইন ভিসার সুবিধার কারণে হল্যান্ডে জব করেন। সপ্তাহান্তে কিংবা মাসে মাসে তারা বাড়ি যান। আমাদের শহর থেকে কাজ করে গ্রামের বাড়িতে পরিবারের কাছে ফিরে যাওয়ার মতো। প্লেনে অনেক পোলিশ মেয়ে আছে। ইষ্ট ইউরোপীয়ান মেয়েদের দেখলেই ওয়েষ্ট ইউরোপীয়ান মেয়েদের থেকে আলাদা করে চেনা যায়। এরা অনেক সুন্দর স্কার্ট বা
এক ছিলো গূড় আর অনেক ছিলো পির্ফা
তো একজন কইলো
: মনে হইতাছে, ___ ভাই আবারো কাঠির আগায় গুড় লাগাইয়া গেছেন! সব পিপড়া এক লগে হাজির হইতাছে এইখানে!!
ভাব্লাম, জুকার্বার্গের এত্তবড় একটা সাইট্রে কাঠি কইতেছে বেপার্টা কি?
জিগাইলাম কে গুড় আর কেডাইবা পির্ফা?
আসলেইতো???
আসল কাঠি কুনটা, গুড় কুন্টা আর পির্ফাই বা কারা...
আসলে ভেজাল হইছে কি, ইদানিং লুকজন খালি ঝিমায়।ঝিমায় আর জুকার্বার্গের সাইটে গিয়া একটা ঘরের ভিত্রে ঢুইকা ঝিমাইতে ঝিমাইতে আড্ডা মারে। এদিকে মাঠ খাখা করে। কেউ কস্ট কৈরা মাঠে আসে না, সবতে মিল্যা ঠিকঠাক মতো খেলাধুলাও করে না। এইটা আসলে ঠিক না। মাঠে নাম লেখাইয়া সেই মাঠে না আইসা ঘরের ভিত্রে বৈয়া বৈয়া আড্ডা দেওনটা আসলে একটু কেরাম কেরাম জানি লাগে।
যাই হৌক, ঘটনা হৈলো একজনে কইলো যে মাঠে না আইসা ঘরে বৈসা আড্ডা দেওন উচিত না, লগে লগে ঘরে ভিত্রে হাজির হয়া গেলাম আম্রা সবতে। পুলাপান সব খ্রাপৈয়া গেছেগা। কলিকাল ঘোর কলিকাল...
শিশুবার্তা ইজ ব্যাক!
কেমন আছেন সবাই? অনেকদিন নানা ঝামেলায় এদিকে আসা হয় না। আগে নিয়মিত বাচ্চাদের ছবি নিয়ে পোস্ট দিতাম সেটাও অনেক দিন ধরে বন্ধ। ইন্টারনেটে বাচ্চাদের ছবি পোস্টানো নিয়ে অনেকে ভয়ধরানো সব সাবধানবাণী শোনায়, যার কারণে ফেসবুকে ছবি আপ্লোডানোও আগের মতো নিয়মিত না। তবুও এবির বন্ধুরা আয়লা-এষার সেই জন্মলগ্ন থেকেই সাথে আছেন, তাঁদেরকে মাঝেমধ্যে আপডেট না জানালে বড় ধরনের বেয়াদবি হবে। তাই বেশ কয়েকমাস বন্ধ থাকার পরে আবারও শিশুবার্তা নিয়ে হাজিত হলাম আপনাদের সামনে।
আয়লা-এষা এখন বেশ বড় হয়ে গেছে। হাঁটাচলা তো হাতের ময়লা, মাঝেমধ্যে প্রায় স্প্রিন্টারের গতিতে ছুট লাগায়। এদের দৌড়-ঝাপ আর দুষ্টমির দৌড়াত্মে আমার জান ঝালাপালা, তবে বড় মধুর সে যন্ত্রণা। বাপ-মা যারা তাঁরা ঠিকই জানেন।
ফুলে গন্ধ নেই...... এ তো ভাবতেও পারি না
অবশেষে পেয়ে গেলাম আমরা ফুল বিক্রির স্বীকৃতি। যদিও একটু দেরীতে পেলাম। তবে বেশ ঘটা করেই হলো সে আয়োজন। আমরা এখন সার্টিফায়েড ফুলওয়ালা।
একদিন ফুল বিক্রি করলাম বলে আমাদের নিয়ে কি বিশাল ব্যাপার-স্যাপার!!!
আসলে কি এত আয়োজনের দরকার ছিল?
চিত্রগ্রাফী...
বেশ কিছুদিন ধইরা একটা ছবিব্লগ দিবো ভাবতেছিলাম। আজকা দিয়াই ফেল্লাম। ছবি ব্লগে কিছু লিখতে ইচ্ছা করে না। তারপরও, ছবিগুলার টাইটেল তো দিতেই হইবো। সো...
সাথে কোথায় তোলা সেইটাও দিয়া দিলাম...
ফাগুনের আহ্বান
স্থান:- জংগলছড়া চা বাগান, শ্রীমঙ্গল
নীলিমা যাত্রার প্রতীক্ষায়
স্থান:- জাফলং
Togetherness / যুদ্ধ ও ভালোবাসায়
স্থান:- বলধা গার্ডেন, ঢাকা
আমার যাদুমনি (৭)
আজকে'র ছবি গুলো'তে ঋহানের সাথে রয়েছে রোহা। রোহা, আমার বড় ভাইয়া'র মেয়ে। আমাদের ভাই-বোন'দের বাচ্চা'দের মাঝে সে সবার বড়, লক্ষী একটা জান আমাদের!
ঋহান আর রোহা মিলে কি করে, আসুন দেখি। ওহ, ছবি গুলো দেখা'র আগে আমি একটা মজার ঘটনা বলে নেই।
আমার যাদুমনি (৫)
খেলা খেলা আর খেলা
খেলা করবে আর মারামারি করবেনা? সেও কি হয়?
মারামারি করে একজন চিৎপটাং!
ঋহান ঋহান ঋহান.....................