''অসদুপায় অবলম্বনের জন্য ...'' - 1
আইজকা পত্রিকায় পড়লাম শিক্ষকদের নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র নাকি ফাস-মাস হয়া পুরা একাকার.। কয়েকটা গাধারে নাকি পুলিশ ধইরাও ফেলছে .. গাধাগুলা ঠিকমত একটা অপকর্ম-ও করতে পারলো না... আফসুস... যাউগ্গা এদেরে নিয়া কোন স্যাটয়ার করুম না কথা দিলাম.. সেল্ফ-রাইচাস বাস্টার্ড সাজার রাইট অনেক আগেই ফরফিট করছি... আমি নিজেই খানিক এইসবের সাথে জড়িত কিনা তাই
সেইবার আমাদের অনার্স সাবসিডিয়ারি পরীক্ষা... গায়ে বাতাস লাগায়া ঘুরতাছি... সাবসি নিয়া কোন টেনশান নাই মনে... তখন দোস্ত রেড ইন্ডিয়ান দিল আসল খবর- সাবসি তে পাশ না করলে অনার্সের রেজাল্ট আটকায়া রাখা হয় ... আমার তো মাথায় বাজ পড়ল..। সাথে সাথে রওয়ানা দিলাম লাইব্রেরীতে.. নোট কিইনা কাইটা কাইটা পকেটস্হ করলাম... প্ল্যান নকল করুম ... নকল করা আর অসদুপায় অবলম্বন করার মাঝহে কোন তফাত নাই জাইনাও এর একটা লজিক খাড়া কইরা ফেললাম...
বাই দ্য ওয়ে এইসব লজিক খাড়া করনের ব্যাপারে আমার কোন জুড়ি নাই..। আমার নিজের দরকার মনে করলে আমি যেকোন কিছুর পিছে একটা লজিক খাড়া করায়া ফেলি... ইরাম দক্ষতা আর একজনের দেখছি... আমার আব্বার মইধ্যে... আব্বারে পড়াশোনা, গ্যান-বুদ্বিমত্তা, হিউমার সব সেক্টরে পিছে ফালাইছি সাকসেসফুলি.। মাগার নিজের দরকারে বা ফ্যক্ট রে টুইক করার জন্য আও-ফাও লজিক আবিষ্কার করার এই যে ব্যাপারটা এইটাতে শত চেষ্ট কইরাও টারে পিছে ফেলতে পারিনাই...
তার এই ব্যাপক খেমতার দুই একটা উদাহরণ দেই- লন্ডনে থাকতে একদিন পিতাজি কল করলেন.. বক্তব্য সিম্পল- লন্ডনে বিয়া কইরা ফেলো... আমার গাই-গুই শুইনা কইলেন, ''আহা, টেনশন করো কেলা? তুমার ইগো কোনরুপেই ব্রুঝড অইবো না। তুমি ভাবতাছো সিটিঝেনশিপের দরকারে বিয়া করতাছ তাই হের কাছ থিকা একটা ফেভার নিতাছ... আসলে তা না... তুমিই তারে ফেভার করতাছো..''
আমি জিগাইলাম সেইটা কেমনে? উনি ফরমাইলেন- আরে ঐ লন্ডনি মাইয়ার বাপ একটা সুপাত্র খুজতাছে... এই সুপাত্রের খুজে তার জীবন প্রায়ান্ধকার... এই বিপদের মুহুর্তে তুমি,যে কিনা একজন সুপাত্র, তার মেয়েরে বিয়া কইরা তার উপর যে মেহেরবাণী করবা তার কোন তুলনা হয়??!!! তুমি তার উপরে একটা ''এহছান'' করতাছো ... অহন যদি তারটারে ফেভার গণ্য-ও করি তবে কইতে হয় যে ফেভারে ফেভারে কাটাকাটি- সো তোমার ইগোতে আঘাত আসার কোন উপায় নাই ... ঐদিন বুঝলাম দুনিয়ায় সেল্ফ-রাইচাস বাস্টার্ডের সংখ্যা নেহাত কম না... আর এরা যদি লাইনে খাড়ায় তবে লাইনের শুরুতে থাকব আমার আব্বা , আর দুইয়ে থাকুম আমি...
আরেকটা কই.. ঐবার বাড়ীতে আসলাম.। আব্বা আমারে বুঝাইতেছে চাকরি ও বিয়ার প্রয়োজনীয়তা.. তার কথা হইল পাত্রী খুজা যাইতেছে না এই কারণে যে আমি কি করি তার কোন সদুত্তর উনারা দিতে পারতাছেন না..। আমি কইলাম আমি যদি চাকরি করি তবে ঐ-সব চাকরিতে আমার যা দায়িত্ব থাকব তার সোজা বর্ননা দিলে কইতে হইব ''আমি চুরি করি''... আব্বার ত্বরিত রিপ্লাই '' আহা সেইসব নিয়া টেনশান করো কেলা? ব্যাংকার কি কখনো বলে যে আমি সুদের ব্যাবসার পাখন্ডী? তার ব্যাংকার পরিচয়ে বাকিরা এমনেই আমেজ কইরা নেয় সে কি করে ... তুমি চুরি কর কিনা তা লুকেরে বলার দরকার নাই। লুকেরা নিজ-বুদ্বিতেই আমেজ কইরা নিব ''
যাউগ্গা যা কইতাছিলাম- অবিস্মরণীয় গাইড কিনছিলাম নকল করার জন্য (গাইডের নাম জানায়া রাখলাম কারো যদি নকলের দরকার পড়ে এই ভাইবা) ... নোট কাইটা পকেটস্হ করলাম নকল করুম বইলা.. ফুল-হাতা শার্টের হাতার ভাজ, জিন্স ট্রাউঝার্সের পায়ের ভাজ, কলারের ভাজ সব জায়গায় নকলের টুকরা... এতই অ্যরোগেন্ট ছিলাম যে নকলগুলারে কম্পোজ মেশিনে ছোট করার পরিশ্রমটুকুও স্বীকার করিনাই...
মাগার পরীক্ষার হলে বইসা ডিসাইড করলাম - ''নাহ নকল করুম না... বাংলাদেশের ভবিষ্যত অর্থমন্ত্রী নকল করব এইটা দেশের জন্য অবমাননাকর''। কথাপ্রসংগে কয়া রাখি, বিয়িং সিলেটী , বাংলাদেশের অর্থমন্রী হওয়া টা আমরা বার্থ-রাইট বইলাই মানি ; আর তাছাড়া বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী হওয়ার যে দুইটা পসিবল অ্যকাডেমিক/প্রফেশনাল রুট আমার জানা ছিল তার একটা আমি পারস্যু করতাছিলাম আমি ... সো অ্যাঝ আ পটেনশিয়াল ফাইনান্স মিনিস্টার অব বাংলাদেশ আমাকে দৈনন্দিন জীবনের সব ক্ষেত্রেই ডিসিশান নিতে হইত উইদ ডিসক্রিশান ... মহান গণপ্রজাতন্রী বাংলাদেশের সম্মান ধুলিস্যাত করে এমন কোন স্ক্যন্ডালাস কাজ-কারবার থেকে নিজেরে দুরে রাখা লাগত... সে বড় কষ্টের জীবন (
যাউগ্গা, অফিস অব ফাইনান্স মিনিস্ট্রি তথা দেশের সম্মানের কথা ভাইবা ঐ সাবজেক্টের ফার্সট পেপারে নকল করলাম না... পরীক্ষার হল থিকা বাইরায়া আইলাম খালি খাতা জমা দিয়া... বাইরায়া রেড ইন্ডিয়ানের বাসায় আসলাম... রেড ইন্ডিয়ান আমারে দুপুর বারোটার সময় তার বাসায় উপস্হিত দেইখাই বুঝল যে আমি গেছি...
======
পোস্টের বাকি অংশ পরে আসবে, যদি লিখি
====
====
রখস এ বিসমিল
নকল করার অনেক বাসনা ছিলো মনে। চোথা-মোথা নিয়ে হলেও ঢুকছি। কিন্তু লাস্টে আপনা মতোই কিছু একটা ভেবে করি নাই। লেখা মজারু হইসে।
ভালো করছেন নকল করেন নাই... করলে পরে খবর হইত ...
অবশ্যই একদিন এবিবাসী গর্বসহকারে বলতে পারবে বাংলাদেশের হহপা (হইলেও হইতে পারতো) অর্থমন্ত্রী এইখানেই ব্লগাইতেন
বাফড়া সাবসিডিয়ারি আমলের লোক! চবি'তে আমাদের ব্যাচ ছিলো এই লাসার শেষ ব্যাচ। আমার এক বান্ধবী ম্যাথ সাবসিডিয়ারির এক পেপারে ধরা খেয়ে সেই গিট্টা আর ছুটাতে পারে না। এর জন্য তার বিয়ের রিসেপশন আটকে গেলো দেড় বছর। অবশেষে বিশেষ বিবেচনায় তার একজনের পরীক্ষা নেয়া হলো। ধৈর্যের পরীক্ষা শেষে দুলাভাই একটা মিলাদ দিলো
আরেক বন্ধু সাবসিডিয়ারিতে রেকর্ড মার্কসের জন্য কালিচরণ না কালিনারায়ণ বৃত্তি পাওয়ার পর তাকে গণধোলাই দেয়া হ্ইছিলো। শুনছিলাম হিস্ট্রির এক ছাত্র নাকি রেকর্ড নয় বার সাবসিডিয়ারিতে ফেল করার পর তার বাপ এসে "অনেক হইছে বাবা তুমি সাবসিডিয়ারিতে মাস্টার্স করে ফেলছো" বলে নিয়ে গেছিলো।
হ.। সাবসি আমলের লোক ... কেন? সাবসি উঠায়ে দিছে নাকি দেশ থিকা ..??
আমি ইনফ্যাক্ট ঐ সাবসি তে মাস্টার্সের ভয়ে নকলে উদ্বুদ্ব হইছিলাম ...
সব পোস্টেই তো আইসা একেকেটা মজার মজার ঘটনা বয়ান কইরা যান.. এইগুলা নিজে পোস্টাকারে লিখলে কি সমস্যা হইত? আমরা পড়ার কিছু পোস্ট পাইতাম এই মওকায়
ইকঝামিনার টাইপের সিরিয়াস মেজাজের ইমো দিলেন দেখি? ঘটনা কিতা? নকল ধরতে আইছেন নি?
ফিরতি ইমো- .. খেক খেক খেক
জীবনে ফার্স্ট নকল আরবি পরীক্ষায়। আরবি একটা কবিতা লেখতে হতো...এতো জবর-জের-পেশ-ডাবল পেশ আর কতো রকম হরফ...পাগল হইয়া যাইতাম। সফল্ভাবে অপকর্ম সাধন করছিলাম, তখন মনে হয় কেলাস সেভেন কি এইট। আরবি থেকে মুক্ত হবার পরে আর নকলের দরকার পড়ে নাই
টুপির নিচে শয়তান
এইটাই নিয়ম
ভাংগু- আরবীতে কেউ নকল করে নাকি ? মিয়া ফাউল!!! আরবী অক্ষর চিনবা, সেই অনুযায়ী ফোনেটিক স্পেলিং ব্যাবস্হায় আরবী হরফে ছড়া-মড়া যা আছে লেইখা দিয়া আসবা ..। আরবীতে আবার নকল করা লাগে নাকি??!!!
এত্তো সোজা হইলে কি নকল করতাম
আমাদের বর্তমানে যারা এমপি/ মন্ত্রী আছেন, তাদের কেহ বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবেন না যে, ছাত্র অবস্থায় তারা নকল করে নাই!
না হলে কি আর আমাদের এ দশা হয়!
আমি ভোটারদের কথা কইলাম আরকি.. মন্ত্রী-এমপিদের কথা কইতাম পারিনা.।
বাই দ্য ওয়ে, তেনারা আজকাল নেটে চোখ রাখেন... অতএব, ''মুখ সামলে, বেয়াদব''
কথাটা মনে হয় ''চোপ, বেয়াদব'' হবে.। ভুইলা গেছি.. অনেক আগের ঘটনা
লাইফে নকল করি নাই কখনও কিন্তু নকলে সাহায্য করছি অনেক।
নকলে সহায়তা করছ... টুমি দেখতাছি শয়তানের ভাই
ব্যাপক ব্যাপক!!!
বন্ধুরা আমারে ব্যাপক গালি দেয় কেন দেখা দেখি করতে পারি না!
দেখাদেখি না করাই উত্তম পন্থা .. পন্থা টা মেন্টেন করবা
ম্যাথ আর স্টাটিসটিকস ছিল আমাদের বাধ্যতামূলক সাব। আমার পিছনের সিটে বসা বন্ধু স্ট্যাটে ইন্টারে লেটার পাওয়া। চুক্তি করলাম আমি তারে ম্যাথ দেখাবো, আর সে স্ট্যাট দেখাবে। আমি ম্যাখ দেখালাম। আর স্ট্যাট পরীক্ষার আগের দিন হাওয়া খেয়ে বেড়ালাম। পরীক্ষার দিন প্রশ্ন পেয়ে বলে দোস্ত একটাও পারি না। হারামজাদা ইন্টারে নকল করছিলো মনে হয়।
আমাদের সাবে নিয়ম ছিল তিনটা মিলে ১০০ পেতে হবে, তবে কোনোটাতেই ২৫ এর নীচে পাওয়া চলবে না। স্ট্যাটে মনে হয় ৩০ পেয়েছিলাম।
লেখা ভাল পাইলাম। বরাবরের মতোই।
আমাদেরও সাবসি তে সেইম নিয়ম ছিল.। তবে পেপারগুলা তে লাদা কইরা মিনিমাম ক্যাপিং ছিলনা ...
ইশটাটিসটিক্সে আমরাও তো লেটার পাইছিলাম ... সে এক মজার পরীক্ষা হইছিল... ইরাম মজা নিয়া খুব কম পরীক্ষা দিছি লাইফে.. আহহহহহ...
ইন্টারে স্ট্যাটিসটিক্স আমরাও বিয়াফক মজা কইরা দিছলাম। সেইটাও একটা ইতিহাস।
হাহা, আমি পরেরটার অপেক্ষায়---
বিলাইয়ের ভাবেসাবে মনে হইতাচে তুমার এই নিয়া নিজস্ব ঘটনা আছে!!!! থাকলে বইলা ফেলো..। চিন্তার কিছু নাই
সিলেট থেকে সব পর্ব ছাইরা ঢাকায় ফিরো
আর আসার টাইমে সিট বেল্ট বাইন্ধো না কৈলাম
সিট বেল্ট না বাধলে পরে যে ''চে প গে'' টাইপ কমেন্ট করতে হইবো আমারে সেইটা বুঝতাছো তো?
বাংলাদেশের ভবিষ্যত অর্থমন্ত্রীর নকল করা বিষয়ক লেখা পড়ে ব্যাপক মজা পাইলাম।পরের পর্ব জলদি লিখো।সিলেটে খালি বৃষ্টি দেখলেই হবে না।
আরে আজকে সিলেটে ধামধাম বৃষ্টি দিছে.। দেইখা মনটাই তরল হয়া গেলো .. হেভি ওয়েদার..
পোষ্টের নামটা ব্যাপক হৈছে, এইখানে কেউ কমেন্ট করলে মেইন পেইজে দেখায়, যে কমেন্ট করছে, মনে হয় সে কিছু একটা কৈরা ধরা খাইছে টাইপ নিউজ পত্রিকায় আসছে ...যেমন...
বদ বিলাই। বিলাই বস্তায় ভইরা কামরাঙ্গীরচর ফালাই দিতে হবে।
সেইরাম অবজার্ভেশন
বিলাইয়ের কমেন্ট দেইখা পয়লা মজা পাইলেও পরে খেয়াল হইলো যে সবগুলা কমেন্টের একসাথে রিপ্লাই দেয়ার সময় কি যে দেখাইবো.. টানা একঘন্টা আমার নাম লেখা থাকবো শেষে
ছি , আমি কুন্দিন নকল করিনাই।
ছি ছি ডি ডি'র ধরণ দেখে তো মনে হচ্ছে চান্স পান নাই করার
আমি ভাই দশ কেলাশ পাস। আমার নকল করন লাগে নাই...
আপনের দশ ক্লাস পাশের সার্টিফিকেট টাই নকল বইলা সন্দেহ হইতাচে
আপনের দশ ক্লাস পাশের সার্টিফিকেট টাই নকল বইলা সন্দেহ হইতাচে
নব্বই দশকের মাঝামাঝি ঢাকা মেডিক্যাল হোস্টেলে আডডাইতাম হবু ডাক্তার বন্ধুদের সাথে। পরীক্ষার সময় দিনরাত পড়ুয়া বন্ধুরেও দেখি পকেটে ছোট চোট চোতা রেডী করে পরীক্ষা দিতে যাইতেছে।
আশ্চর্য হয়ে জিগাইলাম, ছি ছি, করস কি তোদের উপর জাতির মান ইজ্জত ভবিষ্যত, আর তোরা পরীক্ষায় নকল করস!!!!
উল্টা ঝাড়ি মেরে আমাকে বলে, ব্যাটা তুই এসবের কি বুঝবি রে, রোগী না দেখে কোন শালার ডাক্তার প্রেসক্রিপশান লেখছে?
)
আসলেই তো কথা সত্য। ডাক্তারগুলা ব্যাপক গাধা তো! রোগী না দেখে কিছু বলতে পারে না।
নীড়সন্ধানী- খেক খেক খেক... খাটি কথা কইছে তো .. আপনের ঐ দোস্তরে আমার একটা লাল সালাম পৌছায়া দিয়েন তো
চরম হইছে বস। হা হা চে উ প গে
লেখা যথারীতি চমৎকার।
এবির আসল মজা পোস্টে না, মন্তব্যগুলোতে।
থ্যংকিউ আসিফ
আপনার আর আপনার বাবার লজিকের কাহিনী পইরা হাস্তে হাস্তে কাইত!
তো লন্ডনী কোন কইন্যা বাংলাদেশের ভবিষৎ বিফ্রকেস মন্ত্রীর গলায় মালা দিয়া ধইন্য হৈলো না -- আহ বড়ই আফসুস
আরে আর কয়েন না.. ঐবার পিতাজীর ঐ লন্ডনী কইন্যা বিষয়ক ফাও লজিকের এগেনস্টে ততোধিক ফাকট-আপ একটা লজিক দিয়া তবেই না ছাড়া পাইছিলাম .. সে এক কাহানী বটে...
মাগার আইজকাইল লন্ডনী কইন্যা বিয়া করতে মন্চায়
সাবসিডি কি জিনিস??
খায় না মাথায় দেয়??
হহপা অর্থমন্ত্রীকে অভিনন্দন, সৎ চিন্তার জন্য।
কিন্তুক অর্থমন্ত্রী হওয়ার সব যোগ্যতা আপনার মধ্যে বর্তমান সেটা ভুলবেন না। যার মধ্যে অন্যতম হলো উলটা পালটা লজিক দেয়া। আমাদের আগের মন্ত্রীও বলেছিলেন, পাখি কি আমরা দাওয়াত দিয়ে আনছি নাকি? অতিথি পাখি কন ক্যান টাইপ
সত-চিন্তার জন্যা অভিনন্দন জানায়া এইতো দিলেননি প্যাচে ফালায়া ... একটা প্রেশারে ফেলায়া দিলেন ... সাবসি দুই সাবজেক্টের তিন ড়তিন মোট ছয় পেপার পরীক্ষার মাত্র পয়লা পেপারের কাহানী বর্ণনা দিলাম তাতেই অভিনন্দনম পাইলে তো সমস্যা.। বাকি ৫ টায় কি করছি তাতো বলাই হয়নাই
এখনো অর্থমন্ত্রী হওয়ার চান্স আছে শুইনা আমোদিত, আহলাদিত
নকল করা আর মাস্টারের সেইটা ধরা নিয়া একটা ১৮+ জুক্স মনে পরল!!!
মুক্ত, আর যাই করো নিকের বেইজ্জতি কইরো না ... জুক্স টা মুক্ত চিত্তে বয়ান কইরা ফেলো ...
আমার নকল ধরার কাহিনী আছে.... করার নাই, এত সাহস ছেলো নারে ভাই........।
যারা নকল ধরে তাদেরে দিক্কার ... আপনেদের কারণেই তথ্যের অবাধ সরবরাহ বিঘ্নিত হচ্ছে যার ফলশ্রুতিতে তথ্য-প্রযুক্তিতে পিছিয়ে পড়ছে বাংলাদেশ... আপনেরাই বাংলাদেশরে বিডি হতে দিচ্ছেন না.. দইখ্খআড়
নকল করতে কলিজা-গুদ্দা-ভাব(চোর চোর ভাব না...) লাগে, সবার তা থাকে না। ।। এইসবের অভাবে আমি ভদ্রলোক! :glasses: শর্ত দিয়া নিছিলাম এক ফ্রেন্ড্র'রে আমি ম্যানেজমেন্ট দেখাবো, ও স্ট্যাট দেখাবে... আমার কর্তব্য সুচারুভাবে পালন করলাম (নাকি ও করলো)।।কিন্তু কার্যউদ্ধারের বেলায় দেখি মিশন ইম্পসিবল
লেখার বাকি অংশ কই?...
@ জেবীন- নকল করতে কইলজা গুড়দা কিছু না স্রেফ আইলসামি লাগে, আর নাইলে ডেসপারেট একটা সিচুয়েশানে থাকা লাগে ..। আমি একবার অনার্স পরীক্ষায় রেড ইন্ডিয়ানের বউয়ের খাতা থিকা টুকলিফাই মারছিলাম.। আহা কি আনন্দ ... হের খাতা থিকা টুকলিফাই .. টুকলিফাই আর নকলের বহুত তফাত.. টুকলিফাই করায় গিল্টি ফিলিং কম হয় কি না
মন্তব্য করুন