আবোল তাবোল - ১৫
# আমি; এবি, আমরা : বাউন্ডুলের জবানবন্দি #
আজকাল এবি তে আসলেই মন ভাল হয়ে যায়। আমি এবি'র খোঁজ পাওয়ার পর থেকেই দেখে আসছি, ভাল লেখা যত টা না চোখে পরে তার চাইতে ঢের বেশি লেখা অদেখাই রয়ে যায়। এর বড় একটা কারন হল ভাল লেখিয়েরা এখন আর লেখতেই চান না, প্রিয় লেখিয়েরা কেবলই হারিয়ে যাওয়াদের দলে নাম লেখিয়ে যান!
তাই বরাবরই আমার একটা আফসোস কাজ করত যে, এবি'র স্বর্ণযুগটা আমার দেখা হল না! ইদানিং সেই আফসোস টা আস্তে আস্তে কেটে যাচ্ছে।
প্রিয় লেখকেরা আবারও ফিরে আসছেন, লগ-ইন করছেন । চমৎকার সব লেখা পর্যন্ত দিচ্ছেন। আর এবি'র নিয়মিত প্রানের বন্ধুরা তো সাথে আছেন প্রতিদিনই।
সব মিলিয়ে প্রায় প্রত্যেকদিনই প্রথম পাতায় জায়গা করে নিচ্ছে অসাধারণ সব লেখা, প্রিয় ব্লগ কে এমন প্রাণচঞ্চল দেখতে কার না ভাল লাগে!
প্রায় মাসখানেক পার হয়ে গেছে, কিছু লিখতে বসা হয় না। বেশ কয়েকদিন ধরেই ভাবছি, হাবিজাবি একটা কিছু লিখব। লেখা হয় না। আসলে, লেখার সাহস আর উৎসাহ কোনটাই আগের মত পাই না আজকাল।
সাহস পাই না, আসলে এত ভাল সব লেখার সাথে তাল মিলিয়ে লেখার চ্যালেঞ্জটাই নিতে পারি না। আর বাকি থাকে উৎসাহ। আমি জানি, এমন বেশ কয়েকজন প্রিয় মানুষ আছেন যারা আমার লেখা চোখে পড়লে তা পড়বেনই।হয়ত সবাই মন্তব্য করবেন না, তবুও অন্তত একটু সময় নিয়ে পরবেন। ভাল লাগলে জানাবেন, খারাপ লাগলেও ভুলগুলো একটু কষ্ট করে ধরিয়ে দিবেন - প্রত্যাশাটা কখনই এর চাইতে বেশি নয়। মূলত এদের জন্যই এতদিন হালকা টুকটাক লেখা হয়, হত। কিন্তু আজকাল নিজের লেখাগুলিতে প্রিয় অনেক মুখের অনুপস্থিতি টের পাই, আগে যারা নিয়মিত এসে একটা কিছু বলে যেতেন তারা যেন আর কিছু বলতে চান না - ভাল কিংবা মন্দ। বুঝে নেই, হয়তো হাল ছেড়ে দিয়েছেন এতদিন আমার লেখা দেখে। আর কাউকে আসলে কিছু বলার নেই, দোষ থাকলে তা কেবলই আমার। আর সবার লেখার মান দিনে দিনে ভাল হয়, আর আমি যেই কে সেই। ভাল তো হচ্ছেই না, বরং নিজের কাছেই মাঝে মাঝে মনে হয় আরও খারাপ লিখতে শিখছি দিনে দিনে।
দেড় বছরের কিছু বেশি সময় পার করেই আমার পোস্ট করা ব্লগের সংখ্যা আজ হয়ে যাচ্ছে একশ! এক্কেবারে সেঞ্চুরি! গড়ে প্রতি সপ্তাহে একটার চাইতে বেশি পোস্ট, এখানেই হয়তো ভুল হয়ে গেছে। আরও আগেই হয়তো ভাবা উচিৎ ছিল, একটু থেমে থেমে চলা শেখা উচিৎ ছিল। মডারেটরদের কড়াকড়ি নেই বলেই যে যা ইচ্ছা তা দিয়ে প্রথম পাতার জায়গা নষ্ট করব, সেই অধিকার অন্তত আমার নেই।
নিজের যে কোন লেখায় মন্তব্য পেতে ভাল লাগে, তাই নিজেও অন্যদের লেখায় মন্তব্য করতে কোন ভুল হয় না। ভাল লাগলে ভাল বলি, খারাপ লাগলে তাও। একটা কিছু লিখে কোন মন্তব্য না পেলে যে কেমন লাগে তা আমারও জানা আছে। তাই প্রথম পাতায় আসা প্রত্যেকটা লেখাতেই মন্তব্য না করা পর্যন্ত মনে ঠিক শান্তি পাই না।
এখানেও হয়তো একটু বাড়াবাড়ি হয়ে গেছে, ৮৪ সপ্তাহে আড়াই হাজার মন্তব্য মাত্র!
আমার মন্তব্য পেয়ে পেয়ে সবার অভ্যাস হয়ে গেছে হয়তো, অথবা বুঝে না বুঝে মন্তব্য করে বিরক্তির উদ্রেক করি হয়তো। যত মন্তব্য করি তার অর্ধেকও প্রতিমন্তব্য পাওয়া হয় না। ভাল লাগে না, মন খারাপ হয়ে যায়।
জানি, এসবে মন খারাপ করার কোনই মানে হয় না। তবুও তীব্র একটা অভিমান কাজ করে। ভালোবাসা যদি কোন যুক্তি মেনে চলতে জানতো তাহলে তো কোন কথাই ছিল না!
# প্রিয় ফেব্রুয়ারি আথবা 'শাহবাগ,১৩' #
পুরো বছরের আমার সবচাইতে প্রিয় মাস আগস্ট, নিজের আর কাছের কিছু মানুষের জন্মদিন থাকে বলে। তার পরেই যদি আর কোন মাসের জন্য পুরো বছর ধরে অপেক্ষা করা হয় তো সেটা হল ফেব্রুয়ারি। ভাষার জন্য শ্রদ্ধা ভরা নতুন বই এর গন্ধে ভাসা অমর একুশে বইমেলার মাস। বছর ঘুরে একটা মাস আসবে, প্রিয় সব লেখকের চমৎকার সব বই আসবে - বইপাগল প্রিয় মানুষজনের সাথে ঘুরে ঘুরে বই কিনব যা পারি । এই আনন্দের কোন তুলনা হতে পারে বলে আমার মনে হয় না!
বইমেলার শুরুর দিনগুলিতে রাসেল ভাই আর গৌতম দা'র লেখায় এই আনন্দটাই খুঁজে পেয়ে ভাল লেগেছে খুব, সাথে আরও কিছু প্রিয় লেখকের টুকটাক কথকতা। সামনের বছর গুলিতেও এমন সময় গুলোর অপেক্ষায় থাকবো।
বইমাস শেষ হয়ে আসছে আজ, আবারও এগারো মাসের অপেক্ষা। এইবার মেলায় যাওয়া হয়েছে অন্যান্য বারের চাইতে অনেক বেশি, কিন্তু বই বলতে গেলে কেনায় হয়নি তেমন একটা। পকেট খালি, পাত্তি নাই। আর মন পড়ে থাকে শাহবাগ প্রজন্ম চত্বর, গণজাগরণ মঞ্চের চারপাশে।
কেন? তা জানে না এমন কেউ এখন আর কোথাও আছে বলে মনে হয় না।
শাহবাগে কি হচ্ছে? কেন হচ্ছে? কিভাবে হচ্ছে?
এইসব প্রশ্নের উত্তর আমাদের অস্তিত্বে মিশে গেছে। এখন আর বলার কিছু বাকি নাই,
আমরা এক দুর্লভ সময়ে বেঁচে থাকার সৌভাগ্য লাভ করেছি। ইতিহাস আমাদের চোখের সামনে নিজেকে কলঙ্কমুক্ত করে নিচ্ছে।
প্রায় মাসখানেক হতে চলল গণজাগরণ মঞ্চের।
রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ শক্তির সামনেও মাথা নোয়াতে জানি না আমরা,
জানি অন্যায় অবিচারের বিপক্ষে রাস্তায় নামতে - ন্যায্য বিচার আদায় করে নিতে।
'এক্স অয়াই জেড','ডিজুস' 'ব্যাপার না' জেনারেশনের খেতাব পাওয়া এই আমরাই দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে একাত্তরের স্পিরিট ফিরিয়ে আনতে জানি শাহবাগে। হয়ে যাই স্বতঃস্ফূর্ত জনসমুদ্রের একেকটা বাধভাঙ্গা ঢেউ, নতুন প্রজন্মের সৈনিক।
এত্ত এত কিছু, এমনটা কে ভাবতে পেরেছিল কবে?
প্রানের টানে ঐকতানে এমন গান, কে শুনেছে কবে?
এমন গণজাগরণ, কে দেখেছে কবে?
যা যা হবার কথা ছিল, তার সব হয়তো আর হবে না - হচ্ছে না।
যা যা হবার কথা ছিল না, এমন অনেক কিছুও হয়তো হচ্ছে - হবে।
তবুও কিছু টুকরো স্মৃতি মণি মাণিক্য হয়ে জমা রয়ে যাবে মনের কুঠুরিতে, আর ইতিহাসের পাতায় লেখা বলা না বলা কথায়।
শান্ত ভাই আর মীর ভাই এর নিয়মিত পোস্টগুলো এই অসাধারণ সময়ের সাক্ষী হয়ে থাকলো।
আন্দোলনের শুরুর দিনগুলির স্পিরিট অনেকটা পথ পাড়ি দিয়েছে, অনেক পরিবর্তন এসেছে সময়ের হাত ধরে। আমাদের দেশের নোংরা রাজনীতির কালো হাত নানা ভাবে প্রভাবিত করার চেষ্টায় আছে শুরু থেকেই। নানা রাজনৈতিক চাল আর পাল্টা চালের বলি হয়ে আমাদের এই গণজাগরণ হয়তো শান্ত ভাই এর কথায় 'নিষ্ফলা শ্রেষ্ঠ সময়' হয়েই রয়ে যাবে।
তবুও কিছু মুহূর্ত অমরতা পেয়ে যায় -
আড়াই লাখ মানুষের সাথে সমস্বরে গাওয়া জাতিয় সঙ্গীত, তিন মিনিটের অসাধারণ নিরবতার পর স্বতঃস্ফূর্ত রণহুংকার - জঅঅঅঅঅঅয় বাংলা, গনজাগরন মঞ্চের সাথে তাল মিলিয়ে বুক উজার করা গলা ফাটানো স্লোগান, সদা জাগ্রত মশাল মিছিল অথবা সন্ধ্যার আলো আধারিতে মেশা লাখো তুলে ধরা হাতে প্রজ্জলিত মোমে আলোর মিছিল।
এভাবেই - কোন একদিন - জনতার জয়, আসবেই।
আর একটা কথা না বললে আমার এই সময়ের কথকতা অসম্পূর্ণই রয়ে যাবে।
শাহবাগে এ পর্যন্ত কাটানো পুরোটা সময় জুড়ে এবি’র বন্ধুদের সাথে আড্ডা আর ঘুরাঘুরি।
শান্ত ভাই আর শুভ ভাই কে মনে হয় সবচেয়ে বেশি জালাইছি এই সময়টা। জ্যোতি আপু, জেবীন আপু, মাসুম ভাই, জোনাকি আপুর সাথে কাটানো সময় গুলো চমৎকার ছিল। ছবির হাটে আড্ডা আর চা, ব্যচেলর কোয়ার্টারের সামনের দোকানের আলুপুরি। সামিয়াপুর আর শান্ত ভাই এর সাথে বইমেলা। একদিনেই অনেক কথা বলা গৌতম’দা অথবা প্রায় প্রত্যেকদিন দেখা মেলা রাসেল ভাই। এই অল্প সময়ে সবাই এতটা কাছে টেনে নিয়েছে, অদ্ভুত ভাল লাগে ভাবতে! প্রত্যেকের কাছেই পাওয়া ছোট ভাই এর মত আদর ভোলা যাবে না কখনই।
# জ্যাঙ্গো আনচেইনড #
আজকাল আগের মত খুব বেশি মুভি দেখা হয় না। অবশ্য এখন পরীক্ষা টরিক্ষা শেষ তাই খুঁজে খুঁজে কিছু কিছু মুভি দেখা হচ্ছে। এইসব এটা সেটা মুভি দেখতে দেখতেই একটা অসাধারণ মুভি দেখে ফেললাম। নাম 'জ্যাঙ্গো আনচেইনড' ।
প্রায় তিন ঘণ্টার ওয়েস্টার্ন এডভেঞ্চার ড্রামা। ১৮৫৮ সালের ঘটনা । দাসপ্রথার শিকল ভাঙ্গা এক ভালোবাসার গল্পও বলা যায় একে। এক জার্মান ডাক্তারের সাহায্যে দাসবৃত্তি থেকে মুক্ত হওয়া এক নিগ্রোর তার স্ত্রী কে খুঁজে বের করে মুক্ত করার রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের কাহিনী। এতটা টানটান উত্তেজনার মুভি শেষ দেখেছিলাম 'ইনগ্লোরিয়াস বাস্টার্ডস'।
কুয়েন্টিন ট্যারানটিনোর চমৎকার কাহিনী আর স্ক্রিপ্ট, সাথে দুর্দান্ত মিউজিক। বেশ ভাল সিনেমাটোগ্রাফি। জেমি ফক্সের দারুন চরিত্রায়ন, সাথে ক্রিস্টফ ওয়ালয এর অসাধারণ অভিনয়। দেখে নিন সবাই যত তাড়াতাড়ি পারেন, ভাল লাগতে বাধ্য!
# মিউজিক টাইম #
ইদানিং লুপে পড়ার মত নতুন কোন গান পাচ্ছিনা। পুরানো দুইটা ইংরেজি গান প্রচুর শোনা হচ্ছে।
প্রথম টা ব্রিটিশ পপ গায়িকা অ্যাডেল এর গাওয়া 'সেট ফায়ার টু দ্যা রেইন' ।
এই গানের কথাগুলো এরকম -
I let it fall, my heart,
And as it fell you rose to claim it
It was dark and I was over
Until you kissed my lips and you saved meMy hands, they're strong
But my knees were far too weak,
To stand in your arms
Without falling to your feetBut there's a side to you
That I never knew, never knew.
All the things you'd say
They were never true, never true,
And the games you play
You would always win, always win.[Chorus:]
But I set fire to the rain,
Watched it pour as I touched your face,
Well, it burned while I cried
'Cause I heard it screaming out your name, your name!When I lay with you
I could stay there
Close my eyes
Feel you here forever
You and me together
Nothing is better'Cause there's a side to you
That I never knew, never knew,
All the things you'd say,
They were never true, never true,
And the games you'd play
You would always win, always win.[Chorus:]
But I set fire to the rain,
Watched it pour as I touched your face,
Well, it burned while I cried
'Cause I heard it screaming out your name, your name!I set fire to the rain
And I threw us into the flames
When it fell, something died
'Cause I knew that that was the last time, the last time!Sometimes I wake up by the door,
That heart you caught must be waiting for you
Even now when we're already over
I can't help myself from looking for you.[Chorus:]
I set fire to the rain,
Watched it pour as I touched your face,
Well, it burned while I cried
'Cause I heard it screaming out your name, your nameI set fire to the rain,
And I threw us into the flames
When it fell, something died
'Cause I knew that that was the last time, the last time, ohhhh!Oh noooo
Let it burn, oh
Let it burn
Let it burn
আরেকটা গান হল লুইস আর্মস্ট্রং এর গাওয়া 'হোয়াট অ্যা ওয়ান্ডারফুল ওয়ার্ল্ড', আমার অবশ্য বেশি ভাল লাগে 'রড স্টুয়ার্ট' আর 'স্টিভি ওয়ান্ডার' এর গাওয়া এই ভার্সন টা ।
এই গান টার কথাগুলো এক কথায় অসাধারণ। এই যে -
I see trees of green........ red roses too
I see em bloom..... for me and for you
And I think to myself.... what a wonderful world.I see skies of blue..... clouds of white
Bright blessed days....dark sacred nights
And I think to myself .....what a wonderful world.The colors of a rainbow.....so pretty ..in the sky
Are also on the faces.....of people ..going by
I see friends shaking hands.....sayin.. how do you do
They're really sayin......i love you.I hear babies cry...... I watch them grow
They'll learn much more.....than I'll never know
And I think to myself .....what a wonderful world(instrumental break)
The colors of a rainbow.....so pretty ..in the sky
Are there on the faces.....of people ..going by
I see friends shaking hands.....sayin.. how do you do
They're really sayin...*spoken*(I ....love....you).I hear babies cry...... I watch them grow
*spoken*(you know their gonna learn
A whole lot more than I'll never know)
And I think to myself .....what a wonderful world
Yes I think to myself .......what a wonderful world.
সবাই শুনে দেখতে পারেন দুটা গানই,
না শুনে থাকলে ভালই লাগবে বলে আমার মনে হয়!
# শেষ, আর জ্বালাইলাম না! #
অনেক হল হাবিজাবি,এতক্ষণ পর্যন্ত যে কয়জন পড়বে সেটাই দেখার বিষয়!
আজকের বকরবকর এখানেই শেষ।
ভাল থাকুক সকল হৃদয়, সুপ্রিয় যত মুহূর্ত জুড়ে। আনন্দম! হ্যাপি ব্লগিং!
অনেকদিন পর আবোল তাবোল, ভাল লাগলো।
অবশ্য আজ এমনদিন ভাল না লাগার মতো কোন জিনিসই নাই
পিচ্চি, তোমার সেঞ্চুরি হয়ে গেলো? অভিনন্দন। (পার্টির ইমো হবে)
উৎসাহ পাই না মানে? সাহস পাও না মানে? কি বল এসব? কত সুন্দর লেখ! ভুং ভাং বাদ দিয়ে নিয়মিত লেখা শুরু কর। সবাই আছে। ব্লগে কমেন্ট না করলেও সবাই পড়ে। তবে সবাই ব্লগে ফিরবে নিশ্চয়ই। তোমরা তো থাকবা ব্লগ জুড়ে, তোমাদের পেয়েই সবাই আসবে।
আর যেন কোন দ্বিধা না থাকে।
মীর আর শান্তকে এক বস্তা ধইন্যা এই পুরা সময়টা ব্লগে তুলে আনার জন্য। আরো পাব নিশ্চয়ই। অনেক পথ তো বাকী।
তোমার সাথে দেখা হওয়া, আড্ডা-ঘুরাঘুরির সময়টা দারুণ। ছোট্ট একটা ভাই সাথে থাকলে ভালো লাগেই ।
অভিনন্দন শত কোটি। অনেক ভালো থাকেন। যান্ত্রিক ত্রুটি ও ব্যস্ততার জন্য শেষের দিকে আর যোগাযোগ হলো না তার জন্য সরি। ভালো থাকবেন। পোষ্ট দারুন হইছে!
ভাই হঠাৎ আপনি আপনি শুরু করলেন ক্যান?! ভাল্লাগেনা..
এত ফর্মালিটি দেখাইয়েন না তো ভাই, আমরা আমরাই তো।
অনেকদিন পর বাউন্ডুলের লেখা পেলাম! ভাল লাগলো আবোল তাবোল। এবার নিয়মিত হোন।
পড়া ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আপনার ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগলো।
ভাল থাকুন। অনেক ভাল। সবসময়।
অফটপিকঃ আমি কিন্তু মোটেই অনিয়মিত নই!
যে কোন লেখার মন্তব্যের ঘরে খুঁজে দেখবেন, আমাকে ঠিক পেয়ে যাবেন।
আবোল-তাবোল ভাল লাগার একটা কারণ অকপট লেখা।
কমেন্ট-টমেন্ট নিয়ে ভাবার কিছু নেই আসলে, লাভ নেই কোন। আনন্দের জন্য লিখে গেলেই হল!
আসলেই, কথা সেটাই।
ভাল লাগছে। নিয়মিত থাকেন
ধন্যবাদ, মাসুম ভাই।
আপ্নে আবার আমারে আপ্নে আপ্নে করেন কেন?!
দেখেন নাই, আমি সবার চাইতে ছোট?!
ছোটবেলার অভ্যাস, বড়দের কাছে আপনি করে শুনতে খুব খারাপ লাগে।
আছি। থাকবো, ইন শা আল্লাহ।
অভিনন্দন এবং হ্যাপি ব্লগিং।
থ্যাঙ্কুস, শাপলাপু।
পোস্ট পাগলা ঘোড়া হলেও পড়তে ভালো লেগেছে।
আবোল তাবোল
নামেই পরিচয়!
মন্তব্য করুন