ইউজার লগইন

কাওছার আহমেদ'এর ব্লগ

গানওয়ালা ও গানওয়ালা গান থামিও না: (অতিথি পাখি)

হা হা হা , না আপনার শেষ লেখায় মন খারাপ হয়নি। বরং আপনার অনুভূতিটাই ধরতে চেয়েছিলাম। কোথায় যেন একটা হারিয়ে যাওয়ার সুর ছিলো। এক সময় আমি মানুষ নিয়ে অনেক ভাবতাম। জীবনটাই ছিলো অন্যরকম। বাবা মাথার উপর বটগাছের মত ছায়া দিয়ে রেখেছিলেন। খাওয়া, পড়া, নিজের ভবিষ্যত কিছু নিয়েই ভাবতে হতো না। কখনো কোন আড্ডায় যাইনি, দস্যিপনা ক'রে ঘর ছাড়িনি। মনের ভুলে কখনো বাস থেকে না নেমে সাগর পা'রে চলে যাইনি।

একটি অশ্লীল শিল্প

কথা হচ্ছিলো বন্ধু জনৈক বাঙালের সাথে। ধীরে ধীরে আমার বন্ধুর সংখ্যা দিনদিন কমছে, সে কিভাবে যেন টিকে আছে। তার সাথে সাধারনত জ্ঞানী আলাপ করতেই পছন্দ করি : যেমন মহাকাশের পরিধি কেমন হতে পারে! আইনষ্টাইন তার রিলেটিভিটি সূত্র আবিষ্কার না করলে সেটা কে করতো! এই টাইপ।

ছাগলের হাল চাষ - ১

রাত দুপুরে আতশ বাজি দেখতে সেন্ট্রালে গিয়েছিলাম। দুধের স্বাদ ভাতের মাড়ে মিটিয়ে ফিরে এলাম। কারন যেখানে আতশ বাজি ফোটানো হচ্ছে তার দুমাইলের ভেতর ঢুকতে পারলাম না, মানুষের ভিড় দেখে অনেকদিন পর বাংলাদেশের কাঙালী ভোজের কথা মনে পড়লো।

কি হবে "বিজয় দিবস" দিয়ে?

বছর ঘুরে আবার এলো বিজয় দিবস। ছোট বেলায় দেখতাম, পাড়ার মোড়ে দোকানে ছোট ছোট পতাকা ঝুলছে। মাইকে বাজছে বিজয়ের গান। বড় ভাইয়েরা দোকানে বসে আড্ডা দিচ্ছে আর আমরা এক কোনায় দাড়িয়ে শুনছি তারা কি বলে। সিঙ্গারা সমুচা পাওয়া যাবে-দাড়িয়ে থাকার সেটাও একটি উদ্দেশ্য ছিলো।