ইউজার লগইন

ডার্টি পিপল

ডার্টি পিপল

- গত ২৬শে কিছু লেখা হয়নি । ২৬, ১৬; স্বাধীনতা, বিজয় এসব এখন আর তেমন নাড়া দেয়না ! রক্তে খলবল ঝড় তোলেনা ! ’৭১ এ ছিলাম তারুণ্য ছুঁই ছুঁই দুরন্ত কিশোর ! শিরায় ছিল আগুনের ফুলকি ! শত্রু চিহ্নিত ছিল, লক্ষ্য ছিল স্থির ! দ্বিধা, সংশয় ছিলনা । থাকার কথাও ছিলনা । তখন বিদেশীরা লুঠচ্ছিল মা-বোনের ইজ্জ্বত, খুন বহাচ্ছিল বাপ ভাইয়ের । মা-মাটি-মাতৃভুমি ধর্ষিতা হচ্ছিল । আগুন লেগেছিল রক্তে – আমার, আমার মতো লাখো কিশোর, তরুণ, যুবকের । কোটি প্রাণ এক হয়েছিল সেদিন । ’৭১ সবাইকে এক করেছিল । সে মিলিত একতার কাছে নত হয়েছিল দানবের শির ।
- আজ ৪০ বছর পর কারা মা-বোনের ইজ্জ্বত চাখে ? বাপ-ভাইয়ের খুন ঝড়ায় ? এরা কি বিদেশী কেউ ?

- সে দিন একজন ডাক দিয়েছিলেন, বিদ্রোহের অনল জ্বেলেছিলেন একজন । জেগে উঠেছিল জাতি । সে মহাজাগরণের তোড়ে খড় কুটোর মতো উড়ে গিয়েছিল শত্রু ।

- আজ ডাক দেবার কেউ আছে ? আছে বিদ্রোহের আগুন জ্বালবার উপযুক্ত কেউ ? নেতৃত্ত্বের আচকান পরে আছে যারা, যোগ্যতা আর দেশপ্রেম ছাড়া আর সবই আছে ওদের ।

- এলাকার এম পি, তিনি ছিলেন পড়শি, পরগাছার মতো এসে বসেছেন । এখন অবশ্য শ্বশুর বাড়ী । ’৭১ এ ছিলেন সবচেয়ে বড় ----কার, পরে হয়েছেন মুরুব্বী বিরোধী নেতার । মুরুব্বীয়ানা কি করেন – আল্লাহ্‌ মালুম, তবে মাঝে মাঝে মুখ দিয়ে যে অমিয় সুধা বেরোয় তা পায়ু নিষ্কাসিত বায়ুর চেয়ে পরিবেশ দূষণে বহুগুণ কার্যকর ।

- ইহার বাপের কালে পাহাড় ছিল,-- সে পাহাড় এখন হিমালয় । ছেলের বিয়েতে তিন গাঁও না, তিন থানা খাওয়ায় । মাশা’ল্লা ! কিসিঞ্জজারের প্রেতাত্মার মুখে চূন কালি । লোকটা কি যেন বলেছিলেন,-----তলাহীন !

- প্রাক্তন এম পি ওবা কম কিসে ! আন্তর্জাতিক স্মাগলার বলে যথেষ্ট তারীফ আছে । খুব সাধারণ ঘরের ছেলে ছিলেন,- আলাদীনের প্রদীপের গুণে হয়তো এখন আলাদীনের মতো সম্পদশালী । স্কুল-কলেজ, মসজিদ-মাদ্রাসা, দীনহীণের বিয়ে-শাদী, সড়ক-সেতু সবখানে তার দানের লম্বা হাত ! এলাকার মানুষ আদর করে তাকে ‘সোনা------বলে ডাকে । তবে দশ মণ দুধে এক ফোটা ছোনা্র [মুত্র] মত সন্ত্রাস শব্দটাও তার নামের সাথে এঁটে আছে । মানুষের ধারণা, আন্তজাতিক মিডিয়ায় উঠে আসা কুখ্যাত এ থানায় স্ংগঠিত প্রতিটি সন্ত্রাসে তার হাত রয়েছে । আল্লাহ্‌ জানে !

- তো নেতাদের কথা লিখেতো শেষ করা যাবেনা, তাদের বৈষয়িক উন্নতির কথা ও । যারা ছিল ছিঁচকে, উঠতি, বা পাতি নেতা – তারাও এখন এলাকার বট ঠাকুর । দেশ স্বাধীন হয়েছেতো তাদের জন্য ! সুতরাং তাদের কথা থাক । আসুন দেখা যাক, যাদের খুন, ইজ্জ্বত আর জীবনের বিনিময়ে বিশ্বে একটি নূতন মানচিত্রের জন্ম হয়েছিল ’৭১ এ, সেই সব সাধারণ মানুষেরা, তাদের উত্তরসূরীরা কেমন আছেন কিংবা তাদের অবস্থার কি কোন পরিবর্তন হয়েছে ? পরিবর্তন অবশ্যই কিছুটা যে হয়নি তা নয় । তাদের মাঝে থেকে সুবিধাবাদী শ্রেণীটা ক্ষমতার পা লেহন করে কিছুটা উঠে এসেছে । আর বাকিরা একটু একটু করে আরো নীচে নেমেছে । ৪০ বছর আগে খুদকুঁড়ো যোগার করতে যারা গলদ ঘর্ম হতেন, তাদের অবস্থা এখন একবারে কেরোসিন ! আগে মহিলারা কায়িক শ্রম খুব একটা করতেন না, রোজগারের জন্য বাইরে বেরোতেন খুব কম । সমাজ এটার পক্ষে ছিলেন না । এখন মহিলারাও রাতদিন খাটছেন মাঠে, কলে-কারখানায়, অপিস-আদালতে সর্বত্র । তবুও পোড়া পেঠের আগুন নিয়ন্ত্রণে আসছেনা । তার উপর নূতন করে চেপে বসেছে সন্ত্রাস, হনন, ধর্ষণ, ইভ টিজিং । আজ নিজের মনে প্রশ্ন জাগে ৪০ বছর আগে এই লুঠেরাদের জন্যই কি এত মানুষ জীবন দিয়ে স্বাধীনতা কিনেছিল ।

- তখন বিদেশী জোঁক খুন চুষে খাচ্ছিল---এখন দেশী 'পাকি'রা । তো জোঁকের খাচিয়ত তো একই, খুন চোষা---হলই বা দেশী । এইযে দেশী লুঠেরা, এদের আবার দু’টি বড় দল । এরা পালা করে সিংহাসনে বসে । যারা যখন তক্তে থাকে – তারা তখন দেশে উন্নয়নের জোয়ার বইয়ে দেয়, গণতন্ত্রেরও । অন্য দল বাইরে থেকে হা পিত্যেশ করে । ভোগ করে নরক যন্ত্রণা । নির্ধারিত পাঁচ বছর ওদের তর সয়না – আহা যদি চেটেপুটে সব খেয়ে যায় ওরা ! তো হঠাও সরকার যে কোন মূল্যে ! নীতি আদর্শের কোন তাল নেই—আছে কিন্তু হরতাল ! আছে ভাঙচুর, বোমাবাজি ।

- ক্ষমতার হাতও কি কম যায় ? কেন যাবে ? ওদের যে পুলিশ আছে, আছে র‍্যাব, বিজিবি – সাথে সশস্ত্র ক্যাডার । এবারতো অঘোষিত নূতন অস্ত্রও ব্যবহৃত হল, ট্রাফিক বন্ধ, লঞ্চ-স্টীমার বন্ধ, হোটেল ইত্যাদি বন্ধ ! এই সবই হচ্ছে কিন্তু গণের নামে, গণতন্ত্রের নামে । গত ৪০ বছর এরা গণতন্ত্রের ডিম্ব পেরে পেরে দেশ ভরে দিয়েছে । এখন দেশের আনাচে কোনাচে পর্যন্ত গণতন্ত্রের ছা-কোনা । এদের রেষারেষি, ঘেঁষাঘেঁষি, মারামারিতে নীরিহ ‘গণে’র জান যায় যায় ! ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি অবস্থা ।

- বেসিকেলী দু’দলের মাঝে কোন পার্থক্য নাই । যদিও এরা নিত্যদিন পরস্পরকে চোর, লুঠেরা, পা/ভা’র দালাল, স্বাধীনতার শত্রু বা ইতিহাস বিকৃতকারী বলে গালাগাল করে । প্রকৃ্ত পক্ষে ইতিহাস বিকৃ্তির ইঁদুর- বিড়াল দৌঁড়ে “কেউ কারে নাহি হারে সমানে সমান” । ২৬ শের কথা ধরা যাক । আওয়ামীরা ৯০ দশকের শুরু থেকে তারস্বরে চেঁচিয়ে চলছে, ধৃত হওয়ার আগ মুহূর্তে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে গেছেন । কখনো বলা হয় ওয়্যারলেসে জহুর আহমদ চৌধুরীর কাছে পাঠানো হয়েছিল তাঁর ঘোষণা । আবার কখনো বলা হয় কোন বিদেশী জাহজের ওয়্যারলেসে বঙ্গবন্ধুর গোষণাটি ধরা পড়েছিল । প্রকৃ্ত পক্ষে নিরপেক্ষ কোন সুত্র/প্রমাণ নেসূদাবীটির পক্ষে । আমার নিজের মতে ঘোষণা দেবার কোন প্রয়োজন বঙ্গবন্ধুর ছিলনা । তাঁর গ্রিন সিগন্যাল সবাই পেয়ে গেছিলেন সাত তারিখ । এখন যা হচ্ছে তা শুধু জেদাজেদি আর বাড়াবাড়ি । আমি কখনো চাইবোনা তিনি জনকের আসন থেকে নেমে ঘোষকের পিঁড়িতে বসুন ।

- অন্যদিকে জিয়ার প্রথম ঘোষণাটি , যেটিতে তিনি নিজেকে সরকার প্রধান দাবী করেছিলেন, সেটি দিয়েছিলেন ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় তাঁর নিজের নামে । পর দিন ২৮ মার্চ বিকেলে সংশোধন করে একই ঘোষণা বঙ্গবন্ধুর নামে পাঠ করেন তিনি । বি এন পি এখন সেই ঘোষণাটি টেনে এনে ২৫ তারিখ দিনগত রাতের বলে দাবি করছে । ইতিহাসবাজীর কি সুন্দর নমুনা !

- এদের ইতিহাসে কিন্তু ইতিহাসের নির্মাতা যে জনগণ তাদের নাম নাই । নাম নেই স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অমর স্থপতি বেলাল মোহাম্মদ সহ অন্য সব কলা কুশলীদেরও । আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে অর্জনের সব পালক শোভা পায় বঙ্গবন্ধুর মুকুটে । বি এন পি এলে সব যায় জিয়ার দখলে । কি চমৎকার ইতিহাস ! বার নারীর মত নিত্য রূপ পাল্টায় । যখন যে নাগরের kept থাকে তার ইচ্ছায় হাসে, কাদে, সাজে । আর আমদের বুদ্ধি-সুশীল-কলমচিকুল দু’দলের হয়ে নাচেন, কুঁদেন, হাঁকেন । অথচ কি ভয়াল আঁধার ধেয়ে আসছে দেখছেন না কেউ ! ভারতের আন্তঃনদী সংযোগ প্রকল্প [প্রকল্পটির পক্ষে সে দেশের বিচার বিভাগ ইতিমধ্যে অনুমোদন দিয়েছে ] বাস্তবায়িত হলে এ ছোট্ট জনবহুল দেশটির পরিবর্তীত ভূপ্রকৃ্তি কি হবে কেউ তা ভেবে দেখেছেন ? দেখবেনই বা কেন ! খেয়েদেয়ে এদের কাজতো শুধু বাঁশ দেয়া আর তেলমারা । দেশ-মানুষ নরকে গেলেই বা কি !

- দেশের বাড়ী গেলে তরুণদের সাথে মত বিনিময় হয় । এটা পরিষ্কার যে মেধাবীরা রাজনীতি দারুণ অপছন্দ করে এখন । তাদের বেশি্রভাগের মতে সবচেয়ে ঘৃ্নিত পেশার নাম এখন রাজনীতি, সবচেয়ে ঘৃনিত ব্যক্তিত্ব রাজনীতির মানুষেরা । দেশে বিদেশে যারা দেশের ললাটে কালিমা লেপন করে চলছে তারা রাজনীতিবিদ । দেশের সর্বোচ্চ আইন সভায় বসে এরা অশ্লীলতম ভাষা ব্যবহার করে, দলীয় নেতৃ্ত্ব ও এর থেকে বাদ যায়না । অথচ তরুণ সমাজের এক বিরাট অংশ এখনও এইসব নীতিহীণ ঘৃ্নিত রাজনীতিকদের পা লেহন করে চলছে । নিজেদের ধ্বংস করছে, সমাজের শান্তি, স্থিতি, পরিবেশ নষ্ট করছে ।

- ৬০ দশকের তরুণরা স্মৃতিতে মূর্ত হয়ে উঠে । কি উজ্জ্বল আর দেশের প্রতি একনিষ্ট ছিল তখনকার তারুণ্য ! সে দিনের তরুণরা লড়েছে দেশের জন্য, মরেছে দেশের জন্য । মা, মাটি, মাতৃভূমির অকল্যাণ ভুলেও কখনো কামনা করেনি । আর এরা----আজকের তরুণরা---- কুত্তা মরা মরছে কার জন্য ? ওই হা----খা’---দের কোন নীতি আদর্শের বালাই আছে ? আছে দেশ প্রেম ? একজনতো পাড়াবেড়ানী । ক্ষমতা থাউক আর থাউক, -- পড়া বেড়ানো আর পাড়ায় পাড়ায় গিয়ে দেশের বদনাম আর দেশের ---ছায় বাঁশ দে’য়াই যেন এক মাত্র ফরজ কাজ ! অন্যজন আবার আমাতো বা কম মাতো । তো কম ক’য়ে পটের বিবি সেজে থেকে যদি দেশের রাজনীতিতে বিরোধী সম্রাজ্ঞীর আসনটি চিরকাল দখল করে রাখা যায় মন্দ কি ।

- তো দেশের ভালো-মন্দের লিজতো নিয়ে রেখেছে এই দুই গুষ্টি । দীর্ঘ ১২টি বছর দূরনীতির সিংহাসনে পাছা ঠেকিয়ে দাঁড়িয়ে আছে দেশ । সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, হনন, ধর্ষণের উদ্ধত শির আরো তেড়িয়া হয়েছে । দ্রব্যমূল্য “দ্যূলোক-ভূলোক গোলক ভেদিয়া—খোদার আসন আরস ” ছোঁয় ছোঁয় অবস্থা ! প্রতিবেশীজ, আন্তর্জাতিক চক্রান্তে ব্যর্থ রাষ্ট্রের থাপ্পি পাছায় লাগে লাগে । খবর আছে ? তা এ খবর নাহয় না রাখলেন, নিজেদের খবরতো ওরা রাখুন । গত নির্বাচনের আগের খবর ভুলে যায় কি করে ? নাকের নীর চোখের নীরতো এক হয়েছিল দু’জনের । একজন নাকে খৎ দিয়ে তক্ত-তাউস হাছিল করেছেন, অন্যজন মাজা ভেঙে খোড়াচ্ছেন আজো ! কিন্তু জিদ ছাড়েননি কেউ ! এরা ভুলে থাকেন যে জনতা কিন্তু সবকিছু উলট পালট করে দিতে পারে, শেষ হাসিটা তারাই হাসে সব সময় । ’৫২ এ হেসেছে, ’৬৯ এ হেসেছে । ’৭০, ’৭১, ’৯১, ৯৬, ’০১ এ ও হেসেছে । স্বাভাবিকভাবে হলে ’০৬ এ ও জনগণেরই হাসার কথা ছিল । কিন্তু রাজনীতিবাজদের হঠকারিতার জন্য হোঁচট খেতে হয়েছে সে সময় । সুযোগটা নিয়েছে ম ইউ, ফ ইউ ‘র অবৈ্ধ সরকার ।

- ‘বিউটিফুল পিপল’ নামে একটা ছবি দেখেছিলাম বহু আগে । অরণ্যের ভয়ঙ্কর সুন্দর জীবদের নিয়ে ছবি । আসলেই তারা খুবই সুন্দর ! আজ যদি ‘ডার্টি পিপল’ নামে কোন ছবি কেউ নির্মাণ করতে চান, নিঃসন্দেহে অতি সহজে ছবির কলা-কুশলীদের তিনি খুঁজে পাবেন বাংলাদেশের রাজনীতিক সমাজে । এদের থেকে ডার্টি জীব আর কোথাও খু্জে পাবার সম্ভাবনা নিতান্ত ক্ষীণ ।

পোস্টটি ৮ জন ব্লগার পছন্দ করেছেন

টুটুল's picture


অফটপিকস: আপনার মন্তব্য সংক্রান্ত জটিলতা কি মিঠছে?

moomkader's picture


জ্বি ভাইয়া ! তবে সমস্যাটা মন্তব্য সম্পর্কিত ছিলনা, ছিল লগিং সম্পর্কিত । ধন্যবাদ ।

বিষণ্ণ বাউন্ডুলে's picture


অনেক ভাল হইছে এই লেখা টা।
একদম সলিড!

এ টি এম কাদের's picture


ধন্যবাদ ভাইজান ।

মীর's picture


আপনারে দেইখা ভাল্লাগতেসে। লগিন সংক্রান্ত ঝামেলা থেকে মুক্তি পাইসেন দেইখা আরো ভাল্রাগতেসে। ওমরা হজ কেমন হইলো? এই সম্পর্কে আপনে একটা পোস্ট দিতে পারেন কিন্তু।
আর এই লেখাটা খুবই ভালো হইসে কাদের ভাই।

moomkader's picture


প্রিয় মীর,

অনেক অনেক ধন্যবাদ লগিং সমস্যা সংক্রান্ত আপনার পরামর্শের জন্য -- মনে হয় উদ্ধার পেয়ে গেছি এবং এর পুরো কৃ্তিত্ব কিন্তু আপনার ।

রাজনীতি এবং তথা কথিত রাজনীতিকদের ব্যাপারে আমি দিন দিন অসহিষ্ণু হয়ে উঠছি , ক্ষিপ্ত হয়ে উঠছি । এদেরকে আর 'মানুষ' ভাবতে ইচ্ছে করেনা আমার । ইচ্ছে হয় যাওয়ার আগে যত গুলো সম্ভব নিকেষ করে যাই ! যদিও জানি তা কখনো সম্ভব না ।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ । ভাল থাকুন ।

মীর's picture


কৃতিত্ব আসলে পুরোটাই টুটুল ভাইয়ের পাওনা। উনিই আপনের সমস্যা সমাধান করছেন। আমি কিছুই করি নাই।
যাক্ নিয়মিত কিন্তু দেখছি না সমস্যা মিটে যাবার পরেও। অভিযোগ করে গেলাম কাদের ভাই।

তানবীরা's picture


একদম সলিড!

কোথাও কোন আশার আলো নেই Puzzled

এ টি এম কাদের's picture


ধন্যবাদ । ঠিকই বলেছেন, নিকষ আঁধারে দুবে যাচ্ছে দেশ আর জাতির সব আশা । সম্ভব হলে মীর ভাইকে লেখা আমার ২য় মন্তব্যটা পড়ে দেখবেন । আমি জানি কিছুই করতে পারবোনা -- তবুও ইচ্ছে করে ! এই হারামীদের বেঁচে থাকার কোন অধিকার আর অবশিষ্ট নাই !

মন্তব্য করুন

(আপনার প্রদান কৃত তথ্য কখনোই প্রকাশ করা হবেনা অথবা অন্য কোন মাধ্যমে শেয়ার করা হবেনা।)
ইমোটিকন
:):D:bigsmile:;):p:O:|:(:~:((8):steve:J):glasses::party::love:
  • Web page addresses and e-mail addresses turn into links automatically.
  • Allowed HTML tags: <a> <em> <strong> <cite> <code> <ul> <ol> <li> <dl> <dt> <dd> <img> <b> <u> <i> <br /> <p> <blockquote>
  • Lines and paragraphs break automatically.
  • Textual smileys will be replaced with graphical ones.

পোস্ট সাজাতে বাড়তি সুবিধাদি - ফর্মেটিং অপশন।

CAPTCHA
This question is for testing whether you are a human visitor and to prevent automated spam submissions.

বন্ধুর কথা

এ টি এম কাদের's picture

নিজের সম্পর্কে

আমি একজন নগণ্য মুক্তিযোদ্ধা । বিদ্যুৎ প্রকৌশলী । স্বাধীনতা পরর্বতী রাজনীতির প্রতি প্রবল বীতশ্রদ্ধ । অসামপ্রদায়িক চিন্তাধারায় বিশ্বাসী ।
'৭৮ এ নানা কারণে চাকুরি বিদেশে চলে আসি ।