ইউজার লগইন

কীবোর্ডবাজি, কিছু একটা না লিখলেই নয়, তাই লেখা

১.
অফিসের একটা ক্যাচালে ব্লগ নেট সবকিছু থেকে প্রায় নির্বাসনে বেশ কদিন ধরে। অনেককিছুই মিস। গেল সপ্তাহ এবং তার আগের সপ্তাহেও একই অবস্থা। এই সপ্তাহে কি হবে এখনো জানি না। পত্রিকা পড়া বাদ দিলেও ফাঁকে ফাঁকে যা দেখেছি তাতে মনে হয়েছে বাংলাদেশের এখন ইভ টিজিং জ্বর চলছে।

২.
আকাশ আমার প্রিয় জিনিস। কিন্তু আকাশে উড়তে আমি ভীষণ ভয় পাই। প্রথম যেদিন উড়েছিলাম, সেদিন থেকে বারো বছর পেরিয়ে গেলেও অনেকবার ওড়া হলেও বিমান পাইলটের ধরানো ভয়টা এখনো রয়ে গেছে। তবু চাকরীদাতার হুকুমে মাঝে মধ্যে উড়তে হয় সড়কপথের বিড়ম্বনা ও সময়ক্ষেপণ এড়াতে। বাংলাদেশের উড়ন্ত যন্ত্রগুলোর মধ্যে আমি সবচেয়ে ভয় পাই বিমান নামক যন্ত্রটিকে। যদিও প্রানঘাতী কিছু ঘটেনি এখনো, কিন্তু প্রতিবারই কিছুনা কিছু আতংক নিয়ে বাড়ী ফিরি। বেশ কয়েক বছর আগে একবার ঢাকা এয়ারপোর্টে নেমে বিমানটি টার্মিনালের দিকে না গিয়ে হেচকাতে হেচকাতে চলে গেল ধূ ধূ এক প্রান্তরে। গিয়েই ঘচ করে থেমে গেল। কোথাও কোন ঘোষনা নেই পাইলটের। যাত্রীরা বিভ্রান্ত।

জানালা দিয়ে দেখছি এটা এয়ারপোর্টের দুরের একটা কোনা। আরো প্রায় আধাঘন্টা পর একটা বিশাল চাকাওয়ালা গাড়ীর আগমন ঘটলো। সেটি আসার পর বিমানটি নড়তে শুরু করলো। এয়ার হোস্টেসের কাছে শুনলাম বিমানটিকে টেনে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কচ্ছপ গতিতে যাচ্ছে। অনেক সময় কাটার পরও টার্মিনাল আসছে না। ব্যাপার কি। কেউ কিচ্ছু জানে না। খানিক পর দেখা গেল টার্মিনাল নয়, একটা টিনের ছাদ দেয়া ঘরে বিমানটি ঢুকে গেল আমাদের পেটে নিয়ে। কি মুসিবত এইটা কি। বিমানের টার্মিনাল কই?

এতক্ষণে ঘোষনা এলো যান্ত্রিক ত্রুটি মেরামত করার জন্য বিমানটিকে হ্যাঙারে নিয়ে আসা হয়েছে। সম্মানিত যাত্রীদের বিমানের বাসে করে পৌছে দেয়া হবে টার্মিনাল ভবনে। বিলম্বের জন্য আন্তরিক দুঃখিত। (ততক্ষণে আমি যে কাজে গেছি সেটার তেরোটা বেজে গেছে।)

কিন্তু যান্ত্রিক ত্রুটিটা কি? জানা গেল গিয়ারের কি একটা স্ক্রু নাকি খুলে পড়ে গেছে নামার পর পর। ইন্নালিল্লাহ! যদি এই স্ক্রুটা আকাশে খুলে যেতো? সেই অভিজ্ঞতার পর থেকে বিমানে উঠিনি অনেক বছর। ঘরঘর আওয়াজ নিয়ে জিএমজিতে আসা যাওয়া করেছি কিংবা বাসে। রাস্তা ভালো থাকলে ঢাকা চট্টগ্রাম রুটে বাস আমার প্রিয়। জ্যামে পড়লেও ঘুম দিয়ে কাটানো যায়।

গতকাল আবারো সৌভাগ্য হলো বিমানে চড়ার। আহা, কতোকাল পর তোমাতে চড়বো। শুক্রবার বলে দুবাই থেকে আসা একটা বড় বিমানে করে যাওয়া যাবে। বিমানের এই জিনিসে কখনো উঠিনি। সৌভাগ্যটাকে একটু চড়াই মনে হলো। বড় জাহাজ বলে পুরোনো ভীতিটা তাড়া করলো না। তবু দোয়া দরুদের উপর কথা নেই। বলা হলো যার যেখানে খুশী বসবে, সীট খালি আছে অনেক। যথারীতি জানালার পাশে সীট বেছে নিয়ে বসলাম। আশে পাশে ঘরমুখী প্রবাসী বাংলাদেশীদের হাসিমুখ দেখে ভালো লাগলো। এদের পাঠানো ডলার রিয়ালের উপর বাংলাদেশের ভিত। সেরকম একজন প্রবাসী তরুন আমার সামনের সীটে বসা।

সীটগুলি যদিও খারাপ না বাকী অবকাঠামোর সাথে সিঙ্গাপুর বা থাই এয়ারওয়েজের সাথে তুলনা করলে একটু মন খারাপই হয়। অপরিচ্ছন্নতার মাত্রা বলে দেয়, আমরা এই জিনিসের তত্ত্বাবধানের যোগ্যতা রাখিনা কিংবা ইচ্ছা করিনা। চারদিকে মলিন ময়লা চেহারা। খানিক পর আমার ভাবনাটাকে যথাযথ প্রমাণ করার জন্যই যেন সামনের সীটের ছেলেটা তড়াক করে লাফিয়ে উঠলো। তারপর রুমাল দিয়ে মাথা মুখ মুছতে লাগলো। সীটের উপর থেকে ছেলেটার মাথায় টপটপ করে ঝরছে নোংরা পানি।

মালামাল রাখার বক্সগুলোর তলায় কোন সমস্যা হয়েছে। তরল পদার্থের চেহারা দেখতে বিদঘুটে। বাজার থেকে মাছ কুটে আনলে পলিথিন বেয়ে যেরকম লাল রক্ত পড়তে থাকে সেরকম দেখতে। হঠাৎ রহস্য গল্পের মতো মনে পড়লো, কাউকে খুন করে বিমানে লাশ পাচার করা হচ্ছে না তো! তিন গোয়েন্দার দৃষ্টিতে খানিকক্ষণ পরখ করার পর হাল ছেড়ে দিলাম। এয়ারহোস্টের এসে খুব স্বাভাবিক মুডে টিস্যু দিয়ে মুছে দিয়ে গেল। এরকম বিদঘুটে জিনিস দেখে এয়ারহোস্টেজ অবাক হলো না বলে বুঝলাম, এই জল আজিকার নয়, বহুদিন ধরে ঝরিছে। ছেলেটা আর বসতেই পারলো না সীটে। হাতলে বসেই বাকী পথটা পাড়ি দিল।

ঢাকায় নেমে এক জায়গায় দেখলাম লেখা আছে, Biman - your home in the sky. বটে!! আমার বাড়ীর টিনের ফুটো দিয়েও পানি পড়ে। এখানেও পড়ছে, অসুবিধা কি। বিমানকে নিজের ঘরবাড়ী মনে করলেই সব ফ্যাসাদ শেষ।

৩.
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিশদ বাংলায় যাবার জন্য অফিস থেকে বেরুলাম। নূশেরার বইয়ের পাঠ আলোচনা হবে ওখানে। বাসায় বলে রেখেছিলাম ওটা সেরেই ফিরবো। তাই ফিরতে দেরী হবে। কিন্তু ইপিজেড থেকে শহরমূখী রাস্তাটায় যেন গজব নামলো সেদিন। ঢাকাকে জ্যামের শহর বলে শাপ শাপান্ত করতে করতে আমার শহরটাও সেই অভিশাপে পতিত হচ্ছে। এরকম অনড় জ্যামে আমার খুব ঘুম ধরে, মোটামুটি একটা ঘুম দিয়ে এক ঘন্টা পর যখন জাগলাম তখনো দেখি আধ কিলোমিটার এগিয়েছি। বাহ চট্টগ্রামও এগিয়ে যাচ্ছে ঢাকার গতিতে। সাতটার অনুষ্ঠানে নটায় পৌছানোর লজ্জা এড়াতে নূশেরাপুকে এসএমএস করে জানিয়ে দিতে হলো, সরি।

রাস্তার এই সংকটে ছুটির দিন বাদে আজকাল কোন দাওয়াতে যোগ দেয়া মুশকিল হয়ে গেছে। কেউ মারা গেছে জানাজায় যোগ দিতে পৌছার আগেই দাফনকাফন সম্পন্ন। বিয়েতে যাবো, রাস্তায় থাকতেই বর বউকে নিয়ে বাসর ঘরে ঢুকে গেছে। আত্মীয় স্বজন আমাকে এক ঘরে করে দেবার পথে। কারণ একমাত্র আমার কর্মস্থল সবার চেয়ে দুরে, কর্মসময় সবার চেয়ে দীর্ঘ। কারণ আমরা বাংলাদেশের ৭৬% রপ্তানী আয় সংগ্রহে ব্যস্ত। তবু ছেলে গার্মেন্টসে চাকরী করে বললে বউ পাওয়া মুশকিল হয়। আমারো হতো যদি না শ্বশুরপক্ষ বিদেশী কোম্পানীর চাকুরে হিসেবে ভুল না বুঝতো। বিয়ের পর বউ টের পেলো এই শিল্পে বিদেশী হলেই মুশকিল বেশী। সাতটার আগে কর্মস্থলে ছুটতে হয় ঘুমকাতুরে আমাকে। সাথে সাথে তাকেও উঠতে হয় প্রচন্ড বিরক্তি নিয়ে। "এই দিন দিন নয়, আরো দিন আছে" - এই আশ্বাসে আজকাল আর কোন কাজ হয় না। এই জীবনের আর কোন 'বেইল' নাই।

৪.
এবার কোরবানীতে এনথ্রাক্সের ডরে জীবে দয়া দেখাবেন এরকম কেউ আছেন কি?

পোস্টটি ৮ জন ব্লগার পছন্দ করেছেন

মুকুল's picture


এই জীবনের আর কোন 'বেইল' নাই। ৃ

নীড় সন্ধানী's picture


কন কি! আপনার বেইল এখনো পুরাই তো অক্ষত! Smile Smile

টুটুল's picture


আমরা বস ইউজড টু হইয়া গেছি Sad

নীড় সন্ধানী's picture


কোনটাতে ইউজড টু হইলেন, প্রথম জীবনে, নাকি দ্বিতীয় জীবনে? Tongue

ঈশান মাহমুদ's picture


বলতেছি ঈমানে, আর উঠুমনা বিমানে ।এবার কোরবানীতে এনথ্রাক্সের ডরে জীবে দয়া দেখাবেন এরকম কেউ আছেন কি? নীড় সন্ধানী,আপনি কি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন?

নীড় সন্ধানী's picture


আমি জীবে দয়া দেখানোর চিন্তা ভাবনা করতেছি .....। Steve

বকলম's picture


বিমানকে অনেকে ব্যঙ্গ করে বেঈমান এয়ারলাইন্স বলে। বিমানের আর্ন্তজাতিক ফ্লাইটগুলো প্রায় সিডিউল টাইমের সাথে বেঈমানী করে কিনা...। তবে এই বেঈমান এয়ারলাইন্স কথাটাশুনে হাসি পেলেও কোথায় জানি কষ্ট হয়। মনেহয় গালিটাতো পরোক্ষে আমার উপরই পড়ল। নিজ দেশের বিমানের দূর্ণামতো নিজেরই অপমান।

অন্যান্য জাতির সাথে তুলনা করলে বাঙালীকে জাতি হিসেবে অপরিচ্ছন্নই বলা যায়। সেটা যতটানা দারিদ্র আর অব্যবস্থাপনা তার সাথে জাতিগত কুঅভ্যাসটুকুও দায়ী।

ভাবতে অবাক লাগে দেশপ্রেমে উব্দুদ্ধ হয়ে এ জাতিটিই কি দেশের জন্য যুদ্ধ করেছিল?!!!! তাহলে সেই একই জাতির দেশপ্রেমের আজ এই হাল কেন?!!!!

নীড় সন্ধানী's picture


দারিদ্রই আমাদের প্রধান সমস্যা না, আমাদের সমস্যাগুলো জীনগত। এই জীনের আছর নামাতে না পারলে কোন ভবিষ্যত নাই।

রশীদা আফরোজ's picture


বিমানের বেহাল অবস্থার কথা শুনলে ভালোই লাগে। কারণ আমার মারাত্মক উচ্চতা ভীতি আছে। বিমানে চড়ার কথা ভাবাই য্য়না।

১০

নীড় সন্ধানী's picture


Sad( Sad(

১১

তানবীরা's picture


জীবে দয়া দেখিয়ে খাবো কি? সব্জি?

জীবনের বেইল কবেই ভেঙ্গে গেছে তবে যানজট অসহ্য। আপনারা যারা দেশে আছেন তারা কিছু একটা করেন, সরকারের দৃষ্টি আর্কষনের জন্য, আপনাদের প্লীজ লাগে।

১২

নীড় সন্ধানী's picture


আগে পরে ঐ সবজিতেই শেষ ভরসা। আজকাল সেখানেও ফরমালিনের সরব উপস্থিতি। ভবিষ্যতে উদ্ভিদ প্রাণী উভয়কে দয়া দেখিয়ে হয়তো ক্যালরি ট্যাবলেট খেয়ে কাটাতে হবে। Smile

১৩

মীর's picture


কীবোর্ডবাজি ব্যপক হইসে। নীড়দা' এত কম কম পোস্ট দেয় ক্যান?

১৪

নীড় সন্ধানী's picture


কম?? কয় কি???!!!!

১৫

আজম's picture


বিয়েতে যাবো, রাস্তায় থাকতেই বর বউকে নিয়ে বাসর ঘরে ঢুকে গেছে। হাহাহা...Smile Smile
চট্টগ্রামের যা জ্যাম লাগে, তা যে কোন কাজে দেরি করিয়ে দিতে যথেষ্ট। বাস সার্ভিস গুলোর অবস্হা করুন বেশী।বাইরে বেরুলে ধুলাবালির ব্যাপারটাতো আছেই। একটা ব্যাপার লক্ষ্য করেছেন? সিটি কর্পোরেশনর কিছু ক্লিনিং ক্রু আছে যারা রাস্তার ধুলাবালি গুলো ঝাট দেয়।মজার ব্যাপার হল যেখানে ঝাট দেয়া হচ্ছে তার দশ পনের হাত দুরে কাদঁমাটি নয়ত বালির স্তুপ পরে আছে।কয়লা ধুয়ে ময়লা পরিষ্কার করতে ব্যাস্ত সিটি কর্পোরেশন।
চট্টগ্রামের কপালে কি আছে কে জানে...যত টুকু দেখছি ঢাকার পরিনিতি অপেক্ষ করছে।

১৬

নীড় সন্ধানী's picture


একদম ঠিক ধরেছেন, ওই ক্লিনারদের দেখি কেবল পরিষ্কার রাস্তায় ঝাড়ু দিতে, যেখানে কেবল চকচকে বালু থাকে এবং যে রাস্তায় সিটি মেয়র আসা যাওয়া করে। Big smile

১৭

সাঈদ's picture


দাদা, যত যাই বলুন, আমাদের বিমান কিন্তু ক্র্যাশ করে নাই । ধানক্ষেতে যায়, খালে চুবানি খায় তবুও ক্র্যাশ করে না ।

অফিস ক্যাচাল - খুবই খারাপ জিনিস, এই কারনে আমিও কিছুদিন নির্বাসনে ছিলাম।

১৮

নীড় সন্ধানী's picture


বিমানের মাটি ভক্তি লক্ষ্য করার মতো। ও আমার দেশের মাটি বলে ঠেকিয়ে দেয় সুযোগ পেলেই Tongue

১৯

নড়বড়ে's picture


চট্টগ্রাম আমার প্রিয় একটা শহর। ঢাকায় বড় হইছি, প্রায় প্রতি বছরেই একবার দম ফেলতে চট্টগ্রাম যাওয়া হত। বেশ অনেক বছর হয় যাই নাই। ছিমছাম রাস্তাঘাট, উঁচুনিচু পথঘাট আর প্রায় জ্যামবিহীন চট্টগ্রামের স্মৃতিই এখন থাকুক, এই বদলে যাওয়া চট্টগ্রাম দেখতে চাই না Sad

বিমানের ভিতরে পানি পড়ার কাহিনী আগেও শুনছিলাম, পুরাপুরি বিশ্বাস হয় নাই, এখন দেখি কাহিনী সত্যি!! তবে বাংলাদেশ বিমান কিন্তু সাংঘাতিক রিলায়েবল, যত ঝামেলা সব উঠতে বা নামতে গিয়া, কখনো মাঝ আকাশে ঝামেলা করছে শুনি নাই। সুতরাং নিশ্চিন্তে উঠতে পারেন Big smile

২০

নীড় সন্ধানী's picture


মাঝ আকাশে ঝামেলা করে না হয়তো অতিরিক্ত মাটি ভক্তির কারনেই। Smile

২১

নুশেরা's picture


একদা বিমানের এক পৌনেঘন্টার যাত্রায় খেঁকুড়ে বিমানসেবিকা আমাকে ছিদ্দিক কোম্পনির ১ নং ছাতা দিয়েছিলেন মাথার ওপর থেকে ঝরে পড়া পানি ঠেকাতে।

জ্যামের কথা চরম সত্য Sad
সুমি আর আপনাকে মিস করেছি সেদিন

২২

নীড় সন্ধানী's picture


আমি আটকে জ্যামে, আর সুমি গিয়েছে মাকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে।

২৩

শওকত মাসুম's picture


সবচেয়ে দুরাবস্থা বিমানবালাদের। বহু বছর ধরে নতুন নিয়োগ নাই, তাই তরুণীও পাওয়া যায় না। আফসুস। Tongue

২৪

হাসান রায়হান's picture


আপ্নে খালি কচি খুঁগেন Glasses

২৫

মেসবাহ য়াযাদ's picture


এই জন্যই বাংলাদেশ বিমানে উঠি না। তারচেয়ে সিঙ্গাপুর এয়ার লাইন্স ভাল। সব বিমানবালার চেহারা এক রকম (বিজ্জ্ঞাপণের ভাষায়- সব একই সেইম...) কোন্টা বুড়ি আর কোন্টা যে ছুঁড়ি... বুঝতে বুঝতে সময় শেষ... Wink Big smile

২৬

নীড় সন্ধানী's picture


অচিন্দা কি বললেন ওটা.... খুগেন মানে? Shock Shock

২৭

নরাধম's picture


বিমানবালা কচি খুকী বা বুইড়া হলে লাভ/ক্ষতি কি??!! Smile

২৮

হাসান রায়হান's picture


এই দিন দিন নয়, আরো দিন আছে

সেই দিন আর আসেনা ওস্তাদ। (আমার কথা কৈলাম) Puzzled

২৯

নীড় সন্ধানী's picture


হ, আসে না ফিরে আর........... Sad

৩০

সাহাদাত উদরাজী's picture


মাসুম ভাইয়ের মন্তব্য সেরা হয়েছে! গতকাল ফিরতে আবার বুঝলাম, গেটে দাঁড়িয়ে যে বিমানবালা আমাদের অভিনন্দন জানাছিলো - তিনি এত বুড়ি ছিলেন যে মনে হচ্ছিল দেশে যোয়ান মেয়ের আকাল পড়ছে।

৩১

তারার হাসি's picture


আমার মনে হয় শুক্রবারে আমরা একই বিমানের যাত্রী ছিলাম।
শুধু বিমান নয়, আকাশ পথের সব ভ্রমনই আমার জন্য ভীতিকর।

৩২

নরাধম's picture


এই জীবনের আর কোন 'বেইল' নাই। সেটাই!

৩৩

জুলিয়ান সিদ্দিকী's picture


সামনের সীটের ছেলেটা তড়াক করে লাফিয়ে উঠলো। তারপর রুমাল দিয়ে মাথা মুখ মুছতে লাগলো। সীটের উপর থেকে ছেলেটার মাথায় টপটপ করে ঝরছে নোংরা পানি।

-ছাত্রজীবনে গ্রামের বাড়ি থেকে ঢাকা আসার সময় খুব ভোর ভোর বাসে চড়লে মাঝে মাঝে এমন হতো। বাসের ছাদে মাছের ঝাঁকা থেকে পানি চুঁইয়ে মাথায় গায়ে পড়তো। কাপড়ে, শরীরে থাকতো মাছের আঁশটে গন্ধ। Big smile

মন্তব্য করুন

(আপনার প্রদান কৃত তথ্য কখনোই প্রকাশ করা হবেনা অথবা অন্য কোন মাধ্যমে শেয়ার করা হবেনা।)
ইমোটিকন
:):D:bigsmile:;):p:O:|:(:~:((8):steve:J):glasses::party::love:
  • Web page addresses and e-mail addresses turn into links automatically.
  • Allowed HTML tags: <a> <em> <strong> <cite> <code> <ul> <ol> <li> <dl> <dt> <dd> <img> <b> <u> <i> <br /> <p> <blockquote>
  • Lines and paragraphs break automatically.
  • Textual smileys will be replaced with graphical ones.

পোস্ট সাজাতে বাড়তি সুবিধাদি - ফর্মেটিং অপশন।

CAPTCHA
This question is for testing whether you are a human visitor and to prevent automated spam submissions.

বন্ধুর কথা

নীড় সন্ধানী's picture

নিজের সম্পর্কে

ভুল ভূগোলে জন্ম নেয়া একজন অতৃপ্ত কিন্তু স্বঘোষিত সুখী মানুষ!