বিষন্ন সৈনিকগুলো সারি সারি
সারি সারি বিষাদের আলনা
স্থির-নিশ্চুপ সময়গুলো
কাঁচের চৌকোণো আধারে বিরুপ উষ্ণতায় মিইয়ে মৌণ
চোখ জুড়িয়ে দেয়া ঘ্রাণ নেই
নাকি-কান্নায় মোচড় দেয়
অতৃপ্ত আত্মা চিরকালের শুভানুধ্যায়ী
মুক্তির মন্ত্রের উচ্চারণ থেমে নেই
আমি তার প্রাণের সুরে সুর মেলাতে গিয়ে
স্তব্ধতায় দ্বিগুণ বিস্ফারিত হয়েছি
আতংকিত সেনারা রাস্তার দু'ধারে দাঁড়িয়ে
তারা প্রমাদ গুণছে বিষন্ন গোধূলি আলোয়।
গোলাপী চাদর
একটি গোলাপী চাদর গায়ে জড়িয়ে
যেই নেমেছি অতল সাগর তলে
কিছুই ভেজেনি
ভিজেছে শুধু হৃদপিন্ড, সেখানে জল।
আরো গভীরে ভেসে যেতে চেয়েছি আমি
নভোমন্ডলে, অরণ্য গহীন আঁধারে
সেখানে চোখ মেললেই দেখি
হরিণী শাবক, রুপোলী ঘোড়-দৌড়।।
মন্তব্য করুন