চকলেটের জন্য কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ
আইজকা বিকাল বেলায় নগরীর জিইসি মোড়ের কাছেই কিছু পরিচিত-অপরিচিত মানুষ(সাকূল্যে সাড়ে তের জন) সহ বইসা কিছু চকলেট খাইছি আর কিছু পকেটে কইরা চামে বাসায় নিয়া আইছি।
আল্লাগো, এই রকম আরো চকলেট খাইতাম, মন চায়...
খুব মজা লাগ্ছে।
শুজুর আলহাম্দুলিল্লাহ্...
কর্তৃপক্ষের জয় হোক....।
পোষ্ট শ্যাষ....।
আড্ডা দেওন good for health.
ঠিক কৈছেন.।

Being an আড্ডাবাজ is not a crime....
হা হা হা!!
এইটা দেখি বাফড়িয় স্টাইলে পোস্ট লেখলেন...
বাফড়া কে??



চিনি না!
তিনি কি আইজকাল আমার স্টাইল নকল করতেছেন!
তায়েফ ভাই,সামলায়া খান। এমনিতেই আপনে আবার 'অতি' স্বাস্হ্যবান
।
আজ্কাল কা লাড়কা, বড়ী বেতমিজ আউর বেয়াদ্দফ্ হোতা হ্যায়! মুরুব্বী লোগ কো নেহী মান্তা হ্যায়!!
(
(
কি হল এটা ? আমি কত কষ্ট করে ভদ্র থাকার চেষ্টা করে একটা চকলেটেও হাত লাগাই নাই........ আর তুমি কিনা চুরি !!!!!
তাইতো বলি আমার ব্যাগের কিছু জিনিষ হাওয়া কেন ????
চুরির অপবাদ দেয়ায় তীব্র প্রতিবাদ।

আমি আপ্নের ব্যাগের দিকে চোখ

আল্লাহর কীরা কৈতেছি, ম্যাডাম!
পর্যন্ত দিই নাই, হাত দেয়া তো দুরের কথা...।
ইশশ ঢাকা থেকে আসতে পারলে দারুন হইতো!
চকলেটের স্বাদ থেকে বন্চিত হইলাম:(
দুস্ক....
শুধু কি চকোলেট? ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, দু্ই পদের ফুচকা (দই আর ঝাল), লাচ্ছি কিছুতেই মাশাল্লাহ্ তায়েফের অরুচি নাই
দ্যাখেন বইন, এইভাবে পঁচানী ঠিক না!
( কাইন্দা দিমু কৈলাম!

তাই, দই-ফুচ্কাটাও একটু চাইখা দ্যাখলাম। ভালই মিষ্টি আছিল!

চকলেটে আমার কুনোকালেই অরুচি নাই!
তারপরে, ফ্রেন্স ফাই খাইলাম আপ্নে বলার পর!
লাচ্ছি খাইলাম, এই গরমে ঠান্ডা কিছু একটা খাওন দর্কার, সেই জইন্য।
লাস্টে আমি ঝাল খাইতে পারি কওনের পরেও আপ্নে ফুচ্কা খাইতে জোর কর্লেন। খাইয়া এমন ঝাল লাগল যে কী কমু!! হাতের কাছে পানি নাই, কারবালা সিচুয়েশন।
আর তাছাড়া, আমি মাতৃভক্ত পুলা। আম্মায় কৈছে খাওন-দাওন নষ্ট করন ঠিক না! আল্লাহ গুনাহ দেয়..।
এইবার কন, আমার কী দুষ??!!
দিক্কার !
আঙুর ফল টক..।
ধিক্কার
গ্র্যাপ্স্ আর সো-র্..।

শুধু চকোলেট???

বাকি গুলান একটু লিকুইড কিসিমের আছিলো, পকেটে কইরা আনার সুযোগ ছিল না।

ব্যাগের মইধ্যে ল্যাপ্পীটা না থাকলে সেই চেষ্টাও বাদ যাইতো না!
আর হ্যাঁ....অনেক ভালুবাসাও নিয়া আইছি বুকের ভিতরে...।
চকলেট কি দেশি না বিদেশি?
বিদেশি হৈলে আমাগো ভাগ কৈ?
বাদ, চকলেট খাইলে দাঁতে পোকা হয়---অমানুষিক পোষ্ট-----
শুজুর আলহাম্দুলিল্লাহ্...
এই কথাটার মানে কি তায়েফ ভাই ? চকলেট বেশি খাইলে কি হয় দেখেন
আমার কী দুষ!!



চকলেটগুলা খুব স্টিকি আছিলো!!
কাকের 'ক' -এর জায়গায় বর্গীয় 'জ' আইসা পড়ছে....
কর্তৃপক্ষরে কেউ চিনলে একটু বইলেন। বাঁশ ডলা দেওনের ব্যবস্থা করতে হবে।আমরা যে মাঠে ঘাটে এখানে সেখানে আড্ডাই, আমাদের তো জীবনে দুই টাকার বাদামও খাওয়াইলো না! চট্রগ্রামের ব্লগারদের প্রতি কর্তৃপক্ষের এই আচরনের তীব্র ধিক্কার জানাই।
এতোদিনে সিওর হইলাম কর্তৃপক্ষ আসলে ছেলে।
চট্টগ্রামের প্রতি বিশেষ পক্ষপাতিত্ব দেইখা।
লা জবাব ! কমেন্টস অব দ্য ডে...
ওয়াস্তাগ্ফিরুল্লাহ্.............।


নাউযুবিল্লাহ্.............।
ইয়া খুদা! ইয়ে তো গযব্ হো গায়া.......।
এতক্ষণে বুঝলাম।
আমি তো চিন্তায় ছিলাম, কর্তৃপক্ষ ছেলে এইটা কেম্নে বুঝলো মাসুম ভাই! নাউজুবিল্লাহ।
তাছাড়া জয়ি, মাসুম ভাইয়ের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতাওতো বড় বেশি সুখের না...
কন কী মেসবাহ ভাই?


জাতি বিস্তারিত জানতে চায়!!!
চকলেট, ফ্রেঞ্চফ্রাই, লাচ্ছি, ফুচকা ..তাও আবার দইফুচকা।
বাহ বাহ। বেশ।
ঝালফুচ্কা-দইফুচ্কা দুইটাই আছিলো...

চকলেট খাইতে পারলাম না । আফসুস
এখন আফসুস খান..
কর্তৃপক্ষরে কেউ চিনলে একটু বইলেন। বাঁশ ডলা দেওনের ব্যবস্থা করতে হবে।আমরা যে মাঠে ঘাটে এখানে সেখানে আড্ডাই, আমাদের তো জীবনে দুই টাকার বাদামও খাওয়াইলো না! চট্রগ্রামের ব্লগারদের প্রতি কর্তৃপক্ষের এই আচরনের তীব্র ধিক্কার জানাই।
আমরা রেসিডেন্ট...।
এইখানেও হানা দিছো!

আচ্ছা যাইতাছিগা , ৩টা পোস্ট দিসিলাম তাও ড্রাফট কৈরা যাইতাছি
হা হা হা................
মন্তব্য করুন