ডাইরী ৭২
এক.
চোখের পলক ফেলতেও দ্বিধা লাগে, যদি প্রকাশিত হয় আমি কতোটা ছিলাম অপরাধী...স্থির নয়নে তারপর পথ হেটে ছুঁয়ে দেই কানাগলির দেয়াল, যেখানে থমকে দাঁড়ানোটাই নিয়তি। যেখানে থমকে গেলে আর কোন পথ থাকে না পলায়নের। তবুও চোখের পলক পড়ে নাই, আমি শক্ত চোয়ালে অনুভূতি লুকিয়ে দেয়ালে পিঠ সেটে, দাঁড়িয়েছি হাত প্রসারিত করে।
দুই.
আমি যখন খেয়েছি খুটে, যতোসব খরকুটো, আবর্জনা...নিজেকে কাকস্য ভেবে। তখন মেঝেতে ফাটল ধরেছে। আর হৃৎপিন্ড উথাল-পাথাল। সুখ পেতে গিয়ে আমি নেমে গেছি আঁধারের কাছে...
তিন.
তবে কিভাবে যে শিখে গেছি আড়ালে যাবার মন্ত্র, আমার মা তার সব জানে। তিনি আমায় যেদিন হাতে ধরিয়ে দিয়েছিলেন পেনসিল...বর্ণমালা...আদর্শলিপি...অথবা...ঠাকুমার ঝুলি, সেদিন থেকেই নির্ধারিত ছিলো কোন মন্ত্রে আমি মানুষের সহজবোধ্য অনুধাবন থেকে নিজেকে লুকোব...
চার.
আমার শব্দের সমারোহে সকলেই অস্থিরতায় চলেছে জানি, আমার আড়াল শিল্পের নিকটে চলে যায় প্রায়শঃ'ই। কেবল তোমার কাছে আমি প্রকাশিত হয়ে আছি আজীবন...কোনভাবেই লুকোতে পারি নাই এই বেপরোয়া শরীরের, বেপরোয়া চলাচল। আমার মন্ত্রেরা তোমার বুদ্ধির কাছে মাথা নত, ডুকরে ডুকরে মুক্তির প্রার্থনা করে...
ধন্যবাদ সোহেল...
আজকে ১,২,৩,৪ প্যারা গুলাতে সংযোগ করতে কষ্ট হৈয়া গেলো....আজকের পর্ব বাকী গুলার সাথে কেমন হারমনি হয়নাই..(এডা শুধুই আমার মতামত কিন্তু দাদা)...
কিন্তু পড়তে বরাবরের মতই উমদা...
আজকের ডাইরী আসলে এই বিষয়ের উপরেই লেখা...
ধন্যবাদ...
ভালো লাগলো
ধন্যবাদ...
যথারীতি
হুমম...
হু ম ম
চিন্তা করতেছি কি লিখা যায়
যথারিতী চমৎকার।
খাইছে।
মন্তব্য করুন