আবোল তাবোল - ১৪
#
আর মাত্র কয়েকটা দিন। আরেকটা বছর শেষ হয়ে এলো।
২০১২, কেমন গেল তা নিয়ে কিছু বলে লাভ নেই আসলে। বছর শেষ হতে নিলেই মানুষজনের হিসাবনিকাশের বহর দেখলে একটু অবাক-ই হতে হয়। একদিকে চলে চলে যাওয়া বছর নিয়ে পোস্টমর্টেম, আরেকদিকে চলে যত নিউ ইয়ার রেজ্যুল্যুশনের লিস্ট বানানোর কাজ। এসব আমার ভাল্লাগে না। কি লাভ!
প্রত্যেকটা দিন পার হয় নানা রকমের দুঃসংবাদ হজম করে। এতসবকিছুর পরেও যে খেয়েপড়ে বেঁচে মুভি দেখে গান শুনে দিব্যি প্রতিদিন চায়ের কাপে ঝড় তুলে চলছি, এই জমানায় এর চাইতে বড় আশীর্বাদ আর কি ই বা হতে পারে!
বছর শেষে বেঁচে যখন আছি; বলতে হবে ভাল-ই আছি।
আর আসছে বছর কি কি করব তা নিয়ে ভেবে সময় নষ্ট করেও আসলে লাভের লাভ কিছুই হয় না। আমাদের একেকটা প্রিয় প্ল্যান ভণ্ডুল করে দেওয়ার চাইতে প্রিয় কাজ মনে হয় নেই অসময়ের হাতে। আগে করতাম, এখন তাই লাইফ নিয়ে বড়সড় কোন প্ল্যান করি না আর। আর কাউকে কোনরকম কষ্ট না দিয়ে নিজের মত থাকতে পারলেই অনেক, আর কিছু চাই না আমার।
উপরে তো একজন আছেনই, বাকিটা উনিই দেখবেন। তাইলে, যা হবার ভালই হবে!
#
বিমল মিত্র, আমার সবচাইতে প্রিয় ঔপন্যাসিকদের একজন। এত সহজ করে আর কারও কলমে আমি ইতিহাসকে কথা বলতে দেখিনি। ১৭৫৭ থেকে ১৯৬২ সালের সময়কাল নিয়ে তার লেখা পাঁচটি ভিন্ন কাহিনির উপন্যাস যথাক্রমে ‘বেগম মেরি বিশ্বাস’, ‘সাহেব বিবি গোলাম’, ‘কড়ি দিয়ে কিনলাম’,’একক দশক শতক’ আর ‘চলো কলকাতা’। কথায় কথায় জেনে ফেলার আগ্রহজাগানিয়া ভারতবর্ষের ইতিহাস।
ছোট থাকতে নানার কাছে একটা কথা শুনেছিলাম যে, বাংলায় আর কোন বই না পড়লেও প্রত্যেক বাঙ্গালির এই কয়েকটা বই অবশ্যই পড়ে রাখা উচিৎ।
নানাবাসায় কখনই পড়ার জন্য বই এর অভাব পড়ে নি, অনেক বই এর ভিড়েও এই বইগুলো আলাদা করে পড়া হয়ে গিয়েছিল ইন্টার লাইফে।
নিজের কালেকশন গড়ে উঠার শুরু মূলত ডিগ্রিতে ঢোকার পর থেকে। বছর দুয়েক আগে পাই ‘সাহেব বিবি গোলাম’ আর ‘বেগম মেরী বিশ্বাস’। মাসখানেক আগে কিনেছিলাম ‘কড়ি দিয়ে কিনলাম’ আর গত সপ্তায় পেলাম ‘একক দশক শতক’।
আর একটা মাত্র বাকি, কি মজা!
#
শেষমেশ দেখা হইল ‘বর্ণ লিগেসি’ । প্রথমেই বলতে হইব ম্যাট ডেমন রে মিস করছি অনেক। মানুষ বন্ড দেইখা লাফায়। আমি বলি, বস হইল বর্ণ – জেসন বর্ণ!
কাহিনী আর একশন এত জমে নাই, তবে নতুন চরিত্রে জেরেমি রেনার আর র্যা চেল অয়াইজ এর অভিনয় বেশ ভালই লাগছে।
এখন অপেক্ষা শুরু ‘বর্ণ বিট্রেয়াল’ এর। আশা করি ম্যাট ডেমন ওইটায় ব্যাক করব, সাথে জেরেমি রে রাখলেও আপত্তি নাই তাইলে!
এভেঞ্জার আসছে আবার স্টার সিনেপ্লেক্সে। এইবার থ্রিডিতে। দেখি, যাইলেও যাইতে পারি আবার!
কালকে আর্মি স্টেডিয়াম যাওয়ার ইচ্ছা আছে, ট্রি ন্যাশন কনসার্টে জেমস, সনু নিগাম আর শাফকাত আমানাত আলির গান শুনতে।
আবার কালকে আর পরশু দুইদিন বনানীতে চলব ঢাকা কমিকন, এই দেশের প্রথম আন্তর্জাতিক কমিক্স ফেস্টিভাল। মিস করার ইচ্ছা নাই এক ফোঁটাও!
গত বছরের মত এইবারও শেষ টা বেশ ভালই যাবে মনে হইতাছে, শেষ ভাল যার সব ভাল!
#
ইদানিং বেশ কিছু পুরানো গান ঘুরে ফিরে আবার শোনা হচ্ছে।
বেশি শোনা হচ্ছে 'জানি দেখা হবে' মুভি থেকে দুইটা টাইটেল গান, 'নীল মেঘ মাসে' আর 'ফিরে যা রে'। 'একলা আকাশ' মুভিতে শ্রেয়া ঘোষালের গাওয়া 'টাইটেল ট্র্যাক' ।
আরও শোনা হচ্ছে 'এমটিভি আনপ্লাগড'-এ এ আর রাহমান এর কিছু গান'। । জেমস এর সুন্দরীতমা গানের 'অপেরা ফিউশন ভার্সন' । ফারিদা খানম এর গাওয়া গজল 'আজ জানে কা জিদ না কারো' আর অণ্বেষা'র গাওয়া 'যা রে যা রে হাওয়া' ।
তবে আমাকে আবারও লুপে ফেলে দিয়েছে নতুন দুইটা গান।
একটা হল অরিজিৎ সিং এর গাওয়া 'বোঝেনা সে বোঝেনা' ।
কথাগুলো এরকম -
‘বড় ইচ্ছে করছে ডাকতে;
তার গন্ধে মেখে থাকতে,
কেন সন্ধ্যে সন্ধ্যে নামলে সে পালায় -
তাকে আটকে রাখার চেষ্টা;
আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে তেষ্টা,
আমি দাড়িয়ে দেখছি শেষটা জানলায়।বোঝে না সে বোঝে না,
বোঝে না সে বোঝে না ।পায়ে স্বপ্ন স্বপ্ন লগ্নে;
তার অন্য অন্য ডাকনাম,
তাকে নিত্যনতুন যত্নে কে সাঁজায় -
সব স্বপ্ন সত্যি হয় কার;
তবু দেখতে দেখতে কাটছি,
আর হাঁটছি যেদিক আমার দুচোখ যায়।বোঝে না সে বোঝে না,
বোঝে না সে বোঝে না ।এটা গল্প হলেও পারতো;
পাতা একটা আধটা পরতাম,
খুব লুকিয়ে বাঁচিয়ে রাখতাম তাকে -
জানি আবার আসবে কালকে;
নিয়ে পালকি পালকি ভাবনা,
ফের চলে যাবে করে একলা আমাকে।বোঝে না সে বোঝে না,
বোঝে না সে বোঝে না ।।’
আরেকটা হল সোমলতা'র গাওয়া নতুন গান 'তুমি এবার' ।
এটার কথাগুলো হল -
‘সকালের আলো মেখে; চার চাকা পা-য়,
কবে দুউউউউর – যাবে আবার।
বৃষ্টিতে ভেজা চোখে; রেলিং তাকায়,
খুঁজে সুউউউউর – পাবে আবার।সেই হারানো চড়ুই এর ডাক,
বলে; যে গেছে সে চলে যাক –
নিজেকে ভালোবাসো, তুমি এবার।কবরের খবর তো নয়; জ্যান্ত জীবনই,
ট্রাফিকের শেষ গোলাপ শোনায়।
হেঁটে গেছো বহুবার; কিন্তু দেখো নি –
কিভাবে রোজ, সন্ধ্যা ঘনায়।সেই হাত ছেড়ে সাইকেল-এর ডাক,
বলে; যে গেছে সে চলে যাক –
নিজেকে ভালোবাসো, তুমি এবার।।’
#
আমার কয়েকজন খুব প্রিয় মানুষ আছে এই প্রিয় ব্লগে। দেড় বছর আগেও তাদের কাউকেই চিনতাম না, আর এখন হঠাৎ তাদের কোন লেখা চোখে পড়লেই মন ভাল হয়ে যায়। আর কয়েকদিন কাউকে না দেখলেই মন কেমন জানি করে!
ওইদিন হঠাৎ রাতের বেলা মেজবাহ ভাই কল দিয়া শুনি, পরের দিন অপারেশন! পরে আর টেনশনে আর পরে কোন খোঁজই নিতে পারি নাই। হাসপাতাল আমি বড়ই ভয় পাই। তবে ব্লগের সবার প্রিয় মানুষটা এখন ভালই আছে, এটাই স্বস্তির বিষয়।
মীর ভাই, শান্ত ভাই আর তানবীরা আপু নতুন কিছু লিখলেই আমার নিজেরও কেন জানি একটা কিছু লিখতে হাত নিশপিশ করে! দুইজন একসাথে লিখছে দেখে নিজেই লাইনে দাড়িয়ে গেলাম। তানবীরা আপুর কাছে আবদার থাকলো নতুন লেখার, আর একজন মায়াবতী কে কান ধরে ব্লগে ফিরায় আনার রিকুয়েস্ট পেশ করলাম!
প্রিয় আপু আর লাবণী আপুরেও অনেক মিস করি, কি সুন্দর লিখত এই দুইজন।
মাসুম ভাই এর মুভি পোস্ট আর লীনা আপার বুক রিভিউ মিস করি মাঝে মাঝেই। রশিদা আপাকে ওইদিন দেখলাম অনলাইন, ভাবছিলাম লিখবেন একটা কিছু। আশা পূর্ণ হল না। রুনাপারেও দেখি না অনেক দিন। ভাল্লাগে না।
জেবিন আপু একলা একলা নিজের জন্মদিন করে, আমাদের ডাকতেও আসে না! শর্মি আপু অনলাইনে আইসা বইসা থাকে চুপচাপ, একটা টু শব্দও করে না। জাতি এর বিচার চায়!
শুভ ভাই নিজের কবিতা নিজের পাতায় জমায় রাখে, আমাদের দেখতে দেয় না। ভাস্করদারে দেখি না একেক ডুবে কয়েক যুগ পার হইয়া যায়! অমার্জনীয় সব অপরাধ। ভালোয় ভালোয় সকলের সুমতি হোক!
ভাল থাকুক সকল হৃদয়, সুপ্রিয় যত মুহূর্ত জুড়ে। আনন্দম! হ্যাপি ব্লগিং!
মিলে গেলো এইটি পারসেন্টই। আমিও জানি দেখা হবে একলা আকাশ নিয়ে পড়েছিলাম কয়দিন। বোঝে না সে বোঝে না এই ছবির গান পছন্দ হয় নাই। একটা গানের নাচ সুর সবই তো সাউথ থেকেই এনে ছেড়ে দিছে। এ আর রেহমানের টা নামাচ্ছি থ্যাঙ্কস। তুমি এবার গানটা ভালো। শুনতেছি এখন। ব্লগে লেখে যাদের সময় আছে বা সময় করে নিতে পারে। আমার হাতে অফুরন্ত সময় লেখা কোনো ব্যাপার না কিন্তু ভালো তো কিছু আর লেখা হয় না তাও লিখে যাই। আর যারা নানান কাজে ব্যাস্ত চিন্তিত তারা ব্লগ পড়েই স্বাদ নেয় কিছু করার নাই সময়টাই খুব অস্থির।
লেখাটা খুব মায়াময় হইছে। মন দিয়ে পড়ো। ভালো থাকো।
এত্ত ভাল করে লেখাটা পড়ে এত্ত সুন্দর একটা কমেন্ট করার জন্য আপনার জন্য দুই কাপ মালাই চা বরাদ্দ করা হল!
কাছাকাছি কোথাও আসা হলে কল দিয়েন, পেয়ে যাবেন!
'বোঝেনা সে বোঝেনা' গানটার একটা মজার ব্যাপার আছে। যদি ধরা হয় গানটায় 'সে' বলতে 'দিন' কে বোঝানো হয়েছে তাহলে গানটার অর্থ অদ্ভুত সুন্দর ভাবে বদলে যায়, আরও ভাল লাগে শুনতে।
আমি প্রথমে অনেকবার শুনেও ধরতে পারিনাই,
আমার ভাইয়া একবার শুনেই এভাবে ভাবতে বললো। আসলেই চমত্কার একটা ব্যাপার।
না মিলা ২০% কি কি?
বই এর অংশ টুকু?
আসলেই ভালো একটা বুদ্ধি আবিস্কার করছে তুমার ভাই। সকাল থেকে দুই তিন বার শুনলাম গানটা প্রতিবারই ভাল লাগছে দিন/সময় ভেবে। ধন্যবাদ জানায় দিয়ো। ট্রাইনেশনে যাবার ইচ্ছা ছিলো কিন্তু ঠান্ডা লাগছে আর আজ যা শীত ইচ্ছে করতেছেনা আর। কনসারট কমিক্স ফেস্টিভ্যাল নিয়ে রিভিউ লেখতে ভুইলো না। আমি কিছুদিনের আগের কারটুন ফেস্টে গেছিলাম দারুন লাগছিলো।
ঠিকই ধরছো বই টুকুই অমিল তাও সমস্যা নাই মনে রাখলাম নাম গুলো যদি পড়ি তবে তোমাকে জানাবো। মন দিয়ে পড়াশুনা করো। আবোল তাবোলের জয় হোক লিখতে থাকো কবিতা বই পড়া গান শোনা রিভিউ গল্প দিনলিপি সব নিয়ে!
কারটুনফেস্টে আমি গেছিলাম, দুর্দান্তিস!
জিপি ইভেন্ট মারাত্মক হৈছে, কিছু ক্ষেত্রে আশার চাইতেও ভাল!
তবে ঠান্ডা আজকে পুরাই কাবু করে দিছে। ৭ ঘন্টার প্রোগ্রাম শেষে বাসায় ফিরতে বাজছে ১২টা। এখন লম্বা একটা ঘুম দরকার। দুপুরে উঠে বিকেলের দিকে যেতে পারি কমিকফেস্ট।
এসব নিয়া পরে একটা কিছু লেখার ইচ্ছা আছে, দেখা যাক সামনে দিন কেমন যায়।
ভাল থাকেন, শান্ত ভাই।
জয়িতা'পু ম্যালা দিন আড্ডা পোস্ট দেয় না
হ! সকালে উইঠাই আমারো এটাই মনে হ ইছিল। ভাবছিলাম এড দিয়া দিমু, পরে আর মনেই নাই।
এদিকে টুটুল ভাই তো আরেক ধাপ বেশি অপরাধী! এট লিস্ট ৫ বছর হৈছে নতুন ক্যামরা কিনছে, পার্টি তো দুরের কথা একটা ফটুব্লগ পর্যন্ত দিল না!
আর রন ভাইরে নিয়া কি কমু!সবচে বেশি টাইম অনলাইন থাইকাও সবচে কম একটিভ! এইসব মানা যায়?!
১৭৫৭ থেকে ১৯৬২ সালের সময়কাল নিয়ে তার লেখা পাঁচটি ভিন্ন কাহিনির উপন্যাস যথাক্রমে ‘বেগম মেরি বিশ্বাস’, ‘সাহেব বিবি গোলাম’, ‘কড়ি দিয়ে কিনলাম’,’একক দশক শতক’ আর ‘চলো কলকাতা’।
বিষণ্ন ভাই, বইগুলো কোথায় পাব?
নতুন বছরের আগাম শুভেচ্ছা.......
ধন্যবাদ। আপনার জন্যও রইল শুভকামনা।
বেগম মেরী বিশ্বাস -
সাগর পাবলিশার্স,বেইলি রোড।
জনান্তিক,আজিজ সুপার মার্কেট।
সাহেব বিবি গোলাম -
বিদিত, আজিজ সুপার মার্কেট।
কড়ি দিয়ে কিনলাম -
বিদিত কিংবা প্রথমা,
আজিজ সুপার মার্কেট।
একক দশক শতক -
এক দুই খন্ড থাকার কথা বিদিত-এ।
চলো কলকাতা।
আউট অফ প্রিন্ট,
কলকাতায় পেলেও পাওয়া যাইতে পারে।
ভাল লাগলো আবোলতাবোল।
আনন্দময় হোক নতুন বছর।
পড়া ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আপনার জন্যও রইল শুভকামনা।
এই ছেলেটা কি যে সুন্দর লেখে...
এমন কমেন্ট আর দুই একটা পাইলে মনে হয় খুশিতে জ্বর ও ভাল হয়ে যাবে!
আমারে এরম অপবাদ দেওনের কোনো মানে হয় না
আর গানগুলার লাইগা অনেকনেক থ্যাংকু...
ইস! আপনের আগের ২/৩ টা কথামালা নিজের পাতায় রাখছিলেন না?!
হুহু, কারন দর্শান!
বড়র কান ধরার মত কথা বলার বেয়াদপির জন্য

আমি ধরপো না তো,
বড়'র বড়রা ধরপে! হিঃ হিঃ
খুবই মায়াময় হয়েছে লেখাটা।
কেমন আছ?
আমাকে ভুলে গেলা যে! আরেকজন দেখা যায় মনে করেছে
আসলে আমিও সবাইকে খুব মিস করি। সবাইকে কান ধরে ব্লগে এনে বসিয়ে রাখার দায়িত্ব নাও তোমরা। ভালো থাকো। নতুন বছরের জন্য শুভকামনা। অনেক ভালো কাটুক নতুন বছরটা।
এতক্ষনে টাইম পাইসে আমার লেখায় আসার! হুহ..মানুষজনরে দাওয়াত দিয়া বেড়ায় আমারে একটা কিছু কয় না!
ভাল নাই।
ঠান্ডা জ্বর দাতব্যাথা আর মাথাব্যাথা।
কাল থেকে এক্সাম অথচ
পড়তেও পারি না ঘুমাইতেও পারি না।
ওরস্ট ওয়ে টু স্টার্ট এ ব্র্যান্ড নিউ ইয়ার!
ভালোয় ভালোয় সকলের সুমতি হোক!
ভাল থাকুক সকল হৃদয়, সুপ্রিয় যত মুহূর্ত জুড়ে। আনন্দম! হ্যাপি ব্লগিং!
মন্তব্য করুন