অনেকে মনে করছেন ওই সময় অসংখ্য সাংবাদিক ছিল। এটা ঠিক না। টেলিভিশন ক্যামেরাম্যান ছিলেন দুই জন। ফটোগ্রাফারো ২/৩ জন। এরমধ্যে সাংবাদিকেরা ডেন্টাল ক্লিনিতে উঠতে চাইলে অস্ত্র ধরা হয়েছিল। কেউ কেউ বিশ্বজিৎকে পাশের ন্যাশনাল হাসপাতালে নিতে চেয়েছিলে। তাও তারা করতে দেয়নি।
আবার সাংবাদিকদের কাজ কি এ বিতকর্ বহু পুরোনো, এখনো চলে, আগামিতেও চলবে। কেভিন কার্টার তো বড় উদাহরণ।
তারপরেও বলা যায় সবাই মিলেই আমরা বিশ্বজিৎকে মারলাম।
"আমরা বন্ধু" ব্লগে প্রকাশিত লেখা ও মন্তব্যের দায় একান্তই সংশ্লিষ্ট লেখক বা মন্তব্যকারীর, ব্লগ কর্তৃপক্ষকে এজন্য কোনভাবেই দায়ী করা যাবে না।
পোস্ট প্রদান কারী ব্লগার এবং মন্তব্য প্রদান কারী ব্লগারের পোস্টে অথবা প্রোফাইলে পরিষ্কারভাবে লাইসেন্স প্রসঙ্গে কোন উল্লেখ না থাকলে স্ব-স্ব পোস্টের এবং মন্তব্যের সর্বস্বত্ব সম্পূর্ণভাবে সংশ্লিষ্ট ব্লগারের বা মন্তব্য প্রদানকারী ব্লগার কর্তৃক সংরক্ষিত থাকবে। ব্লগার অথবা মন্তব্য প্রদানকারী ব্লগার/অতিথি ব্লগারের অনুমতি ব্যতিরেকে পোস্টের অথবা মন্তব্যের আংশিক বা পূর্ণ অংশ কোন ধরনের মিডিয়ায় পুনঃপ্রকাশ করা যাবে না।
কপিরাইট (c) ২০১১ - ২০১২২ | আমরা ব্ন্ধু ডট কম
অনেকে মনে করছেন ওই সময় অসংখ্য সাংবাদিক ছিল। এটা ঠিক না। টেলিভিশন ক্যামেরাম্যান ছিলেন দুই জন। ফটোগ্রাফারো ২/৩ জন। এরমধ্যে সাংবাদিকেরা ডেন্টাল ক্লিনিতে উঠতে চাইলে অস্ত্র ধরা হয়েছিল। কেউ কেউ বিশ্বজিৎকে পাশের ন্যাশনাল হাসপাতালে নিতে চেয়েছিলে। তাও তারা করতে দেয়নি।
আবার সাংবাদিকদের কাজ কি এ বিতকর্ বহু পুরোনো, এখনো চলে, আগামিতেও চলবে। কেভিন কার্টার তো বড় উদাহরণ।
তারপরেও বলা যায় সবাই মিলেই আমরা বিশ্বজিৎকে মারলাম।