গরমপত্র'এর ব্লগ
৫টি হান্ড্রেড পার্সেন্ট পাইরেটেড ছড়া!!!!!
১)
শুনতে পেলুম জনকণ্ঠ পড়ে
অভ্র বানাইছে চুরি করে?
মেহদী চোরায় এ কাম করলে!
জানতে চাও সে কেমন ছেলে?
চোরা নয় সে 'মুখচোরা'
কয় না কথা দেয় না সাড়া
ছবি তো নেই তার ছাপার মতোন
পত্রিকাগুলো করে মাতম
বিদ্যেবুদ্ধি? বলছি মশাই
ধন্যি ছেলের অধ্যাবসায়!
পড়ে ডাক্তারি করে চুরি চামারী
কাগুর সাধের বিজয় মারি
বানিয়েছে এক অভ্র!
তবু বলবে মেহদী ভদ্র?
আরো আছে আছে শুনো না বাছা
অভ্র যে বিজয়ের মেরে দিলো পাছা
গরমছত্র
বাড়িতে কারেন্ট নাই
কী করিবো তাই,
শইল ঠাণ্ডা করতে আমি
বাথরুমেতে যাই
কল খুলি পানি নাই
কারবালা প্রান্তর
হায় হাসিনা হায় হাসিনা
করে ওঠে অন্তর
ভাবি বুঝি ঠাণ্ডা হওয়ার
নাই কোনো উপায়
বিষে বিষক্ষয়, আরো
গরম হইতে মঞ্চায়
রাস্তায় নামি আমি
'হট' বালিকা দেখতে
মুসলমান বালিকার দল
ঢাকে মুখ বোরখাতে।
পলান্তিস কিন্তু শুরু হয়া গেছে... হুশিয়ার
রাজাকারের দল জাতে ছাগু হইলেও তালে কিন্তু এক্কেরে ঠিক। এইবার যে আর কোনো ধানাই পানাই টিকবো না, মরন যে সমাগত, সেইটা তারা বুইঝা গেছে। নানারকম হুমকী ধামকী দিতেছে। তারা নাকি হেন করেঙ্গা ত্যান করেঙ্গা। কিন্তু তলে তলে ঠিকই পলানির রাস্তা ধরছে।
খবর দ্রষ্টব্য: http://prothom-alo.com/detail/date/2010-03-28/news/52237
আমজনতার প্রতি কাঁঠাল
শোন বে হালায় তরা হইলি
আমজনতা চ্যাটের বাল
সরকারী কাম কাজবার নিয়া
পারবি না আর কোনো ফাল
সরকারী কাম বেজায় কঠিন
জানস না? ঘাস চিবাস?
দূর্নীতি আর চুরিচামারিতে
মন্ত্রী এমপিগো জান হাঁসফাঁস!
তারপরেও যেট্টুক টাইম
দয়া কইরা দেন তারা
তখন তোগো একটাই কাম
সংবর্ধনা দে বাড়া
কত ঘুষ খেয়ে, কতো চুরি করে
ভরে না তাদের পেটটা
তোর কি কোনো দায়িত্ব নাই?
আবাল মূর্খ্য ক্ষ্যাতটা?
অই জনগন বান্দির পো
এবারের সংগ্রাম যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম রাজাকার বধের সংগ্রাম
ভায়েরা আমার,
আজ দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আপনারা সবই জানেন এবং বোঝেন। আমরা আমাদের জীবন দিয়ে চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আজ ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহীসহ সারাদেশে আমার ভাইয়ের রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হয়েছে। আজ বাংলার মানুষ বিচার চায়, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চায়, কলঙ্কমুক্ত করতে চায় দেশ।
লাভ নাইরে হারামী, জনতার আদালতে তোরা ফাঁসীর আসামী
কুত্তার লেঞ্জায় তারাবাত্তি বাইন্ধা ছাইড়া দিলে কী হয় দেখছেন কুনোদিন? না দেখলেও অসুবিধা নাইক্কা, জামাত শিবিররে দেইখা লন বুঝবার পারবেন।
হ, কথা সইত্য। জামাত শিবিরের অবস্থা অখন হইছে এক্কেবারে পাগলা কুত্তার লাহান। যেইনা যুদ্ধাপরাধীগো বিচারের প্রক্রিয়া শুরু হইছে, লগে লগেই তাগো বিচি গেছে কান্ধে উইঠা।
একটি 'দুনিয়া ক্রাপানো গ্রথম আলো' পরিবেশনা
২১ ফেব্রুয়ারি আমাগো আছিলো 'ভাষা শহীদ দিবস', বিশ্ববাসীর আছিলো 'ইন্টারন্যাশনাল মাদার ল্যাঙ্গুয়েজ ডে' আর গ্রথম আলোর [গ্রামীণ ফোন+প্রথম আলো] আছিলো 'দুনিয়া কাঁপানো ৩০ মিনিট'।
ভাষা আন্দোলনের সুবিস্তৃত পটভূমিরে ইতিহাস তাগো চক্ষু থিকা উধাও, তাদের চোখে খালি ভাসলো ৩০ মিনিট। ছোটলোকে বড় কিছু দেখবো কেমনে?
গরমপত্র ১
হুনছেন নিহি? নিজামী ছাবে কী কইছে? কইছে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় নাকি জামাতিস্লমীরই পরোক্ষ ভূমিকা আছিলো আসলে। বাকী সব ঝুট হ্যায়।
বাচ্চালোগ তালিয়া বাজাও, মুরোদ মাইনসে কহো মারহাবা মারহাবা।
#
আবার কইছে তাগো এই অবদানের কথা নিহি কেউ অস্বীকার করবার পারবো না। হুশিয়ার কইলাম খবর্দার। অস্বীকার কইরেন না। তাইলে কইলাম খবর আছে। রগ কাইট্টালাইবো। হাড্ডিগুড্ডি খবর্দার।
#