কুত্তার লেঞ্জায় তারাবাত্তি বাইন্ধা ছাইড়া দিলে কী হয় দেখছেন কুনোদিন? না দেখলেও অসুবিধা নাইক্কা, জামাত শিবিররে দেইখা লন বুঝবার পারবেন।

হ, কথা সইত্য। জামাত শিবিরের অবস্থা অখন হইছে এক্কেবারে পাগলা কুত্তার লাহান। যেইনা যুদ্ধাপরাধীগো বিচারের প্রক্রিয়া শুরু হইছে, লগে লগেই তাগো বিচি গেছে কান্ধে উইঠা।

বিচার ঠেকাইতে তারা দেশে বিদেশে কতো না মার্সিয়া কানলো। লাভ হইলোনা কুনো। তাগো পাকি বাপেরা নানান হুমকি ধমকি দিলো। মন্ত্রী পাঠায়া 'সম্পর্ক শীতল' [‍!!!] এর হুমকি দিলো। তাতে আমগো কইলজা ঠাণ্ডায় জইমা যাওনের কথা থাকলেও জমলো না, আমি আগুন আছি না? শীতল অহে কেম্তে?

যাউকগা, সেই কুত্তাগিরি তারা অব্যাহত রাখলো। দেশের নানাস্থানে নৈরাজ্য কৈরা সরকার সাবেরে থামাইতে চাইলো। সরকার একটু টশকাইলো ঠিকই, কিন্তু গুপনে গুপনে কাম ঠিকই চললো। আরে না চইলা যাইবো কই? পাবলিকের ম্যান্দানীর ডর আছে না একটা? পাবলিক কী চিজ হেইডা তো ভালোই বুঝে।

শুনাশুন কতো কথা, বিডিআর বিদ্রোহ থিকা আজকা পাহাড় বিদ্রোহতক সব কাপড়েই নাকি জামাতের গু লাইগ্গা রইছে।

লাভ নাই রে হারামী
জনতার আদালতে
তোরা ফাঁসীর আসামী

যাউগ্গা, তয় আসল মৌজটা পাইছি জামাতের নিজের কাহিনীতে। চোরে চোরে সবসময় মাসতুতো ভাই হয়, দুনিয়াতে ভালোমানুষে-ভালোমানুষে মিল নাই, মিল আছে চোরে আর বাটপারে। যেরম এই জামাতী ছাগুর দল।

এইবার সেই মিলেও বেমিল। নিজামী আর মুজায় লাইগ্গা গেছে খাপের খাপ। অর মায়রে বাপ...
শিবির ভাইঙ্গা খানাখান। অখন জামাত ভাঙতে বাকী।

আসেন ভাইজানেরা, খেইল দেখি আর মজা লুটি। বইসা বইসা। আর শোলোগান মারি- 'ভাঙ্গিলোরে ভাঙ্গিলো, জামাত শিবির ভাঙ্গিলো'

আর ধৈর্য্য ধইরা বইসা থাকি এইগুলার ফাঁসীর। আর বেশি দূরে না মামা, আদালত বইসা গেছে, মামলা তো শুরু হয়া গেলো মামা...

শেয়ার করুনঃ

 |   |   |