পলান্তিস কিন্তু শুরু হয়া গেছে... হুশিয়ার
রাজাকারের দল জাতে ছাগু হইলেও তালে কিন্তু এক্কেরে ঠিক। এইবার যে আর কোনো ধানাই পানাই টিকবো না, মরন যে সমাগত, সেইটা তারা বুইঝা গেছে। নানারকম হুমকী ধামকী দিতেছে। তারা নাকি হেন করেঙ্গা ত্যান করেঙ্গা। কিন্তু তলে তলে ঠিকই পলানির রাস্তা ধরছে।
খবর দ্রষ্টব্য: http://prothom-alo.com/detail/date/2010-03-28/news/52237
মীরজাফর... থুক্কু মীরকাশেম পলাইছে। এই মীর কাশেম রাজাকার তো বটেই বর্তমান জামাতের এক শক্ত ব্যাকাপ। জামাতের ব্যাবসা আর আর্থিক হম্বিতম্বীর এক বিরাট কাণ্ডারী সে। আবার দিগন্ত দিয়া টিভি পত্রিকা জগতেও ছাগুপনায় নামছে। পলান্তিসেও সে সবার আগে।
এইগুলা এখন পলানোর চেষ্টা করবো, এটাই স্বাভাবিক। পলানো আর নাশকতার সবরকম চেষ্টা তারা করবে। জান বাঁচাইতে পারে না হেন কোনো কাজ নাই তাদের। বুদ্ধিজীবী হত্যাকান্ডের মতো বর্বরতা যারা করতে পারছে, নিজের মা বোনরে তুইলা দিতে পারছে পাকিদের হাতে... তারা সব পারে। অতএব হুশিয়ার থাকতে হবে।
এখন যেহেতু গ্রেফতার করছে না, অন্তত এদের গোয়েন্দা নজরদারী বাড়ানো হোক। তাদের প্রতিটি পদক্ষেপ দেখা হোক সতর্ক চোখে।
চাকরীর ভয় তো দূরে, নিজের জীবনের বিনিময়ে হলেও তাদের বাপদের পলানোর বন্দোবস্ত করে দিবে এরকম লোক বিমানবন্দর থেকে স্থলবন্দর সব জায়গাতেই আছে। তাই বন্দরে নজরদারী বাড়ায়ে কোনো লাভ নাই। মীর কাশেম আলীর মতো চোট্টা গেছে ভিআইপি লাউঞ্জ ব্যবহার কইরা। খুব খিয়াল কইরা কিন্তু।
যে কোনো মূল্যে তারা এই উদ্যোগ বানচাল করতে পারে। তার জন্য খুব সতর্ক থাকতে হবে।
১. বন্দরগুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা অবশ্যই জোরদার করতে হবে।
২. চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করা হোক সার্বক্ষণিক। পর্যবেক্ষণকারীদের অবশ্যই বিশ্বস্ত হতে হবে।
৩. দেশব্যাপী জামাত ও শিবির নেতাদের কার্যবিধি গোয়েন্দা নজরদারীতে আনা হোক। মূল নেতারা পাতি নেতাদেরকে ব্যবহার করতে পারে নাশকতার কাজে।
৪. সারা দেশে সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থা জারী করতে হবে।
৫. প্রয়োজনে রেড এলার্ট জারী করা যেতে পারে।
৬. সেনা এবং অন্যান্য সামরিক বাহিনীতে চিহ্নিত ছাগু মতাবলম্বীদের নজরদারীতে আনা হোক।
৭. শুধু সরকার না, জনগনকেও থাকতে হবে সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায়।
৮. পালানোর জন্য তারা ছদ্মবেশ ধারণ করতে পারে, খুব খিয়াল কৈরা কিন্তু।
৯. যেহেতু তালিকা হয়ে গেছে, বন্দরগুলোতে ছবি পাঠানো হয়েছে, এই ছবি এবং তালিকা ছাপিয়ে সারা দেশেই সাটিয়েঁ দেওয়া হোক। বন্দর কর্মকর্তারা পালানোর সহযোগিতা করলেও জনগণ যেন প্রতিরোধ করতে পারে।
১০. মনে রাখতে হবে, এরা নরকের ঘৃণ্য কীট। নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার্থে এরা অভাবনীয় সব কাজ করতে পারে।
হুশিয়ার...
ঠিক কইছেন... এখনই সতর্ক হইতে হইবো... শেয়ার দিলাম
হ
হুশিয়ার
আমিও শেয়ার করি
শালাদের - জলে স্থলে অন্তরীক্ষে - যেইখানেই পাওয়া যাক, ধইরা ধইরা গদাম দেওয়া হোক ...
এই ব্যাপারে সরকার (স্বরাস্ট্রমন্ত্রীর) বক্তব্য কি? পালাইল কেমনে?
এখনই সাবধান হওয়া দরকার।
হ .. সরকাররে হুশিয়ার থাকতে হইবো
জনগণের ও সতর্কতা অবলম্বন জরুরি
মন্তব্য করুন