আত্মজা
বিড়ালটা আসে। একে তুলতুলে বিড়াল বলা যায় যতটুকু, তার চেয়ে বেশি আদুরে। হাঁ, হৃদয়টাতে আঁচড় ফেলতে পারে সে। তার নখের আঁচড় কখনোই আমার উপলব্ধিতে ছিল না। সে কোলেও আসে না। গুটি গুটি ছুটে বেড়ায়। আমার দিকে যে তার মনোযোগ, সেটা বুঝে উঠি বলে, এক পরাবাস্তব বোধে আমি আচ্ছাদিত হই। সে আমাকে ছুঁয়েও ছোঁয় না। যেন মিটিমিটি হেসে উঠছে। আর দিনকে দিন এক প্রিয়তা এসে আমাকে মোহাচ্ছন্ন করছে। সে আমার হৃদয়ে দড়ি পেঁচিয়েছে।
একদিন বসেছিলাম বারান্দার আড়ালে। তখনো সাঁঝ সাঁঝ নামেনি। একটা চটুল জিজ্ঞাসায় তার দিকে তাকিয়ে ছিলাম। মনে মনে বললাম, কে গো তুমি। সে হাঁটু তুলে বসেছে যে! আমাকে খুনসুটি করতে দিতে নারাজ। কি হচ্ছে, তার নাকে-মুখে-চোখে? সে একটুও উত্তেজিত হতে দিতে চায় না কাউকে। মোহাচ্ছন্নতা কাটুক, আমিও কি তা চাই? বিস্ময় কেটে যায় আমার। আরে, এতো দেখি আমারই আত্মজা!
রাজকন্যার জন্য অনেক অনেক আদর!
হা হা, আপনাকেও।
সুখে থাকুক মামনি। বড় হও নারী হিসেবে নয় মানুষ হিসাবে। নিজেকে মানুষ করে ছিনিয়ে নাও আপন মর্জদা।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সামছা আকিদা জাহান।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সামছা আকিদা জাহান।
কি আদরের হয় এই বেড়ালগুলো, কি ভীষন তুলতুলো!
ঠিক
কি মায়া করে আত্মজার কথা লিখলেন...
ধন্যবাদ আপনাকে রায়েহাত শুভ।
মায়াকাড়া লেখা
ধন্যবাদ জ্যোতি, ভাল থাকুন।
ছোট্ট লেখায় অনেক কিছুই বলে গেলেন। অনেক বড় হোক আপনার আত্মজা।
অনেক ধন্যবাদ নিভৃত স্বপ্নচারী। আপনার মন্তব্য নিয়মিত পাই, অথচ আপনার ব্লগ পড়া হয় না।
কি আদরের হয় এই বেড়ালগুলো, কি ভীষন তুলতুলো!
আমারো না একটা আছে
অনেক শুভকামনা আপনার মেয়ের জন্য।
মন্তব্য করুন