অনুভবে ।
ফেব্র্রুয়ারি মাসের পর আজ আমার প্রানের জায়গাতে গিয়েছিলাম সকালবেলা । প্রতি শুক্রবার কোন না কাজ ,কোন না কোন ঝামেলা এসে ভর করে বসে। িনয়মিত হতে চাইলেও কেন যেন নিয়মিত ভাবেই আমি অনিয়মিত। আমার বিরূদ্ধে তাই গাদাগাদা অভিযোগ,,,,ইচ্ছার অভাব,মনের টানের ঘাটতি,,আরও কত কি।
কিন্তু কি করে বোঝাই কবিতার অ আ ক খ না বুঝলেও,মন্এ মুগ্ধ করে ফেলার মত আবৄত্তি করতে না জানলেও আমার ভালোলাগা যে কতটা আছে ঐ জায়গাটার প্রতি.।।।
আজ বেশ নস্টালজিক হয়ে গিেয়ছিলাম। বেশ কিছু নতুন মুখ দেখলাম।ভালো লাগল।
কিন্তু পুরানো কিছু প্রিয় মুখ চোখের সামনে ভেসে উঠে বারবার অসহ্য যন্এনা দিয়ে খোঁচাতে লাগল। টেনে নিয়ে যেতে লাগল বৄন্দ আবৄত্তির সময় করা রিহাের্সল,আড্ডা, ফুর্তি,,,কি যে প্রানের মেলা।
সতি্য কথা এমন একটা জায়গায় না আসলে বোঝা যায়না জানার ,শেখার যে কত কিছু আছে। বয়সে বড় ছোট কোন ব্যাপার না , ব্যাপারটা আসলে মনের মিল।সব বয়সি মানুষের মিলন মেলা যেন।
কত মানুষ,,কত তাদের দুঃখ,আনন্দ ,হতাশা। মাঝে যেখানে ভাবতাম আমিই চিরদুঃখি,,কষ্টের কোন সীমা নেই । জীবন যেন সেই মুহুর্তে আমাকে দেখালো কতটা সুখি আমি।
এতদিন যে প্রানচন্চল ছেলেটাকে আমার চোখের সামনে দেখছিলাম; প্রতিমুহুর্ত ছেলেটা যে কি যন্এনা , কি কঠিন বাস্তবতার মুখমুখি দাড়িয়ে। ১৬ বছরের একটি ছেলে প্রতিমুহুর্তে অনিশ্চয়তা নিয়ে হেসে খেলে বেড়াচ্ছে আর সবাইকে বলছে এইতো জীবন।
তখন মুহুর্ত মাঝে যেন আমার সব অভিযোগ জীবনের প্রতি ধুয়েমুছে গেল।
মনে মনে খুব ইচ্ছা হয় ছোট ভাইইটার জন্য যদি কিছু করতে পারতাম। কিন্ত আমার সামর্থের কাছে আমি হারমানি।
ছেলটা বেশ আবৄত্তি করে । গলায় এখন ভালো কারুকাজ করতে শিখে গেছে।অনেকদিন পর ওর কন্ঠে একটি কবিতা শুনলাম। মুগ্ধ হয়ে ওকে দেখলাম আর অনুভব করলাম অুশীলন আর চেষ্টা মানুষকে তার লক্ষে একদিন পৌঁছে দেয়।
যতদিন যাচ্ছে তত অনুভব করছি ,বুঝতে পারছি যে জীবনের প্রতিটি ক্ষনে কিছু না কিছু শেখার থাকে ,জানার থাকে।
তাইতো আমি ঘুরছি,মানুষের সাথে মিশছি,,কষ্ট গুলো অনুধাবন এর চেষ্টা করছি.,,আর প্রতিটা মুহুর্তে অনুভব করছি,,,-------- আল্ হামদুলিল্লাহ্ আল্লাহ পাক আমাকে অনেক সুখে আর শান্তিতে রেখেছেন।
কিন্তু ওস্তাদ আমারে রাখসে দৌড়ের উপ্রে। সারাজীবন।
যাক্ লেখাটা সুন্দর হইসে। পছন্দ করলাম।
পছন্দ করার জন্য আপনারে ,,,,,,,, বাদ,,
পছন্দ করার জন্য আপনারে ,,,,,,,, ধন্যবাদ। কষ্ট করে পড়েছেন যেনে প্রীত হইলাম।
সৌন্দর্য্য হইছে....
হাসি দিলেন যে...।
একটা সময় আমিও বহু শুক্রবার ভোরে টিএসসি দৌড়েছি এই কবিতার জন্যে। এখনো সেসময়গুলোর জন্যে কান্না পায়। মিস করি সেসব দিনগুলোকে।
আমার খুব আবৃত্তির শখ। কিন্তু পারি না। শিখি কি করে!
আমিও ভালো পারিনা ।উচ্চারন এ ভুল হয়ে যায় প্রায়ই। অর্থ বুঝতে পারাটা বড় একটা বিষয়।
মন্তব্য করুন