ব্লগারদের সিডিউল নির্ধারণ করা হোক
আমরা বন্ধুর মোটামুটি নিয়মিত পাঠক হিসেবে মাঝে মাঝে একটু হতাশ হয়ে পড়ি যখন দেখি যাদের লেখা খুব পছন্দ করি তাঁরা কোনো পোস্ট দেননি। বিশেষ করে ইদানিং যেন মন্দা চলছে এই ব্লগটিতে।
তাই, আমরা বন্ধু-তে গা ছাড়া ভাবটা দূর করতে আমার অনুরোধ/প্রস্তাব হচ্ছে, কে কী বারে লিখবেন তা আগে থেকেই নির্ধারণ করে জানিয়ে দেওয়া হোক। যেমনটা, পত্রিকার কলামিস্টদের বেলায় আগে বেশ দেখা যেত। এর মাধ্যমে সেই বিশিষ্ট ব্লগার কিছুটা প্রস্তুতি নিয়ে চমৎকার চমৎকার পোস্ট দিবেন। আমরাও অপেক্ষায় থাকব, এবার মাসুম ভাই কী আমিষ/নিরামিষ পরিবেশন করলেন, সামছা আকিদা জাহান কী ফাটালেন, তুষার আবদুল্লাহর কবিতায় কতটুকু ভেসে গেলাম, মেসবাহ য়াযাদ কী দেখে আসলেন ইত্যাদি।
ব্লগ কর্তৃপক্ষ মেনুবারে নামের বিপরীতে বারের তালিকা ঝুলিয়ে দিলে আমরা ঐদিনের পাতায় চলে যেতে পারবো। এই ব্যবস্থায় নিয়মিত ব্লগাররা বিনাবেতনে কাজের নামে ঢিলেমী করতে পারবেন না। আমরা অপেক্ষায় থাকি, এই অনুভূতি নিশ্চয়ই তাঁদের তাড়িয়ে বেড়াবে। কিছু না লিখলে 'শান্তি' পাবেন না। ব্লগ-পাঠকের আস্থায় তারকা হবেন, আর দায়িত্ব নিবেন না, তাতো হয় না। প্রত্যাশা বাড়ালে তা পূরণও করতে হবে, শ্রদ্ধেয় ব্লগারবৃন্দ!
প্রস্তাবিত খসড়া তালিকা
শনিবার - শওকত হোসেন মাসুম, বিষাক্ত মানব
রবিবার - সামছা আকিদা জাহান, মীর, জ্বীনের বাদশা
সোমবার - তুষার আব্দুল্লাহ, একজন মায়াবতী, সাঈদ
মঙ্গলবার - মেসবাহ য়াযাদ, চাঁদবেনে, একলব্যের পুনর্জন্ম
বুধবার - ভাস্কর, গৌতম, তানবীরা
বৃহস্পতিবার - আহমাদ মোস্তফা কামাল, রাসেল, জেবীন
শুক্রবার - ....................
কমা দিয়ে অন্যদের নামও যুক্ত করা হোক।
তবে যখন তখন লেখার স্বাধীনতাতো থাকছেই। এগুলো ফাও হিসেবে পেতে থাকব আমরা।
আপনার ব্যবহৃত আবেগ চিত্রিকা সমুহের সুচারু ব্যবহার আমাকে গ্রীক দার্শনিক জেনো'র কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে, এছাড়াও আবেগ চিত্রিকা ব্যবহারের পরম্পরায় বারবার দেখতে পাচ্ছি ডাচ দার্শনিক সোরেন কিয়র্কেগার্ডের ছায়া।
আবেগ চিত্রিকা ব্যবহারে আপনার হেজেমোনিক কোনো অবস্থান চোখে পড়ছে না, বরং আপনার আবেগ নিসঃরিত গ্রান্ড ন্যরেটিভটিই চিত্রিত হচ্ছে।
তবে যে আবেগ চিত্রিকার সুচারু ব্যবহার মানব মনে লালন করে চলা প্রাগৈতিহাসিক শিকারী মনঃবৃত্তির প্রকাশ করছে তেমন শৈল্পিক প্রকাশ আমরা কেবল গুহাচিত্রেই খুঁজে পাই।
নোয়াম চমস্কি হয়তো এ প্রসঙ্গে ভাষিক দৈন্যতার বিষয়টি উল্লেখ করবেন। এক্ষেত্রে তাঁর সাথে দ্বিমত তৈরী হবার প্রচুর অবকাশ রয়েছে। কারণ আমরা সবক্ষেত্রে লেখ্য ভাষার মাধ্যমে কথ্য ধ্বনিকে উপস্থাপন করতে পারি না।
এছাড়াও উক্ত বিশেষ আবেগ চিত্রিকার প্রয়োগের সাথে আমরা সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর তুলনামুলক বিচারে উপনীত হ'লে নিশ্চিত ভাবেই বার্ট্রান্ড রাসেল কিংবা ফ্রেডরিখ নিটশের কোনো না কোনো উক্তি হাজির করতে পারবো।
রাসেল ভাই, এইটা কি লিখছেন !!
এই টা বৃত্তবন্দী দা'র কালজয়ী কমেন্ট।
চরম বিশ্লেষণের জন্য গরম ধন্যবাদ।
আপনার ব্যবহৃত আবেগ চিত্রিকা সমুহের সুচারু ব্যবহার আমাকে গ্রীক দার্শনিক জেনো'র কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে, এছাড়াও আবেগ চিত্রিকা ব্যবহারের পরম্পরায় বারবার দেখতে পাচ্ছি ডাচ দার্শনিক সোরেন কিয়র্কেগার্ডের ছায়া।
আবেগ চিত্রিকা ব্যবহারে আপনার হেজেমোনিক কোনো অবস্থান চোখে পড়ছে না, বরং আপনার আবেগ নিসঃরিত গ্রান্ড ন্যরেটিভটিই চিত্রিত হচ্ছে।
তবে যে আবেগ চিত্রিকার সুচারু ব্যবহার মানব মনে লালন করে চলা প্রাগৈতিহাসিক শিকারী মনঃবৃত্তির প্রকাশ করছে তেমন শৈল্পিক প্রকাশ আমরা কেবল গুহাচিত্রেই খুঁজে পাই।
নোয়াম চমস্কি হয়তো এ প্রসঙ্গে ভাষিক দৈন্যতার বিষয়টি উল্লেখ করবেন। এক্ষেত্রে তাঁর সাথে দ্বিমত তৈরী হবার প্রচুর অবকাশ রয়েছে। কারণ আমরা সবক্ষেত্রে লেখ্য ভাষার মাধ্যমে কথ্য ধ্বনিকে উপস্থাপন করতে পারি না।
এছাড়াও উক্ত বিশেষ আবেগ চিত্রিকার প্রয়োগের সাথে আমরা সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর তুলনামুলক বিচারে উপনীত হ'লে নিশ্চিত ভাবেই বার্ট্রান্ড রাসেল কিংবা ফ্রেডরিখ নিটশের কোনো না কোনো উক্তি হাজির করতে পারবো
আপনার ব্যবহৃত আবেগ চিত্রিকা সমুহের সুচারু ব্যবহার আমাকে গ্রীক দার্শনিক জেনো'র কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে, এছাড়াও আবেগ চিত্রিকা ব্যবহারের পরম্পরায় বারবার দেখতে পাচ্ছি ডাচ দার্শনিক সোরেন কিয়র্কেগার্ডের ছায়া।
আবেগ চিত্রিকা ব্যবহারে আপনার হেজেমোনিক কোনো অবস্থান চোখে পড়ছে না, বরং আপনার আবেগ নিসঃরিত গ্রান্ড ন্যরেটিভটিই চিত্রিত হচ্ছে।
তবে যে আবেগ চিত্রিকার সুচারু ব্যবহার মানব মনে লালন করে চলা প্রাগৈতিহাসিক শিকারী মনঃবৃত্তির প্রকাশ করছে তেমন শৈল্পিক প্রকাশ আমরা কেবল গুহাচিত্রেই খুঁজে পাই।
নোয়াম চমস্কি হয়তো এ প্রসঙ্গে ভাষিক দৈন্যতার বিষয়টি উল্লেখ করবেন। এক্ষেত্রে তাঁর সাথে দ্বিমত তৈরী হবার প্রচুর অবকাশ রয়েছে। কারণ আমরা সবক্ষেত্রে লেখ্য ভাষার মাধ্যমে কথ্য ধ্বনিকে উপস্থাপন করতে পারি না।
এছাড়াও উক্ত বিশেষ আবেগ চিত্রিকার প্রয়োগের সাথে আমরা সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর তুলনামুলক বিচারে উপনীত হ'লে নিশ্চিত ভাবেই বার্ট্রান্ড রাসেল কিংবা ফ্রেডরিখ নিটশের কোনো না কোনো উক্তি হাজির করতে পারবো।
ভাই, তারকা লিষটে যাদের নাম নাই, তারা ওনেক কথা কবে। আপনি দুষট লুকের কথায় কান দিবেন না।
আমার নাম আছে লিষটে, হা হা হা হি হি হি, আমি তারকা
ম্যাডাম আজতো রোজ বুধবার একটা পোস্ট দেন।
বুধবার হতে আর ১৫৬ ঘনটা বাকি, তার আগে দিব এনশাললাহ
লিস্টে আমার নাম আছে, তাই মনে হচ্ছে খুব ভাল লিস্ট।
ভাই, এটাকেই ফাইনাল করে ফেলেন!
আমার নাম আছে লিস্টে


আমি তারকা!!!!!!!!!
পুরা একমত আপনার সাথে। তারকা ব্লগার দের লেখার সিডিউল করে দেয়া উচিত। একদিনে সবাই লেখা দিলে এত পড়া পড়তে সমস্যা হয়।
প্রথম পেজে উপরে ঝুলবে আজকের ব্লগার কে তার নাম।
একমত হওয়ার জন্য ধন্যবাদ। তালিকায় নাম সংযোজন করবেন না?
কি যে বলেন ভাই। আমি কি তারকা ব্লগার নাকি যে আমার নাম লিস্টে উঠাবো ???
আমিও আম ব্লগার। আমার নাম লিস্টে দেকলে তারকা ব্লগার রা আমারে মাইর দিবো। সাথে আপনারেও
সরাসরি প্রিয়তে

আপনার ব্যবহৃত আবেগ চিত্রিকা সমুহের সুচারু ব্যবহার আমাকে গ্রীক দার্শনিক জেনো'র কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে, এছাড়াও আবেগ চিত্রিকা ব্যবহারের পরম্পরায় বারবার দেখতে পাচ্ছি ডাচ দার্শনিক সোরেন কিয়র্কেগার্ডের ছায়া।
আবেগ চিত্রিকা ব্যবহারে আপনার হেজেমোনিক কোনো অবস্থান চোখে পড়ছে না, বরং আপনার আবেগ নিসঃরিত গ্রান্ড ন্যরেটিভটিই চিত্রিত হচ্ছে।
তবে যে আবেগ চিত্রিকার সুচারু ব্যবহার মানব মনে লালন করে চলা প্রাগৈতিহাসিক শিকারী মনঃবৃত্তির প্রকাশ করছে তেমন শৈল্পিক প্রকাশ আমরা কেবল গুহাচিত্রেই খুঁজে পাই।
নোয়াম চমস্কি হয়তো এ প্রসঙ্গে ভাষিক দৈন্যতার বিষয়টি উল্লেখ করবেন। এক্ষেত্রে তাঁর সাথে দ্বিমত তৈরী হবার প্রচুর অবকাশ রয়েছে। কারণ আমরা সবক্ষেত্রে লেখ্য ভাষার মাধ্যমে কথ্য ধ্বনিকে উপস্থাপন করতে পারি না।
এছাড়াও উক্ত বিশেষ আবেগ চিত্রিকার প্রয়োগের সাথে আমরা সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর তুলনামুলক বিচারে উপনীত হ'লে নিশ্চিত ভাবেই বার্ট্রান্ড রাসেল কিংবা ফ্রেডরিখ নিটশের কোনো না কোনো উক্তি হাজির করতে পারবো।
ইশ্, ত্বকে র্যাশ উঠে গেছে। ট্যালকম পাউডার লাগিয়ে কমানোর চেষ্টা করুন।
শাহাদাত হোসেন আপনার এই বক্তব্য বুঝতে পারলাম না। একটু ক্লিয়ার করবেন?
তারকা ব্লগার হইতে মন চায়
আমার একটা তারকা চিহ্নিত টি শার্ট আছে ঐটা পড়ে লিখলে কি আমি তারকা লেখক হতে পারব?
মাহমুদ
জেনেভা, সুইজারল্যান্ড
হ সাথে আপনার জেনেভার বিচের ছবিটবি দিয়া পুস্ট মুস্ট দেন তাইলে তারকা হয়া কেও ঠেকাইতে পারবো না। ইনশাল্লাহ।
অফটপিকঃ আপনার প্রতিটা কমেন্টের নিচে ঐ বান কি মুনের ঠিকানাটা না দিলে হয় না।
জেনেভা বিচের কোন ছবিটা ? সচলে যেইটা দিছিলাম ঐটা?
আরে সচলে আমি মাহমুদ নামে একটা একাউন্ত করতে চাইছিলাম কিন্তু কয় এই নামে আগেই কেউ করে রাকছে তাই বাধ্য হয়ে মাহমুদ জেনেভা দিয়া আলাদা করি। আর দিমুনা যান। আমরা বন্ধু ব্লগ টা ভালো লাগছে দেশে আইলে এগ লগে আড্ডা দিমু ভাবতেই ভালো লাগতাছে
আমার ডাক নাম সুমন কিন্তু ফার্ম গেইটের ওভার ব্রিজটাতে উইত্থা সুমন নামে একটা ডাক দিলে দেখবেন এক লগে ৩১ জন আইছে তাই শর্মে এই পুড়া কপাইল্লা নাম কাউরে আর কইনা
[যা শাল্লার নামি লেখমুনা আর :(]
আপনার একাউন্টেতো আপনার নাম লেখা আছে। আপনার বারবার কষ্ট করার দরকার কি?
আচ্ছা আপা আপনে কি সচলের তানবিরা আপু? সচল ব্লগ টা খুব ভালো লাগে ওখানে অনেক বড় ভাই আছেন। তবে আমরা বন্ধু ব্লগের এডমিন খুব দয়ালু মানুষ আমি রেজিস্ট্রেশন করার সাথে সাথে আমারে সচল বানাইয়া দিছে! আমি আসলে ব্লগিয় কালচারে একদম নতুন তাই ঠিক বুইযযা উঠতে পারতাছিনা শুরুটা কিভাবে করব, বেশ কিছু আইডিয়া আছে পড়া লেখা বিষয়ক যেমন ধরেন সুপার কম্পিউটার আর ব্যবহার জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুপ প্রভাব এই সব যা নিয়া আমি পড়াশোনা করি কিন্ত আমি সচলের অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি এইসব বিষয় কেউ আগ্রহ নিয়ে পড়েনা। ফাইযলামি কিছু লিখলে সবাই পড়ে
অনেক আগের একটা কথা মনে পরল।
ভাই, আমার খুব তারকা ব্লগার হওয়ার সখ। কেমনে হওয়া যাবে ?
কোনো পোস্ট নাই তাতেই লিস্টে নাম উঠে গেছে। একেবারে ম্যাগা তারকা ব্লগার। আর কত বড় তারকা হইতে চান।
আগে ছিলো না, কমেন্ট দেখে নাম তুলছে
ফালতু পোস্ট বলছি দেখে আমার নাম তুলে না
ফালতু পোস্ট। মনে কইরেননা আবার আমার নাম লিস্টে নাই দেইখা বলছি।
কিছু পোস্টতো ফালতু হতেই পারে।
আরে ভাই রাগ করেন ক্যান। এমনেই মজা করলাম। দেখলেননা কিরাম হিংসুটে আমি, নাম নাই দেখে ভালো পোস্ট কেও ফালতু বলি।
শাহাদাত, এখন যদি আমি লগ আউট করে অতিথি/ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক -- এইরকম কোনো নাম দিয়ে উপরের একই কমেন্ট করি, তাহলেও কি সেই নাম তুলে দিবেন !!
আপনাদের প্রতিক্রিয়ায় হতাশ। পোস্টটি মুছে ফেলব কি?
মুছে ফেলা তো আপনার ডিসিশন ভাই, তবে মনে হয় ব্যাপার টা খারাপ হয় না
আরে ভাই রাগ করেন কেন আমরা তো একটু মজা করলাম
আপনার ব্যবহৃত আবেগ চিত্রিকা সমুহের সুচারু ব্যবহার আমাকে গ্রীক দার্শনিক জেনো'র কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে, এছাড়াও আবেগ চিত্রিকা ব্যবহারের পরম্পরায় বারবার দেখতে পাচ্ছি ডাচ দার্শনিক সোরেন কিয়র্কেগার্ডের ছায়া।
আবেগ চিত্রিকা ব্যবহারে আপনার হেজেমোনিক কোনো অবস্থান চোখে পড়ছে না, বরং আপনার আবেগ নিসঃরিত গ্রান্ড ন্যরেটিভটিই চিত্রিত হচ্ছে।
তবে যে আবেগ চিত্রিকার সুচারু ব্যবহার মানব মনে লালন করে চলা প্রাগৈতিহাসিক শিকারী মনঃবৃত্তির প্রকাশ করছে তেমন শৈল্পিক প্রকাশ আমরা কেবল গুহাচিত্রেই খুঁজে পাই।
নোয়াম চমস্কি হয়তো এ প্রসঙ্গে ভাষিক দৈন্যতার বিষয়টি উল্লেখ করবেন। এক্ষেত্রে তাঁর সাথে দ্বিমত তৈরী হবার প্রচুর অবকাশ রয়েছে। কারণ আমরা সবক্ষেত্রে লেখ্য ভাষার মাধ্যমে কথ্য ধ্বনিকে উপস্থাপন করতে পারি না।
এছাড়াও উক্ত বিশেষ আবেগ চিত্রিকার প্রয়োগের সাথে আমরা সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর তুলনামুলক বিচারে উপনীত হ'লে নিশ্চিত ভাবেই বার্ট্রান্ড রাসেল কিংবা ফ্রেডরিখ নিটশের কোনো না কোনো উক্তি হাজির করতে পারবো
দেশীয় অস্ত্রও বাকি থাকল না।
দেশীয় অস্ত্রও বাকি থাকল না।
কি বলতে চাচ্ছেন বুঝতে পারি নাই। বুঝায়া বলবেন কি?
আমি তো ব্লগার না, কমেন্ট শিল্পী :প
শিল্পীতো আরো বড় জিনিস। চালিয়ে যান।
মন্তব্য করুন