ইউজার লগইন

ভেসে যাচ্ছি চোখে বিষন্নতার আলো জ্বেলে মতোন জাহাজীর একা!

শিরোনাম দেখে চমকে উঠবেন না প্লিজ। আমি কবি সাহিত্যিক হয়ে যাই নি। শিরোনামহীন ব্যান্ডের একটা গানের লাইনের আংশিক পরিবর্তিত ভাবে লিখে দিলাম শিরোনামে। ঝকমারি বিষন্ন বিষন্ন ভাব না থাকলে আমার আবার পোস্ট লেখার ভাব থাকে না। আজ অবশ্য পারফেক্ট পোস্ট লেখার ভাব আছে, কারন সারাদিন কিছুই খাই নি। সকালে ইচ্ছা করেই নাস্তা খাই নি পকেট ভর্তি মাসকাবারী হাত খরচের টাকা নিয়ে ঘুরছি। বুয়া আসে নাই দুপুরে। তাই খাওয়া হয় নি দুপুরে এমনকি সন্ধ্যাতেও। এদিকে এসিডিটির মাত্রাও চরম। বাসায় খুজে টুজে একটা রেনেটিডই খেলাম। আর সারাদিন খেয়েছি একটা সিংগারা, গোটা তিনেক চা আর একপিস কেক। তাই নিয়েই লিখছি এই পোস্ট, যেনো একদম রাতে খাই,খাওয়া দাওয়া করতে আমি খুব ভালো পাই। আগে আমার অনেক বন্ধুর বাসায় দাওয়াত ছাড়া খাওয়ার এক্সেস ছিলো। তা ক্রমশ ছোটো হয়ে এখন আমি প্রকারন্তরে কারো বাসাতেই খাই না। বন্ধুরাও খোজ নেয় না আর আমিও হারিয়ে ফেলেছি তাদের বাসায় আন্টিদের এতো আদরের ভালো মন্দ খানা দানা খাওয়ার এক্সেস। আমিও আর যেতেও চাই না কারো বাসায়। আমার জন্যে আল মাহবুব কিংবা সলিমুল্লাহ রোডের নিউ প্রিন্স হোটেলই ভালো। জিহবা পানি আনা সব খাবারের পসরা নিয়ে বসে আছে। কিন্তু আজ আমার খেতে অরুচি। আল মাহবুবে গিয়ে কাচ্চি আর লাচ্ছি সাটানোর মুড আজ নাই। কেনো নাই তা জানি না। মাঝে মধ্যেই আমার বাসায় থাকলে, নিচে নেমে গিয়ে আর খেতে ইচ্ছা করে না। অবশ্য বাসায় বসে থেকেও তেমন কিছু করি নাই। ফেসবুকে আজাইরা টাইম লস আর নিউজপেপার দেখা এই তো। বাংলাদেশ হয়তো গো হারা হারবে তা নিয়েও কিঞ্চিত মন খারাপ। আকাশ ঝাপিয়ে বৃষ্টি নামলো আজ। ভালোই লাগলো দেখতে। টিনের চালের বৃষ্টির শব্দ আমাকে খুব মুগ্ধ করে খুব। তবে আরো মুগ্ধ করতো যদি টিভি থাকতো। বিষ্টির দিনে শুয়ে শুয়ে বস্তা পচা হিন্দী ছবি দেখার যে কি আনন্দ তা বলে বুঝানো যাবে না। আরেকটা আনন্দ হলো বাইরে ঝড় হচ্ছে দিনের বেলা আর আমি নিশ্চিন্ত মনে পাবলিক লাইব্রেরীতে বসে বই পড়ছি এক নেশায়। ভালো কথা মনে পড়ে গেলো এই পলিটিক্যাল ডামাডোলে আর আলসেমীতে যাওয়াই হয় না লাইব্রেরীতে। কিছুদিন আগে গেছিলাম তেমন বই পড়া হয় নাই। খালি মাসুম ভাইয়ের রেফার করা এম আর মল্লিকের আত্মজীবনীটা পড়লাম। বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রীসভা নিয়ে জানার আগ্রহ ছিলো জানতে পারলাম। পুরোটা পড়া হয় নাই। আরেকদিন যেয়ে পুরোটা পড়বো। সেমিস্টার ব্রেক চলতেছে কোথাও তেমন কিছুই করা হয় না এখন। সকালে জিয়া উদ্যানে হাটা আর চায়ের দোকান থেকে বাসা এই করেই কাটছে সময়। চা খেতে খেতে দাতে পড়েছে স্পট। আয়নার দিকে দাত মেলে ধরলে মন খারাপ লাগে। আমিও তাহলে দাত থাকতে দাতের মর্যাদা দিলাম না। পড়ে মনে হয় ঠিকই আছে। দাত ধুয়ে পানি খাবো। আমি তো আর মডেল না যে আগামী দিন গুলাতে টুথপেস্টের এড করতে হবে। হোক যা খুশী খালি মাড়ীতে থাকলেই কাজ হয়।

হেফাজত এসে শহর তছনছ করে গেলো। দোকান পাট বাজার ঘাট বিল্ডিং মসজিদ কোরান শরীফ এটিএম বুথ ব্যাংক অফিস সব পুড়ে দুমরিয়ে মুচরে একাকার। গভীর রাতে তাদেরকে উচ্ছেদ করা হলো। তা করতে গিয়ে সরকার অহেতুক নাটক মঞ্চস্থ করলো। গভীর রাতে বিদ্যুৎ লাইট স্ব অফ করে তাদের হটানো হলো। আর হেফাজতী সহানুভুতিশীল মানুষ জন বললো ট্রাকে ট্রাকে লাশ গায়েব। তাদের আজাইরা আলাপে মানবতার রস চুয়ে চুয়ে পড়লো। কাচপুর, হাটহাজারীতেও সংঘর্ষ সহিংসতা ছড়ালো। আক্রান্ত হলো সাধারন মানুষ আর পুলিশ। আমার ধারনা দিগন্ত টিভির মতো বাল ছাল চ্যানেলকে বন্ধ করার কোনো মানে নাই। এতে গুজব ছড়াইছে আরো বেশী। বাশের কেল্লার ছবি ছড়িয়ে গেছে মোবাইলে মোবাইলে। আজব গজব মার্কা ফটোশপ আর মিথ্যার বেসাতীতে ধুয়ে গেছে সব কিছু। গতকাল আমাকে এক অনার্স পড়ুয়া ছেলে বললো পচিশ হাজার মারা গেছে আল জাজিরা নাকি বলছে? আমি এন্ড্রয়েডে তন্ন তন্ন খুজলাম কোথাও নাই আলজাজিরার। সে বললো দিগন্ত টিভির সাথে আল জাজিরার সম্পর্ক নাকি খুব ভালো তাই দিগন্ত থেকে লাইভ দেখাতো আল জাজিরা সেই জন্যেই দিগন্ত বন্ধ। দিগন্ত আরো আগেই বন্ধ করে দেয়ার সাইডে আমি কিন্তু এই সময়ে বন্ধ করে দিয়ে বেহুদা দিগন্তকে পপুলার বানানো হলো। দিগন্ত যে বালের সংবাদ দেয় তা সংগ্রাম নয়াদিগন্তের পাঠকেরাই গিলে। আমারদেশ বন্ধ হয়ে গিয়ে নয়া দিগন্তের অবস্থা নাইস। ১০ টাকা করে দাম। নয়াদিগন্ততে ২০১১ র শুরুতে জয়েন করার কথা ছিলো। মানীর মান আল্লাহই রাখছে। লাশ গুম নিয়ে ফেসবুকে যে মায়া কান্না শুরু হলো তা নিয়ে আমি হতাশ। পুলিশ র‍্যাব বিজিবি যেভাবে রাতের অন্ধকারে একশনে গেছে তা যথেষ্ট নিন্দনীয় কিন্তু তাই বলে ময়লার ট্রাকে লাশ গুম হয়েছে, সেই লাশ তুরাগ মেঘনায় নামানো হয়েছে এই ধরনের নির্লজ্জ প্রোপাগান্ডায় আমি বিরক্ত। এমন কি সমাজের একটা বিপুল শ্রেনী এইটা জান প্রান দিয়ে বিশ্বাস করে ও প্রমান করতে অনলাইন অফলাইনে ঝাপায়া পড়ছে। শাহবাগের দিন গুলোতে বলতো যে ওখানে গেলে নাকি ৫০০ টাকা আর বিরিয়ানী খাওয়ায়। আমি জানি না কয় টাকা আর কয় প্লেট বিরিয়ানীর আশায় লোকজন সব হেফাজত সেন্ট্রিমেন্টে ঝাপায়া পড়ছে। আর হেফাজতের এই জান মাল বিরোধী শোডাউনে কতো মানুষের কতো লস তা কেউ খোজও নিবে না। আজ সাভারে গলিত লাশ আটশো তে গিয়ে ঠেকলো। প্রতিটা সকাল আমার কাটে বিবিসি বাংলায় ঢাকা জেলা মেজিস্ট্রেটে লাশের সংখ্যা স্টেটমেন্টে। এতো লাশ বোঝা জানি না কিভাবে কে বইবে? আমরা ভুলে যাবো সহসাই। কিন্তু লাশ হয়ে যাওয়ার এই নিদারুন বাস্তবতা চলতেই থাকবে নানান মোড়কে।

যেকোনো সাধারন স্কুল পড়ুয়া বাঙ্গালীর চেয়ে মাদ্রাসার ছেলেদের আমি ভালো পাই। আমার পুরানো একটা পোস্ট পড়তে পারেন বুলডোজার শিরোনামে। সেখানে কি বুক ফাটা কান্না নিয়ে আমি মাদ্রাসার এক ইলিগ্যাল বিল্ডিং ভাঙ্গার বিরুদ্ধে কথা বলছিলাম। কি অসীম মায়া আমার সেই ছেলেদের জন্য তা শুধু আমি জানি। আমার এই মাদ্রাসার প্রতি ভালোবাসার একটা কারন হতে পারে। আমার আম্মুর খুব ইচ্ছা ছিলো আমাকে ভালো মাদ্রাসায় পড়াবে। শেষমেষ পড়ানো হয় নি কেনো জানি না। তা নিয়ে আম্মুর এখনো আপসোস। তাই ছোটোবেলা থেকেই বাসায় হুজুর রেখে আমাকে খুব মন দিয়ে কোরআন শেখানো হইছে। সবাই অবাক হবেন ইন্টারমিডিয়েট এক্সামের পড়েও আমার হুজুর ছিলো যেনো কোরআন শরীফ পড়ি আর প্র্যাক্টিসিং মুসলিম হিসেবে বড় হই। ওতো না হলেও নামায মোটামুটি নিয়মিতই পড়া হয়। আর অনুশাসন মাফিক চলারও চেষ্টা করি তাই হয়তো মাদ্রাসার ছেলেদের ভালো পাই। আমি পুলক তুহিন রমী প্রচুর মাদ্রাসার ছেলেদের খাওয়াইছি পকেটের পয়সা খরচা করে। বেহেশতে যাবার আশায় না। ভালো মন্দ কাউকে খাওয়াতে কার না ভালো লাগে! আর এরা তো এতীম বাচ্চা। মাদ্রাসার ছেলেদের লন্ড্রী বিল হয় অনেক পাঞ্জাবী পায়জামা আয়রন করাতে- তারো টাকা দিছি দেদারসে। এখনো মাদ্রাসায় আমি আর পুলক গেলে পুলাপান বলতে শুনি বড় স্যারেরা আসছে। সেই ছেলেরাই যখন আমাদের মতো সাধারন মানুষদের জান মাল নিয়ে ছিনিমিনি খেলে তখন কেমন লাগে? আমি টিভি দেখি নাই, মানুষের মুখে যে বর্ননা শুনছি তাতেই মনে হইছে কি দুর্বিষহ অবস্থা। এই হুজুরেরা তো আমার আপনার টাকাতেই চলে তারা কেনো পাবলিকের উপর এমন জুলুম করবে? তার উত্তর আমার জানা নাই। রাজনীতি কি ভয়াবহ পর্যায়ে নামলে এমন অবস্থা হয়। একি রকম ভাবে সরকারও যে একশনে গেলো তাদের বিরুদ্ধে জানি না তাদের এই সিভিল পাবলিক বিরোধী মনোভাব কোনোদিন উঠবে কিনা? তবে আমার বড় ভাই এক ব্যাংক অফিসার মতিঝিলে জব তিনি বলছিলেন হুজুরেরা যে তান্ডব চালাইছে, অনেক হুজুর মারা গেলেও তা পাবলিক মেনে নিতো কারন এতো অনীহা জন্মাইছে।

কাল কামরুজ্জামানের রায়। ফাসির কোনো বিকল্প নাই। গনজাগরন মঞ্চ হেফাজত ব্যালেন্সিংয়ে ভাঙ্গা হলো কিন্তু আন্দোলন তো থাকবেই। কিন্তু মঞ্চ ভাঙ্গা নিয়ে আমি কারো উচ্চোবাচ্চও শুনলাম না। মনে হয় ভেঙ্গে ভালোই করছে। তবে টুডে ওর টুমরো আসবেই যখন মঞ্চ ছাড়াই লাখো মানুষ আবারো স্লোগান দিবে। আওয়ামীলীগ নির্বাচনে জিততে কি করবে বা না করবে তা আমি জানি না। তবে এই আন্দোলন ব্যালেন্সিংয়ে ধামাচাপা পড়ার জিনিস হিসেবে থাকবে না। আজ সকালে দুই দলের ডিবেট শুনলাম জিয়া উদ্যানে। সবাই মুরুব্বী। একদল আওয়ামীলীগ একদল জামাত বিএনপি। আমি তাদের যুক্তি কথা শুনে মনে হলো বয়স হইছে, অনেক টাকাও হইছে কিন্তু মুরুব্বীদের বুদ্ধি এখনো খুলে নাই। হাটতে হাটতে ভাবছিলাম এই জাতীয় বেকুব মুরুব্বীদের জন্যই দেশের আজ এই দশা। চায়ের দোকানের এক বসে থাকা নিজের ছবি ফেসবুকে আপলোড দিছিলাম। তা দেখে সবাই বলতেছে আমি নাকি শুকাইছি? সকাল বেলা হাটার কারনেই নাকি এই অর্জন। আমি শুকানোর জন্য হাটি না। পাঞ্জাবীর নিচে ভুড়ি থাকলেও আমার ওতো পেরেশানি নাই। কারন জিয়া উদ্যান গিয়ে দেখি হাজারে হাজারে ভুড়িওয়ালা আংকেল আমিও না হয় তেমনই হলাম। আমি হাটি ভালো লাগে তাই। আর রাতটা এতো বিষন্ন লাগে তা ঝেড়ে ফেলতেই হাটি। ঝাড়তে পারি কিনা জানি না তবে খারাপ লাগে না স্লিগ্ধ সকালে হাটতে মানুষ দেখতে। এই জগতটা আলাদা একটা জায়গা। এখানে পাবলিক মাঠা, ছোলা, কলা খায়। মাছ সব্জী বাজার করে। তর্ক করে বন্ধুত্ব হয় আড্ডা বাজি চলে। খারাপ না। গত দুই দিন ভোরে উঠতে পারছি না। সকালে বের হই। সকালে বের হলেই দেখি একটা মেয়েও দোড় ঝাপে নামে। খুজে পাই না জিয়া উদ্যানে গিয়ে। তাই সকাল সকাল আমার কাজ হয় মেয়েটাকে খুঁজা। কই যায় আল্লাহই জানে? হয়তো রিক্সা করে গিয়ে ধানমন্ডিতে গিয়ে ব্যায়াম করে। তবে খুজতে ভালো লাগে কাজতো নাই আর। তবে তারে খুজতে গিয়ে পেয়ে যাই আমার টিভি মডেল মামাকে। দেখেই না দেখার ভান করে হাটি। উনি হয়তো ভাবে শান্ত কতো বড় বেয়াদব!

আজ সুমি আপুর ছেলে আরভীনের জন্মদিন। জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাই হ্যান্ডসাম স্মার্ট কিউট বয়কে। সামিয়ার মুখে শুনছিলাম তার নাকি প্রথম ছোটোবেলায় কাকে জানি বিয়ে করার ইচ্ছা ছিলো। এমাজিং স্পাইডারম্যান দেখে তা এখন পরিবর্তিত। সেই ছবির নায়িকাকেই এখন তার বিবাহের শখ। বড় মানুষ হোক আরভীন আর বিয়ে করুক সেই নায়িকাকেই এই দোয়াই থাকলো। সিসিমপুর বাহিনী ভালো থাকুক। জ্যোতি আপু চাইছে দোয়া তার জন্য সবাই দোয়া করবেন। কারন বলে নাই দোয়া কেনো করবো? তাই আমরা সব কারনেই দোয়া করবো। ভালো থাকুক আপুটা। অনেক দিন আমার পোস্টে তার কমেন্ট নাই, ব্লগেও লগইন নাই। ফিরে আসুক ব্লগে একটা হলেও তো কমেন্ট বাড়বে!

পোস্টটি ৯ জন ব্লগার পছন্দ করেছেন

শওকত মাসুম's picture


নতুন একটা সেলফ কিনছি। আইসেন শান্ত বাসায়।
ওই সব মানুষের বুদ্ধি খুলে নাই অংশটা বেশি হইছে।

আরাফাত শান্ত's picture


ডেইলী সকালে আপনার বাসার ওদিক দিয়েই বাসায় ফিরি। সকালটা একটু বেশী সকাল তাই আসার চিন্তা করি না। আসবো বিরক্ত করতে সামনেই তা নিয়ে ভাইবেন না! সুস্থ থাকেন ভালো থাকেন ভাইয়া!

বিষণ্ণ বাউন্ডুলে's picture


আমিও সকালে হাটা শুরু করা দরকার,
এত বিষণ্ণতায় আজকাল টায়ার্ড লাগে।

একটা পেম টেম করতে পারলে ভালো ছিলো,
টাইমটা ভালো যাইতো কিছু!

শুভ জন্মদিন, আরভিন!
কিউট পিচ্চিটার মনোঃকামনা পূর্ণ হোক।

জ্যোতিপুর জন্য দোয়া রইল।
দিন ভালো যাক। মন ভালো থাক।

আরাফাত শান্ত's picture


ভালো থাকো তুমিও।
ভালো গান শুনো কবিতা পড়ো মুভি দেখো!
ভালোয় ভালোয় যাক সব কিছু!

সুমি হোসেন's picture


শান্ত ভাই ধন্যবাদ, আর ব্লগের সবাইকে বলছি আমার বাবার জন্য দোয়া করবেন!
আরভিন তার বিয়ে নিয়ে বিরাট চিন্তায় আছে, মাঝে মাঝে স্কুল থেকে এসে বলে-"আমার বিয়ে হবেনা- আমি ক্লাসে অনেক দুষ্টুমি করি!"

আরাফাত শান্ত's picture


অনেক অনেক ভালো থাকুক কিউট বয়। অনেক গুলা বিয়ে করুক Love
আপনিও ভালো থাকেন আপু। এক্সাম ভালো হোক বাচ্চাটার!

আহসান হাবীব's picture


আমার আধা বুড়া বুড়া বন্ধুরা বলে তোর সাধারন কথা বলা হবে না। তুই যাই বলবি কবিতা বা সাহিত্যাকারে বলবি। আমি কথা দিলেও পারিনি। কারন আমার সে যোগ্যতা নেই।
কিন্তু আপনার লেখা দুই কি তিনটা পড়েছি। আপনি ছোট ছোট বিষয় লেখায় এমন ভাবে ফুটিয়ে তোলেন যে তা ইটের পরে ইট বিছিয়ে যেমন একটি ইমারত হয় আপনার সাজানো বর্নমালার পঙক্তি গুলো সারি সারি ইমারতের মত তেমনি সাহিত্য রস ছড়ায়।
আমাদের সুন্দর শাপলা চত্তরের ধ্বংস স্তূপ দেখে আমার মায়ের সহ্য হয়নি, তা ছাড়া তার সন্তানেরা হেড়ে যাচ্ছে ক্রিকেট খেলায় তাই মা সহ্য করতে না পেরে কাঁদছিল। তুমি বূজতে পারনি শান্ত ভাইয়া তাই তোমার ভাল লেগেছিল। কারন তুমি যে সারাদিন না খেয়ে ছিলে। এটা কখনও করো না। বুয়া আসেনি তো কি হয়েছে। তুমি রান্না করতে শেখ। নিজে রাঁধবে। আর মজা করে খাবে। আমরা তো বিদেশে সবাই রান্না করে খাই। যতটুকু বুজেছি। তোমার জীবন এখনও শুরুই হয়নি। জীবনটা সত্যি অনেক সুন্দর।

আরাফাত শান্ত's picture


থ্যাঙ্কস ভাইয়া। দোয়া কইরেন ভাইয়া। আপনারা পড়েন বলেই তো লেখা!
এতো দারুন কমেন্ট পড়ে মুগ্ধ!

নিভৃত স্বপ্নচারী's picture


দিনলিপি তো এমনই হওয়া উচিৎ। কতকিছু যে উঠে আসে!
ভাল থাক শান্ত, অনেক ভাল থাক আর এমন করেই লিখে যাও..

১০

আরাফাত শান্ত's picture


আপনিও ভালো থাকেন ভাইয়া!
রিয়াসার জন্য আদর!

১১

তানবীরা's picture


তোমার দিনলিপি ভবিষ্যতে ইতিহাসের অংশ হবে। নিরপেখখ, মোহহীন। ১৯৭১ এর দিনলিপি এর মতো

১২

আরাফাত শান্ত's picture


আপনার এই কমেন্টটা পড়ছি মেলা আগেই। কি উত্তর দেবো ভেবে পাই নাই। নিজের প্রশংসা শুনলে কেমন জানি শীত শীত লাগে। মনে হয় বেশি বেশী। থ্যাঙ্কস আপু।

মন্তব্য করুন

(আপনার প্রদান কৃত তথ্য কখনোই প্রকাশ করা হবেনা অথবা অন্য কোন মাধ্যমে শেয়ার করা হবেনা।)
ইমোটিকন
:):D:bigsmile:;):p:O:|:(:~:((8):steve:J):glasses::party::love:
  • Web page addresses and e-mail addresses turn into links automatically.
  • Allowed HTML tags: <a> <em> <strong> <cite> <code> <ul> <ol> <li> <dl> <dt> <dd> <img> <b> <u> <i> <br /> <p> <blockquote>
  • Lines and paragraphs break automatically.
  • Textual smileys will be replaced with graphical ones.

পোস্ট সাজাতে বাড়তি সুবিধাদি - ফর্মেটিং অপশন।

CAPTCHA
This question is for testing whether you are a human visitor and to prevent automated spam submissions.

বন্ধুর কথা

আরাফাত শান্ত's picture

নিজের সম্পর্কে

দুই কলমের বিদ্যা লইয়া শরীরে আমার গরম নাই!