ইউজার লগইন

হাজারবার মরলে পরেও আসবো ফিরে ফিরে, আমি আসবো ফিরে এখানে - এ শহরেই!

আজ সকাল বেলা আমি হাটতে বের হই নি। অনেকটা ইচ্ছা করেই হয়তো আজ আমার বের হওয়া হই নি। মামা অফিসের কাজে গেছে হবিগঞ্জ ভোরে। সেই ভোর পাচটাতেই আমিও উঠে বসে আছি। কিন্তু কেনো জানি যাওয়ার মুড পেলাম না আজ। যাওয়ার মুড না পেলেই মনে অজস্র যুক্তি দাঁড়িয়ে যায় যে আমার তো ডায়বেটিক বা উচ্চ রক্তচাপ না যে প্রতিদিন নিয়ম করে হাটতে হবে? তাই আজ শুয়েই থাকলাম। শুয়ে শুয়ে এই কাক ডাকা ভোরে নামায পড়া বাদ দিয়ে লোকজনের স্ট্যাটাস পড়া শুরু। যাই হোক এপাশ ওপাশ করেই কাটাচ্ছি তখন মনে হলো যাই বের হই, বসে থেকে লাভ কি? ফ্রেশ ট্রেস হয়ে বের হবো দেখি চাবি পাচ্ছি না তালা লাগানোর। খুজলাম কিন্তু চাবি আর পাই না। আরেকটু ভালো করে খুজলেই পেতাম। কিন্তু না খুজে আবার শুয়ে পড়লাম। শুয়ে শুয়ে নানান কিছু ভাবলাম। ভাবনার বেশী ভাগ জুড়েই ছিলো মাহমুদুল হকের উপন্যাস আর গল্পের চরিত্রগুলো নিয়ে। আমি অতি সহজেই কোনো কিছুতে ঘোর লাগা মুগ্ধতাতে ডুবে যাই। এইটা খুব খারাপ একটা রীতি। এতো মুগ্ধতা ভালো কিছু না। যেমন মাহমুদুল হক পড়লাম শেষ করলাম মনে হচ্ছে সারাক্ষণ মাথার ভেতর তাই খালি ঘুরছে। আহমদ ছফা থেকে শুরু করে আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, শহীদুল জহির, সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী থেকে তারাশংকর, মানিক, জগদীশ, মিহির সেন গুপ্ত এদের সবার লেখাই আমা্কে কোনো না কোনো সময় ঘোরের ভেতরে নিয়ে গেছে। যখন যেইটা পড়ছি তখন মনে হইছে সেটাই বেস্ট। এই প্রবনতা খুব জঘন্য। আমার বন্ধুরা খুব বিরক্ত হতো আমি যখন যার লেখাই পড়ে মুগ্ধ হয়েছি, মুগ্ধতার অর্বাচীন প্রকাশ বন্ধুদের কাছে করেছি। তাতে তাদের মেজাজ হইছে খারাপ। কারন আমি যাদের লেখা পড়ে মুগ্ধ হই তাদের লেখা বাদে বাকী সব খারিজ করে দেই। যেকোনো হুমায়ূন আহমেদের ভক্ত তাদের লেখককে নিয়ে দু এক ঘা শুনলে তেতে যায় সহজেই। তবে বই এখনো অনেক পড়া বাকী। কিছুই পড়া হলো না। আরো অনেক নতুন নতুন লেখকে মুগ্ধ হতে চাই। তবে মুহিত হাসান দিগন্ত নামের যে বিস্ময় বালকের বই পড়ার হাল হাকিকত জেনে আমার আগ্রহ উবে গেছে। আমার চেয়ে ৮ বছরের ছোটো ছেলে আমার চেয়ে দশ গুন বেশী বই পড়ে শেষ করছে, আমার চেয়ে ১২-১৩ গুন ভালো রিভিউ লিখে ও বই নিয়ে জানে। এতো দিন কার বাল ছিড়লাম? আল্লাহ মালুম। তবে আমিও হয়তো পারতাম এই ফালতু মেস লাইফ এসে সর্বনাশটা করছে। বুয়া আসে না, একা একা থাকা, টাকা পয়সার হতাশা চায়ের দোকানের অতি আগ্রহেই আমার পাব্লিক লাইব্রেরী যাওয়া বন্ধ হয়ে গেছে। আরেক সমস্যা হলো আমি শুয়ে পড়তে পারি না। বই পড়ার জন্য আমার টেবিল চেয়ার জরুরী, শুয়ে শুয়ে পড়লে সিরিয়াসনেস কমে যায় আর খালি মনে হয় একটু মোবাইলে ফেসবুক থেকে ঘুরে আসি। বাসায় একটাই টেবিল যাতে পিসি রাখা। লীনাপু দারুন কথা বলছিলো যে মোবাইলে নেট চালাইলে নিজের পড়া কিংবা ভাবার কোনো কিছু করারই আর সময় থাকে না। তবে আমি চায়ের দোকানে হাটে মাঠে ঘাটে দুইটা মোবাইলে ইন্টারনেটের যথেচ্ছ ইউস করি। বাসায় পড়ার আরেকটা সমস্যা হলো রাতে বাদে পড়া যায় না। দিনে পড়লেই মনে হয় যাই চায়ের দোকানে ঘুরে আসি সবাই আমার অপেক্ষায়। তবে যা বললাম আমার মামার মতে এইসব সবই অযুহাত। আসল কথা হলো আমার হতাশার অস্থিরতা খালি বাড়ছে। তাই নাকি সুস্থির ভাবে আগের মতো পড়তে পারি না। আগে ইন্টারনেটে চার পাচটা পত্রিকা মুখস্থ করতাম, নিউএইজ/ ডেইলীস্টার কিনে পড়তাম সকালেই তা শেষ। এখন কিনি একটা পত্রিকা ডেইলীস্টার তা যেভাবে কিনি সেভাবেই থাকে আর নেটে হেডলাইন দেখা ছাড়া আর কিছুই করা হয় না। কি বাজে একটা অবস্থা! সারাদিন মোবাইলে ফেসবুক আর পিসিতে বসে ইউটিউব, ব্লগ এই আমার এক্টেভিটি। ইউটিউবেও তাও ভালো কিছু শুনি না চেনাজানা গান গুলাই খুজি আর চেনা শিল্পীর অচেনা গান শুনি। সাম্প্রতিক কালে আমার খুব হেমন্তের গান শুনা হচ্ছে। শিল্পী একখান হেমন্ত তার এতো এতো মাস্টারপিচ তার ভেতরে আমার মাথায় ঘুরে শুধু দুরন্ত ঘুর্নি এই লেগেছে পাক / এই দুনিয়া ঘুরে ভন ভন ভন। আর মান্না দেরও অনেক গান শুনি নাই তা শুনতেছি। তবে সতীনাথ শুনতে হবে। এরপরেই ধরবো সতীনাথ, শ্যামল, কনিকার গান শুনা। যায় দিন এ করেই। আর হিন্দী ছবি রিলেটেড নানান খবর শুনি। সেলিব্রেটি গসিপ যে কত আজাইরা জিনিস তা এইসব না শুনলে বুঝা যাবে না, তবে এক ভাইয়ের কাছ থেকে দারুন এক জিনিস পাইছি। এবিসি রিলোডেড কনসার্টের এইচডি ভিডিও এলবাম। তাও দেখা হয় আর ফিরে যাই ২০০৫-৬ এর শান্ততে!

আজ অনেক কাজ করলাম। বিসিএসের দুইটা জরুরী ফরম ফিলাপ করে জমা দিলাম। কাজটা করলাম সাইবার ক্যাফেতে। সাইবার ক্যাফেতে এইসব কাজ করতে কেনো জানি আমার ভালো লাগে! ক্যাফেতে গিয়ে দেখি দুই পাশেই দুই মেয়ে। শয়তানী মন জেগে উঠলো। দুই দিকেই ঘাড় ঘুরিয়ে দেখলাম তারা কি করে? একজন ফেসবুকের দিকে তাকিয়ে আছে আরেক মেয়ে নিজের ছবির কমেন্ট পড়ে। ভালোই। সাইবার ক্যাফেতে অনেক মেয়ে আসে আজকাল। ইন্টারনেট চালানোটা মনে হয় তাদের মাঝে মাঝে এসে ঘুরে যাওয়া। অনেকের হয়তো ভার্সিটি কিংবা অফিসে নেট আছে তাই বাসায় নেট নেয় নাই। পাভেল আসলো। আমার পাশে বসে কাজ কাম দেখলো। ফিসফিস করে বললো শান্ত ভাই চায়ের দোকানে না বসে ক্যাফেতে যদি আপনে সময় দিতেন তাহলে তো বিশাল বড়লোক বাড়ীওয়ালার কোনো মেয়েকে নিয়ে আপনার প্রিয় বাহন রিক্সায় খালি ঘুরতেন। আমি কইলাম মাইর চিনো? যে আমার চেহারা আর যে এটিচউড তাতে শোডাউন করে কোনো মেয়ের মন পাওয়া এখন আমার কাছে স্বপ্নের ব্যাপার। স্বপ্নের কাজ কারবারে শান্ত নাই। জাতির জনকের সোনার বাংলাও হবে না শান্তকেউ উদ্ধার করতে কেউ কোনো দিন আসবে না। পাভেল আমার কথা শুনে বলে কয়ডজন লাগবে আপনার খালি হুকুম দেন আপনার এসিটেন্ট হাজির করবে! আমি বললাম মাফ চাই ভাই। আমার কি ওকাদ তা আমি হাড়ে হাড়ে জানি তা নতুন করে ডিফাইন করার কিছু নাই। কাজ টাজ শেষ করে বারোটার দিকে চায়ের দোকানে গেলাম। দারুন হলো আড্ডা। সাইবার ক্যাফে নিয়ে মজার এক গল্প মনে পড়ে গেলো। চিটাগাংয়ে নেভী হাসপাতাল গেইটে নাহার নামের একটা ক্যাফে আছে। গতবছর যখন গেছিলাম তখন বসছিলাম। গিয়ে দেখি নেটের অবস্থা বাজে। ইয়াহুর মেইলের পেইজটাই নামে না। বসে বসে থাকতে থাকতে মেজাজ হলো খারাপ। দেখি সব ডেস্কেই পোলাপান ঠাসা। নেট চলে না এরা করেটা কি? শয়তান মন ঘাড় ঘুরিয়ে দেখলাম দেখি দুই দিকেই হারড্ডিস্কের এক্স রেটেড মুভি হজম করতেছে পোলাপান। আমিও পিসির ড্রাইভে গেলাম। দেখি ১৫-২০ জিবি খালি এগুলাই। বেচারা পুলাপান কি আর করবে? বিনোদনের তো বড়ই অভাব!

এই পোস্টটা আরেক ভাবে লিখতে শুরু করছিলাম পিসিতে। দেড় ঘন্টার কারেন্ট গেলো। সেভ করা ছিলো কিন্তু পিসি খুলে দেখি সেইভ নাই। মেজাজটা এতো খারাপ হলো। মনের দুঃখে পুলকরে ফোন দিলাম। পুলক দেখি তার চাচার বাসা শেখেরটেকে। রিক্সা নিয়ে আদনানের বাসায় গেলাম। আদনান নয়া জব পাইছে তাই গার্ল ফ্রেন্ডকে সময় দিতে পারে না সপ্তাহে। তাই ছুটির দিনে সময় দিতে গেছে। বাসায় গিয়ে দেখি টিভি কার্ডে কি সমস্যা চলে না তো চলেই না। মেজাজ হলো খারাপ। চায়ের দোকানে গেলাম নান্নুর চা খেলাম। পোলাপানের ভেজর ভেজর শুনলাম। ভালো লাগছিলো না। শান্ত ভাইয়ের গ্যারেজে গিয়ে দেখলাম বাংলাদেশের ব্যাটিং। মনটাই ভেঙ্গে গেলো। জেতা ম্যাচ কিভাবে হারাতে হয় তার কোচিং যদি কোনোদিন বাংলাদেশ করায় তবে নিঃসন্দেহে তারা অনেক টাকা কামাবে। তবে আজকে আমার কপাল ভালো। পুলকের কাছ থেকে বাজী বাবদ ৮০ টাকা উপার্জন করলাম। খেলা শেষ না হতেই দেখি ঝড় শুরু। বাসায় তো যেতে হবে। তীব্র ধুলার মধ্যেই রিক্সা দিয়ে বাসার দিকে আসলাম। এসে দেখি ভিজে একাকার ধুলায় কাহিল। কারেন্ট নাই। গোসল করে বন্ধুদের ফোন টোন দিয়ে এই পোস্ট লিখতে বসলাম। আজ নাকি মা দিবস? মায়ের আবার দিবস লাগে নাকি? আমি আম্মুকে ফোন দেই নাই আজ। কারন ফোন দেই বা না দেই আমার প্রতিটা রক্ত কনিকায় আম্মুর কথা ভাবে সারাদিন। আমি অনেক ফেইল্ড মানুষ, যে তার মাকে এতো ভালোবাসেও মায়ের সামান্য নখের মতো অসাধারন হতে পারে নাই। এই সব ভেবে টেবে মন বিষন্ন!

কালকের দিনটা কাটলো দারুন। কাক ডাকা ভোরে হাটতে বের হইছি। তাজমহল রোডের সেই ভুড়িওয়ালা মামার দোকানে চা খাওয়া। তার ভুড়ি দেখলেই আমার শুধু বরফি মুভির রনবীরের সেই পুরোহিতের ভুড়িতে কান লাগিয়ে থাকার কথা মনে পড়ে। মামাটা চা ভালো বানায় না। তাও খেতে খেতে কেমন জানি মায়া ধরে গেছে। পাশ দিয়ে গেলেই মনে হয় চা টা খেয়েই যাই। হাটলাম অনেক। শুক্রবারের সকালে জিয়া উদ্যানে পাবলিকের বাম্পার ফলন। হাটাই দায়। তাও অনেক মানুষ দেখে ভালো লাগলো। শান্ত ভাইয়ের মামী হাটে। উনি সম্ভবত আমাকে চিনে। কিন্তু আমি না চেনার ভানেই থাকি। না চেনাই ভালো। নিজের মামারেই চেনাই না আর শান্ত ভাইয়ের মামীরে কি চেনাবো? হেটে টেটে তুবায় নাস্তা করতে বসলাম। চিকেন স্যুপ, ডিম ভাজি আর পরোটা দিয়ে রাজসিক অবস্থা। কিন্তু হোটেল হাইজিনের অবস্থা খুব খারাপ। তাও খেতে তো হবে। খেয়ে দেয়ে নিউএইজ কিনে বাসায় গেলাম। শুয়ে থাকলাম কিছু সময়। মামা বাজারে গেলো। বাজার সদাই করে ঘেমে টেমে মামা বাসায় এসে বসে আছে। বুয়ার খবর নাই! বুয়া আসেই না। এদিকে আবার মামার অফিসের দিকে যাবে। শেষে মুরগী অফিসে রেখে মামা বাইরে গেল। আমিও নামাযের জন্য বেরিয়ে দেখি কেউই মসজিদে যাবে না। সবাই চায়ের দোকানে রিল্যাক্স মুডে আড্ডা। ইমানী এক্সামে পাস করলাম। মোহনীয় আড্ডা বাদ দিয়ে মসজিদেই গেলাম। নামায শেষেও আড্ডার রেশ। বাসায় গেলাম জানি বাইরে খেতে হবে। কিন্তু বাসায় গিয়ে দেখি বুয়া আসছিলো আলু ভর্তা ডাল ভাত রেধে গেছে। খেলাম পেট উপচিয়ে। নেটে বসে চ্যাটিং করলাম। বিকেলে বের হলাম। চায়ের দোকান হয়ে ঢাকা আর্ট সেন্টার। সেখানে একটা এক্সিবিশন ওপেনিং হবে। পারভীন আপু আর খেয়াপু বসা। ফালতু একটা অনুষ্ঠান। শিল্পীর আত্মীয় স্বজন আমাদের সামনে বসা তার পিছনেই বলে বসলাম ফালতু! ভাগ্যিস প্রিয় শব্দ "বাল" বলি নাই। তিনজনে গেলাম তাদের ক্যাফে অজোতে। গিয়ে বসলাম এমন এক জায়গায় গরমে ঘামছি। পড়ে দেখলাম আমাদের উপরে কোনো ফ্যান নাই। অর্ডার দেয়া হলো এক জিনিস মনে করে আর অনেক সময় নিয়ে আসলো তা যা তাকে বলা যায় আলুর তরকারী। এর চেয়ে আম্মুর আলু ভাজি খাওয়া অনেক ভালো। গ্রিল্ড পটেটোর নাকি আলুর পিস। খেলাম না ওতো। তাও মমতাময়ী পারভীন আপু জোর করেই তুলে খাওয়া হলো। আমার জন্য চা আর উনাদের জন্য লেমনেড আর আইস টি আসলো। এক জনের অর্ডার আরেকজন খাচ্ছে তাই বুঝতে সময় লাগলো কতো। হাসতে হাসতে খুন। আমার চায়ের সাথে দুধ ছিলো এক্সট্রা। সিলন টি ব্যাগে চা ফালতু। খেয়াদি আমাদেরকে হাসাতে নিজেই খাওয়া শুরু করলো দুধ। আমাদের হাসিতে পুরা ক্যাফে তাকিয়ে আছে। ভাবতেছে এই খেত পরিষদ কোথা থেকে আসলো? কথায় কথায় গল্পে এতো মজা পাইছি তা বলার মতো না। মনে হচ্ছিলো আরো বসি, কিন্তু গরম অনেক। পাটের নানান জিনিসের এক্সিবিশন চলছিলো। গিয়ে মুগ্ধ হইছি। চমকপ্রদ সব জিনিস। বাসায় এসে মনে হইছে অর্ডার দেয়া উচিত ছিলো। ব্লগের মানুষের সাথে তো কম মেশা হয় নাই কিন্তু এতো দারুন আড্ডা খুব কমই দিছি। রিক্সায় যেতে যেতেও হাসছি। আমাকে রিক্সাওয়ালা জিগায় মামা হাসেন কেন? আমি বলি মামা হেফাজতী মতিঝিলি ২৫০০০ ভুতে ধরছে তাই হাসতেছি প্রান খুলে।

পোস্টটি ১৫ জন ব্লগার পছন্দ করেছেন

বিষণ্ণ বাউন্ডুলে's picture


বাহ!দারুন দিন গেল আপনার!

হেমন্ত মান্না সতীনাথ সাগর আর কিশোর,
একটা লাইফ কাটিয়ে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট!

মীর ভাইরে কতদিন দেখি না, ভাল্লাগে না।

আরাফাত শান্ত's picture


মিস করি খুব উনারে।
তোমারও দিন দারুন যাক!

উচ্ছল's picture


মীর ভাইকে দেখি না মেলা দিন। লেখা জোকা নাই। চুপে চুপে হয়তো পড়েন। কিন্ত্য তার লেখা দারুন মিস করি!

আরাফাত শান্ত's picture


Sad

নিভৃত স্বপ্নচারী's picture


বই পড়া হয়না অনেকদিন, বই নিয়ে বসলেই আমার মেয়ে এসে হাজির!
মীর ভাইকে মিস করছি অনেকদিন..

আরাফাত শান্ত's picture


এতো কিউট মেয়ে থাকলে কার আর বইয়ের দিকে মন টানে!

শওকত মাসুম's picture


মীর কই? আমারো প্রশ্ন

আরাফাত শান্ত's picture


পুরা জাতির প্রশ্ন!

রুমন's picture


মীর কোথায়? অনেকদিন কোন লেখা পাই না। কেউ জানেন তার খবর?

১০

আরাফাত শান্ত's picture


জানি না কোনো খবর!

১১

তানবীরা's picture


শেষে মুরগী অফিসে রেখে মামা বাইরে গেল

১২

আরাফাত শান্ত's picture


আমাদের বাসায় ফ্রিজ নাই। তাই অফিসের ফ্রীজে সব বাজার রাখা হয়!

মন্তব্য করুন

(আপনার প্রদান কৃত তথ্য কখনোই প্রকাশ করা হবেনা অথবা অন্য কোন মাধ্যমে শেয়ার করা হবেনা।)
ইমোটিকন
:):D:bigsmile:;):p:O:|:(:~:((8):steve:J):glasses::party::love:
  • Web page addresses and e-mail addresses turn into links automatically.
  • Allowed HTML tags: <a> <em> <strong> <cite> <code> <ul> <ol> <li> <dl> <dt> <dd> <img> <b> <u> <i> <br /> <p> <blockquote>
  • Lines and paragraphs break automatically.
  • Textual smileys will be replaced with graphical ones.

পোস্ট সাজাতে বাড়তি সুবিধাদি - ফর্মেটিং অপশন।

CAPTCHA
This question is for testing whether you are a human visitor and to prevent automated spam submissions.

বন্ধুর কথা

আরাফাত শান্ত's picture

নিজের সম্পর্কে

দুই কলমের বিদ্যা লইয়া শরীরে আমার গরম নাই!