বন্ধুত্বের আকাশের নক্ষত্ররা
প্রতিবছর বন্ধু দিবসে আর কোন মানুষকে এতটা মিস করি কি না জানি না, যতটুকু করি আমার হারিয়ে যাওয়া বন্ধু সেলিম কে, সেলিম আমার বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের কলেজ কর্মসুচির প্রথম সমবয়সী ছেলে বন্ধু। বছর কয়েক আগে সবাই এসে বলল, সেলিম চলে গেছে না ফেরার দেশে।যা এখনও আমি বিশ্বাস করি না, প্রায়ই ভাবি, ও হয়তো আবার ফিরে আসবে, এসে বলবে, “রত্না আমরা সবাই এক সাথে উঠবো, আমাদের অনেক বড় হতে হবে”। খুব চিৎকার করে বলতে ইচ্ছা করে, “ সেলিম, শুনতে পাচ্ছিস, আমরা অনেক বড় হয়ে গেছি, একবার ফিরে আয়, দেখে যা আমাদের”। যারা এখনও আছে তাদের সবার নাম নিয়ে তো আর শেষ করা যাবে না আর তাই ধন্যবাদ ও জানাবো না, কারন আমি জানি আমি না বললেও তারা আমার পাশে থাকবে।কারন তারা প্রত্যেকেই জানে আমি তাদেরকে অনেক ভালোবাসি।নাম না হয় নাই বললাম ।তবুও কয়েকজনের কাছে ক্ষমা চাইতে চাই, প্রথমেই বিপ্লব তোর কাছে, সারা জীবন তোকে অনেক জ্বালিয়েছি, গত এক বছর তো শুধুই মিথ্যা ভুল বুঝেছি, ক্ষমা করে দিস আমাকে। তারপর মিনা, তোর কাঁধে মাথা রেখে কান্নার যায়গাটা কখনো আমার কাছ থেকে নিয়ে যাবি না, প্রমিজ কর। তানি গত একবছর তুমি পাশে ছিলে, হতে পারো তুমি অফিস কলিগ, ভুল বোঝাবুঝিকে মনে না রেখে এস আমরা, আবার বন্ধু হই, তোমার জন্য শুভ বন্ধু দিবস।
( এই লেখাগুলি নতুন না, একটু পুরোনো )
আহা !!
দিন গুলি মোর সোনার খাঁচায়-রইলোনা।
সেটাই..
লেখাটি প্রথম কোথায় পোস্ট করা হয়েছিল, জানানো যায়?
পুরোনো লেখা রিপোস্টের ব্যাপারে এবির নীতিমালা পড়ে দেখার অনুরোধ রইলোঃ
http://www.amrabondhu.com/nitimala
লেখাটি প্রথম বাংলা নিউজের স্বপ্নযাত্রা অংশে গত অগাষ্ট এর বন্ধুত্ব দিবসের বিশেষ লেখা হিসেবে, অনেকের অনুভতির সাথে প্রকাশ হয়েছিল... যদি নীতিমালা লংঘন হয়ে থাকে তাহলে আমি দু:খিত..
একটু বড় লেখা পড়তে আরাম লাগে। মনে হয় পুরো একটা লেখা পড়লাম। এতো ছোট লেখায় মন ভরে না। আংশিক পড়েছি এধরনের অনুভূতি হয়
দারুন হইছে!
বন্ধু দিবসের লেখা বন্ধু দিবসে পেলেই ভাল লাগতো।
মন্তব্য করুন