পদাধিকার বলে
পদাধিকার বলে আয়েশ হয় বেশ
গদির পেছনে তোয়ালে ঝুলে
গালে তলপেটে পশ্চাদ্দেশে
পুরুষ্টু চর্বি ছলছল করে।
পদাধিকারীর উত্থিত পূজাবেদীতে
ধুপ ঘি সুগন্ধী মাখে কুমারী পৌত্তলিক।
পদাধিকার বলে মিসেস পদাধিকারীর
দশাসই হাতে বাইশ ক্যারেট অহঙ উঁকি দেয়।
পদাধিকারীর নাতিশীতোষ্ণ কক্ষে শহরের
ভাঁড় সম্প্রদায় গোলটেবিল স্তুতিসভা করে।
পদাধিকার বলে উন্মুক্ত মঞ্চে
বিশিষ্ট আলোচক বনে যায় কেউ কেউ।
কেউ কেউ হয়ে যান শহরের
সকল নাগরিক সভার সভাপতি...
এবং পদাধিকার বলে কেউ কেউ কবিও হয়ে যান
অমর হতে চান মুদ্রিত শিলালিপিতে!
মাইজদী
২১ মার্চ, ২০১০
রাত ৮.৪০
ওরে !! মারাত্মক হইছে ।
লেখা ছাইড়া দিছি। তারপরও খোঁচায়!
এই পদধিকারেরর পদদুটো উপড়ে দেয়া যায় না?
যায় না মনে হয়!
খাইছে। মারাত্বক হইছে, আসলেই।
থ্যাঙ্কু
মারাত্মক কবিতা লিখছেন দেখি।
থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু
তোমার আমার সবার আছে পদের বাহাদুরি
পদের উপর চাপ বেড়ে যায় বাড়লে পেটের ভূঁড়ি
অসাবধানে পথ চলে কেউ পদে হোঁচট খেলে
ব্যথায় কাতর হয় কি কভু অন্য বাড়ির ছেলে?
আমার পদে জোর কমেছে, চলার শক্তি নাই
গাধার পদে বল বেড়েছে, লাফাচ্ছে সে তাই
পদের কাব্য পড়ে আমার পদের হচ্ছে লোভ
পদ হারিয়ে কালুর ব্যাটা ঝাড়ছে মনের ক্ষোভ
আমরা যদিও পদের মালিক, কিন্তু জেনো ভাই
ন্যাংড়া-খুঁড়োর ভাঙ্গা পদের এক কড়ি দাম নাই
মারাত্মক লিখছেন ফারিহান ভাই। তাৎক্ষণিক নাকি ?
একটা খুশির খবর আছে, জানতে পেলাম সবে
আমার নাকি পদের ওজন একটু ভারী হবে;)
দেখুন : ছড়ার খেলা
ম্রাত্বক কবিতা! পদাধিকারে মনে হয় দীর্ঘ-ইকার হইবনা।
থ্যাঙ্কু বস। আপনি ঠিকই বলছেন। এডিট করতেছি।
ওরে মুকুল!দারুণ কবতে।++++++++++++++++++++++++++
থ্যাঙ্কু দোস্ত।
মুকুল, আছ কেমন? দেখা পেলে বালিকার?
কোন বালিকার কথা কও ?
আমার কপালে কি এসব আছে?
ধূর কি যে কও! ঢাকায় এসে একটা মিলাদ দেও ষ্টার কাবাব এ । আমরা দোযা কইরা দিমু। কপাল খুইলা যাইব, বালা মুছিবত দূর হইব।
তারচেয়ে ভালো তোম্রা হগ্গলে আইসা নোয়াখালী জেয়াফত খাইয়া যাও।
পদাধীকার বলে কোন বালিকার হৈতার্লানা?
আমার তো পদই নাই। পদ থাকলে নিশ্চয়ই কারো না কারো হৈতাম!
পদ নাই যার
পোড়া কপাল তার
পদাধিকার বলে
কেউ কেউ লেখা ছেড়ে দিছি বলে ইশতেহার দেয়
কেউ কেউ ব্লগানো কমিয়ে দেয়..............
কী বলেন মুকুল ভাই???
নারে ভাই। আমার কোন পদ নাই। আমি ব্লগে আসিনা, কারণ আগের মত মজা পাই না, সময়ও পাই না। তাছাড়া লেখাও আসে না। গত এক বছরে সর্বসাকুল্যে ৩টা কবিতা লিখছি। এখন কবিতাও লিখতে ইচ্ছে করে না।
এই কবিতাটার পিছনে ছোট্ট একটা ঘটনা আছে। তাই লেখা।
আপনাকে কে আবার হতাশায় নিমজ্জিত করলো...ঘটনা কি খুলে বলুন? নাকি সামনে বিয়ে সাদী?
আরে না! বিয়ের কোন লক্ষণ দেখতেছি না।

কেউ আমারে বিয়া করতে রাজি হয় না।
গত বছর আপ্নের বৈয়ের এট্টা পিডিএফ কপি চাইছিলাম
চেষ্টা করতেছি। সহজভাবে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড থেকে পিডিএফ করে ফেলা যায়। কিন্তু আমি চাইছিলাম সূচীপত্র করে হাইপারলিঙ্ক যুক্ত করা। সেটা কিভাবে করবো, বুঝতেছি না।
অনেক দিন পর একটা কবিতা পইড়া মনে হইলো কবিতা টা বুঝলাম
আমিতো সব সময়ই সহজ সরল ভাষায় লিখি।
বুঝছি

লেখা বুঝলেও ঘটনা জানেন না।
পদাধিকারীর নাম বইলা প্রমাণ দিমু নাকি?
এইটা কিন্তু বাস্তব ঘটনার উপ্রে লেখা। ঘটনা স্থানীয়।
সেইটা বুইঝাই তো বলছি নামধাম বলতে পারুম
স্থানীয় বলতে আমি বুঝাইছি, কোন ব্লগীয় ঘটনা না। (অবশ্য কোন ব্লগীয় ঘটনার সাথে কেউ মিল খুঁজে পাইলেও পাইতে পারে!) । এই ধরনের ঘটনা মাইজদীতেই ঘটছে। এমনকি ঘটনার নায়কের সাথে গতকালই আমার সরাসরি তর্কও হইছে। শেষে সে আমারে "ইহুদী" বইলা ঘোষণা দিছে।
হ। পদাধিকার বলে দেখি আরো অনেক কিছুই ঘটতাছে আজকাল। কোথায় জানি দেখলাম পদাধিকার বলে ক্যাচালের অধিকার পাওনের দাবীও করলো কে...
দুনিয়া জুড়া বিয়াপক গিয়ান্জাম!
একদম ফাটাফাটি একটা কবিতা হৈছে....
থ্যাঙ্কু।
আগেই কইছিলাম মুকুল পুলাডা কামেল
কামলা বলেন নাই, তাতেই খুশি!
কঠিন হইছে মুকুল ভাই..আমিও চইল্লা আসলাম এইখানে........হে হে হে!!!
রাতিফকে দেখে ভাল্লাগছে। লিখতে থাকো ধুমায়া।
মন্তব্য করুন