আত্মমগ্ন কথামালা ১৯
*
শুধু শেষটা ঠিক শেষের মত ছিলো না...
**
দিনগুলো উড়ে উড়ে চলে যাচ্ছে, পাখির কিংবা জেট প্লেনের ডানায় চেপে। বিভিন্ন ঘটনায় ভরা একের পর এক দিন। গাঢ় কুয়াশায় লাইটপোস্টগুলোকে গাছের মত লাগে, আর গাছ গুলোকে মনে হয় ভিনগ্রহের প্রাণী। কুয়াশা জমেই থাকছে মন মগজ চোখ এবং শহর জুড়ে।
***
অনেকের সাথে অনেক দিন কথা হয় না। দু'টো সবুজ সুতো গাঁটছড়া বেঁধে নিয়েছে আজকাল। একসময় হয়তো সবুজের স্থান ধীরে ধীরে দখল করবে খয়েরী রঙ; সুতো-পাতা-মনের। তবুও...
****
চেষ্টা করলেও অনেক কিছুই সরিয়ে রাখা যায় না। ঘুরে-ফিরে-ফিরে-ঘুরে আসে... কত কিছুই করছি আবার কিছুই করছি না, বেশ মজারই জিনিসটা। অনেক কিছু জমে উঠছে, আবার জমতে জমতে অনেক কিছুই গলে গলে যাচ্ছে।
*****
প্রথম...
******
বিষণ্ণ কুয়াশা জেগেছে খয়েরী পাতায়, মাঝবয়েসী গাছে
স্বর্ণলতার আলিঙ্গণে।
দূরে উড়ে যাও বর্ষামেঘ
বিষণ্ণ কুয়াশার ঝাঁকে হারিয়ে যাবে তোমার জলভরা চোখ।
অনন্য!
ধইন্যা পাতা... কই ডুব মারসিলেন?
বিষণ্ণ কুয়াশা জেগেছে খয়েরী পাতায়, মাঝবয়েসী গাছে
স্বর্ণলতার আলিঙ্গণে।
দূরে উড়ে যাও বর্ষামেঘ
বিষণ্ণ কুয়াশার ঝাঁকে হারিয়ে যাবে তোমার জলভরা চোখ।
দিলেই ডজন খানেক লাইক পায়া যামু ফেসবুকে। লোকজন মনে করবো আমার লেখা। কিন্তু দিমু না!
ঐ বালক, তুমি চোরের উপ্রে রাগ কইরা মাটিত ভাত খাওয়া ধরসো কেন? তাত্তাড়ি ফেসবুক একটিভ করো...
এত চমৎকার কাব্যিক দিনলিপি আমি আমার লাইফে আর পড়ি নাই।
শেষ টা অসহ্য সুন্দর। প্রিয়তে রাখার মত পোস্ট।
খাইসে!!! আমি পুরাই ফ্ল্যাটারড...
কেটে যাক সব বিষণ্ণ কুয়াসারা
আরে কুয়াশা কাইটা গেলে কেম্নে কি?
উমম
কি হইসে?
দুর্দান্ত!
কতদিন পর আপনারে দেখলাম, বলতে পারবেন?
পড়লাম এবং যথারীতি কিছু বুঝলাম না, এতো দু:খ কিসের
দিনলিপি
আর দুঃখ? এইটা না থাকলে সুখ বুঝবেন কেমনে?
মন্তব্য করুন