রুতি, তোমার জন্য
রতনবাইয়ের জন্য মন পুড়ছে। আহা মেয়েটি, ষোল বছরের মোমের আলোয় হেসে ওঠা মেয়েটি মাত্র উনত্রিশ বছরেই নিভে গেল। নিভে যাওয়ার আগে হাত ইশারা করে বলার চেষ্টা করছিল--কুকুর দুটোকে খেতে দাও। কে খেতে দেবে?
হয়ত এই ইশারাটাই ভুল। কেউতো ছিল না পাশে। শুধু কুকুর দুটো। শুকনো আর হতবাক।
আজ সারাদিন রতনবাই ওরফে রুতিকে পড়েছি। এই মেয়েটির মৃত্যুই একজনের জীবনে একবারমাত্র কান্না এনেছিল।
লোকটি মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ।
আরে বস... আপ্নে?
স্বাগতম
ক্যামন আছেন?
স্বাগতম!
আপনার বইটা ভাল্লাগছে। দেশে থাকলে অটোগ্রাফটা নিতে পারতাম।
Welcome..........here
অনেক ধন্যবাদ। ঘুম আসছে।
দাদা , স্বগতম আপনাকে ।
স্বাগতম কুলদা দা'...
রতনবাইএর গল্পটা বুঝলাম না, একটু বুঝায় দ্যান না
মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর দ্বিতীয় স্ত্রী রতন বাই। বইটিতে পড়েছি--অনাদরে অবহেলায় মেয়েটি মারা গেলেন। দেখি, ঘটনাটি বলা যায় কিনা বিস্তারিতভাবে।
স্বাগতম; ঘটনা বিস্তারিত জানার অপেক্ষায় থাকলাম
স্বাগতম কুলদা দা। আপনার লেখা খুব ভালো লাগে।
আপনাকে এখানে দেখে ভালো লাগছে। স্বাগতম দাদা।
ঘটনা বিস্তারিত জানার অপেক্ষায় থাকলাম
মন্তব্য করুন