তিনটি কবিতা
অন্তর-ভেদী
কে ভাঙে আর কে ভাঙায়
আট কুঠুরি জলে ডাঙায় -
ফোঁটায় ফোঁটায়
রক্ত কেবল কলুষ ছড়ায় ;
কে ভাঙে আর
সাধ্য যে কার -
খোলস পোড়ায় !
আট কুঠুরি জলে ডাঙায় ....
ঘুমিয়ে যায় ?
শামুকজলে এক ডুবে তুলে আনা সুখ
দেখেছো ! আলতো আলোয় ভেজা সূর্যমুখ
খাঁজ কাটা চাঁদ বেয়ে ঢেউয়ের পুরাণ ;
তোমার দেউড়ি জুড়ে আমার অঘ্রাণ
ঘুমিয়ে যায় ।
ঘুমিয়ে যায় ?
"দ"
নাও ।
এ যাবৎকালের শব্দগুলো
উড়িয়ে দিলাম ধুলোর মতো -
মুঠোয় তুলে সামলে দেখো
লেপ্টে আছে বিষের ক্ষত !
ধরো ।
মেলে দিলাম সমগ্র "আমি" ;
মুখস্থ আটকে না যায় যেন -
অষ্টপ্রহর নদীর জলে এপাড়
ওপাড় ; জাল ফেলেছি কেন ?





ইতনা লম্বা কিউ ?
ভালো লাগলো; ঘুমিয়ে যায় টা বেশি ভালো লাগলো
১ নাম্বারটায় স্টাইল টা নতুন ছিলো কিন্তু আমি দাড় করাইতে পারলাম না
সত্যকথা হল স্টাইল-টাইল একটু কম বুঝি এপু ; আমি কবিতা পড়ার সময়ে এর পেছনে গল্প খুঁজি যখন গল্প পাই তখন সেটা মনে হয় বুঝলাম এবং ভালো লাগে বা লাগে না যখন গল্প পাই না মাথার ওপর দিয়ে যায়
নাহ দিদি সেইজন্য না আমি তো এরকম লিখি না । তাই --- এইটা হঠাৎ এইটুক লিখলাম আর পরে আগাইতে পারলাম না
আরে বাহ্! পইড়া আরাম লাগলো (কপিরাইট ভাস্করদা)
ভাস্করদার কাছে ছন্দ-মাত্রা ইত্যাদির একটা টিউট চাইতে পারো।
"দ" এর মাজেজা কী?
একটা মিথ আছে । শোনেন নাই আপু ?
দ নিয়ে মিথ? জানি না তো, বলো
আমিও জানতে চাই: তবে দ দিয়া আমারে পাখি আঁকা শিখাইছিলো মনে আছে; দ গেল শ্বশুড় বাড়ি, বসতে দিল ২২ খান পিঁড়ি খাইতে দিল রসগোল্লা, দিলাম এক্ষান টান হইয়াগেল প্যাচার ছাও
দ দিয়ে মানে ঈশ্বর ২ দলকে ডাকছেন উপদেশ দেয়ার জন্য প্রথমে দেবতা , দেন মানুষ , দেন দানব । ৩ দলকেই বলছেন "দ"
৩ দল ৩ টা মানে বুঝছে - দান করো ,দয়া করো , দমন করো । মানুষ দান , দেবতা দয়া , দানব দমন ।
আমিও বললাম "দ"
দ মানে বুঝে নিও দারুণ
আর আপু , ছন্দের একগাদা বই কিনে ফেলে রাখছি । এ জিনিস আমারে দিয়া হবে না
আরে এইটা ভুলে গেসিলাম কেমনে; এইটা তো এস এস সি এর হিন্দুধর্ম বই এ ছিল ;
হু ছিলো তো
সচলের রণদীপম বসুর বই কেনা লাগে না, স্টলে দাঁড়ায়াই নাকি পইড়া ফেলা যায়। আপনার কবিতা দুইখানও তো বাইরে দাঁড়ায়াই পড়লাম
ভাইরে প্রথম কমেন্টে আমিও তো তাই কৈলাম , তু ইতনা লম্বা কিউ ?
কেমন হইতেছে এক্সাম ?
একটা পরীক্ষা দিলাম। হলে মনে হইলো দারুণ! বাসায় আসতে আসতে বুঝলাম, যেই কপাল হেই মাথা, ঘুইরা ফিরা কপাল হাতা!
যেই কপাল হেই মাথা, ঘুইরা ফিরা কপাল হাতা!
দারুন লাইন তো । নোটেড !
হ এগুলার আরো ভার্সন আছে; আমি যাই বঙ্গে আমার কপাল যায় সঙ্গে/ অভাগা যেদিকে চায় সাগর শুকাইয়া যায়/কপালের নাম গোপাল
কপালে নাই ঘি খটখটাইয়া হইব কি
ভাইয়েও মাঝি হইছে, গাঙ্গেও চড়া পড়ছে
আমি আর লাইনমতো কিছু পাইতেছি না কওনের
মাঝি প্রসঙ্গে একটা আছে- হোয়েন ঘাট ইজ অ্যাওয়ে, মাঝি বিকামস ব্রাদার ইন ল (ঘাট পেরোলেই মাঝি শালা)। মানে পরীক্ষা শেষ হইলেও ভাঙ্গা আবার আগের মতো
শালার কথায় মনে পড়লে একবার একজন কইছিলো আপু দুলাভাই সবার সামনে আমাকে শালা বলে গালি দিয়েছে;
আরেকটা "রাজায় কইছে শালার ভাই আনন্দের আর সীমা নাই"
আর আপনি যেটার কথা বললেন ঐটার সিনোনিম গুলা হইলো "কাজের বেলায় কাজী; কাজ ফুরোলে পাজি"
হ আরেকটা আছে বামুন গেলো ঘর তো লাঙ্গল তুলে ধর
কবিতা পোস্টের এই হালত দেখে এপু মনে হয় মূর্ছা গেছে
হ আমি ফাউলটক করছি আর আপনেরা রিসার্চ ফলাইছেন
মাসুম ভাই জানে আমি কত্ত ভাল

হ তুমি নিজের পোস্টে কুটাটা পড়তে দাও না, খালি কাক্না মাসুম্ভাই আর আমার পোস্টে যায়া ফাউল্টক গেজানি
আমি হইলাম গিয়া এবির অফিসিয়াল কবি
এবির ঘোষণা কৈরা আমারে কবি কওয়া উচিত একমাত্র আমি ই নিয়মিত বিরতিতে কেবল এবিতে কবিতা পোস্ট করে থাকি । সো আমার এই পদ টা প্রাপ্য
হ; সভাকবি
রাজকবি নামে কোন পদ ছিল?
না থাকলে বানায় নিমু; রাজকবি এপু (এবি ব্লগ)
খিকজ
আছি আপু গান শুনি
হ এইটা ভুলে গেসিলাম; তবে প্রথমটা "যেই কপাল সেই মাথা"...... এইটা আমি আগে শুনিনাই আজ প্রথম শুনলাম
মায়ের মুখে শোনা
হুমমম ....
এইটাও চিপা যাইতেছে
পড়ে আরাম বোধ হলো।
পড়ার জন্য থ্যাংকস আপু
এইখানে আমার কমেন্ট কই গেল .।?
খায়া ফালাইসেন ?
কমেন্ট করছিলেন নাকি মিয়া ? আসে নাই ক্যান ?
দ নিয়া জানতাম না। জাইনা ভাল লাগছে।
কবিতাও যতদূর বুঝছি ভাল লাগছে।
আরে মাসুম ভাই আপনি আসছেন আমি তাতেই খুশি আমি তো ভাবছি আপনি সকালে পোস্টের অবস্থা দেখে এবিই ছাইড়া দিছেন । সামুতে পুরান পোস্ট সাপ্লাই করতেছেন দেখে
---
থ্যাংকু থ্যাংকু
"" তোমার দেউড়ি জুড়ে আমার অঘ্রাণ "" অসহ্য একটা লাইন ..... দারুন লাগলো.................
ঘুমিয়ে যায় এ কেটে দেখলাম কেমন লাগে । আমার মনে হোলো যা বলার শেষ , আর বাড়ানোর কিছু নাই ।
আপনাকে ধন্যবাদ রুবেল ভাই । অনেক আগে থেকেই বিভিন্ন জায়গায় আপনার লেখা পড়ি , যদিও ব্লগিয় ইনট্যারেকশন হ্য় নাই । আরো কিছু কবিতা টাইপ হিজিবিজি ছিলো আগে , কখোনো সময় পেলে দেখার আমন্ত্রণ থাকলো
ভালো থাকবেন ।
আমি আপনার সব গুলো লেখাই পড়েছি.... যদিও আমার মন্তব্য করা হয়নি.. হয়তো করতে পারি নি। তবে একটা কথা বলি আপনার লেখা গুলো সত্যি আমার ভালো লেগেছে.........
আগামীতে আপনার বই আশা করছি আমি......
যাপিত জীবন থেকে ডাইরীতে টুকে রাখার মত কিছু কিছু লেখা হয়তো লিখছি যেগুলো আসলে কোন লেখার আদলে আনা যায় না। আপনি সে গুলো পড়েছেন জেনে আনন্দিত হলাম............
এই তো মাত্র লেখা শুরু করলাম , দেখি আদৌ এই লাইনে কিছু হবার কিনা ---- বই তো পরের কথা ---------------
আপনার লেখা প্রিন্টেড ও কিছু পড়েছি ।
অনেক ধন্যবাদ রুবেল ভাই । ভালো থাকবেন ।
কবিপা, কেমন আছ?নেট এত স্লো যে একটা কমেন্ট করে ঘুমাইয়া উইঠা আরেকটা কমেন্ট করি। তোমার কবতে পইড়া কমন্টে করনের জায়গায় আইতে আইতে রাইত পোহাইয়া যাইতাছে। কবিতা ৩ বার পইড়া যা বুঝছি। পড়া ধইরো না আবার।
আমি চাই , আমারে এই ব্লগের সভাকবি ঘোষণা করা হৌক । কারণ একা আমি ই এইখানে নিয়মিত কবিতা পেষ করি
আপু একটু ব্যবস্থা করে দেন না -- নুশেরাপু আর কাকন্দি রাজি হৈতেছে না
এই পোস্ট পইড়া মনে হইলো ভালো কবিগো অন্যের কবিতা পড়নের কোন প্রয়োজনীয়তা আসলে নাই...কাইলকা আমার কবিতা লেখা নিয়া এপুর অজ্ঞতা দেইখা মন খারাপ হইছিলো, সেইটা ভুইলা গেলাম।
দাদা কবিতাগুলো অনেক আগে দেয়া তো - আমি তো সেই হিসেবে এককেরে নয়া ব্লগার
--- কালকে খুজে বের করেছি মাত্র ।
আর সামুতে আমরা গ্রুপে আড্ডা দিয়া টাইম ই পাইতাম না অন্য দিকে তাকানোর - পুরাই গ্যাজানি পার্টি
অন্তরভেদীতে বেশি অন্তরভেদ হলো
আহা স্বপ্ন, স্বপ্ন সব কিছু যেন লাগছে!
)
এ আমি কারে দেখছি গো? ওও দিদিমণি আছেন কেমন?
সত্যি মনটা ভরে গেছে আপনার কবিতা পড়ে আর সেই সাথে আপনাকে দেখে!! তনুজাও কী আছেন এখানে? তবে তো সোনায় সোহাগা হে! সব গুণী নারীকূলের সমাবেশ দেখি এবি! ..দ' নিয়ে মিথটা খুব ভালু পাইলাম । এরকম কিছু কিছু মিথ্ ছাইড়েন গো কবিতার ফাঁকেফাঁকে ..কেমন? অপেক্ষায় থাকলাম আপনার কবিতার । ভালো থাকবেন । শুভেচ্ছা নিরন্তর!
চলছে দাদা । ভালোই ।
তনুজাদির অ্যাকাউন্ট আছে একটা - আসে কিনা ঠিক জানি না ।
আপনিও ভালো থাকবেন অনেক
দ।
দারুণ।
অসংখ্য ধন্যবাদ
মন্তব্য করুন