সনাতন মন্দিরের কাব্য
নারীদেহ, সে তো প্রাচীন মন্দির
কত পুরোহিতের পুজা চলে মৌসুমে মৌসুমে
কত দেবীপক্ষের উন্মোচন শিবধুনোর গন্ধ শুকে
খেলা শেষে কত দেবী ভেসে গেল গঙ্গা জলে
আমার আঙ্গুল চলে মৃগনাভির চারিধারে।
ভালবাসা দেহকান্ড,
ভালোবাসি মাংসপিন্ড।
ভালবাসার স্তনে স্তনে শৃঙ্গার অনুভুতি
ঠোঁটে ঠোঁটে গ্রীবায় গ্রীবায় মৃদুমন্দ আবেশ
ত্বকে ত্বকে বক্ষদেশে মাদকের ছড়াছড়ি
কামুক অঙ্গুলি করে বহিঃপ্রকাশ কামের দেহে
ভালবাসা জিভের লালায় জিলেটিনের খনিতে।
ভালবাসা বক্ষে নিতম্বে
ভালবাসা জঙ্ঘাসন্ধিতে।
জলন্ত অগ্নিতে ঘৃত দিয়ে কামদেবের পূজা
লাল লাল শিমুল ফুলে চন্দনে প্রিয়তর আসনে
বাহ্যজ্ঞানশুন্য পূজারিগণ মগ্ন স্বীয় যোগামৃতে
ঘন ঘন ঢালে সবিল্বপত্র ঘৃত ক্ষুধার্ত যজ্ঞকুণ্ডে
উচ্চকার শিৎকারী প্রণবে সুরহা কামনার বীজ ঢেলে দিয়ে।
ভালবাসা নেতিয়ে পড়ে
রহস্য ফুরিয়ে গেলে।
চালু পুরোহিত কখনো বুড়ো হয় না। শিকার শেষে
বেড়িয়ে পড়ে, খোঁজে নিত্যনতুন সেবাদাসী
তারাই একদিন ভাসানের দিনে মন্ত্রযোগে হয় দেবী।
কখনো দেবী নিজেই অগ্নিতে ঝাপ দেয় কখনো ধরা পড়ে জালে।
দেবী, যে দেখিয়েছে সোনার হরিণ সে রাবণ ভিখারী বেশে।
শুভ হোক।
ভাল লাগেনাই। খুবই অপছন্দ হইছে।
দুঃখিত, কিন্তু এরকম লেখা প্রথম পাতায় দেখে ভাল লাগলো না।
আপনার জন্য ১৮প্লাস ট্যাগ দেয়া আছে।
রগরগে
আপনার ১৮প্লাস ট্যাগ দেয়া আছে।
সরি, আপনার জন্য ১৮প্লাস ট্যাগ দেয়া আছে।
ট্যাগ দিয়ে ধন্য করার জন্যে ধন্যবাদ জানবেন। আসলে রোজ এতো বাজে নিউজে পত্রিকা ভরা থাকে যে, এ ধরনের রগরগে কিছু আর ব্লগে পড়তে ইচ্ছে করে না। কবির হয়তো দোষ না কিন্তু পরিস্থিতি এমন যে আর কবিতার রস আস্বাদন করার মতো মানসিকতা থাকে না
কুরুচিপূর্ণ কবিতা। ছবিটাও।
আপু ১৮ প্লাস ট্যাগের মাল আর কত সুরুচিপূর্ণ হবে আশা করেছিলেন?
মন্তব্য করুন