মেসবাহ য়াযাদ'এর ব্লগ
পর সমাচার এইযে...
পর সমাচার এইযে, এগেইন, আবার, পুনরায়, বারংবার, ফের, বগুতবার চেষ্টা তদবীর করিয়া কিছুই লেখিতে পরতেছিনা। ব্যায়াপক ঝামেলার মইধ্যে আছি। লেকতে চাই, লেকতে পারিনা...। কী করুম কন ???
কামিনী কাঞ্চনের কনিষ্ঠা কন্যা কাকলি...
আসেন, বেবাকতে মিল্যা ক অক্ষর দিয়া রচিত একখান বিশাল বাক্য মুখস্ত করি :
কামিনী কাঞ্চনের কনিষ্ঠা কন্যা কাকলি কপাল কুঞ্চিত করিয়া কাকাকে কহিলো- কাকা, কাক কা-কা করে কেনো ?
কাকা কহিলেন- কন্যা, কপাল কুঞ্চিত করিতেছো কেনো ? কাক কা-কা করিবেই, কেনোনা কা-কা করাই কাকের কাজ...
হবে, হতেই হবে
দাবী একটাই, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই--- এই বাংলায়।
হবে, হতেই হবে।
ঈদের দুই দিন আগেই কোরবানী
পোলা আর পোলার মায়ে কৈলো এইবারের ঈদ করবো নারায়ণগঞ্জ। একজনের নানার বাড়ি, একজনের বাপের বাড়ি আর আমার শ্বশুর বাড়ি। আমি কৈলাম ঠিকাছে। পোলায় আরেকখান আব্দার করলো। এইবার য্যান গরু না দিয়া ছাগল কোরবানী দেই। এইবারও আমি কৈলাম ঠিকাছে।
বেবাক মাইয়াগো বিয়া অইয়া যাইতাছে !!
ঘটনা খুবই খারাপ। সবসময় চারপাশে অনেক মাইয়া বন্ধুরা থাকে। পুলকিত হই। হেরা বিপদে অাপদে সাহায্য টাহায্য করে। সময় অসময়ে চা-কফি অফার করে। বিড়ি - সিগারেট কিন্যা দেয়। মাঝে মইদ্যে দুপুরে অফিসের ক্যাফেতে খিচুড়ি খাই। হেরাই টেকা দেয়। তো, এখন ঘটনা হৈছে, দিন দিন একটা একটা কৈরা হেগো বিয়া হৈয়া যাইতাছে...
ব্যায়াপক খুশির খবর...
ব্যায়াপক খুশির খবর। সামনে কোরবানীর ঈদ।
সবতে মিল্যা গরু নাইলে খাশি কিনুম। হুজুর ডাইক্যা জবাই দিমু।
মজা কইরা গোশত খামু। গোশত খাইয়া প্রেসার বাড়ামু। অসুস্থ হমু,
তারপরে ডাক্তরের কাছে যামু। কেউ কেউ হসপিটালে এডমিশন নিমু।
ডাকা শহর ফাঁকা পাইয়া গাড়িয়াল বড়লোকেগো ডিজুস পোলারা পাশে