ইউজার লগইন

মেসবাহ য়াযাদ'এর ব্লগ

হচ্ছেটা কী এসব ?

শবে বরাতের রাতে ৬ যুবককে ডাকাত সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে গ্রামবাসী। টেলিভিশনের কল্যাণে দ্রুতই খবরটি জেনে যাই। কেউ বলেছে আসলেই ডাকাত। ছেলেদের আত্মীয়-স্বজন বলেছে, ওরা ছাত্র আর নিরপরাধ। ঘটনার কিনারা হয়নি। প্রায় সকাল পর্যন্তুই বিভিন্ন টিভিতে খবরটি দেখি। কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারেনি- ওরা আসলে ডাকাতি করতে গেছিলো না ঘটনার শিকার। অমিমাংশিত থেকে গেলো দুঃখজনক খুনের ঘটনাটি। বিক্ষিপ্ত মন নিয়ে ভোরের দিকে ঘুমাতে যাই।

পুরান গপ

বাংলা সিনেমার একটা ভয়াবহ হিট গান আছে রুনা লায়লার। যদ্দুর মনে অয় সিনেমাতে অঞ্জু ঘোষ (সিওর না, মাসুম ভাই কৈতারবো) এই গানের লগে লিপসিং করছিলো। গানটার কতা এই রকম আছিলো-
এই বৃষ্টি ভেজা রাতে চলে যেওনা.... একটু কর করুনা । এই খানে গীতিকার ক্যান যে করুনা শব্দটা ব্যবহার করছে- সেই জানে ! আমারো আইজকাল ক্যান জানিনা, লোকজনরে করুনা করতে ইচ্ছা করতাছে Big smile

বন্ধুদের ফেসবুক স্ট্যাটাস

পোলাপাইনের ফেইস বুক স্ট্যাটাস দেখে ভাবি। কীসব আজব ধরণের স্ট্যাটাস যে দেয়! গতকাল এবং আজকে আমাদের দুই বন্ধু যেই স্ট্যাটাস দিসে- তা নিয়ে দুই চাইর কথা না বললেই নয়।
গতকাল বন্ধু নওরোজ ইমতিয়াজ স্ট্যাটাস দিলো-
ফারহানা আলম একজন লক্ষী মেয়ে...

বৃষ্টিতে আর ভেজা হয়না

এক সময় খুব বৃষ্টিতে ভিজতাম। বাসা থেকে বেরিয়ে পড়তাম দুজনে। ঘন্টা হিসাবে রিকশা নিতাম। ঘন্টা ২৫/৩০ টাকা। ঝাউতলা থেকে পুলিশ লাইন, রেসকোর্স, শাসনগাছা বাস স্ট্যান্ড পেরিয়ে ডানে মোড় নিতাম। ব্রাক্ষনপাড়া/বুড়িচংয়ের রাস্তায় কিছুদুর গেলেই গোমতি নদী। নামেই নদী। খালের চেয়ে সামান্য বড়। ভরাট হয়ে গেছে সেটা। দুপাশে আবার দখলও হয়েছে। বর্ষাকাল হলেও সামান্য পানি থাকতো তাতে। তার পাশ দিয়ে রিকশা নিয়ে ছুটতাম। চুপচাপ তার হাত ধরে বসে থাকতাম। গল্প করতাম। হঠাৎ করে গলা ছেড়ে বেসুরো গলায় গান গাইতাম। মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকতো সে। ঠান্ডার বাহানায় সেঁটিয়ে আসতো আমার দিকে। কদাচিৎ এদিক সেদিক তাকিয়ে জড়িয়ে ধরতো আমায়...

ফ্রম ঢাকা টু মাইজদী এবং পল্টিবাজী

মুকুল ফোন করেছিলো গত শুক্রবার। নোয়াখালী থেকে। ১ জুলাই তার বিয়ে। বিয়েটা হবে লক্ষীপুরে। আর ২ জুলাই বৌ-ভাত। সেটা মাইজদীতে। দুটোরই দাওয়াত দিয়েছে। আমার মত অনেককেই ব্যক্তিগতভাবে ফোন করেছে মুকুল। বেচারা মুকুল ! গত কয়েক বছর থেকে হা-পিত্যেস করতে করতে জান যায় যায় অবস্থা। সবার প্রেম হচ্ছে, বিয়ে হচ্ছে। তার কোনোটাই হচ্ছে না। সে গরীব মানুষ। মফশ্বলে থাকে... ইত্যাদি মায়াকান্না শুনতে শুনতে আমরা প্রায় সবাই বিরক্ত। অবশেষে তার নিজের মুখে যখন শুনলাম- তার বিয়ে... স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললাম। অবশেষে ছেলেটার একটা কিছু হচ্ছে...

দুঃস্বপ্নের ৪০ ঘন্টা

১৪ জুন ২০১১, দুপুর ১২.১৫ মিনিট
আমার পরিচিত একজন ব্যবসায়ী তার অফিস থেকে বেরুলেন। গাড়ি না নিয়ে রিকশায় রওয়ানা হলেন। সাথে তার অফিসের একজন যেতে চাইলে না করলেন। বললেন, কস্তুরি হোটেলে যাচ্ছি। একটি সরকারি গোয়েন্দা সংস্থার সাথে মিটিং আছে। এরপর থেকে সে ভদ্রলোকের সব কটি মোবাইল ফোন বন্ধ। তাকে আর ট্রেস করা গেল না। সেদিন গেল, তার পরদিন ও তার কোনো খোঁজ পেলোনা তার অফিস বা পরিবারের কেউ। হাসপাতাল, থানাসহ সব সরকারি গোয়েন্দা সংস্থার অফিসেও তার কোনো তথ্য পাওয়া গেলো না। রাশেদ নামের একটা ছেলেকে সন্দেহ করলো পরিবারের লোকজন। তার নামে জিডি করা হলো থানায়।

১৫ জুন ২০১১, বিকাল ৫.১০ মিনিট

হক এবং তালুকদার সাহেবের বিয়ে বৃত্তান্ত

হক সাহেব পাখী ভালবাসেন। বিশ্বের বিভিন্ন প্রজাতীর পাখী সম্পর্কে জানা, তাদের ছবি সংগ্রহ করা তার জীবনের অন্যতম নেশা। বয়স সত্তরের কাছাকাছি। দেখতে এখনও নেহায়েত সামর্থবান। পত্রিকায় লেখালেখি করেন পাখী নিয়ে। থাকেন ডিওএইচএস এলাকায়। তো হক সাহেবের জীবনের এক কাহিনী সম্প্রতি জেনেছি। ৭০ সালের শেষ নাগাদ হক সাহেব বিয়ে করেন। বিয়ের ৩/৪ মাসের মাথায় আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হয়ে যায়। স্ত্রীকে বাড়িতে রেখে ভদ্রলোক ৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। কাজ করতেন বিমান বাহিনীতে। সেসময় তিনি বন্দী হন। তাকে পাকিস্তানে পাঠিয়ে দেয়া হয়। কয়েক মাস কেটে যায়। প্রথম দিকে তার বাসার সাথে যোগাযোগ হত। পরে তাও বন্ধ হয়ে যায়। অনেক মাস কেটে যায় কিন্তু তিনি আর ছাড়া পান না। এক সময় তার পরিবারের কাছে খবর আসে- তিনি নিহত হয়েছেন মানে তাকে পাকিস্তানে হত্যা করা হয়েছে। ঘরে তার সদ্য বিবাহিতা স্ত্রী। এক সময় দু পরিবারের সিদ্ধান্তে হক সাহেবের ছো

ডরাইসি

সকালবেলা বন্ধু স্বপন ফোন করে বললো, দুপুরের পরে ফ্যন্টাসি কিংডমে যাবে। বিকালে আড্ডানো ছাড়া তেমন কাজ ছিল না। ফ্যান্টাসিতে যেহেতু অনেক বন্ধুরা যাবে, তাই আড্ডানোর জন্য যাওয়ার মনস্থির করলাম। ৩ টার পরে আমরা তিন গাড়ীতে রওয়ানা হলাম। আমি, স্বপন, জুয়েল, তানিয়া, সিমু, কিমি, নওরোজ আর স্বর্ণা। ওখানে গিয়ে আরো অনেককে পেলাম। কাল ফ্যাস্টাসিতে ছিল বাংলালিংক প্রথম আলো মাদক বিরোধী কনসার্ট। বিনে পয়সায় পাস পেলাম। পাসের সাথে হেরিটেজ পার্ক এবং ফ্যান্টাসি কিংডমের সব রাইডে চড়ার টিকেটও পেলাম। কনসার্ট শুরু হতে আরো দেরি হবে।

আমন্ত্রণ আর নিমন্ত্রণ বা সুখ আর শান্তি

আমন্ত্রণ আর নিমন্ত্রণ বা সুখ আর শান্তি শব্দ গুলোতে বেশ তফাৎ আছে। আমরা জেনে বা না জেনে অনেকেই এরকম শব্দ ব্যবহারে ভুল করি। এছাড়াও পাশাপাশি কিছু শব্দ আছে- যা আমরা হামেশাই ব্যবহার করে আসছি। যাকে বলছি বা যে বলছি, কারোই মনে হয়না ভুল বলছি বা ভুল শুনছি।
অনেককে বলতে শুনি- ইন কেইস যদি আসতে না পারিস...
আমাকে ফোন দিস দোস্ত...
আজকালতো রাস্তা ঘাটে যে ভাষায় লোকজন কথা বলে ! সব্বোনাষ ! বিশেষ করে এ যুগের ছেলেমেয়েদের কথা শুনলে অবাক হয়ে যাই। ভাবি, আচ্ছা ওরা কি বাসায়ও এভাবে কথা বলে ? নাকী শুধু বন্ধু বান্ধবের সাথে বলে !
লিখবো কী নিয়ে আর লিখছি কী নিয়ে ! জ্ঞান দেয়া শুরু করে দিয়েছি...। ভাবটা এমন যেনো মুই কী হনুরে ! বলতে চাচ্ছিলাম- আমন্ত্রণ আর নিমন্ত্রণ এবং সুখ আর শান্তি শব্দগুলোর মধ্যে পার্থক্য নিয়ে...

বন্ধুত্ব বা বন্ধুতা...


আমার এক বন্ধু মুজিব। একদিন আফসুস করে বললো-
মেসবাহ বলতো, আমার চেহারায় কি লোচ্চা ভাব আছে ?
আমি বললাম, কেনোরে ? তোর এমন মনে হলো কেনো ?
ও বললো, তোর বউ আর মিলনের বউ আমারে কেনো ভাই ডাকে ?
বললাম, ভাই ডাকাতো ভালো... এর সাথে লোচ্চার সম্পর্ক কী ?
ভাই ডাকা মানে তোদের দুই বউ নিরাপদ বোধ করে...তারমানে তোরা যাই বলিস না কেনো- - আমার চেহারায় লোচ্চা একটা ভাব আছে- আক্ষেপ করে মুজিব বললো
আমি কিছু না বলে ওর কথার সত্যতা নিয়ে ভাবতে থাকি...।
বন্ধুপত্মীরা মুজিবকে ভাই ডেকে যে আস্থা বা ভরসা পায়, তেমনি ভরসা পায় আমার বন্ধুরা আমার প্রতি। তারা তাদের অনেক কিছু আমার সাথে শেয়ার করে। আমি তাদের সুখের কথা, দুখের কথা, ক্ষোভের কথা, অভিমান আর অনুযোগের কথা শুনি। প্রয়োজনে আমার পরামর্শ চায়। ওরা যদি জানতো, আমি এসব ক্ষেত্রে একটা গন্ড মূর্খ। পরামর্শ দেবার মত বুদ্ধি বা মেধা আমার অন্তত নেই।

৪৬ হাজার টাকার বৌ

জলপাইগুড়ির পাহাড়পুর গ্রামের দিনমজুর অমৃত রায়। ঘরে সুন্দরী বৌ। যিনি আবার শিল্পীও। লোকজ গান করেন। দিনমজুর হলে কি ঘরে সুন্দরী বৌ থাকতে পারেনা ? অবশ্যই পারে। তিনি কি গান গাইতে পারেন না ? তাও পারেন। তাহলে সমস্যাটা কী ?

সমস্যা হচ্ছে- অমৃত রায়ের অভাব। অভাবে পড়ে তিনি প্রতিবেশি জহির উদ্দিনের কাছ থেকে টাকা ধার করেছেন। ধার তিনি করতেই পারেন। যদিও টাকার অংক নেহায়েত কম নয়। ৪৬ হাজার টাকা। তবে এ টাকা অমৃত বাবু একবারে নেননি। বিভিন্ন সময়ে নিয়েছেন। কিন্তু অমৃত বাবু অভাবের তাড়নায় জহির উদ্দিনের টাকা আর ফেরৎ দিতে পারছেন না।

মানুষটি আমার বড় ভাই, বন্ধু, বাবার মত। আমার আইডল...

বাবার সাথে আমার সেরকম সখ্যতা কোনো কালেই ছিল না। আমার সব ভাল মন্দ সম্পর্ক ছিল মায়ের সাথে। আজ সে বাবা নেই, মাও নেই। পরিবারের ছয় ভাই বোন সবাই ঢাকায় থাকি। জীবনে আমরা কত জায়গায় যে ছিলাম ! বাবার চাকরীর সুবাদে দেশের এপ্রান্ত থেকে সে প্রান্ত...। অনেক জেলা, অনেক সংস্কৃতি। কত স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ! কত বন্ধুরা আমার। অনেকের সাথে যোগাযোগ আছে, অনেককে হারিয়ে ফেলেছি। কত বালিকারা... । আজ যেসব জেলার কথা মনে পড়েছে মানে যেসব জেলাতে ছিলাম আমরা। রাঙ্গামাটি, কুষ্টিয়া, খুলনা, চট্টগ্রাম, চাঁদপুর, নারায়ণগঞ্জ, ফেনী, কুমিল্লা, ঢাকা...। বিভিন্ন জেলাতে থাকার কারনে ভাষাগত একটা সমস্যা হয়েছে আমাদের। বাবার বাড়ি লক্ষীপুর হওয়া স্বত্তেও আমাদের সব ভাইবোনের কথা শুনলে কারো পক্ষে চট করে বলা বলা মুশকিল, আমরা অরজিনালি কোন জেলার বাসিন্দা।

তো, যে প্রসঙ্গে আজকের লেখা....

পাঁচ মাসের শ্যাওলা জীবন

ভয়াবহ অস্থির সময় যাচ্ছে। এরকম হঠাৎ হঠাৎ হয়। আগে পিছে না ভেবে হুট হাট কাজ করার স্বভাব বরাবরই। পরে পস্তাই। মানুষকে বিশ্বাস করি। করে ঠকি। তাতে অবশ্য কিছু যায় আসেনা। আমার মত আমি চলি। যা ভাল মনে হয় করি। অন্যে ভাল বললেই সে কাজ করিনা। নিজের সাথে বোঝাপড়া সেরে নেই আগে। ভেতর থেকে সাড়া পেলে তবেই কোন কাজে হাত দেই। হঠাৎ চাকরী ছেড়ে দেবার অভ্যাস পুরোনো।
ব্যবসা বানিজ্য হবেনা আমাকে দিয়ে। এটা ভালই বুঝি। আমার চাহিদা বেশ কম। কোনো ভাবে বেঁচে বর্তে বাকী জীবনটা কাটাতে পারলেই হলো। ছেলে দুটোকে একটা ব্যবস্থা করে দেয়া। তারপর দুজনে বুড়ো হয়ে যাব। হয়ত গ্রামে চলে যাব। কত বিশাল বাড়ি। কেউ থাকেনা। বাড়ির পাশেই নানা বাড়ি। মা'র শেষ ইচ্ছেতে তাঁকে সেখানে শুইয়ে রাখা হয়েছে। বাবা আজিমপুরে শুয়ে আছেন। ভাই বোনদের সবাই এখন ঢাকায়।

আবোল-তাবোল

সমুদ্র দেখতে মন চায়
কেউ কেউ যায়, জানিয়ে যায়। সাথে নেয়না।
যেতে চাইলে এটা সেটা অজুহাত দেখায়।
স্টারের কাচ্চি বিরিয়ানী ! আহা কী মজা যে খেতে
আমারও খেতে মন চায়
যেতে পারিনা তাই খাওয়া হয় না।
ময়মনসিংহ রাজু-সাজু-মুন্নারা আছে
পেদির মা আছে। মাসীমা আছেন, মাসীমার হাতের
রান্না বার পদের খাবারের প্রলোভন আছে...
সে কতদিন আগে একবার খেয়েছিলাম। আহা, আজও
ভুলিনি তা !
ইথারে রাজুর স্বর ভেসে আসে- চলে আসুন দাদা, যেকোন দিন...
যাবার ইচ্ছে হয় যেতে পারিনা। এবার ভেবেছি যাবোই যাব।
আগামী মাসের প্রথম দিকে। হয়ত এবারও যাওয়া হবেনা
কিংবা হয়ত যাব...
আর গেলে মাসীমার বার পদের খাবারের পাশাপাশি
এবার অন্য আরেকটা খাবারের আয়োজনও আছে ময়মনসিংহ
আমাদের শ্রেয়ার জন্মদিন। গেলে কি আর এমনিই ফিরিয়ে দেবে ?
ভাল-মন্দ কপালে না জোটারতো কারন দেখছিনা...
তাহলে ওই কথাই রইলো !!

আজতো অন্য জায়গায় চলে এসেছি ভাইয়া... কাল না হয় ফোন করবেন...

মার্চ মাসের মাঝামাঝি সময়ের ঘটনা। কোনো এক শুক্রবার। বিকালের দিকে ছবির হাটে গেলাম। তারপর বন্ধুরা মিলে ম্যালা সময় ধরে আড্ডা দিলাম। চা- পিঁয়াজু- মাশরুম- বিড়ি এই সব খেলাম। রাত দশটার দিকে আমাদের আড্ডা শেষ হল্। যে যার মত বাসায় ফেরার জন্য বেরিয়ে পড়লাম। ছবির হাটের সামনে মেইন রোডে আমার মোটর সাইকেল রাখা। বরাবরই সেখানে রাখি।
তো, মোটর সাইকেল স্টার্ট করতে যেয়ে দেখলাম- চাবি লাগানোর যায়গাতে একটা ছোট কাগজ ভাঁজ করে রাখা আছে। কাগজটা হাতে নিয়ে খুললাম। তাতে দুটো লাইন লেখা আছে। একটা নাম আর একটা মোবাইল নং। নামটা সুন্দর। হাতের লেখাও মুন্দর। কাগজটা হাতে নিয়ে কয়েক মিনিট ভাবলাম- ছোঁয়া নামের কাউকে কি আমি চিনি !
একটা বিড়ি টানা পর্যন্ত ভাবলাম।
তারপর আল্লার নাম নিয়ে কাগজের ফোন নাম্বারটিতে কল করলাম।