ইউজার লগইন

মেসবাহ য়াযাদ'এর ব্লগ

হট যোগ হট সমান কোল্ড

mesbah
আজ থেকে প্রায় দুই বছর আগে জুন মাসে আমরা সাত জন রওয়ানা হলাম হানিফ এন্টারপ্রাইজের বাসে। আমি, রোদ্দুর, রোদ্দুরের মা, গিয়াস, শিপলু, অন্যতমা আর বর্ণমালা। বাস কল্যানপুর থেকে ছাড়লো বিকাল চারটায়। সব ভাল হলে রাত নয়টার ভেতরে পৌঁছে যাবার কথা গন্তব্যে। আমাদের বাস যখন যমুনা সেতুর কাছাকাছি অর্থাৎ টাঙ্গাইলের অ্যালেঙ্গা বাজার পার হবার পরই শুরু হলো- ঝুম বৃষ্টি। সন্ধ্যা হবে হবে। কী অসাধারন সে বৃষ্টি ! বৃষ্টির মধ্যেই যমুনা সেতু পার হলাম। কাকতালীয়ভাবে সেতুর অর্ধেকটা পার হবার পর বিপরীত দিক থেকে একটা ট্রেনও এল। হোকনা লোকাল ট্রেন ! তাতেও ছেলে মেয়েরা যা আনন্দ পেলো !
ggg

শিরোনামহীন

মোটা বন্ধুগো ফটুক

আমগো দুই মোটা বন্ধু ,
সুমন পাটোয়ারী ও মাসুদ পারভেজ;।
তাগোরে নিয়া একটা পোস্ট দিছিলাম। শিরোনাম আছিল
মোটা কাহিনী ।

মাগার জনগনের দাবীর কারণে দুই জনের দুইটা ছবি পোস্ট দিলাম।
আরো অনেক ছবি আছিল। খুঁইজা পাইতেছিনা।

Patwari.jpg
এই ছবিটা বন্ধু স্বপনের বিয়ার, এক পোলা আর এক মাইয়ারে সুমন পাটোয়ারী
পেটের মধ্যে ধইরা আদর করতাছে।
Masud.jpg
আরেকটা মাসুদ পারভেজের। হের দোস্ত হাতির লগে তুলছে...দেখেন মাসুদের সামনে হাতিও কত ছুডো দেখায়..

আশা করি সবতের আগ্রহ মিটবো...

মোটা কাহিনী

সুমন পাটোয়ারী আমাদের কমন বন্ধু। সুমন একটা প্রাইভেট কোম্পানিতে কাজ করে। সপ্তাহে একদিন প্রথম আলোতে লেখে। সেটা নতুন কোনো কম্পিউটার গেম নিয়ে। সুমন কে চিনতে পারছেনতো ? বেশ কটি নাটকে অভিনয় করেছে। অনেকগুলো বিজ্ঞাপণে কাজ করেছে। ওর সবচেয়ে আলোচিত বিজ্ঞাপণ হচ্ছে- গায়িকা মমতাজের সাথে একটি টেলিফোন কোম্পানির বিজ্ঞাপণ সেটা। এরপর একটি মডেম কোম্পানির বিজ্ঞাপণে নির্মাতা ওকে রশি দিয়ে ঝুলিয়ে দিয়েছে বাড়ির ছাদের সাথে। সে এক দেখার মত দৃশ্য !

শ্রাবন্তীর মায়েরে সেলাম

নির্দিষ্ট করে টেলিভিশন দেখা হয়না প্রায়ই। ঈদ বা বিশেষ দিনগুলোর কথা আলাদা।
সম্প্রতি তাড়াতাড়ি বাসায় ফিরতে পারলে আইপিএলের খেলাগুলো দেখার চেষ্টা করি।
এর মধ্যে আমাদের সাকিবতো মাশাল্লাহ খুবই ভাল খেলছে। প্রথম খেলাতে ২, দ্বিতীয়টায়ও
২ এবং গতরাতে ৩ উইকেট নিয়েছে। দেখা যাক, ভবিষ্যতে কী করে !

গত ৪/৫ দিন আগে টেলিভিশনের রিমোর্ট ঘুরাতে গিয়ে দেখলাম, ভারতীয় চ্যানেল
জি বাংলাতে ছোটদের গানের অনুষ্ঠান সারেগামা লিটল চ্যাম্প হচ্ছে। একটু থামলাম
এই চ্যানেলে। বেশ ভালোই গাইছে বাচ্চা বাচ্চা ছেলে মেয়েরা। ২/৩ জনের গান শুনলাম।
এরপর চ্যানেল ঘুরাতে যেয়ে উপস্থাপকের কথায় থমকে গেলাম। এরপর যে গাইতে আসছে-
সে বাংলাদেশের মেয়ে শ্রাবন্তী। আগ্রহ নিয়ে নড়েচড়ে বসলাম। এতটুকুন ছোট একটা মেয়ে।
ছোট করে চুল ছাঁটা। মাথায় একটা ক্লিপ লাগানো। বয়স মাত্র ৬ বছর। বেচারি হাতে

আমার দিনকাল

সোমবার
সোমবার মধ্যরাতে ছোট ভাইয়ের (রেজা য়ারিফ) স্ত্রীর একটি পুত্র সন্তান হল। অনেকদিন থেকেই বেশ শারীরিক জটিলতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছিল। তাছাড়া বাচ্চাটা পৃথিবীতে আসার পূর্ণ মেয়াদ হয়নি। তবু বাধ্য হয়ে অপারেশন করতে হল। প্রথমে বাচ্চাটাকে রাখা হল ইনকিউবিটরে। অক্সিজেন সাপোর্ট দিয়ে। ফুসফুসের কার্যক্ষমতা পুরো না হবার কারনে শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছিল পিচ্চি বাবুটার। একদিন অপেক্ষার পর ছোট বাচ্চাটাকে ভেল্টিলেটরের সাপোর্ট দিতে হল। মা এক জায়গায়, আর বাচ্চাটা এক জায়গায় ! সোমবার থেকে মা আর ছেলেটা হাসপাতালে। গতকাল ডাক্তার বললেন, অবস্থা আগের চেয়ে ভাল। আশা করছেন, আগামী ৫/৭ দিনের মধ্যে মা আর সন্তানকে ছেড়ে দিতে পারবেন। গতকালই বিলের খবর নিতে যেয়ে আমি হার্টবিট মিস করে ফেলেছি। ভুল শুনেছি মনে করে আবার জেনে নিশ্চিত হলাম যে, ৫ দিনে বিল এসেছে ২ লাখ ৭০ হাজারের কিছু কম বেশি...

মঙ্গলবার

জামাই- বৌ

(বৈদেশী আপা তানবীরারে উৎসর্গ...)

বেচারী মহিলারা

জামাইয়ের গায়ে হাত তুললে – নর নির্যাতন
জামাই বৌয়ের গায়ে হাত তুললে – নারী নির্যাতন
জামাইকে কারো সাথে দেখে ফেললে – আইজ তোমার এক দিন কী আমার দুই দিন
জামাইকে কারো সাথে দেখে ফেলে কিছু না বললে – অসম্ভব বিষয়
জামাই ঘরের বাইরে থাকলে – অফিসের নামে লটর পটর
বৌ ঘরের বাইরে থাকলে – শপিং
জামাই ঘরের ভিতরে থাকলে – সারাদিন ঘ্যান ঘ্যান কাওয়ালী
জামাই বাচ্চাদের বকলে – পাষাণ
বৌ বাচ্চাদের বকলে – শাষণ
জামাই বউদের চাকরী করতে না দিলে – সন্দেহবাতিকগ্রস্ত/হিংসুটে
বউদের চাকরী করতে দিলে – বউয়ের দেমাগ বাড়তে সাহায্য করা
জামাই মায়ের কথা শুনলে – বেকুব
জামাই বউয়ের কথা শুনলে – ভেড়া

এর কোনো মানে হয় !

একজন মানুষ জন্ম নেবে, বেড়ে উঠবে। পড়াশুনা করবে, চাকরী বা ব্যবসা করবে। বিয়ে থা করবে। সংসার হবে, ছেলে পুলে হবে। হাসি আনন্দ করবে। বুড়ো হবে, তারপর একদিন সবাইকে কাঁদিয়ে মরে যাবে। এর কোনো মানে হয় !
তাইলে আর জন্ম নেবার কী এমন প্রয়োজন। এক একটি মৃত্যু, কী ভীষন কষ্টের ! যার যায়, সে বুঝে। অন্যরা শোক টোক করে। কিছুদিন মনে রাখে। একসময় ভুলে যায়। সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সে পরিবারের মানুষগুলো আজীবন মরে যাওয়া মানুষটার স্মৃতি বয়ে বেড়ায়।
আমি আগে ভাবতাম, আমাদের পরিবারের কে আগে মারা যাবে ? কেউ না কেউতো মরবেই ! তাইলে আমরা অন্যরা বাঁচবো কী করে ? শোক সইতে পারবোতো ? একদিন আমাদের কাঁদিয়ে, অসহায় করে দিয়ে মা মরে গেলেন। আমাদের পরিবারের প্রথম মৃত্যু। কী যে কষ্ট, কত যে যন্ত্রণা। আমরা ৬ ভাই বোন অসহায় হয়ে পড়লাম। বাবা একদম চুপ হয়ে গেলেন। একদিন বাবাও চলে গেলেন।

রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরো দেব

জীবনে প্রথম রক্ত দেবার কথা আজ আর মনে নেই। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের ছাদ ধসে পড়ার সেদিেনর কথা মনে আছে। আমরা ৪ বন্ধু মিলে ঢাকা মেডিকেলে গিয়ে রক্ত দিয়েছিলাম।

এর পর রক্ত দিয়েছি বই মেলায়। ১৯৯২ সালে। বাংলা একাডেমীর বইয়ের দোকানে সাথেই ছিল সন্ধানীর স্টল। মিষ্টি হেসে ডাক্তার মেয়েটা ডাকলো- ভাইয়া, আপনার এক ব্যাগ রক্ত বাঁচাতে পারে একটি অমূল্য জীবন... টাইপের কথা বলে। আমি রাজী হলাম রক্ত দিতে। রক্ত দেবার পর ওরা "কেক আর কোক" খেতে দিল। খেলাম। বললো, ১৫/২০ মিনিট বসে তারপর যান। স্মার্টলি বললাম, দুর কিছু হবে না। কত বার দিলাম। চেয়ার ছেড়ে উঠতেই মাথা ঘুরে পড়লাম। একদম মাটিতে। জ্ঞান হারাবার আগে ডাক্তার মেয়েটার চেহারা দেখলাম। ও কি একটু মুচকি হেসেছিল ?

মধ্যরাতের চা খাওয়া

রাত এগারোটারও বেশি বাজে। বাবা খেয়ে ঘুমিয়ে গেছেন। বাসায় জেগে আছি আমরা তিন জন। টিভিতে তেমন কোন জমজমাট প্রোগ্রাম নেই। তিনজনেই আমার রুমে বসে আড্ডা দিচ্ছি। কাজের মেয়েটা ড্রইংরুমে বসে টিভি দেখছে। ঘুমােত যেতে বলা হয়েছে তাকে। চোখে ঘুম, অথচ ঘুমাতে যাচ্ছে না। এই এক সমস্যা কাজের মানুষদের নিয়ে। যতক্ষণ টিভি চলবে, সুযোগ পেলে ততক্ষণ টিভি দেখবে। দেখুকগে...

থাপড়াইতে চাই...

আমগো মহল্লায় নানান জাতের মানুষ থাকে। আগে ছিল খালি বাড়িওয়ালা আর পরিবারশুদ্ধ ভাড়াটিয়া। গত ২/৩ বছর থেইকা বিভিন্ন রকমের মানুষ বসবাস শুরু করছে পাড়ায়। ব্যাচেলার পোলাগো লাইগা মেস বাড়ি আছে। ব্যাচেলার মাইয়াগো লাইগা মহিলা হোস্টেল আছে। পাড়ায় ৩/৪ টা দোকান হৈছে। গত ৩/৪ দিন আগে দেখলাম পাড়ার এক বাড়িওয়ালা তার নিচতলার গ্যারেজের জায়গা কমাইয়া একটা দোকান খুলছে। সেইটারে নাকি বিউটি পার্লার বানাইবো। আজব সব কাজ-কাম।

মহল্লায় মহিলা হোস্টেল আর পোলাগো মেস থাকার কারনে সারা মহল্লা জুড়ে দিন রাইত ডি-জুস পোলা-মাইয়ারা খালি আড্ডা দেয়। সকালে বাইরে যাওনের সময় তাগোরে দেখি জোড়ায় জোড়ায়। রাইতে ফিরনের সময়ও দেখি...। ওগোরে এইভাবে দেখতে দেখতে একটা পুরানো গপ মনে পইড়া গেল।

অপেক্ষায় আছি দেশি মুরগারা

(উৎসর্গ : এবি'র সকল বৈদেশী বন্ধুগো)

বিদেশ থাকা মানুষগুলান ক্যান জানি
এরাম হয় ! মানি, বিদেশে টেকা কামাই করাটা বড়ই
কষ্টের। তাই বলে দেশে কামাই করাটা কি
খুব সহজ। বুঝিনা আমি। দিনের পর দিন
এরা ঘর-বাড়ি-প্রিয়জন ছেড়ে বাইরে থাকে, কষ্ট হয় এদের জন্য-
যারা পড়াশুনা করতে যায়, তাদের কথা নাহয়
আলাদা। কিন্তু যারা জামাইয়ের সাথে বা
বৌয়ের সাথে থাকে ? চাকরী-ব্যবসা করে ? তারাও দেখি
কেমন জানি !
আমরা যারা দেশে থাকি, বিদেশ যাওনের ইচ্ছা বা
ক্ষমতা নাই- তারাই বরং ভালো আছি।
পেটে-ভাতে আছি, প্রিয়জন নিয়েই আছি। প্রতি সপ্তাহে
আড্ডাই, খাই-দাই। আইজ এরে মুরগা বানাইতো
কাইল অন্যজনরে। হাসিমুখে তা মেনে নেই বা নেয়।
দৈবাৎ ২/১ জন আসে, আমাদের বৈদেশী বন্ধুরা---
আমাদের সাথে আড্ডায়, আমরাও অপেক্ষায় থাকি
মুরগা বানানোর
অথচ স্মৃতি বড়ই যাতনাময়। আমরা ওদের কাউরে
মুরগা বানানোর সুযোগ পাই না। আড্ডা শেষে রাইতে

প্রেম : যার যেমন ভাবনা

প্রেম হৈলো :
তিন ক্লাসে পড়ার সময় ক্লাসমেট জোছনারে একখান চিঠি লেখা এবং সেই চিঠি শার্টের বুক পকেটে রাইখা দেয়া। এট্টু পর পর হাত দিয়া দেখা, সেই চিঠি ঠিকঠাক আছে কিনা। তারপর বড় ভাইয়ের হাতে ধরা খাওয়া এবং শারীরিকভাবে মাইর খাওয়া...

দশ ক্লাসে পড়ার সময় আট ক্লাসের মেয়ে মিল্কী'র কাছ থেইকা গল্পের বই পড়তে আইন্না তার মধ্যে একখান রোমান্টিক চিঠি দিয়া বইটা তারে ফেরত দেয়া। সেই চিঠি পাইয়া বান্ধবীর লগে শেয়ার করা এবং মাসখানেক বাদে সেই বান্ধবী ইন আর মিল্কী আউট...

কতিপয় কোশ্চেনের উত্তর দিয়ে পুরষ্কার জিতে নিন

এবি পিকনিক নিয়ে নানাজনে নানান ধরনের পোস্ট দিয়েছেন। আমি আর সেসবের মধ্যে না যাই। পিকনিকে যারা অংশ নিয়েছেন, সবাই বিয়াপক জ্ঞানী...। কিন্তু কে কতোটা জ্ঞানী, সেটা জানার জন্য আসেন সবাই মিলে কতিপয় কোশ্চেনের উত্তর দেবার চেষ্টা করি। এতে প্রমানিত হবে কার আই কিউ কত মাত্রার।

ক) ল্যাবএইড থেকে গাড়ী ছাড়ার কথা ৭.৩০ মিনিটে। সব ঠিক ঠাক থাকা স্বত্বেও ঠিক সময়ে বাস ছাড়া যায়নি... এর কারন কী ?

১. জয়িতার দেরীতে আসা
২. ডেকোরেটারের মালামাল না পৌঁছানো
৩. বাসের ড্রাইভারকে খুঁজে না পাওয়া

খ) ৮.৩০ মিনিটে শাহবাগ বাস গেলেও ছাড়তে দেরীর কারন...

১. বাফড়াকে খুঁজে না পাওয়া
২. রায়হান ভাইয়ের আসতে দেরী
৩. উদরাজীর না আসা

গ) ৯ টায় রাজধানী স্কুলের সামনে বাস যাবার পরও কেনো বিলম্বে ছাড়তে হলো...
১. জেবীনের আসতে বিলম্ব

এবি'র পিকনিক : সর্বশেষ সংবাদ

ইতোমধ্যে এবির পিকনিকের সব কাজ সম্পন্ন হয়েছে। মাসুম ভাইয়ের যোগাড় করা স্পটেই যাচ্ছি আমরা। এজন্য তারে এবিবাসী সবাই থ্যাংকু জানাই। গাড়ী, বাবুর্চি, মেন্যু, পিঠাওয়ালা সবার সাথে সিডিউল ফাইনাল হয়েছে। তাইলে ওই কথাই রইলো। ২৪ ডিসেম্বর সকালবেলায় আমাদের যাত্রা শুরু হচ্ছে। আশা করছি, নির্ধারিত দিনে নির্ধারিত সময়ে সবাই চলে আসবেন। এ পর্যন্ত যারা যারা চাঁদা নিশ্চিত করেছেন, তাদের মধ্যে আছেন :

শওকত মাসুম, লীনা দিলরুবা, টুটুল, নাজ, হাসান রায়হান, নাজনীন খলিল- ২ জন, আসিফ, জয়িতা, জেবীন, বিমা, মাথামোটা, বাফড়া, বৃত্তবন্দী, ফারজানা, বোহেমিয়ান, মামুন ম. আজিজ, ঈশান মাহমুদ- ২ জন, ডটু রাসেল, লিপি, নাজমুল হুদা, শাহাদাত উদরাজী, ভাস্কর, আনিকা, সাঈদ, সোহেল কাজী, নাহীদ, ফিরোজ কবীর, মৌসুম, তাজীন, গৌতম- ২ জন, মুক্ত বয়ান, বিলাই শাওন, ছায়ার আলো- ২ জন, আলী আরাফাত শান্ত, মিতু ভাবী- ৫ জন এবং মেসবাহ য়াযাদ। সব মিলিয়ে: ৪৪ জন।