স্বরহীন'এর ব্লগ
সাংবিধানিক জটিলতা
আদলতের অবমাননা!! আইনের অবমুল্যায়ন বা আইন এর অপব্যবহার!! শব্দ গুলো শুধু ক্ষমতার কাছা কাছি মানুষের জন্য, বা রাজনীতির ট্যাগ সম্বলিত মানুষের জন্য। আমরা যারা প্রতি দিন আইন মেনে চলার চেষ্টা করি, এমন কি রস্তার ডানে হাঁটবো না বামে হাঁটবো, ট্রাফিক সিগনাল মেনে চলবো, নাকি চলবো না তা কয়েকবার চিন্তা করি, তাদের জন্য এই সব শব্দ প্রযোজ্য।
যুদ্ধ পর্ব -৩
এই হল আমার বাংলাদেশ, ক্ষমতাবানদের সাথে আপোষ করে থাকতে হবে।, তারা যত অন্যায় আর ভুল ই করুক না কেন? তাদের ভুলের কারনে আমার আপনার জীবন, পরিবার সব ধ্বংস হয়ে যাক, তাও টু শব্দ করা যাবে না। সমযোতা করে চলতে হবে। যা বলে তাই মাথা পেতে নিতে হবে। নইলে মিথ্যা মামলার পর মিথ্যা মামলা হবে। আপনার কিছু করারা থাকবে না।। আদালত এইসব মিথ্যা মামলার চার্জ গঠন করবে, তারা বুঝতে ই পারবে না এই মামলা যে মিথ্যা।। আসলে তারা আসামি পক্ষের কথা না শুনে ই চার্জ গঠন করব.। অসহায় আমরা, আমাদের উকিল রা নিজের মাথার চুল ছিঁড়ব। কিন্তু কিছু করার থাকবে না।
পদার্থ
আমাদের পাঠ্যক্রমের বই গুলো দেখলে আমরা দেখি প্রথম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত। প্রথম দশ বছর আমরা সাধারন গনিত পড়ি, বার বছর ই আমরা ইংরেজি পড়ি। সাধারন গণিত শুরু হয় সংখ্যা গণনা দিয়ে, শেষ করি পাটিগণিত, বীজগণিত, আর জ্যামিতি দিয়ে , বিঞ্জান পড়ানো হয় আস্টম শ্রেণী পর্যন্ত। যারা বিঞ্জান এর ছাত্র, তারা বার বছর ই বিঙ্গান পড়ে, সাথে কম করে হলে ও দশ বছর অংক করে। ইংরেজি তে গল্প, কবিতা (ইংরেজি সাহিত্য) এবং ইংরেজি ব্যকরন দুই ই পড়ানো হয়।আজকের বিবেচ্য বিষয় আমাদের ১২ বছরের পাঠ্যসুচি না। আমরা আলোচনা করবো ১২ বছর এ আমরা ইংরেজি, বিংান আর গনিত বিষয়ে কিভাবে পড়ি আর কতটা পড়ি। এই পাঠ আমাদের জিবন কে কিভাবে ধবংশ করে দিচছহে সেই বিষয়ে।
অবরুদ্ধ কণ্ঠ-২ (যুদ্ধ পর্ব)
একটা সময় পার করলাম, বলা টা হয়তো ঠিক না। কিছুটা পথ অতিক্রম করলাম। এই পথ নতুন, এই পথে হাটার ধরন নতুন। সামাজিক ভাবে অছ্যুত এই পথ। নিয়তি যখন আমাকে এই পথের ধারে এনে দাড় করিয়ে দিল, আমি জেনে গেলাম এর কোন বিকল্প নেই, এই পথের কারনে পরিচিত অনেক বন্ধু বা আত্মিয় ই গায়েব হয়ে গেল নিমিষে। অনেকে থেকে গেল। অনেকে নতুন যোগ হল।
এই নতুন মুখ বা আধা পরিচিত মুখ যারা এই পঙ্কিল দুর্গম পথে আমার পাশে রাসেল এর জন্য এসে দাঁড়ালেন তাদের মাঝে প্রথম ফোন টা আমি পাই ফিরোজ ভাই এর কাছ থেকে। আমি তখন ও কোর্টে এ পৌছাই নি। কল পেয়ে ও তাকে না দেখা পর্যন্ত আমি বুঝতে পারিনি এটা সংহতির ফিরোজ ভাই।কেম্ন করে যেন সে এই পুরো পথটা ই আগলে রেখেছে আমাদের। সে ই পরিচয় করিয়ে দিল কিছু "মানুষের" সাথে।
অবরুদ্ধ কণ্ঠ- ১
৬ বছরের বাংলা ব্লগ এখনও অপূর্ণাঙ্গ এবং পরীক্ষামূলক পর্যায়ে আছে। কমিউনিটি ব্লগিং (মতামত, দর্শন, পর্যবেক্ষণ, সাহিত্য) বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয়। বিটিআরসি পরিসংখ্যান মতে জনসংখ্যার ৭.১% মানুষের ইন্টারনেট সুবিধা আছে। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর খুব ছোট অংশ ব্লগিং এ অংশগ্রহণ করে। বিশেষ করে যাদের লিখার এবং পড়ার অভ্যাস আছে শুধুমাত্র তারা ই ব্লগ সাইট গুলতে ঢুকে।অনলাইন এবং অফলাইন এ যোগাযোগের একটা মডেল দাড় করিয়েছেন শরত চৌধুরী। সেই মডেলটি নিচে দেয়া হল।