স্বরহীন'এর ব্লগ
হাহাকার......
কোন কাঁটা তারের প্রাচীর নেই যে ছুঁয়ে গেলে ই রক্তাক্ত হবে। কোন ইট সুরকির মজবুত দেয়াল নেই যে মাথা খুড়ে মরতে হবে। কোন মানব বসতি শুন্য জমির অস্তিত্ব নেই সেখানে। প্রতি মুহুর্তের অনুভব জ্যান্ত। নিশ্বাসের শব্দ শুনে বলে দেয়া যায় বুকে জমে থাকা ব্যাথার অস্তিত্ব।শরীরী উষ্ণতা অনুভুত হ্য় শরীরে। শান্ত শ্রান্ত স্বপ্ন কাতর মুখ ভেসে থাকে সামনে। তাও ছোয়া যায় না। ঘুমন্ত শরীর ছুটে চলে অজান্তে ই। তাও এই রেশমি বাঁধা ডিঙ্গানো হয় না। রাত জেগে দেখে যাওয়া মশাদের অবাদ বিচরণ। কত অনায়াশে দুই পৃথিবীর দুই রকম মানুষের রক্ত একাকার করে দিচ্ছে। কেমন করে আমাদের ছুঁয়ে দিচ্ছে বিকারহীন।
গান গুলো মোর
আমার বাবা ছিলেন পল্লী গীতির স্রোতা, আর শুনতেন পুরুনো দিনের হিন্দি বা উর্দু ছবির গান (সাদা কালো যুগের)। কবি গান, বাউলদের গান, যাত্রা, নাটক, সিনেমার প্রতি ছিল তার দুর্নিবার আকর্ষণ।।।। অন্য দিকে আমার ছোট মামা ছিল পশ্চিম বাংলার নতুন- পুরনো আধুনিক গানের । ভক্ত। বাংলাদেশের আব্দুল জব্বার ছিল তার প্রিয় শিল্পী। আমার মামা র ও যে মামা ছিল একজন, যে প্রায় তার বয়সী বা তার চেয়ে কিছু বড়, সে ও ছিল গানের পোকা। তাদের মাথায় উঠলো তারা গান শিখবে। গ্রামে তো আর ওস্তাদ নেই। কোথা থেকে যেন একটা হারমনিয়াম কিনে নিয়ে এলো। এখন এই হারমোনিয়াম নিয়ে তারা কোথায় রাখবে? আমার মামার নানারা হলেন মোল্লা বাড়ির মানুষ। মোল্লা বাড়ির ছেলে গান বাজনা করে বেড়াবে। তার সাথে আবার ভাগনাকে নষ্ট করবে।!
যদিও আমি নারীবাদী নই
আমার বন্ধুর মা, পাগল । পাগল মা, তিন ভাই এবং আমার বন্ধুর বাবা, আমরা এক ই মহল্লায় থাকি। খালাম্মা আমাদের সমানে ই পাগল হলেন। তখন আমরা মাত্র মাধ্যমিক স্কুলে ঢুকেছি। খালাম্মা খুব চুপচাপ মানুষ। বেশ বই টই পড়তেন। খুব সাধারন জীবন যাপন করতেন। নিজের একটা জগত ছিল তার। মহল্লার মহিলা গসিপিঙ্গ বা শাড়ি গয়না গ্রুপের একটু বাইরে ই ছিলেন। ছেলেদের পড়া শুনা নিয়ে বেশ যত্নবান ছিলেন। নিজে ই পড়াতেন। আমার বন্ধু তার বড় ছেলে যখন ষষ্ঠ শ্রেণীতে এবং ছোট ছেলে যখন আমার ভাইয়ের সাথে চতুর্থ শ্রেণীতে, তখন ওনি সন্তান সম্ভবা। চাচা তখনকার সময়ের সরকারী চাকুরীজীবীরা যেমন ফিট ফাট গোছানো, তেমন ই ছিলেন। শান্ত- শিষ্ট, পরোপকারী, সাধারন মানুষ। বেশ অসুস্থ ছিলেন খালাম্মা সেই সময়টায়। কিছুদিন পর আরেকটি ছেলের মা হলেন। এবং পর পর ই জানতে পারলাম যে খালাম্মা পাগল হয়ে গিয়েছেন। চাচার ওনাকে বন্দি করে রাখতে হচ্ছে। এলাকায় সবাই কানাঘুসা………ঘটনা কি?
আমার ঘরের অর্থনৈতিক গল্প
জন্মেছি তো অনেক অনেক বছর আগে প্রায় ৩৫ -৪০ বছর হতে চলল। দাদা ছিলেন জাত চাষা। তার ভাই বেরাদার পাড়া প্রতিবেশি সবাই চাষা। কোন স্কুল ছিল না ঐ ইউনিয়ন এ। চার দিকে মেঘনা র থৈ থৈ পানি। বর্ষায় চলার একমাত্র বাহন নৌকা বা সাতার। এই পাড়া ঐ পাড়া যাও তো হয় নৌকা ছাড় ঘাট থেকে না হয় এক সাতারে ঐ পার চলে যাও। সবার ই পেশা কৃষি। গোলা ভরা ধান, গোয়াল ভরা গরু। এটা কোন উপন্যাসের গল্প নয়। সুদূর কোন অতীত ইতিহাস নয়। এটা আমার গল্প, আমাদের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির গল্প। কোন নারী ব্লাউজ পড়তো না। ঘরে কখনও দরজা লাগিয়ে ঘুমাতো না কেউ। প্রত্যেকের কানে কান পাশা বা বালি, হাতে সোনা রুপার চুরি, গলায় রুপার হাঁসুলি বা সোনার মাদুলি, হাতে বাজু বন্ধ। ঈদে যখন বাড়ি যেতাম দাদীর এই সব গয়না পরে আমরা ও ঘুরতে বের হয়ে যেতাম। কেউ কখন ও ভাবে নি যে চুরি হয়ে যাবে, বা কেউ ছিনিয়ে নিবে। কোরবানি ঈদে করবানির মাংস বিতরণের জন্য গরিব পাওয়া যেত না। এই এলাকার মান
মা
খুব কাছাকাছি থেকে দেখা চারজন মা কে আমি দেখেছি অনুভব করেছি।
১। দাদী- অশিক্ষিত, নারী বা নারী অধিকার এই সব শব্দের কোন মানে ই তার কাছে নেই। তিন ছেলের মা। ছোট ছেলের যখন ৩ বছর আমার দাদা আরেক বিয়ে করে বাড়ি নিয়ে আসে। আমার দাদী কাউকে কিছু না বলে খুব যতনে নিজের ঘর, নিজের অন্ন নিজের জীবন বিচ্ছিন্ন করে ফেলে সংসার থেকে। সে তার নিজের আলাদা সংসার তৈরি করে এক ই বাড়িতে তার ছেলেদের নিয়ে। সেই সংসার আমারে আমার দাদার কোন সাহায্য দিয়ে চালিত না। সে তার ছেলেদের নিয়ে ই সেই সংসারের দায়িত্ব নিয়েছে এবং পরিচালিত করেছে। কারো কাছে কিছু আশা করে্ন নি (৮৫ বছর বেঁচে ছিলেন)। ছোট দাদির ছেলেরা ও আসলে আমার দাদির কাছে ই বড় হয়েছে। ছেলেদের ও নিজের মতো আত্মমর্যাদা সম্পন্ন একেকজন মানুষ হিসেবে তৈরি করেছেন। যে ই তার সংস্পর্শে এসেছে সবাই একজন সহজ সরল মা কে অনুভব করেছে। নিজের ছেলে, পরের ছেলে, ছেলের বউ, সবাই তার মাঝে মা কে ই পেয়েছে।
মান সম্পন্ন শিক্ষা- ৩
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরীর সুবাদে গত কয়েক বছর ধরে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছাত্রদের সান্নিধ্যে আসার সুযোগ হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় এর মানের দিক দিয়ে এই সকল বিশ্ববিদ্যালয় কে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসাবে ই ধরা হয় না। এর বেশ কিছু কারন আছে।যেমন – ১। প্রতিষ্ঠানের স্থাপন (দেখার মতো কোন স্থাপনা নেই), ২। শিক্ষার মান, ৩। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান (টাকা দিয়ে সনদ বেচা হয়), ৪। ল্যব নেই, ক্লাশ রুম নেই, মাঠ নেই।
মান সম্পন্ন শিক্ষা- ২
পূর্বের লিখা মান সম্পন্ন শিক্ষা ১ এর মন্তব্যে দুইটি বিষয় উঠে এসেছে, ১। শিক্ষা ক্ষেত্রে রাজনীতি ২। সমাধান।
১। মানুষ মাত্র ই রাজনৈতিক। রাজনীতি মানে ই দেশের ক্ষমতা দখল না। শিক্ষায় রাজনীতির সংস্রব রোধ করা গেলে ও, শিক্ষা ক্ষেত্রে রাজনীতি দূর করা সম্ভব হবে না। কোথাও হয় নি। এই দেশে ও হবে না।
২। সমাধান কি?
-সমাধান অনেক সহজ। বর্তমান পরীক্ষা পদ্ধতি বাতিল কর এবং নতুন পরীক্ষা পদ্ধতি গ্রহন কর।
আজ আমি এই দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তর ই দিব।-
------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি আগের ঠিকানায় আছি
“আমি আগের ঠিকানায় আছি
সময় করে এসো একদিন"
প্রখর সকাল
দিনটা শুরু হচ্ছে ইঁচড়ে পাকা সকাল দিয়ে। এলারম এর শব্দে ভোর হয়। প্রতিদিনের অভ্যাসে টুক টুক হেটে টয়লেটে। পানি ডিস্ট্রিবিউশন এ কোন সমস্যা আছে নির্ঘাত। পানির তাপমাত্রা এই সময়ের তাপমাত্রার চেয়ে অনেক বেশি। হাত মুখে একটু জলুনি অনুভব হচ্ছে। মনে মনে গালি দিতে ইচ্ছে হচ্ছে। গালি দেয়াটা ঠিক কাজ না, যাকে গালি দেয়া হচ্ছে তার অনুভুতিতে আঘাত আসবে যদি শুনতে পায়। যদিও জানি সে শুনবে না। কিন্তু আমার শিক্ষা আমাকে এই গালি দেয়া থেকে বিরত রাখছে। খুব হাসি পাচ্ছে। আয়নায় এই জলুনি ধরা চেহারায় নিজের অজান্তে ই একটু হাসি ফুটে উঠলো। কাল ই এর একটা হেনস্থা করতে হবে। পানি ব্যবস্থাপনায় যিনি আছেন, তাকে ডেকে এর ব্যখ্যা চাইতে হবে। আর ব্যখ্যা যাই হউক, তার জন্য আমাদের এতো গুলো মানুষের যে সমস্যা হল তার জন্য তাকে মুল্য দিতে হবে। নিজের দিকে তাকিয়ে একটু অবাক হয়ে গেল। দিনে দিনে কেমন হিংস্র হয়ে যাচ্ছে। একটু তে ই বাধ ভেঙ্গে যাচ্ছে।
মান সম্পন্ন শিক্ষা
কিছুদিন যাবত আমরা জাতিগত ভাবে খুব উদ্বিগ্ন সময় কাটাচ্ছি । বিশেষ করে যখন ই কোন জাতীয় পরীক্ষা সামনে আসছে তখন ই যার বাসায় পরীক্ষার্থী আছে তিনি যেমন চিন্তিত সময় কাটাচ্ছেন, তেমনি আমরা যারা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাঠ অনেক বছর হয় পার করে এসেছি তারা ও বেশ চিন্তিত। বিশাল উত্তেজনায় সময় কাটছে পরীক্ষার পূর্বের রাত গুলো। অনেকটা ক্রিকেট খেলার মতো, এক বলে ছয় রান। হয় ছক্কা নয় হেরে গেল। প্রশ্ন পত্র ফাঁস হল বলে হল বলে করতে করতে ফাঁস হওয়া প্রশ্ন হাতে পৌছাল কি পৌছাম না, তা নিয়ে বিশাল উত্তেজনা। সময় মতো হাতে এসে পড়লো তো ছক্কা মানে "Five", নয়তো ফেইল অথবা কোন রকম পাশ নম্বর। যার বাসায় পরীক্ষার্থী আছে, তারা চিন্তিত আবার দুই ভাবেঃ
১। প্রশ্ন পত্র হাতে এসে পৌঁছাবে তো?
২। সবাই প্রশ্ন আগে পেয়ে যাবে, আমার বাচ্চা তো ভাল পরীক্ষা দিয়ে ও তুলনামূলক ভাবে খারাপ করবে
ফানুস
এই সময়ে দাঁড়িয়ে আমাদের সমাজ খুব করে অনুভব করছে ব্যক্তি কেন্দ্রিক জীবন যাপনের সবচেয়ে খারাপ দিকটি। আমাদের এই এককেন্দ্রিক জীবন যাপনের আনন্দ ভুলিয়ে দিচ্ছে একক ব্যক্তি সত্তা বলে কিছু নেই। প্রযুক্তি বা ব্যক্তি প্রতিভা কখন ও ই একক সত্তা কে ্টিকিয়ে রাখতে পারে না। । আর এই না পারা টা ই আমাদেরকে সমাজবদ্ধ জীবন যাপন করতে বাধ্য করে।। কিছু নিয়ম, কিছু জীবনাচরণ, আর কিছু আইন করে নেই প্রয়োজন মাফিক। যাতে সবার ই স্বার্থ রক্ষা হয় এবং পাশাপাশি থাকতে পারি।।
উত্তরাধিকার ১
আমার প্রথম সন্তান ঋক । মানসিক ভাবে নিজের ভিতর মাতৃত্ব বোধ টা প্রোথিত হবার বেশ খানিকটা সময় পূর্বে ই আমি সন্তান এর হাসি দেখেছি। প্রাথমিক ভাবে সন্তান ঋক আমাকে যতটা অভিভূত করে রাখতো, তার চেয়ে বেশি রাখতো একটা মানব শিশু। অদ্ভুত একটা অনুভব। সময়ের সাথে সাথে আমি ও আমার সন্তান কে দেখতে শিখলাম, বুঝতে শিখলাম, নিজের মাঝের মা বিষয় টা ধরা দিতে লাগলো। আমার খুব বেশি দায়িত্বশীল আচরণের জন্য অনেকে ই আমাকে দিদি বা আম্মা বলে ডাকতো। অথচ এই আমির নিজের স্বজাতকের "মা" এই বিষয় টা বুঝতে ও বেশ খানিটা সময় পার করতে হয়েছে। জীবনের টানা পোড়নে ছেলে কে আমি ঠিক সময় ও দিতে পারিনি। দেড় বছর ব্যস থেকে সে তার বাবার সাথে এক দেশে, আমি অন্য দেশে। আমাদের যোগাযোগ ফোন আর নেট এ।। বছরে একবার কি দুইবার মাস খানেকের জন্য দেখা যার অধিকাংশ সময় ই চলে যেত বিভিন্ন সামাজিকতা রক্ষা করতে করতে।
আমাদের আমরা
আমাদের বাগানে এখন আর হাস্নাহেনা ফুটে না। আমাদের বাগান জুড়ে সবুজ গালিচা পাতা থাকে, সবুজের ফাঁকে ফাঁকে মেজেন্টা লাল সাদা নাম না জানা ঘাস ফুল উঁকি ঝুকি মারে না। দেয়ালের ভেজা ভাঁজে বট বৃক্ষ বাসা বাঁধার স্বপ্ন দেখে না। আম জাম কাঁঠালের গন্ধ একাকার করে গ্রীষ্ম আসে না। এখন আমরা টবের বাগানে ক্যাকটাসের চাষ করি। ছোট ছোট রঙিন ফুল ফুটে। স্পর্শের বাইরে থেকে দেখে যাই আর চোখ জুড়াই ।
তবু ও জীবন বয়ে চলে। পরিবর্তন কে সাথে নিয়ে বহমান নদীর মতো বয়ে চলি আমরা। যদিও রাস্তার পাশে ঢালু জমিনে জমিয়ে রাখা ওয়াসার পানি দেখে চিৎকার করে উঠে আমাদের উত্তরসূরি, ্দেখ, নদী নদী। আহা কি প্রশান্তি। নির্লিপ্ত চেয়ে থাকি আমরা তাদের দিকে। কি বলব তাদের? হ্যাঁ, এই তোদের নদী। এই বয়ে চলা সময়ের সাথে পাল্লা দেয়ার নাম ই জীবন। প্রলম্বিত করা যায় হয়তো কোন সময়, প্রচেষ্টায়, কিন্তু এই বদলে যাওয়া বদলে দেয়া নিয়ে ই আমরা।
যোগাযোগ
জনাব যোগাযোগ মন্ত্রী,
আমাদের ফেসবুক জীবন আগের মতো হলে বা আমরা ব্যবহারকারীরা যা ভেবে ফেসবুকিং করি সেরম হলে এই চিঠির কোন মুল্য থাকত না, এই চিঠি আমি লিখতাম ও না। এখন ফেসবুকের প্রতিটি শব্দ অনেক মূল্যবান, অনেক প্রতিক্রিয়াশীল। তাই আমি আশা করব এই চিঠি আপনার নজরে পড়বে এবং আপনি একটু ভেবে দেখবেন। যদিও এই চিঠির কথা গুলো আমার কিন্তু আমি হ্লফ করে বলতে পারি, এর প্রতিটি শব্দ আরও হাজারো ঢাকাবাসীর কণ্ঠস্বর।
ভর্তি যুদ্ধ
ভর্তি পরীক্ষার বিরোধিতা যারা করছেন তারা কিসের ভিত্তিতে করছেন, তার কারন গুলো জানতে ইচ্ছে হচ্ছে খুব। আজকের এই লিখায় যে বিষয় গুলো তুলে ধরেছেন তা হল, ১। ব্যয় বহুল, ২। কোচিং নির্ভর, ৩। পরীক্ষা দিয়ে ই তো ভর্তি যোগ্যতা অর্জন করে, আবার কেন পরীক্ষা। আগের ফলের ভিত্তিতে ই ভর্তি হউক। কথা গুলো খারাপ না, কিন্তু এতে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা এবং পড়া শুনা নিয়ে যে ওনাদের কোন ধারনা নাই, তাদের ছেলে মেয়ে বা আত্মীয় সব্জনের ছেলে মেয়েরা ও শিক্ষা বোর্ডে র অধিনে পরীক্ষা দেয় না তা ই প্রতিয়মান হয়।