কি দেখছি, কি পড়ছি, কি শুনছি
কি দেখবো
মুভি প্রেমীদের আমি দুই ভাগে ভাগ করি। এক ভাগে আছে যারা বিফোর সানরাইজ দেখেছে, আরেক ভাগের মানুষ যারা বিফোর সানরাইজ দেখে নাই।
সেই মেয়েটার কথা মনে আছে। ওই যে, সেলিন (জুলি ডিপলি)। সেই যে ইউরো ট্রেনে দেখা হল ফরাসী এই মেয়েটার সংগে আরেক মার্কিন যুবক জেসির (ইথান হক)। বুদাপেস্ট থেকে ট্রেনে ভিয়েনা। এর মধ্যে দুজনের কথাবার্তা, তারপর ভাললাগা। তারপর দুজনের দুদিকে চলে যাওয়া।
কথা ছিল ঠিক ৬ মাস পর তারা আবার দেখা করবে? দেখা কি হয়েছিল?
ছবিটি ১৯৯৫ সালের। ৬ মাস পর কিন্তু তাদের আর দেখা হয়নি। হয়েছিল ঠিক ৯ বছর পর। সিনেমাটির পরের পর্ব মুক্তি পায় ঠিক নয় বছর পরেই। এই পর্বের নাম বিফোর সানসেট। ঠিক ৯ বছর পরের ঘটনা নিয়েই সিনেমাটি। এই পর্বটিও যারা দেখেননি, তাদের এই জীবন রেখে কি লাভ?
তারপর কিন্তু আরও ৯ বছর চলে গেছে। ওরা এখন কোথায়? কি করছে? সেটিও জানা যাবে। আসছে পরের পর্ব বিফোর মিডনাইট।
আমার সকল আগ্রহ নিয়ে বসে আছি বিফোর মিডনাইটের আশায়........
কি পড়ছি
একটা বই অনেকদিন ধরে খুঁজছিলাম, পাচ্ছিলাম না। গত বছর মেলায় খোঁজ করে জেনেছিলাম রিপ্রিন্ট হবে। এরপর আজিজে গিয়ে পাইনি। রকমারিতেও না। অবশেষে এবার পেলাম বই মেলায়।
রইসউদ্দিন আরিফের আন্ডারগ্রাউন্ড জীবন সমগ্র : বাংলাদেশ ও উপমহাদেশের কমিউনিস্ট আন্দোলনের বিকর্তিত অধ্যায়।
প্রথমেই বলে রাখি যাদের হজমশক্তি কম তাদের এই বইটি না পড়াই ভাল। বিপ্লব নিয়ে যাদের অতি রোমান্টিক ধারণা আছে তাদেরও না পড়াই উচিৎ। তবে ইতিহাস ও রাজনীতির পাঠকদের জন্য বইটি অবশ্য পাঠ্য।
লেখক সিরাজ সিকদারের সর্বহারা পার্টির একজন সক্রিয় সদস্য ছিলেন। সিরাজ সিকদার নিহত হওয়ার পর দলের সম্পাদক হয়েছিলেন। ১৯৭২ সালে বিপ্লব করতে স্ত্রী ও দেড় বছরের ছেলেকে নিয়ে আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে যান। ১৯৭৮ পর্যন্ত গোপন এই জীবন চলে। সেই জীবনের বর্ণনা বইটি জুড়ে।
বলা হয়ে থাকে স্বাধীন বাংলাদেশের কথা সবার আগে বলেছিলেন সিরাজ সিকদার। সিরাজ সিকদার মুক্তিযুদ্ধেও অংশ নিয়েছিলেন। আবার তিনি ভারতের আধিপত্য মেনে নেননি। স্বাধীন বাংলাদেশের শুরুতেই বলেছিলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হয় নি, মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি।
সর্বহারাদের বাংলাদেশ গড়তে সশস্ত্র বিপ্লবের ডাক দিয়েছিলেন তিনি। সেই ডাকে যোগ দিয়েছিল হাজার হাজার তরুণ। কর্নেল নুরুজ্জামান সামরিক বাহিনী ছেড়ে যোগ দেন সিরাজ সিকদারের দলে। সে সময়ের আওয়ামী লীগ সরকারের ভিত নাড়িয়ে দিয়েছিল সিরাজ সিকদাররা।
শ্রেনী শত্রু খতম তো ছিলই। এমনকি প্রকাশ্যে টানা দুইদিন হরতালও দেয় সিরাজ সিকদার। সেই সব কাহিনী জানা যায় বইটি পড়লে।
আবার বিপ্লবের অন্ধকার দিকও আছে। নিজেরা নিজেরা খতমের অসংখ্য ঘটনাও আছে। সামান্য সন্দেহে খুন করা হয়েছে দলের সদস্যদের। বিশেষ করে সিরাজ সিকদার মারা যাওয়ার পর খুনোখুনি চরম আকার ধারণ করেছিল। সেই সব লোমহর্ষক ঘটনার ভয়াবহ বর্ণনাও আছে বইটিতে। নিজের দলের সিদ্ধান্তে হত্যা করা হয়েছিল শিক্ষক, কবি হুমায়ুন কবীরকেও।
আগ্রহীরা পড়তে পারেন। তবে আমার পরামর্শ এর সঙ্গে সিরাজ সিকদার রচনা সমগ্র মিলিয়ে পড়লে বইটি পড়াটা আরও আকর্ষনীয় হবে।
কি দেখছি
এই মুহূর্তে আসলে দেখছি আশরাফুল আর মুশফিকের ব্যাটিং। দুজনেই সেঞ্চুরি করলো। আশরাফুলের কাছে ডাবল সেঞ্চুরি চাই।
মুভির কথা বলি। কোরিয়ার কিম কি দুক আমার বরাবরই পছন্দ। এখন দেখছি তার নতুন ছবি পিয়েতা।
আবারও বলি দুর্বল চিত্তদের এই ছবি না দেখাই ভাল। ছোটদেরও দেখা উচিৎ না। যথেষ্ট পরিমাণে এডাল্ট কন্টেন্ট আছে। ভেনিস উৎসবে গোল্ডেন লায়ন পাওয়া ছবি।
আরেকটা হিন্দী ছবি দেখলাম। ইনকার। সুধীর মিশ্র আমার পছন্দের পরিচালক। ছবিটার বিষয়বস্তুও অন্যরকম। এক অ্যাড এজেন্সির বিভাগীয় প্রধান মায়া, সে তার সিইওর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনলো সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্টের।
প্রশ্ন তোলা হল, যৌন হয়রানি আর ফ্লার্টের মধ্যে সীমারেখা কি? মেয়েট পছন্দ করলে ফ্লার্ট আর পছন্দ না হলে হয়রানি? পুরো বিতর্কটা চললো পুরো ছবি জুড়ে। যদিও শেষটা হিন্দি সিনেমার ঘরানা থেকে বের হতে পারলেন না পরিচালক।
কি শুনছি
গৌতম ঘোষের নতুন ছবি শূন্য অংক। এখনও ঢাকায় আসেনি। তাই দেখা হয়নি। ছবিটাতে একটা গান ব্যবহার করা হয়েছে। এমনি বরষা ছিল সেদিন। জ্যোতি শুনে বললো পুরোনো গান। আমারও তখন মনে পড়লো তাই তো।
খোঁজ লাগালাম। গানটা প্রনব রায়ের লেখা। আর সুর কমল দাশগুপ্তের। গানটি এর আগে গেয়েছেন ফিরোজা বেগম। আরও গেয়েছেন মাধুরী চট্টোপাধ্যায়।
প্রথমে শুনি নতুন করে গাওয়া গানটি। গানটি গেয়েছেন কৌশিকি চক্রবর্তী। খুব ভাল গাননি। কেমন যেন এলায়িত একটা ভঙ্গি আছে। আর গলাটাও একটা ফ্লাট, কারুকাজ কম।
তবে সেরা হচ্ছে ফিরোজা বেগমের গলায় গানটি। খোলা গলা, অসম্ভব ভাল কারুকাজ। নেশার মতো লাগে শুনতে।
এমনি বরষা ছিল সেদিন
একজন অসাধারণ সুরকার ছিলেন কমল দাশগুপ্ত। কিন্তু শেষ জীবনটি তাঁর ভাল যায়নি। নিদারুণ আর্থিক কষ্ট ছিল। শেষ পর্যন্ত আর্থিক কষ্টের কারণে স্ত্রী ফিরোজা বেগম তাঁকে নিয়ে চলে এসেছিলেন বাংলাদেশে। এখানেই তিনি মারা যান, ১৯৭৪ সালে।
বিফোর সানরাইজ আর সানসেট দেখছি, কাহিনী ভাল্লাগছিলো কিন্তু মেকিং স্লো লাগছিল। ৯ বছরের গ্যাপের ব্যাপারটা চমত্কার লাগলো, জানতাম না আগে।
মিডনাইটের অপেক্ষায় থাকলাম।
আশরাফুলের এই ইনিংসটা মনে থাকবে অনেকদিন, ২৫ জনের দলে জায়গা না পাওয়ার সর্বোত্তম জবাব। মুশফিকও দারুন দেখাইতাছে।
কৌশিকির গান ভাল লাগেনি। ফিরোজা বেগমেরটা তো ক্লাসিক।
মাসুম ভাই,
আপনার কালেকশনে কি
গ্রেভ অফ দ্যা ফায়ারফ্লাইস
এনিমেশন মুভিটা আছে?
অনেক দিন ধরে খুঁজতেছি, পাইনা।
আমি অ্যানিমেশনের ভক্ত না। সো এইটা আমার কাছে নাই
এর পরে একদিন সময় দিয়ো আমার কাছে ছিলো, দেখবো আছে কি না।
থাকলে পেন ড্রাইভ নিয়া আইসো
মাত্র ১০ রানের দু:খ
মুভিগুলোর মধ্যে শুধু বিফোর সানরাইজ দেখছি। মিডনাইটের আগে সানসেট দেখতেই হবে। জীবন রেখে কুনু লাভ নাই তাও তো রাখছি। হুদাই। দুর্বল চিত্তের বলে পিয়েতা গোণায় রাখলাম না। হজমশক্তি কম বলে বইটাও পড়া যাবে না।
গানটা আমার পছন্দের। কত যে শুনেছি সেই কবে থেকে! তবে ফিরোজা বেগম সম্পর্কে আর কিছুই জানতাম না।
সহজ করে কত সুন্দর যে লিখেন অাপনি!
ব্যাপক সিনেমা দেখতাছো। পোস্ট দাও
কাল দেখলাম 'কারস্ অফ দি গোল্ডেন ফ্লাওয়ার'। দেখে মাথা ঘুরায় গেছে। এত বিশাল আয়োজনের মুভি আমি আর দেখি নাই।
লেখালেখি আমার কর্ম না মাসুম ভাই। দেখে, পড়ে মুগ্ধ হই এটাই বিশাল ব্যাপার।
বিফোর দ্যা সানরাইজ আমার বড়ই পেয়ারের মুভি। কয়েবার দেখছি। এই কিসিমের একটা হিন্দী ছবিও আছে আলি জাফর আর অদিতি রয় হায়দারির। হিন্দী ওতো ভালো না তবে বিফোর দ্যা সানরাইজের ছোয়া থাকার কারনে দেখতে খারাপ লাগে নাই লন্ডন প্যারিস নিউইয়র্ক।
বইমেলায় বইটা পাইছি। পাঠক সমাবেশে আগুন লাগার পর কেনা তাই ৩৫% ডিসকাউন্ট। পড়ি নাই। আপাতত পড়তেছি গৌতম দার সম্পাদিত বই আর জাকির তালুদারের উত্তরাধুনিকতা। বন্ধুরা বাসায় ছিলো তাই বই পড়া লাটে উঠছে। গতবার মেলাতেই রইসুদ্দিন আরিফের বইটা দেখছিলাম কিন্তু কিনি নাই। এবারে পেয়ে খুব শান্তি পাইছে। যদিও বইটা এখনো ভেজা আর ফুলা ফুলা!
সুধীর সাহেব ভালো সিনেমা বানায়। তার ইয়ে সালি জিন্দেগী দেখে খুব মজা পাইছিলাম। ইনকার দেখি নাই দেখবো। চিত্রাংগদারে ভালোই লাগে। তবে মুক্তির কয়েকদিন নেটে খোজ খবর নিয়া জানছিলাম ফ্লপ খাইছে সিনেমাটা। রিভিউওয়ালারা ইচ্ছা মতো পচাইছে।
ফেসবুকে জ্যোতি আপু কইছে গ্রেট পোস্ট আমিও রায়দিলাম গ্রেট। আশরাফুল মুশফিক যেনো ত্রিপল সেঞ্চুরী করে। বাকী সব আল্লাহ ভরসা!
ছবিটা পচাইছে এর শেষটার জন্য, কারণ শেষে আইসা পুরা হিন্তি সিনেমা বানাইছে। তখন আর ভাল লাগে না
বিফোর মিডনাইটের অপেক্ষায় রইলাম...
পিয়েতা নামাতে দিলাম...
~
কিম কি দুক একটা জিনিষ।
কিছু পড়ছি না
কিছু শুনছি না তবে
ধুমাইয়া মুভি দেখছি
কি কি মুভি? পোস্ট দাও বাজি
লেখতে কোন মোটিভেশান নাই। বই বের হয়েছে দেখে কিনা বুঝতে পারছি না
আপনারে মেইল করে দেই, আপনে লিখেন আমরা পড়ি
বই মেলা তো আরো আসবে বাজি
সারাদিন পরের কামলা খাটি, বাসায় এলে বউ-বাচ্চার আবদার রক্ষা করেই সময় পার! কিছুই দেখা হয় না, কিছুই পড়া হয় না। তবে ছবি নিয়ে আপনার এত সুন্দর সুন্দর পোষ্ট দেখে মনে হচ্ছে ছবি দেখা আবার শুরু করতে হবে!
আবার শুরু করেন, জানান, লেখেন।
সানরাইজ আর সানসেট দেখার পর বন্ধুরে বলছিলাম, মিডনাইট হইলে দারুণ হইতো। এখন দেখি আসলেই হইবো... ইগারলি ওয়েটিং...
আমিও ওয়েটিং
কিছুই দেখি না, শুনি না, পড়ি না
অযথাই যাচ্ছে সময়
কেনু কেনু কেনু
এত ব্যস্ততার মধ্যেও আপনি সবসময় পড়া-দেখা-শোনার মধ্যে থাকেন! ঈর্ষনীয় জীবন আপনার। আমার জীবন থেকে মুভি দেখার ব্যাপারটা প্রায় হারিয়েই গেছে, পড়াও কমে গেছে অনেক। সময়ের সঙ্গে দৌড়ে পেরে উঠছি না কিছুতেই।
আপনার লেখাগুলো ভালো লাগে। একই লেখায় কত তথ্য, কত চিন্তার খোরাক!
কৃতিত্ব আমার বউয়ের। সংসারের সব দায়িত্ব সেই নিয়ে নিছে। রাগ করে, অভিমান করে। কিন্তু বই পড়তে দেয়। সিনেমা দেখতে দেয়।
চারটা সিনেমার কোনোটাই দেখি নাই। কিম কি দুক-এর ছবি বানানোর কায়দাই অন্যরকম। সংলাপ কম, কোনো ক্ষেত্রে প্রায় নেই বললেই চলে...। তবে তাঁর খুনোখুনি প্রবনতা ভয় পাই। যে কয়েকটি দেখেছি, অসাধারণ সুন্দর লেগেছে যেমন, মনের উপর চাপও ফেলেছে অনেক।
রইসউদ্দিন আরিফের বইটা সংগ্রহ করেছি। পড়বো।
"এমনি বরষা ছিল সেদিন" - আমার অন্যতম পছন্দের গান। কমল দাশগুপ্তের গানগুলো শাফিন আহমেদ গেয়েছেন। তালিকাটা দিলাম। শুনে দেখেন, বেশ লেগেছে আমার। বিশেষ করে "এসেছিল মধুযামিনী" মুগ্ধ করবে।
Ami duronto boishakhi jhor
Lyric: Mohini Chowdhury, Music: Kamal Dasgupta
Ei ki go shesh dan
Lyric: Pranab Ray, Music: Kamal Dasgupta
Esechhilo modhujamini
Lyric: Pranab Ray, Music: Kamal Dasgupta
Ghumer chhayay chander chokhe
Lyric: Pranab Ray, Music: Kamal Dasgupta
Konthe amar nishidin
Lyric: Pranab Ray, Music: Kamal Dasgupta
Kotodin dekhini tomay
Lyric: Pranab Ray, Music: Kamal Dasgupta
Menechhi go haar manechhi
Lyric: Subodh Purkayosto, Music: Kamal Dasgupta
Mor jeeboner duti raati
Lyric: Pranab Ray, Music: Kamal Dasgupta
Prithibi amare chay
Lyric: Mohini Chowdhury, Music: Kamal Dasgupta
Tumi ki ekhon dekhichho swapon_Shafin Ahmed.mp3
Lyric: Pranab Ray, Music: Kamal Dasgupta
ফাঁকিবাজি। লিঙ্ক না দিয়ে গানের তালিকার কপিপেস্ট মানি না। তীব্র ধিক্কার
লিংক শেয়ার পোস্ট আমার কাজ না। সিডিটা কিনে ফেলেন।
কি নিষ্ঠুর
মেয়েদের নিষ্ঠুরতা মানায় না। 
রইসউদ্দিন আরিফের আন্ডারগ্রাউন্ড জীবন সমগ্র বইটা পড়ার ইচ্ছা অনেকদিনের। আজিজে খুঁজে পাইনি। তারপর রকমারিডটকম'র রিভিউ প্রতিযোগ-এ প্রথম হলাম। তারা আমাকে আমার পছন্দের ১০,০০০ টাকার বই উপহার দেবে। সেখানে, কায়দা করে লিস্টে নাম ঢুকিয়ে দিলাম। যথারীতি ব্যর্থ!
এখন দেখছি বইটা আপনার কাছে...!
বইটা এখন পাওয়া যাচ্ছে
রইসউদ্দিন আরিফের বইটা নিয়ে আরো বিস্তারিত লিখলে অনেকে উপকৃত হবে, কারণ এইটা সবার হাতে পৌছাবে না।
~
কেন পৌছাবে না। এখন তো চাইলেই পাবে
আপনার পোস্ট পড়ে পিয়েতা দেখলাম। কেন জানি ভালো লাগে নাই। আর এডাল্ট দৃশ্যগুলো দেখে মনে হলো হুদাই কামে দিসে
খুব ভাল তো আমিও বলি নাই। তবে কিম কি দুক বলেই বিশেষ মনোযোগ দেয়ার কথা বলছিলাম
মন্তব্য করুন