কোনো শিরোনামই মাথায় নেই।
অনেকদিন ধরেই ভাবছি কিছু লিখবো । কিন্তু লিখা হয়ে উঠেনা।
অভাবটা সময়ের নয়। অভাবটা মগজের!!!
কি নিয়ে লিখবো?
লিখার বিষয় যে নেই তাও নয়। কিন্তু বঙ্কিম এর মতে কোনো লেখাতে যে অর্থব্যক্তি ও প্রাঞ্জলতা থাকতে হয়। আমার লেখাগুলো তার ধারে কাছ দিয়েও যায়না। না থাকে অর্থব্যক্তি না থাকে প্রাঞ্জলতা । তারপরেও হাত লিখার জন্য নিশপিশ করে। মগজের কোষে কোষে ঘুরে বেড়ায় হাজারো ভাবনা। লিখতে বসলেই সব হাওয়া। মাথাটা একেবারে ফাঁকা হয়ে যায়। গোবরটুকুও পর্যন্ত থাকেনা।
আরে ভাই গোবর থাকলেও তো কিছু একটা দাড় করানো যেতো। নিজের যখন এই অবস্থা তখন আর কি করা। বসে বসে অন্যের লেখা পরে নিজেকে ধইন্য করার চেষ্টা করি।
লেখা পড়তে গেলেই আবার ভেজাল লাগে। আবার লিখতে ইচ্ছে করে। কিন্তু লেখাগুলো কাব্যের মতো অমিয় ধারা হয়ে আসেনা। কেমন যেনো এলেবেলে। মাথা মুন্ডু নিজেই খুঁজে পাইনা। তারপরও কিছু লেখার অপচেষ্টা করলাম আরকি। প্যানপ্যান করতে গিয়েই সব শেষ। কি নিয়ে যে লিখবো ভেবেছিলাম তাই ভুলে গেলাম। কি আর করা। ঘুমাই।
হুদাহুদাই নিজের সময় আর আপনার সময় দুইটাই নষ্ট করলাম। থাক রাগ কইরেন না। যা বলার গোপনে বইলেন। ব্লগর ব্লগর করার জন্য মাইন্ড খাইয়েন না, আর আমারেও কিছু কইয়েন না ।
শেষে একটা কথা বলি ভাই “আমার কথা-বার্তা,চাল-চলন, আচার-আচরণে কেউ দইত্য(ধরতে) হাইত্তোনা আঁই নোয়াখাইল্যা ”
বহুল চর্চিত একটা কৌতুক দিলাম আরকি।
সবাই ভালো থাকবেন। যাপিত জীবনের গল্প -২ পড়ার আগাম নিমন্ত্রন রইলো। ভালো থাকবেন।
অপেক্ষায় আইজুদ্দিন
যাক ব্লগে আরেকজন নোয়াখাইল্যা পাওয়া গেলো!!
তাড়াতাড়ি লেখা শুরু করে দিন। হোক না এলোমেলোই।
ভাল আছি , অপেক্ষায় বেশি দিন রাইখেন না তাইলে ভুলে যাব যে দাওয়াত দিয়েছিলেন।
নিমন্ত্রন গ্রহণ করলাম।
আন্নে নোহাইল্লা নি? কিয়া কন? খুশি হইলাম।
আরে! আইয়েন বাই আন্নেরে আঁইও এক্কান 'বহুল চর্চিত' কৌতুক হুনাই
প্রশ্নঃ 'হাবিব ভাই পাইপ বেয়ে উঠছেন' এই বাক্যের নোয়াখালি সংস্করণ কী হবে?
উত্তরঃ হাইব বাই হাইব বাই উডের
দেশী ভাইরে শুভেচ্ছা
মন্তব্য করুন