ডায়েরি
দু'একটা দিন বাপের মত
দু'একটা দিন মায়ের
দু'একটা দিন স্বামীর মত
দু'একটা দিন জা-য়ের।
কিছুটাক্ষন চাল ও চুলা
বৃষ অথবা মীন
এভাবেইতো দুপুর গড়ায়
পাশ ফিরে শোয় দিন।
পাশ ফিরে শোয় দিন ও বছর
ঘুমায় জীবনখানি
পাশ ফিরে রয় গোপন অসুখ
পাশ ফেরে হাতছানি।
বীজ পড়ে রয় বীজগণিতে
ফলের চিন্তা লুটায়
সুখ পড়ে রয় ট্রাফিক জ্যামে
দুঃখ ফেরে নটায়।
আমার প্রতি তোমার যে টান
তোমার প্রতি আমার
একটা বিড়াল সে উষ্ণতায়
গড়ে যৌথ খামার।
আমার যত নরম ছিল,
কোমল ছিল, আলো
ঢেকে দিলাম আজকে সবই
-প্রসাধনই ভাল।
হাত ঢেকেছি, মুখ ঢেকেছি
শোক ঢেকেছি শাকে
বুকের ভেতর রোদ ঢুকেছে
তবুও কোন ফাঁকে।
সে রোদ আমার তরল আগুন
সে রোদ আমার টু-জি
সে রোদ দিয়ে, পাঠক, আমি
তোমার মুখকে খুঁজি.....
খুব মিষটি
একেকটা দিন কালো মেঘের,
একেকটা দিন রোদের।
একেকটা দিন তোমার-আমার,
একেকটা দিন ওদের!
এমন একটা কবিতা পড়েছিলাম বেশ আগে, ওটা মনে পড়লো আপনার ছড়ার শুরুটা পড়ে।
পড়তে দারুণ ভালো লাগলো।
খুব ভালো লাগলো।
দারুণ ! নিয়মিত হোন । ডুব মারিয়েন না প্লিজ !
দারুণ।
খুবই সুন্দর লেখা
আগেরটায় যে টুকটাক সমস্যা ছিলো সেইটা এবার কাটায়ে উঠছেন। অভিনন্দন। অবশ্য এটা বলার মতো কোনো বিষয় না। আপনের লেখার হাত এমনিতেই চমৎকার।
অ.ট. আপনার বন্ধু জনাব বাফড়া-কে একটু আমার সালাম পৌঁছায় দিয়েন পারলে।
বন্ধু বাফড়া এখন ক্যারিয়ার চেন্জের যে অবস্হায় তার একটা ট্যাকনিকাল নাম আছে-একে বলে ইদ্দতকাল- খুব সেনসিটিভ সময়- অনেক কিছু হয়ে যেতে পারে-তাই তাকে কয়েকদিন ঘাটাচ্ছি না।
উত্তম। দুই বন্ধুর জন্যই শুভকামনা থাকলো। ভালো থাইকেন।
অনেক সুন্দর লাগলো...
দারুণ! বরাবরের মতো।
মন্তব্য করুন