অনুসন্ধান

ইউজার লগইন

অনলাইনে

এখন জন অতিথি অনলাইন

বেড়াল এবং বৃক্ষ কথন

হারিয়ে যাবার গপ্পো- ৩

একাত্তরের চিঠি - কৃতজ্ঞতা নিঝুম মজুমদার

ফেস বুক খুলেই প্রথমে চোখে পড়ল নিঝুমের স্টাটাস, ৭১ এর চিঠি বইটির ডাউনলোড লিঙ্ক দিয়েছেন।
নিঝুম মজুমদারে অনুমতি ছাড়াই আপনাদের সাথে শ্যায়ার করলাম।
71

ডাউনলোড লিঙ্কঃ http://www.mediafire.com/?n9zm2lsmnnm

শুধু তোমার জন্য

(জেবীন,টুটুল, মাসুম্বাই,রায়হান ভাই,বিমা,মানুষ,মাসলুল,সাইফুর,মুকুল,সাঈদ ভাই,আরিফ ভাই,মাথু, ছালু....যাদের "শুধু তুমি" বা অনেকের জন্যই চুল পেকেছে।)

তোমাকে স্পর্শ করতে গিয়েও কতবার যে আমি
গুটিয়ে নিয়েছি হাত, সে-কথা আমার ঈশ্বর জানেন।
তোমাকে আমার ভালোবাসার কথা বলতে গিয়েও
কতবার যে বলিনি, সে-কথা আমার ঈশ্বর জানেন।

তোমার হাতের মৃদু কড়া - নাড়ার শব্দ শুনবার জন্য

অপ্রকাশিত চিঠি

মা,
এই চিঠিটা কোন দিন তোমার হাতে পৌছাবে না। কখনোই পোস্ট করা হবে না। কখনোই এই কথা গুলো তোমার কানে যাবে না। কখনোই তোমাকে বলতে পারবো না। মনটা প্রায়ই খুব খারাপ থাকে। তুমি বারবার ফোনে জিজ্ঞেস কর মন খারাপ নাকি মিথ্যে বলি। জানি আমার এই মিথ্যেটুকু তোমাকে একটু হলেও শান্তি দেয়।

নিশি কথন - ২

ঘাস বুনটের বাবুইয়ের বাসার মতই আঁধারের ঠাস বুনটে জমাট বাঁধছে রাত। সর্পিনীর তীক্ষ্ণ লকলকে জিহ্বার মতই হিসহিসিয়ে নগরীর তলানিকে ছুঁয়ে যাচ্ছে ঝিরঝিরে বাতাসের বহর। রাতের সাক্ষী ঝিঁঝিঁ পোকারা সেই সন্ধ্যা থেকেই বিরামহীন সমন পাঠ করে যাচ্ছে। শুভ্র মেঘের বণিকেরা মত্ত স্বপ্নের দর কষাকষিতে। অতল উদরা নগরী হাঁ করে আছে স্বপ্নের ক্ষুধায়। ঘোর লাগা মানুষেরা সেধে যাচ্ছে কুকুরের মত কুণ্ডলী পাকানো দালানের উদরে। শুধ

বন্ধু হয়ে ওঠার গল্প ২

কিস্তি ১: http://www.amrabondhu.com/nazrul/212

প্রতিদিন অসংখ্য মেইল আসা শুরু করলো। কিছু কালেক্টেড মেইল যেখানে গ্রাফিক্স আর ফটোগ্রাফির কিছু দারুণ নমুনা থাকে। দেখতে ভালোই লাগে। আর হলো নিজেদের মধ্যে কথাকথি।
আমি অইন্টারনেট যুগের লোক, একজন তার খুব অন্তরঙ্গ মনের কোনো কথা লিখে দিতেছে অজেনা অচেনা বন্ধুদের কাছে। ব্যাপারটায় একটু অবাক হলাম।
কিন্তু আমি তখনো শুধুই পাঠক।

কক্সবাজার নারিকেল জিঞ্জিরা ভ্রমন ১ : প্রস্তুতি

আশংকা সত্যি হল। কাউন্টার ম্যান জানাল বাইশ তারিখে হবেনা।
: ২৩ তারিখ?
: নাই
: ২৪ বা পঁচিশ
: তাও নাই। অন্য কোথাও পাবেন না। এসময় সব বুক।
বলে কি! ২৬, ২৭ ?
: না
বেরিয়ে যাওয়ার আগে শেষ জিজ্ঞাসা
: ২৮ তারিখ দেখেন তো
: আছে

এইখানে, এইখানে

এইখানে সঙ্গীত, কবিতা, চিত্রকল্প;
এইখানে মন্দলাগা,ভালোলাগা, বোধ।
এইখানে রৌদ্রছায়া, বসন্ত বাতাস,
এইখানে মনন, মানবিক, এইখানে তুমি।
এইখানে খিদে, পিপাসা, ঘাম;
এইখানে জ্বর, সর্দি, খুসখুসে কাশি।
এইখানে শীতলতা, ব্যথা বোধ,
এইখানে দেহ, দৈহিক, এইখানে তুমি।

প্রবাসী ছাত্র ডায়েরি - ৪র্থ পর্ব

প্রথমেই দুঃখ প্রখাস পালা। গত কয়েকদিন আমি অসম্ভব ব্যস্ত ছিলাম বার এপ্লিকসশন নিয়ে। বার এপ্লিকেশন শেষ হওয়ার পরে আলস্য পেয়ে বসে। ঐসময়টায় আমার ৯০% সময় কীবোর্ডের সাথে যুদ্ধ করে কেটেছে। অনাকাংখিত আলস্যজনিত দেরীর জন্যে স্যরি আছি।

অপেক্ষা [গল্প] - ১ম কিস্তি।

যদি কোন কক্ষের সংজ্ঞা দেয়া যায় তাহলে এই কক্ষটিও তার ভিতর পড়বে, যেমন এর চারপাশে দেয়াল আছে, উপরে ছাদ আছে, একটা জানালা আর একটা দরজা আছে, ভিতরে ৬ ফুট বাই ৫ ফুট জায়গাও আছে। দরজা দিয়ে ঢুকলেই হাত দেড়েক পরেই একটা লোহার খাট, সেই দরজা দিয়ে কোনমতে ঢুকা যায় কক্ষটিতে, সেই খাটেও শোয়া যায়। সাথেই সেই রুমের এক তৃতিয়াংশের সমান একটা বাথরুম, সেখানে কোনমতে গোছল ও প্রাকৃতিক কাজ গুলো সারা যায়।

প্রতিরাতে এই মেয়েটা প্রেয়সী হয়...আমারো হতে পারে...কিন্তু ক্যানো হবে?!

কানে থাকা ডাব্লিউ পাঁচ নয় পাঁচ,
সেইখানে বেজে চলা রবিবুড়ো গান!
এডলার স্ট্রিটে ধোঁয়া জমা কাঁচ,
তারওপর চিকা মেরে দাওয়াত জানান-
রাতজাগা প্রেমময়ী, নাম এভেলিনা,
ওদিকে সে একই গান গাইছে সাহানা-
যখন সবাই মগন ঘুমের ঘোরে…
আমার ঘুম নিও গো হরণ করে!

মেডিটেশন এবং আমার কথা

তখন সামুতে মেডিটেশন নিয়ে বেশ মাতামাতি চলছিল। কেউ কেউ জানতে চাইলো মেডিটেশন নিয়ে আমার ভাবনা কী? তখন লেখাটা লিখি। "আমরা বন্ধু" -এর সবার সাথে শেয়ার কলাম।

যেদিন মোনালিসা দেখতে গেলাম

প্যারিসে গেলে লুভর মিউজিয়ামে যাওয়া নিয়ম। বিশেষ করে মোনালিসা দেখে না আসা অপরাধের মধ্যে পড়ে। তাতে মোনালিসাকেও অপমান করা হয়। তাই প্যারিসে গেলেই মোনালিসাকে দেখে আসতে হয়। মোনালিসার বাস লুভর মিউজিয়ামে।

জোছনার ধবল পাড়- পর্ব ২

হেমন্তের সোনালী বিকেল, ফুরফুরে হাওয়ায় ভর করে দুপুরটা উড়ে গিয়ে কখন যে বিকেল নেমে আসে একদম টের পাওয়া যায়না। চন্দনা রোদের কোমল পরশ শরীরে জাগায় আলসে উষ্ণতা। রোদ লেগে হলদেটে হয়ে যাওয়া পাতাগুলো আরো একটু হলুদ সেজেছে, হেমন্তের ঝিরঝিরে বাতাসে কেঁপে কেঁপে উঠে ফিসফিস করে গাইছে যেনো অপার্থিব কোন গান। দিদার সাহেব তখনো বারান্দায় বসা, একটু আগে জর্দা দিয়ে পান খেয়েছেন তিনি। অনভ্যস্ত ভঙ্গিতে থুকতে গিয়ে সাদা পাঞ্জাব

ব্যানার

আমরা বন্ধু ব্লগের জন্য যে কেউ ব্যানার করতে পারেন। ব্যানার প্রদর্শনের ব্যাপারে নির্বাচকমণ্ডলীর সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত। আকার ১০০০ x ১৫০ পিক্সেল। ইমেইল করে দিন zogazog এট আমরাবন্ধু ডট com এবং সেই সাথে ফ্লিকার থ্রেডে আপলোড করুন ফ্লিকার থ্রেড

● আজকের ব্যানার শিল্পী : নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

ব্যানারালোচনা

সপ্তাহের সেরা পাঁচ