মোড়ক উন্মোচন :: নুশেরা তাজরীনের বই "শিশুর অটিজম"
আগেই জানানো হয়েছিলো আজকে নুশেরা তাজরীন'এর লেখা "শিশুর অটিজম : তথ্য ও ব্যবহারিক সহায়তা" বইটির মোড়ক উন্মোচন কর্মসূচী। স্টলে গিয়ে যখন বললাম আজ মোড়ক উন্মোচন হবে বইটির ... দুইটা বই লাগবে.. দিয়ে দিল ... আমিতো ভাবতেছিলাম দিবে না ... পরে জানা গেল দোকানি আগেই নাকি আমার নাম জানত
সব কিছু গুছিয়ে শুরু করতে একটু দেরি করে ফেলি। নজরুল মঞ্চ ফ্রি না থাকায় আরো একটু দেরি হয়। জামাল ভাষ্করের উপস্থাপনায় মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান শুরু হয়। বিশিষ্ট ছড়াকার লুৎফর রহমান রিটন বইটির মোড়ক উন্মোচন করে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন কথা সাহিত্যিক আহমাদ মোস্তফা কামাল এবং বিশিষ্ট শিশু সাহত্যিক আহমদ মাজহার। আরো উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট কথা সাহিত্যিক আনিসুল হক। শওকত হোসেন মাসুম ৬:৩০ পর্যন্ত অপেক্ষা করে চলে যান অফিসিয়াল ঝামেলার কারনে। নজরুল ইসলাম ... মানে আমাদের নজরুল ভাই আরেক বিপদে পরে আটকিয়ে যায়।
চমৎকার ভাবে সব কিছু শেষ করায় হঠাৎ করে ভাল লাগা শুরু হয়। ঝামেলাটা বাধে এর পর। আমাদের ছোট বোন ব্লগার "একলব্যের পুনর্জন্ম" যখন এসে বললো এনটিভির ক্যামেরার সামনে কিছু বলতে হবে তখন শুরু হলো পা কাপি। কে বলবে? যাকেই রিকোয়েস্ট করা হয় সেই ভয়ে আর সামনে আসে না। শেষ পর্যন্ত জামাল ভাস্কর কথা বলে। একটু আগে দেখলাম এনটিভিতে :)। সুন্দর বলেছেন। ধন্যবাদ ভাষ্করদা
রায়হান ভাই, মেসবাহ ভাই, লাল দরজা (হেলাল ভাই), মুরাদ হাফিজ (বিমা), জয়ীতা, আইরিন সুলতানা, বৃত্তবন্দী, শুভ, এপু, শাওন১২৩৪, কালপুরুষ, অন্যমনষ্ক শরৎ সহ আরো অনেক ব্লগারের উপস্থিতি আমাদের মুগ্ধ করে।
লালুদার করা ভিডিও :
http://www.youtube.com/watch?v=nVaSrOhIB1U
আজকে যে এভাবে আটকে যাবো ঘূর্ণাক্ষরেও ভাবি নাই। মেজাজ চরম বিলা। খুব খারাপ লাগতেছে অনুষ্ঠানটাতে থাকতে না পেরে। যদিও রিটন ভাইকে আগে থেকেই বলে রাখছিলাম।
যাহোক, অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার একটু পরেই হাজির হইছিলাম। বইটা কিনলাম।
অভিনন্দন নুশেরা আপা...
আপনে না আসায় বিপদে পড়ছি আমি। মাসুম ভাইও গেলোগা খালেদা জিয়ার প্রেমে...তারপর মাজহার ভাইরে অনুরোধ করতেই অতিথী হইতে রাজী হইয়া গেলেন দেইখা ভালো লাগছে। আর রিটন ভাই নিজেই উদ্যোগ নিয়া আনিসুল হক সাহেবরে মোড়ক উন্মোচনের অংশীদার বানাইয়া দিলেন।
আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনীতি করনের টাইমেও কোনদিন বক্তব্য দেই নাই মঞ্চ shyness থাকনে। সেই আমারে উপস্থাপণা করতে হইলো। এরপর দেখি টিভিতে পাঠক বক্তব্য দেওনের কেউ নাই। ভাগ্যিস বন্ধুর ছোটভাই ফিরোজ ছিলো প্রোডিউসার! নাইলে আরো ঘাবড়াইয়া বেড়াছেড়া লাগানের সম্ভাবনা ছিলো।
আপনের কাছে আমার খাওন পাওনা রইলো...
মাজহার ভাইরে আনার প্ল্যান আমার আগে থেকেই ছিলো। মাজহার ভাই নিজেদের মানুষ, আগে থেকে বলারও কিছু নাই... তাই কিছু বলি নাই... কিন্তু শেষতক নিজেই আটকায়া গেলাম এমন একটা ভ্যাজালে...
এখনো মেজাজ বিলা হয়ে আছে।
যাহোক, আমার নিজের মঞ্চভীতি প্রবল। আমারে ঠেইলাও কেউ মঞ্চে উঠাইতে পারে না। আর ক্যামেরার সামনে আমি পারতপক্ষে কখনোই যাই না। টিভিতে ইন্টারভিউ আমি দেই না। আমার পয়লা ইন্টারভিউ দিতে সময় দশ মিনিটের ফুটেজ ফাউ নষ্ট হইছে, আমি এ্যা ব্যা ছাড়া কিছুই বলতে পারি নাই। খসরু, জয়া আর দিনার সাক্ষী...
আপনের লগে দেখা হয়না ম্যালাদিন। আবার কবে যাইবেন মেলায়?
তা ঠিক। মাজহার ভাইতো নিজেগো লোকই।
আমি কাইলকা যামু বড়পুকুরিয়া, দিনাজপুর। ফিরুম মনে হয় রবিবারে...তারপর বইমেলায় যামু কোন একদিন। ধুলার চোটে যাইতে সাহস পাই না। টাঙ্গুয়ার হাওরে যাইতে ধুলা খাইতে রাজী আছি...ডাস্ট এলার্জির ভয় থাকা সত্ত্বেও...কিন্তু বাংলা একাডেমীর ধুলা! ঐটারে সহ্য হয় না...
ভাস্করদা- আমার কেন যেন মনে হচ্ছিলো কঠিন কাজটা আপনিই করবেন। গ্রেট!!!
মাসুমভাই- আপনি এখন কীরকম ব্যস্ত, আমাদের ধারণা আছে। তার মধ্যে যে সময় করে গিয়েছেন, সেটাই অনেক। তারপরও, ছবিতে আর অনুষ্ঠানের বর্ণনায় আপনাকে মিস করছি।
নজরুলভাই- আপনাকে মিস করলাম, তবে প্রথম রিটনভাইয়ের সঙ্গে যোগাযোগে আপনার সহযোগিতা ভুলবো না।
লুৎফর রহমান রিটন, আহমাদ মোস্তফা কামাল- আপনাদের সহৃদয়তায় অধম মুগ্ধ, কৃতজ্ঞ।
আহমাদ মাযহার, আনিসুল হক- আপনাদের অপ্রত্যাশিত উপস্থিতিতে চমৎকৃত ও কৃতজ্ঞ।
একলব্যের পুনর্জন্ম- একে কিছুই বলবো না
রায়হানভাই, মেসবাহভাই, হেলালভাই, বিমা, বৃত্তবন্দী, শুভ, শাওনসহ বন্ধুদের সবার সপ্রাণ উপস্থিতি আমি অনুভব করছি। এই প্রথম কিছু লিখতে গিয়ে আমার চোখ ভিজে উঠছে।
টুটুলদা- অভিভূত, আবারও...
=========================================
বন্ধুদের সবার প্রতি আবারও অন্তর থেকে অনিঃশেষ কৃতজ্ঞতা...
ভাগ্যিস তোমরা ছিলে... ...
ভাস্করদা, ছবিতে কে কে আছেন সবার নাম একটু বলেন প্লিজ
প্রথম ছবিতে আন্ধারের মধ্যেও দেখা যাইতাছে জয়িতা, হাসান রায়হান ভাই, মাজহার ভাই, রিটন ভাই, আনিসুল হক আর টুটুলরে...ক্যামেরা হাতে সম্ভবতঃ অপর্ণা (এপু) (বাম থেকে)।
দ্বিতীয় ছবিতে টুটুলের ডান পাশে মুক্তবয়ানরে দেখা যায়। আর দূরে একটা হলুদ শার্টের অংশবিশেষ দেখা যায় ঐটা আহমাদ মোস্তফা কামাল।
ধন্যবাদ প্রতু দা পোস্ট আর ছবির জন্য;
শুভকামনা রইল, বই আর নুশেরা আপুর জন্য একটু আগে ভাস্করদার ইন্টারভিউ টা দেখলাম, বরাবরের মতো তার স্টাইল টা ভাল্লাগসে
স্টাইল মানে!? কীসের কথা কও তুমি?
কথা বলার ভঙ্গি, উচ্চারণ, ভাষার ব্যবহার আর বিষয়বস্তু সম্পরকে বিশ্লেষন- পুরা জিনিষ টাই সবার থেকে আলাদা, যেইটা আমার কাছে খুব ভাল্লাগে। (টোটাল টারেই এক্তা স্টাইল বুঝাইসি)
ভাস্করদার স্টাইলের অনুমান ছিলো, পার্ফেক্ট ব্যাখ্যার জন্য
টুটুল অনেক ধন্যবাদ তোমাকে।আমি কোনভাবেই লগ ইন হতে পারছিলাম না। পোষ্ট লিখে কত যে ট্রাই করলাম!!!এইমাত্র ব্লগ পেজ ওপেন হলো। দেখলাম তুমি পোষ্ট দিয়েছ।
নুশেরাপুকে আবারো অভিনন্দন বই এর জন্য।অপনার জন্য আদর।
জয়িতা তোমাকে দারুণ দেখাচ্ছে! টুটুলদা তোমার নাম দিলেন না কেন পোস্টে!
জায়গা মতোন ধরছেন...এই রহস্যের উদঘাটন হওয়াটা জরুরী...টুটুল কেনো জয়িতার নাম দিলো না পোস্টে এই অবহেলার জবাব চাই...
আয় হায়..
জয়ীতা মিসিং? ক্যাম্নে কি?
আমার কোন দোষ নাই
কালপুরুষ কি ছিলো নাকি মোড়ক উন্মোচন পর্যন্ত? তার নাম আছে আর জয়িতার নাই...এইটারে তো আমার বিশাল বিষাল ষড়যন্ত্র লাগতেছে...
নুশেরাপু, অামি বুঝি দারুণ না!পারলারে কিন্তু যাই নাই....সত্যি কইলাম।অার অামি ত থাকবই তাই অার অামার নাম অালাদা করে বলে নাই।তবে ষড়যন্ত্র কিছু একটা অাছে মনে হয়।
হুঁ গভীর ষড়যন্ত্র; কানুগ্রুপের তদন্তযোগ্য। পারলারে না গিয়েই এতো সুন্দর দেখানোতে লোকজন হিংসিত- সেটা একটা বড় সম্ভাবনা। আরে, পোস্ট এডিট করে আরও নাম দেয়া হয়েছে! তবে জয়িতার নামের বানানে ভুল করা হয়েছে, এইখানেও আরেকটা অগভীর ষড়যন্ত্র থাকতে পারে
নুশেরা আপু অভিনন্দন...আপনার বই এর জন্য...ভাস্কর দা কেও অভিনন্দন... ও শুভেচ্ছা যা আপনি ভারসিটি তে করতে পারেন নি তা আজ করে ফেলার জন্য...মানে আপনার স্টাইলিশ বক্তব্যের জন্য...দেখি নাই...শুনা কথায় কান দিতে নাই ।।তার পরেও আমাগো বন্ধু বইল্লা কথা...নজরুল ভাই কে ধন্যবাদ।।সারবিক কাজ মানে রিটন ভাই ও অন্য যাদের মাধ্যমে অনুষ্ঠান টা সুন্দর ও সাবলিল ভাবে শেষ করার যে ব্যবস্থাপনার দায়িত্ত...তার জন্য...আর দুখখিত আপনি সময় মত আসতে না পারার জন্য...আর ধন্যবাদ নুশেরা আপু কে আবার এই কারনেই যে আজ কাল কেও কার জন্য কিছু করলে অনেকে ক্রিতজ্ঞতা সিকার করতে চায় না .।...আর আমরা বন্ধু সভার বন্ধুদের ধন্যবাদ তাদের সারবিক উপস্থিতি ও সাহস জোগানোর জন্য ..ভাল থাকুন সবাই আর নুশেরা আপু তোমার জন্য রইলো শুভ কামনা...
নজরুল ভাই তুমি কি ইস্কাটন রোডের আশে পাশে থাক বা কাজ করো...ডিরেক্টরস গিল্ড নামে কোনো সংস্থার সাথে জরিত বা মিডিয়া তে কোনো ভাবে জরিত...?।।মনে হচ্ছে কোথাও দেখেছি...কিন্তু থিক মনে করতে পারছি না ...
জ্বী, আমি ইস্কাটনেই থাকি, কাজও এখানে বসেই করি। আমার পেশাই নাটকীয়।
আর ডিরেক্টরস গিল্ড সংস্থাটা যেহেতু দেশের সব পেশাদার ডিরেক্টরদের নিয়া, তাই সেখানে এক কোনা দিয়া আমার নামটাও আছে।
কিন্তু আপনি কে?
আপনারে কি ভাই আমি চিনি? aBতে আছেন এতোদিন কিন্তু আপনেরে চিনি না এইটা একটু অবাক করা লাগতেছে। আর আপনে মনে হয় কোথাও কইলেন আপনে ২০০৪/৫'এ ছিলেন, ঐটাতো aBএর প্রাইম টাইম আছিলো। আমরা তখন সবাই সবাইরে চিনতাম। আড্ডা হইতো শ'খানেক সদস্যের...আর একটা সময়ে আড্ডা হইতো বিভিন্ন জনের বাড়িতে বাড়িতে...আপনারে ক্যানো জানি অপরিচিত লাগতেছে...
আর নজরুল তো মনে হয় ইস্কাটন গেছে গতোবছরের শেষ দিকে...তারে সবাই ঢাকার পার্শ্ববর্তী, গাজীপুর সংলগ্ন এক অভিজাত এলাকার অধিবাসী হিসাবেই চিনতাম আমরা...
মামুন বাই, আপনার পরিচয় তা দিয়া ফালান এত্তু ডিটেইলস-এ
কোন মামুন? শাহরিয়ার মামুন?
কাজটি পরিপাটি ভাবে গুছিয়ে আনার জন্য নাজু ভাই, ভাস্কর দা আর টুটুল ভাই কে অভিনন্দন সেই সাথে আবারো অভিনন্দন নুশেরা আপু
সামুতে ব্লগার লাল দরজা অনুষ্ঠানটা ইউটিউবে আপলোড করে পোস্ট দিয়েছেন; ইউটিউব লিংকটা পোস্টে যোগ করে দেন টুটুল ভাই:
http://www.somewhereinblog.net/blog/lalblog/29095779
হেলালভাইয়ের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা, আবারও।
মেসবাহভাই হেলালভাইকে খবর দিয়ে নিয়ে গেছেন, উনাকে বিশেষ ধন্যবাদ।
বিদেশে থাকলে যে কতো কী মিস করতে হয়।
কাজটি পরিপাটি ভাবে গুছিয়ে আনার জন্য নাজু ভাই ভাস্কর দা আর টুটুল ভাই কে
বিদেশে থাকলে যে কতো কী মিস করতে হয়।
অভিনন্দন সেই সাথে আবারো অভিনন্দন নুশেরা আপু
আবার-ও অভিনন্দন।
===================
অপ্রাসঙ্গিক: ফেইসবুকে মুক্তবয়ানের প্রেক্ষিতে জানলাম যে আনিসুল হক নাকি একটু ভাব নিয়েছিলেন! তাই নাকি?
আশ্রাফ ভাই তোমাকে এই ছবিটা তে জোস লাগতাছে...আরে ভাই একটু উপরে কেও পউছে গেলে এমন একটু আধটু ভাব নিতেই পারে...ওটা কোনো ব্যাপার না...মন খারাপ কইরেন না...
খাইছে......আপনে কেডা? পূর্বপরিচিত?
আমি এসব ভালু পাই।
যাইহোক, প্রশংসার জন্য ধন্যু।
================
আনিসুল হকের মতো লেখকরে উপরের কেউ ভাবি না। আরো সরাসরি বললে বলা চলে 'তারে পুছি না।' এরা হিন্দি ছবির পক্ষে লেখে আবার কলমবাজি করে অপসংস্কৃতির বিরুদ্ধে।
আমাকে অভিনন্দন দিয়ে লজ্জায় ফেলবেন না বন্ধুরা। মাসুমভাইয়ের প্রস্তাব দিয়ে শুরু; টুটুলদার উদ্যোগে আয়োজন করা হয়েছে; ব্লগারবন্ধুদের সবার স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছাড়া এই আয়োজন সম্ভব ছিলো না। আমি নিজে দেশে থাকলেও এমন কিছু করতে পারতাম না।
আমি আইসিলাম..তবে একটা কাজেগুলশান দৌড়াতে হয়....মিস করছি।
অনুষ্ঠানতো পুরা হিট!
আমারে রায়হান ভাই ফোন দিছিলো টিভিতে অনুষ্ঠানের সময় জানিয়ে। কিন্তু ততক্ষণে আমি শুয়ে পড়ছি। তাই আর জামাল ভাস্করের ইন্টারভিউটা দেখা হয় নাই।
আরো কিছু ছবি

আমি কিন্তু কামালভাইকে মোড়ক উন্মোচনের সময় আশা করছিলাম। আনিসুল হক-আহমাদ মাযহার এসেছেন ভালো কথা, কিন্তু কামালভাই তখন পিছনে দূরে দাঁড়িয়ে- এই দৃশ্যটা আশা করিনি। মূলধারার জনপ্রিয় লেখকদের বেশীরভাগেরই ব্লগ ও ব্লগার সম্পর্কে উন্নাসিক মনোভাব আছে। রিটনভাই আর কামালভাই দু'জন ব্যতিক্রম, তারা নিজেরাও ব্লগিংয়ে আছেন।
আনিসুল হককে নিয়ে উপরে আশরাফের মন্তব্যে একটুখানি কথা এসেছে, সম্ভবতঃ এই লেখাটির কিছু ভূমিকা আছে-
http://www.amkamalbd.com/probondho/jonoprio_shahitto.html
কামাল ভাই আসতে একটু দেরি করে ফেলেছিলেন আসলে। বারিধারা থেকে ফিরতে গিয়ে যানজটে পরেছিলেন। সময় গড়িয়ে যাওয়াতে আমরা আর অপেক্ষা করতে পারছিলাম না। আমরা অনুষ্ঠান শুরু করে দিয়েছিলাম। কামাল ভাই পেছন থেকে জয়েন করেছে। যখনি কামাল ভাইকে দেখেছি... তখনি তাকে সামনে এনেছি।
আনিসুল হকের এভাবে স্টেজ ছেড়ে চলে যাওয়াটা ক্যামন যেন বেমানান লেগেছে। যাক... ব্যাপার না
... উনিতো মোরগ জবাইয়ে মোরগ ধরে ছিলেন 
রিটনভাই উদারহৃদয় মানুষ, কারো অনুরোধেই না করেন না। আনিসুল হক পরের বইয়ের মোড়ক খুলবেন বলে ধারেকাছে ছিলেন, তাকেও রিটনভাই নিয়ে আসেন- এমন জানতে পারলাম। যাই হোক, মুরগি জবাই শেষে হেভিওয়েট আনিসুল হক কীভাবে চলে যাবেন সেটা তার নিজস্ব সিদ্ধান্ত...
কামালভাই যে শেষ পর্যন্ত উপস্থিত থেকেছেন, সেটা অনেক বেশী আনন্দের। ব্লগের কথা বলেছেন তিনি, ভালো লেগেছে দেখে।
একটা খবর। আজ অথবা খুব শিগগিরই দেশ টিভিতে এই বইটা নিয়ে জাফর ইকবাল স্যার, সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যার আর কামালভাই নিজে আলোচনা করবেন... অনুষ্ঠানটা সন্ধ্যা ৬টায় দেশ টিভিতে দেখায়, পরদিন সকাল ৭টায় আবার প্রচার করে
নুশেরাবুর জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা।
রিটন সাহেব আমার প্রিয় ছড়াকার
একটু টেনশনে ছিলাম অনুষ্ঠান টা নিয়ে। শেষে ভালোমতই সম্পন্ন হয়েছে। ভাস্করের উপস্থাপনা, রিটন ভাই, মাযহার ভাই খুব সুন্দর বলেছেন বইটি সম্পর্কে। ভাস্কর বসে স্মার্টলি বলছে এনটিভিতে।
ইয়ে মানে লালুদারে কিন্তু আমি রিকুয়েস্ট কইরা ভিডু করাইছিলাম।
ধুরো, রিকুয়েস্ট করছেন শুইনা জুত পাইলাম না... কইতেন লালুদারে অস্ত্রের মুখে...
ভালোমত সম্পন্ন না হৈয়া যাইবো কৈ ? সবতের ভালোবাসার একটা বিষয় আছে না ?
ইয়ে... মানে.... বলছিলাম কী, কেউ কেউ বেলাজের মতন এমন পোজ দিছে ছবিতে... আমি শরম পাইছি... আরে না, আপনে না.....
কার কথা কন? পোস্টে দ্বিতীয় ফটোতে বাঁয়ের জন দেখা যায় মোনাজাতের ভঙ্গিতে, উনারে আপনি বেলাজ কইতে পারলেন!
দুর যা ! আপনি যে কী কন্না ? উনিতো আমগো রায়হান ভাই। উনি বেলাজ হৈতে যাইবেন ক্যান ? উনিতো ইরামই...
তাছাড়া তিনিতো ছবিতে পোজ দিতাছেন্না, আপনের অনুষ্ঠানে হাততালি দিতাছনে...


"উনি বেলাজ হৈতে যাইবেন ক্যান ? উনিতো ইরামই..."
উনি কিরাম- ক্লিয়ার হইলো না
পেছনের কিছু ঘটনা
রায়হান ভাইকে তার অফিস থেকে তুলে বাইকে মেলার দিকে আগানোর সময় মনে হল মোড়ক নিয়ে যাওয়ার কথা। আজিজে নেমে ২টা র্যাপিং পেপর কিনে নিয়ে মেলায় ঢুকলাম। ভাষ্করদা এবং বিমা আগেই উপস্থিত। নজরুল ভাইয়ের ফোনের পর ফোন। বেচারা ভাল একটা ঝামেলায় পরছে। কিছুক্ষণ পর মাসুমভাই ফোন দিয়ে হাজির সাথে একগাদা বই। আইরিনরে পাওয়া গেল। আমরা যখন লিটল ম্যাগ চত্বরে দাড়িয়ে আছি লোকজনের আসার অপেক্ষায়। দেখা মিললো "একলব্যের পুর্নজন্ম"'র সাথে। বৃত্তবন্দি এসে পরিচয় করিয়েদিলো এপুর সাথে... সাথে শুভও। তার আগেই অবশ্য শাওন১২৩৪ এর সাথে দেখা এবং গল্প শুরু করে দিয়েছি। এত্ত চুপচাপ একটা ছেলে কি আর বলবো। ইতিমধ্যে মেসবাহ ভাইও হাজির।
৬:১৫ বাজে ... মাসুম ভাইএর তারা.. ওইদিকে নজরুল ভাই নাই
.. বইয়ের স্টল চিনি না
... এপুর অপারগতায় এনটিভির সামনে কে কথা বলবে.. তা নিয়ে দুশ্চিন্তা।
৬:৩০ তে আমরা নজরুল মঞ্চের দিকে রওনা দিলাম। পথিমধ্যে রিটন ভাইকে দেখে সাহস করে সামনে গিয়ে দাড়ালাম। কুশল বিনিময়ের কার্টেসি শেষ করে যখন বললাম "রিটন ভাই... সম্ভবত আপনার আজকে শিশুর অটিজম নামে নুশেরা তাজরিনের বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করার কথা। " রিটন ভাই বললো "আরে গত পরশুদিনতো এটার মোড়ক উন্মোচন করে ফেলেছি"। আমি পুরা তব্দা মাইরা গেছি... আয়হায় ...এটা ক্যামনে হয়? সাহস করে আবার বললাম "আলমগীর ভাই যেই বইটার কথা বলেছেন সেইটার মোড়ক উন্মোচন হয়েছে?"। রিটন ভাই বললো "ওহ না .. .সরি ... আমি ভুল করেছি... এটা অন্য একটা বইয়ের সাথে মিলিয়ে ফেলেছিলাম"। প্রান ফিরা পাইলাম। সময় মতো তাকে নিয়ে যাবে বলে বিদায় নিলাম।
সব্বাইকে দাড় করিয়ে রেখে তাম্রলিপিতে গিয়ে মোড়ক উন্মোচনের কথা বলে দুইটা বই চাইলাম... আমার নাম জিজ্ঞেস করলো.. বললাম ... ভদ্রলোক নাকি আমার নাম জানে ... তাকে আগেই বলা হয়েছে...
৬:৪৫ ... মাসুম ভাইকে ছেড়েই দিতে হলো। এখন আর কেউ নেই। আমরা আমরা। তো বইয়ে মোড়ক পরাচ্ছে এপু আর শুভ। অনভিজ্ঞতার কারণে স্কচটেপ আনা হয়নি। পরে শুভ কোথা থেকে যেন স্টেপলার পিন মেরে বইকে মোড়ক পরিয়ে দিলো।
৭:০০ মোড়ক পড়ানো শেষে করতে করতে দেখি রিটন ভাই চলে এসেছে মঞ্চের দিকে। তাকে নিয়ে মঞ্চে এসে দেখি অন্য একটা বইয়ের মোড়ক উন্মোচন চলছে। আমি আর শুভ স্টেজ দখলকারী গ্রুপের পেছনে সিরিয়াল দিয়ে দাড়িয়ে আছি। রায়হান ভাই, বিমা, জয়ীতা, ভাষ্করদা ... তারা ব্যাস্ত গেস্টদের সাথে কথা বলে বিজি রাখতে ;)। ইতি মধ্যে মাসুম ভাইয়ের তৃতীয়বারের ফোন.. কামাল ভাই স্টেজের সামনেই থাকার কথা জানালো... খুজলাম চারিদিকে .. নেই আবার নজরুল ভাইয়ের ফোন ... দুইজনের একজনেও স্বস্তিতে থাকতে পারে নাই প্রফেশনাল কিছু ব্যস্ততার কারনে।
স্টেজ ফ্রি হতে হতে রিটন ভাইকে নিয়ে আসলো রায়হান ভাই এবং ভাষ্করদা... আনিসুল হক পেছনেই ছিল.. রিটন ভাই তাকে ধরে স্টেজে দাড় করিয়ে দিলেন.. সাথে মাজহার ভাই ছিলেন রিটন ভাইয়ের সাথে। ৫ সেকেন্ড... ১০ সেকেন্ড... ৩০ সেকেন্ড চলে যায়... রিটন ভাই তো কোন কথা বলছে না ... হঠাৎ মনে হলো অনুষ্ঠানের উপস্থাপক দর্কার। ভাষ্করদা ছবি তুলতে ছিল অনুষ্ঠানের। তাকে অনুরোধ করলাম অনুষ্ঠান শুরুর ঘোষণা এবং উপস্থাপনার জন্য। মোড়ক উন্মোচন করলেন রিটন ভাই ... আনিস ভাই এবং মাজহার ভাই। রিটন ভাইয়ের স্বাগত বক্তব্য শুরুর সাথে সাথে আনিসুল হক স্টেজ ছেড়ে চলে গেলেন... ইতিমধ্যে কামাল ভাই চলে এসেছেন। সো আমাদের আর কোন সমস্যাই ছিল না। রিটন ভাইয়ের পর কথা বললেন মাজহার ভাই সামাপনী বক্তব্য দেন কামাল ভাই। প্রকাশনা সংস্থার পক্ষ থেকে একজন ছিলেন আমাদের সাথে মোড়ক উন্মোচনে।
আপনারা দেখেছেন ইউটিউবে... খুবি সুন্দর একটা অনুষ্ঠান হয়েছে শেষ পর্যন্ত। সব ভালো তার শেষ ভালো যার।
এর পর শুরু হয় এনটিভিতে কে কথা বলবে তা খুজে বের করা.. অপর্না বলতে ইজি ফিল করছে না ... কিন্তু কি বলতে হবে তা সে নোট করে এনেছেন.. কামাল ভাই সাবের ভাইকে খুজলেন.. পাওয়া গেলনা... এর পর ভাষ্করদাই বইলা দিছে
... সুন্দর বলছে ভাষ্করদা.. ধন্যবাদ আপনাকে।
অত:পর আমরা মেলাপ্রঙ্গন ত্যাগ করে ছবির হাটে এসে আরো কিছুক্ষণ আড্ডাই
ধন্যবাদ আমরা বন্ধুর সকল বন্ধুদের... যারা আমাদের পাশে ছিলেন। ধন্যবাদ সকল ব্লগার বন্ধুদের... যারা মোড়ক উন্মোচনে উপস্থিত থেকে আমাদের উৎসাহিত করেছেন। ধন্যবাদ আমাদের প্রিয় ব্যাক্তিত্ব অতিথি বৃন্দকে। ধন্যবাদ লেখিকা আপনাকে। এমন একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে সকলের সামনে আনার জন্য... ধন্যবাদ আলমগীর ভাইকে আর অনেক আদর অপনা মা মনিকে।
এর পরও কারো নাম লিখতে ভুল করতে পারি
.. মাফ কৈরা দিয়েন
সুন্দর একটা অনুষ্ঠান হয়েছে!...
ভাস্কর'দা রে দেখলাম টিভিতে, বইটা নিয়া দারুন করে বলছেন, লালু'দার পোষ্ট দেখলাম... সাথে টুটুল্ভাইয়ের এই লেখা... পুরো যেন 'মোরগকাটা' অনুষ্ঠানে ছিলাম...
নুশেরা'পু@ সরি... ঠান্ডা লাগার দরুন বইঁর দরগাত যেতে পারলাম না... বইটা কিনব ইনশাল্লাহ...
খুব ভালো হইছে যাও নাই, আমার সহমর্মী পাওয়া গেলো
সেরে ওঠো শিগগির। নতুন লেখা দাও।
লালদার বিষয়টা আমার অগোচরে ঘটছে
... আমি পরে জানছি 
ওয়াও, গ্রেট ধারাবিবরণী টুটুলদা!!!
আমার মনে হলো আপনাদের সাথেই আবার টাইম ট্র্যাভেল করে আসলাম। পিছনের ঘটনাগুলোই আসল, সবার কতো পরিকল্পনা, কতো সময়, কতো পরিশ্রম, কতো সমন্বয়ের বিনিময়ে এমন একটা আয়োজন সুসম্পন্ন হতে পারে, সেটা শুধু ভিডিও আর ছবি দেখে ধারণা করা সম্ভব না। বন্ধুদের সবার কাছে আমি আকণ্ঠ ঋণী, আবারও কৃতজ্ঞতা, সবাইকে..........
=============================================
শুভ'র কথা আসছে, ব্লগে কয়েকজন শুভ আছেন, এই শুভ কোনজন? পুরো নামটা একটু জানাবেন প্লিজ
রেজওয়ান শামসুল কবির শুভ
টুটুলদা, ব্লগে শুভ নামের সংখ্যাধিক্যে একটু ইয়ে হয়ে গেছে

এই শুভ হলো মুক্ত বয়ান। মুক্ত ভলান্টিয়ার হিসেবে পুরো পেশাদার!
এপুর মতো মুক্তকেও কিছু বললাম না
সরি মুক্তরে শুভর সাথে গুলাইয়া ফেলছি
দুঃখিত ভাই , এই "রেজওয়ান শামসুল কবির শুভ" আমি না , আমি ছাড়া দুনিয়ায় এইরকম পিকুলিয়ার নাম যদি দ্বিতীয় কারো না থাকে তাইলে আপনে ভুল করছেন।
আমি মোড়ক উন্মোচনের সময় ছিলাম না।
মুক্ত বয়ানের আসল নাম আমি জানি "প্রসূন" ... পুরাটা জানি না।
মুক্ত বয়ানের ডাক নাম শুভ না হলেও টুটুলদা তার নয়া আকিকা সারায় ফেলছেন, এখন পার্টি দেন
সরি
আমি জানি নজরুল ভাই ...আমি তোমার জীবন টারে পুরা জিবন বানাই ফেলছি...মাইন্ড খাইলে কিছু করার নাই...নতুন বাংলা লিখছি...তো ভুল হইবই...আর ভিজুয়াল কি-বোরড এ আস্তে আস্তে খুজে ক্লিক করার ধৈরয আমার নাই ভাই...আর এতো সময় ও পাই না...তোমরা বুঝতে পারলেই যথেষ্ট......আর নজরুল ভাই শুন।।... কথাডা হইলো গিয়া তোমার মত এত বই পরি না ঠিক ...আর এতো টা কথা গুছিয়েও লিখতে পারবো কি না জানি না...আমরা তো মানুষ তাই না ...?ভুল আমরাই করি...তোমার কি মনে হয় না যে তুমিও ভুল করো? এমন করে যদি ভুল ধরতে যাই তাহলে এখানে যারা লিখা লিখি করছি সবারই ভুল ধরা সম্ভব...আর আমি কি বলতে চাইছি তার ভাব বা মুল বিষয় বস্তু টা ঠিক আছে কিনা তুমি তা দেখবা যদি না বুঝ তাহলে ফোন নাম্বার দিও ফোন করে কথা বললে হয় তো তোমার তখন আর কোনটা কি বানান তা বলা লাগে না.. টূটূল ভাই আমরা বন্ধু সভার যখন সুসময় ছিল তখন আমার ছিল খারাপ সময়।।তাই তখন কিছু কিছু ২ কি ৩ লাইনের কথা লিখআ হোতো...আর রেগুলার নেটেও বসতাম না... আর যখন থেকে গ্রুপ গেট টুগেদার হচ্ছিল তখন আমি দেশের বাহিরে...আর ভাস্কর দা আমি মামুন শাহরিয়ার না ...আমি হাসান ...আর বাসায় বা রিলেটিভরা মামুন নামে ডাকে...আর খুব কাছের বন্ধুরা ওই মামুন নাম টা জানে...থাকি ঢাকায়...কিন্ত এখন আছি ইতালি তে... কাজ করছি... এই তো আর কিছু জানার থাকলে জিজ্ঞাসা করবেন...ভাল থাকুন সবাই...
হাসান...
... এইখানে আইসা টাশকি খাইছি। কাউরে তুমি করে বলা দোষ/গুন এইটা না... কাউরে কইতে শুনি নাই। এর জন্য কিছুটা কনফিউজড হইছি।
এবিতে যদি আপনি থেকে থকেন তাহলে এটা জানার কথা যে একমাত্র কলি ছারা আর কেউ তুমি করে বলতো না
আর একটা অনুরোধ জানাই... এখানের যারা এখন বন্ধু হচ্ছে / হবে ... তাদের অনেকেই আছে আমাদেরও অনেক সিনিয়র। বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনেক সন্মানি ব্যক্তি। হুট করে তাকে যদি কেউ তুমি করে ডাকে তাহলে সে কিছুটা বিব্রত তো হবেই। আশা করছি একটু খেয়াল রাখবেন। ডন্ট মাইন্ড প্লিজ
আরো কয়েকটা ফটুক অন্যমনষ্ক শরৎ এর ক্যামেরায় তোলা:

একটা কথা বলতে ভুলে গেছি ... প্রকাশনা সংস্থা থেকে মোড়ক উন্মোচনের জন্য নেয়া ২টা বইয়ের মধ্যে একটা হারিয়ে ফেলেছি... বাকিটা আমি কিনে এনেছি... এবং অপর্নার কেনা বইটাও হারিয়ে গেছে
দারুণ সব মুহূর্তে প্রিয়মুখরা ক্যামেরাবন্দী। অশেষ ধন্যবাদ, অন্যমনস্ক শরৎ!
stall number koto keu janaben ?
আমি নাম্বার জানি না... তবে সামুতে লাল দরজা হেলালভাই বলেছেন "মিডিয়া সেন্টারের গা ঘেইসা তাম্রলিপির স্টল"
ধন্যবাদ আপু । মেজবাহ ভাইয়ের কাছে লোকেশন জেনে নিয়েছিলাম । আশা করি , বইটা একজন মায়ের খুব কাজে লাগবে ।
আমি বোধহয় বুঝতে পারছি কার জন্য... দোয়া রইলো। বইটা যদি একটুও কাজে আসে, ধন্য বোধ করবো।
''ধুরো, রিকুয়েস্ট করছেন শুইনা জুত পাইলাম না... কইতেন লালুদারে অস্ত্রের মুখে...'' এই টা কি মাইয়া মানুষ না মহিলা সন্ত্রাসী...যে মানুষ আপোষে কথা শুনে অজথা বে-আইনী জিনিস পত্র দেখানোর কি দরকার? নুশেরা বুনডি অমায় কয় না...আল্লায় নারাজ হয়ি যাবি...অবায় মাইনষিরে ডর দিহাতে নেই......
নুশেরা আপা, আমার বন্ধুতে আমার প্রথম মন্তব্যটি আপনার বই উপলক্ষেই করা হলো। যদ্দুর বুঝি বাংলা ভাষায় বইটির প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম, অনিঃশেষ শুভকামনা রইলো আপনার আর সদ্য প্রকাশিত বইটির সাফল্যের প্রতি। একটা কপি হাতে পেলে মন দিয়ে পড়ে একটা পাঠ প্রতিক্রিয়াও লেখার ইচ্ছা আছে আপনার অনুমতি নিয়ে। এপ্রিলে মেলবোর্নে কিছু কাজ আছে, হয়তো আবারও আপনার বাড়িতে হানা দেব বিনা দাওয়াতে। বইয়ের উপরে আপনার অটোগ্রাফ শিকার করতে :)
আবারও শুভ কামনা এবং আন্তরিক অভিনন্দন।
মামুন হকরে আমরা বন্ধুতে স্বাগতম...
স্বাগতম মামুনভাই।
আমরাবন্ধুতে আপনাকে নিয়মিত চাই আমরা।
[বাকী সবকিছুর জন্য ধন্যবাদ
ধুরো কী ইমো চলে আসলো এইটা!
নিয়মিতই পাবেন আশাকরি।
আর ঐ ইস্পিশাল ইমোটার মানে হইলো এর পরেরবার আমার বাড়িতে হানা দেবার আগে কল মি, মিন ইট!
হা হা হা হা তথাস্তু!
ধন্যবাদ ভাস্করদা, নুশেরা আপার টানে আর না আইসা থাকা গেলনা।
ভাবী আর আপনাকে আন্তরিক অভিনন্দন। ফুটফুটে পরীদু'টো ভালো আছে আশা করি।
অনেক ধন্যবাদ। হ, মা আর মেয়েরা সবাই ভালো আছে।
বইয়ের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা নুশেরা আপু।
সারাজীবন বইমেলায় গেলেও কখনোই মোড়ক উন্মোচনের ধারেকাছে ছিলাম না, এইবার দেশে থাকলে নিশ্চয়ই থাকতাম!
একই অবস্থা আমারও...
শুভ হৈলো বৃত্তবন্দী.......
ভালো লাগছে একসাথে অনেকরে দেইখা....
নুশেরাপুর বৈয়ের মোড়ক উন্মোচনে থাকতে পাইরা ভালো লাগছে সত্যই....কিন্তু লুৎফর রহমান রিটন এতকিছু ক্যাম্নে কৈতেছিলো ভাইবা অবাক হৈতেছিলো....পরে একজন সমাধান দিছে....
তোমারে টুটুলদা সুবিধাজনকভাবে সংক্ষেপে শাওন১২৩৪ কইরা দিছেন হাহাহাহা
আপা আপনি বলেন "শাওন৩৫০৪" কিভাবে মনে রাখা যায়?
সমাধানের পোস্ট চাই
মন্তব্য করুন