মোবাইল মোবাইল প্রেম ( রম্য অপপ্রয়াশ)
ফোনটা ধরেই আবিরের মাথায় রক্ত উঠে গেল। নিরীহ ধাচের একটা ছেলে আবির। কারো সাতে নাই পাচে নাই। নিজের পড়া, বন্ধুবান্ধব, আড্ডা আর প্রেমিকা অনন্যাকে নিয়েই খুশী। বড়ই জটিল প্রেম । ডিজিটাল যুগের ডিজিটাল প্রেম। দেখার থেকে মোবাইল , ইন্টারনেট ইত্যাদির ভূমিকাই বেশি ।
আবিরের ভ্রু কোচকানো দেখে জাহিদ অবাক। যে এই শান্ত শিষ্ট প্রায় লেজবিশিষ্ট ছেলেটার আবার মেজাজ খারাপ ক্যান?
- কি মামা কি হইলো তোর আবার?
প্যারানরমাল গল্পঃ "আলোকিত দ্বার" – পর্ব এক
এই যে ভাই একটু আগুন হবে?
কানের একদম কাছে কথাটা শুনে চমকে উঠল হারুন। ঘাড় ঘুরিয়ে পাশে তাকাতেই তার সিটের পাশে একজন মধ্যবয়সী লোক আবিষ্কার করলো। লোকটি একদৃষ্টে হারুনের দিকে তাকিয়ে আছে, ক্ষিন আলোতেও স্পষ্টতই লোকটার চোখের শুন্যতাটা ধরা পড়ছে। হারুনের অস্থি বেয়ে ভয়ের একটা শীতল ধারা নেমে গেল কারণ কিছুক্ষন আগেও তার পাশের সিটটি খালি ছিলো।
টেস্টিং টেস্টিং ফটুক দেওয়া টেস্টিং
ভাইগ্নার ফটুক আপ করনের সিস্টেম টেস্ট কইরা দেখি
নিজের তুলা ফটুক...
ফটু টেস্টিং ব্লগ
ম্যাপল ট্রি
ক্যামনে ছবি দিবেন
আমরা বন্ধু ডট কমে যারা ছবি দিতে চান তাদের জন্যে একটা টিউটোরিয়াল দিলাম। দেখেন :) আশা করি উপকারে লাগবো
প্যারিসের আগে: সুইজারল্যান্ড পর্ব
সুইজারল্যান্ড দেশটা একটু অদ্ভুত। জুরিখে নামলে সব জায়গায় দেখা যায় জার্মান ভাষা। মানুষ বলেও এই ভাষায়, দোকানে সাইনবোর্ডেও এই ভাষা। দক্ষিনে দাভোসের দিকে গেলে মানুষ বলে ইতালীর ভাষায়। আর যদি উল্টো দিকে জেনেভায় আসি সবাই বলে ফরাসী ভাষায়, দোকানের সাইনবোর্ড বা রাস্তার সাইনও তাই। কেউ যদি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে চান তাহলে চলে যান জুরিখ কিংবা আরও দক্ষিণে। সে তুলনায় জেনেভা অনেক নিরস। অনেকটা ওয়াশিংটনের মতো। ওয়া
ছবি কেমনে দেয়?
ছবি কেমনে দেয়? কে শিখাইবো আমারে । আমার কম্পিউটার থেকে ছবি দিতে চাই।
সেই যে আমার নানা রং এর দিনগুলি..২য় পর্ব
কয়েকদিন থেকে ভাবছিলাম যাদের সাথে পড়াশুনা করেছি তারা কি আমাকে চিনবে? কিম্বা যারা আমাকে মনে রেখেছে তাদের স্মৃতিতে আমার কোন বৈশিষ্ট্য রেখাপাত করে আছে। এমন কেউ কি আসবে যে কিনা আমাকে মনে করেই আসবে? আমি যাদের খোঁজ নেয়ার জন্য চেষ্টা করেছি, এতো গুলি বছরে কোনদিন হটাৎ দেখা হবে সেই প্রত্যাশা করেছি তারা কি আসবে?
আজ জন্মদিন তোমার তাই শুভেচ্ছা তোমায়.................(কেউ লেখা বুঝে না বলে আবার টাইপ করলাম)
খুব ইচ্ছে করছিলো একটা কবিতা লিখি কিন্তু কথায় বলে না গরীবের সাধ থাকলেও সাধ্য থাকে না।সাধ আর সাধ্যের সমন্বয় ঘটাতে পারলাম না।তবে কাল রাত থেকেই বারবার মনে হচ্ছে আজ একটা বিশেষ দিন।অবশ্য ক্রেডিট টুটুলের, টুটুল বলেছে আজ জেবীনের জন্মদিন।তারপর থেকেই ভাবছি কিন্তু অগোছালো আমি ভাবনার সাথে তাল মিলাতে পারি না।কাল রাতে জানার পর থেকেই আমার খুব প্রিয় শিউলি গাছটার কথা মনে পড়লো, যার নীচে ফুলে ঘাসগুলো সাদা হয়
পর সমাচার এইযে...
পর সমাচার এইযে, এগেইন, আবার, পুনরায়, বারংবার, ফের, বগুতবার চেষ্টা তদবীর করিয়া কিছুই লেখিতে পরতেছিনা। ব্যায়াপক ঝামেলার মইধ্যে আছি। লেকতে চাই, লেকতে পারিনা...। কী করুম কন ???
এক ঝলক ক্যাম্পাস
১৬ তারিখে একটা কাজে মাকে নিয়ে বেরিয়েছিলাম পুরান ঢাকার দিকে। রিকশা যখন শিশু একাডেমী অতিক্রম করছিলো তখন হঠাৎ ডান দিকে চোখ পড়তেই মনে হল আজ তো ক্যাম্পাসে মেলা হওয়ার কথা। সাথে সাথে আম্মার কাছে আবদার করে বসলাম। কাজ শেষে তোমার যত তাড়াই থাকুক আজ আমি মেলা দেখে যাব।
একজন অপু ভাইয়া ।
ঘটনা ডা ৯৭ সালের দিকে। মামার কল্যানে জীবনে পত্থম চাকুরী পাইছি , ডিগ্রী পাশ না করতেই। তো বন্ধুরা কইলো - খাওয়া। আমিও কইলাম খাওয়ামু, সমস্যা কি। বেতন ডা পাইতে দে। মাস যায় , বেতন পাই, মাগার খাওয়ানোর নাম মুখে লইনা। কয়েক মাস গেল , আমি খাওয়ানুর কথা ইচ্ছা কইরাই ভুইলা গেলাম একদিন।
আজাইরা পেন পেন ( কেউ পইড়া বিরক্ত হইলে দোষ নাই )
সপ্তায় দুই দিন কামলা মারি শুক্র আর শনি। বাকী পাঁচ দিন আল্লাহ পাকের রহমতে খাই আর ঘুমাই । কোনো চিন্তার ধারে কাছে নাই । ঋন করতে করতে নিজেরে বন্ধক রাখার লোক খুজতেছি । শালার এমন এক কপাল নিয়ে দুনিয়াতে আসছি, একটা ইংলিশ মেয়ের কাছেও নিজেরে গছাইতে পারলাম নাহ।
অসম্পুর্ণ
তুমি এসেছিলে সঙ্গী হয়ে
আমার দেয়ালবন্দী অন্ধকারে।
ছুঁয়ে ছিলাম তোমায়
মাঝ রাত্রির একাকিত্বে ।
তোমার প্রতিটি অঙ্গে ছিলো
আমার অবাধ বিচরণ।
অক্ষরগুলো আজো চিৎকার করে
প্রমান দেয় আমার গভীরতম স্পর্শের।
তুমি এসেছিলে বৃষ্টি হয়ে
আমার উত্তপ্ত শরীর উন্মুখ ছিলো
তুমি ফোঁটায় ফোঁটায় আছড়ে পড়েছিলো আমাতে।
জুড়িয়ে ছিলাম শরীর, মজে ছিলাম তোমাতে।
(অসম্পুর্ণ একটি উপাখ্যান-ফেসবুক নোট থেকে পরিমার্জিত)
পথ চলা হলো শুরু.....................
কয়েকদিন আগেই প্রবেশনাম্বার পাইছি..............। আইতাছি যাইতাছি পরিচিতজনদের দেখা পাচ্ছি যত ভাল লাগতাছে তত। ভার্চুয়াল জগতের প্রতি প্রচন্ড একটা মোহছিল................