বন্ধু হয়ে ওঠার গল্প ১
ভোরের কাগজ ভেঙ্গে যখন প্রথম আলো হয় হয় করছে, সেই ৯৮'র দিকে নওরোজের মুখে খুব শুনতাম ইন্টারনেটের কথা। সে দিনরাত তখন মজে থাকতো কম্পিউটারাইজড কোনো এক জালে। সেখানকার অনেক গল্প শোনাতো, কিন্তু বিষয়টা কীভাবে কী হয় তার সম্পর্কে আমার বিন্দুমাত্র ধারণা ছিলো না।
অতৃপ্ত আত্মার বিশ্বভ্রমন (ইহা একটি আঁতেলীয় পোষ্ট, ভুত-পেত্নী এবং অপ্রাপ্ত বয়স্কদের প্রবেশ নিষেধ)
ভ্রমণ ছিল কঠিন নেশা জীবদ্দশায়।
বিশ্বজুড়ে ঘুরবো এবার, উল্টেপাল্টে দেখবো এবার জগতটাকে - 'কেমন করে ঘুরছে মানুষ যুগান্তরের ঘূর্নিপাকে'। এলেবেলে পথের বাঁকে অনেকটা পথ হাঁটা হলেও, দীর্ঘ জীবন ৬০টি বছর বেঁচে থেকেও, বিশ্বজুড়ে হয়নি আমার দাপিয়ে বেড়ানো। সাধ-সাধ্যের দেখাদেখি হয়েছে কখনো, দীর্ঘ মোলাকাতের সুযোগ হয়নি একটি বারও।
কুর্কুমা বাটো মেন্দি বাটো ----- ২
ক্লাস শেষে হল রুমের বাইরে এসে নিজের ব্যাগ থেকে একটা ছোট সাইজের কার্ড বের করলো লীনা। সেটাতে এক রোমান্টিক কবিতার চার লাইন লিখা । আমাকে অর্থ বুঝিয়ে দিলো সেই চার লাইনের , তারপর আমার নাম কার্ডে লিখতে লিখতে আমি বিড়ি ফুঁকি কিনা জানতে চেয়ে তার সাথে একটা বিড়ি খাওয়ার সঙ্গী হতে আমন্ত্রন জানালো ।
কার্ড হাতে নিয়ে জানতে চাইলাম,
- তোমার বিয়ে কোথায় হচ্ছে?
- আমার গ্রামে।
- কদ্দুর এখান থেকে ?
মুভি ব্লগ: শূন্য দশকের সেরা ১০ ছবি
শূন্য দশকের সেরা ছবি কোন দশটা? এক কথায় উত্তর দেওয়া মুশকিল। একজনের সাথে আরেকজনের পছন্দ মিলবে না। ওয়েব সাইট ঘাটলে একশর বেশি তালিকা পাওয়া যাবে, একটির সাথে আরেকটি সম্পূর্ণ মিল নেই। সমালোচকদের এক রকম পছন্দ, দর্শকদের আরেকরকম। আর গত ১০ বছরে যত ছবি বের হয়েছে তা দেখাও একজনের পক্ষে সম্ভব না। তারপরেও গ্রহণযোগ্য কিছু তালিকা ধরে শূন্য দশকের সেরা ছবির একটি তালিকা এখানে করা যেতে পারে।
শীতভাবনা ও বস্ত্র সমাচার
গত কয়েকবছর শীতের নিরুত্তাপ ব্যাপারটা একদমই গায়ে লাগেনি। হাতে পায়ে অলিভ ওয়েল, নাকে মুখে ঠোটে ভ্যাসলিন বা পেট্রোলিয়াম জেল মেখে টি শার্টের ওপর শার্ট চাপিয়েই কাজ চালিয়েছি। মোটা কাথা গায়ে ফ্যান ছেড়ে হীমঘরের আমেজ আনা। এবার শীত অন্যরকম, হাড়ে ধাক্কা দিয়ে কাঁপায়। শৈত্যপ্রবাহ জাতীয় ভারী কথায় কান না দিয়েই বোঝা যাচ্ছে প্রান্তিক জনগণ কি হালে আছে।
কে কুতায় আছিস, বাদ্যি বাজারে!
আমিও আইস্যা পড়ছি! ওরে কে কুতায় আছিস বাদ্যি বাজা। লগড ইন ব্লগার মাত্র তিনজন দেখায়! আমারে স্বাগতম জানানোর জইন্যে মোটে দুইজন আছে তাইলে! পছন্দ হইছে ব্লগখান। এখানে কি কি নিষেধ, আমারে কেউ কইয়া দ্যান। আমুতে ব্লগাই লাগাম বিহীন, অভ্যাস খারাপ হয়া গেছে। আর কথা বাড়াইলাম না, এবার আমারে স্বাগতম জানান।
জোছনার ধবল পাড়- পর্ব ১
আকাশের ছাদ ছুঁয়ে থাকা মেঘের প্রান্ত বেয়ে উড়ে চলছে একটা চিল, চক্রাকারে ঘুরছে বিশাল একটা বৃত্ত এঁকে। আপাত দৃষ্টিতে চিলটা আকাশ দখল করে রেখেছে দেখা গেলেও কিছুক্ষণ সেদিকে তাকিয়ে থাকলেই চিলটার একাকিত্ব স্পষ্ট হয়ে উঠে। রোদ ঝলমলে উদাসী দুপুরে অলস বারান্দায় বসে অনেক্ষন ধরে চিলটাকে লক্ষ্য করছেন দিদার সাহেব। কেন জানি হঠাতই একটা বিষন্নতা ঘিরে ধরেছে দিদার সাহেবকে। চিলের সোনালী ডানায় ভর করে অজস্র অকারণ স্মৃতি য
সম্প্রদান কারক !!!
স্বত্ব ত্যাগ করিয়া যাহা দান করা হয়- তাহাকে সম্প্রদান কারক বলে। ছোডকালে এইরকম একখান কতা পড়ছিলাম। তো যা কৈতে চাই তা হৈলো : এবি'র বেবাকতেরে ২০১০ সালের ক্যালেন্ডার ২টা কৈরা দিতে চাই (টেবিল , দেয়াল) । খালী শর্ত একটাই.... নিজে অাইয়া নিতে অইবো...
তোমার চোখ এত লাল কেন (উৎসর্গ -- মাসুম ভাই, টুটুল,বিমা, মানুষ, মাশলুল, মাথু, শামীম, আরিফ ভাই, মাহবুব ভাই)
আমি বলছি না ভালোবাসতেই হবে, আমি চাই
কেউ আমাকে খেতে দিক।আমি হাতপাখা নিয়ে
কাউকে আমার পাশে বসে থাকতে বলছি না,
আমি জানি, এই ইলেক্ট্রিকের যুগ
নারীকে মুক্তি দিয়েছে স্বামী-সেবার দায় থেকে।
আমি চাই কেউ একজন আমাকে জিজ্ঞেস করুক:
আমার জল লাগবে কিনা, নুন লাগবে কিনা।
পাটশাক ভাজার সঙ্গে আরও একটা
তেলে ভাজা শুকনো মরিচ লাগবে কি না।
এঁটো বাসন গেজ্ঞি-রুমাল আমি নিজেই ধুতে পারি।
কেউ না!
প্রশ্ন রেখেছিলাম, আমি কে?
নীলিমা বলেছিল আমি তারা,
অনন্ত সময় ধরে সাজিয়েছি তার আঁচল,
প্রতি অন্ধকারে।
প্রশ্ন রেখেছিলাম, আমি কে?
বৃষ্টি বলেছিল আমি মেঘ,
জমে থাকি কান্না হয়ে তার বুকে
প্রতি বর্ষায়।
প্রশ্ন রেখেছিলাম, আমি কে ?
ঋতু বলেছিল আমি ঝড়,
প্রচন্ডতায় উড়িয়ে নেয়া অস্থিরতা
প্রতি বৈশাখে।
প্রশ্ন রেখেছিলাম, আমি কে?
লতা বলেছিল আমি বৃক্ষ,
জড়িয়ে ধরে রাখা নিরাপদ আশ্রয়
প্রতি অরণ্যে।
i want to restart my life .......... ( উৎসর্গ নীড়-দা ও সোহেল কাজী)
ইদানিং কালের ব্রেকিং নিউজ হলো, রাতের সারমর্ম বুঝার আগেই ঘুমের সারমর্ম বুঝতে পারি। ঘুমের মাঝে এখন মজা নেবার বৃথা চেষ্টা চালাই। মজাটার ধরন হলো, ঘুমুতে দেরী মাগার স্বপ্ন আসতে দেরি নাই । স্বপ্নের ধরনগুলো অবশ্য একটু অন্যরকম । হয়তো অন্য সবার মত না । ভয়ে মাঝে মাঝে আতকে উঠি। সেই সুবাদে আজকাল হার্টের অবস্থা শোচনীয় । ইউ,টিউবে একটা লাশের পোষ্টমর্টেম দেখার খায়েশ জন্মেছিলো কয়েকদিন আগে। যেই আমি মুরগীর রক্ত দেখল
ভবিষ্যত নিয়ে চিন্তিত কিছু আব্জাব কথাবার্তা
ডারউইন সাহেব খুব সহজেই প্রমান করে দিলেন আমরা বিবর্তনের ধাপ পেরিয়ে বাঁদর থেকে মানুষ হয়েছি। মানবের ২ মিলিয়ন বছরের ইতিহাসে তার জিনে বাঁদরের অস্তিত্ব খুঁজে পায় বিজ্ঞানীরা।
টেস্ট পোস্ট বলতে পারেন, অশ্লীল পোস্ট-ও বলতে পারেন!!
[ডিসক্লেইমারঃ আসলে এই লেখাটি লেখার একটা কারণ হলো অনেকটা নিজেকে যাচাই-এর চেষ্টা! সে অর্থে এটাকে একটা টেস্ট পোস্ট বলাই যায়! কিছু একটা লিখে মানুষ-কে বোঝাবার ক্ষমতা আদৌ হয়েছে কিনা; নাকি এদ্দিন অহেতুক আত্মতৃপ্তির ঢেকুর তুলেছি- তা বোঝা! হঠাৎ করে নিজের লেখা নিয়ে এমন সন্দেহ জন্মানোর কিছু কারণ তো নিশ্চই ঘটেছে! এবি-র সকলের কাছেই আগাম ক্ষমা চেয়ে নিলাম ভদ্রতাবশতঃ! ]
আ সিভিলাইজ়ড কড়চা!
নেট পরিক্রমন, আমরা বন্ধু ব্লগে নতুন আগমন..
নেটের ব্যাপারটাই একটা কাহিনীর মত...সে এক বিরাট ইতিহাস টাইপ ।